জিয়াউল হক, যশোর ও রবিউল ইসলাম, অভয়নগর
যশোরের দুঃখখ্যাত ভবদহে স্থাপন করা হবে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড)। ইতিমধ্যেই প্রকল্পটি চূড়ান্ত হয়েছে। শিগগিরই ৫০৩ একর জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
ইপিজেড স্থাপন হলে এই অঞ্চলের অন্তত দেড় লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। তবে এর শতভাগ সফলতা আনতে জনমত সমীক্ষার দাবি জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
যশোর ইপিজেড স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক আশরাফুল কবীর বলেন, ‘যশোর জেলায় শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ইপিজেড নির্মাণ করা হবে। এ জন্য জন্য চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া গেছে। এখন উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) তৈরির কাজ চলছে। আমরা ইতিমধ্যে জমি অধিগ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর চিঠি দিয়েছি।’
প্রকল্প পরিচালক আশরাফুল কবীর আরও বলেন, ‘অভয়নগরের প্রেমবাগ ইউনিয়নের চেঙ্গুটিয়া এলাকায় চাষাবাদ অনুপযোগী জলাবদ্ধ খালে যশোর ইপিজেড স্থাপন করা হবে। এ জন্য উপজেলার মাগুরা, রাজাপুর, প্রেমবাগ, চেঙ্গুটিয়া, আরাজি বাহিরঘাট, বালিয়াডাঙ্গা, মহাকাল ও আমডাঙ্গা মৌজার ৫০৩ একর জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসনকে অনুরোধ করেছি।’
প্রকল্প পরিচালক আশরাফুল কবীর বলেন, ‘যশোর ইপিজেডটি নির্মাণ করা হবে চট্টগ্রাম ও সাভারের ইপিজেডের আদলে। এখানে কমপক্ষে দেড় লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। ফলে ভবদহপারের অন্তত পাঁচ লাখ মানুষের জীবনযাত্রার রূপ বদলে যাবে। তাঁরা যেমন নতুন নগরায়ণের ছোঁয়া পাবেন। তেমনি এই প্রকল্প ঘিরে ওই এলাকার নদী ও খাল-বিলেরও উন্নতি ঘটবে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকেও আলাদা প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। সব মিলিয়ে ভবদহপারের মানুষের জীবনযাত্রার ব্যাপক উন্নতি ঘটবে।’
জানা গেছে, যশোর সদর, অভয়নগর, মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলার মধ্যবর্তী স্থানে ভবদহ এলাকা। ভবদহ বিলপাড়ের ১২০ গ্রামের অন্তত ৫ লাখ মানুষ স্থায়ী জলাবদ্ধতার শিকার হয়েছেন। প্রায় দুই দশক ধরে এ অঞ্চলে জলাবদ্ধতা স্থায়ী রূপ নিয়েছে। বছরের অন্তত তিন মাস এ অবস্থা অব্যাহত থাকে।
ফলে কৃষি ও মৎস্য খাতে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। অভয়নগর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ ফরিদ জাহাঙ্গীর বলেন, ‘বিলপাড়ের মানুষ বছরের পর বছর ধরে ক্ষতিগ্রস্ত। এ অবস্থায় সরকার ধলের বিল এলাকায় ইপিজেড স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এটি সম্পন্ন হলে এই এলাকার অর্থনীতির চাকা আবার সচল হবে।’
ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির উপদেষ্টা ইকবাল কবির জাহিদ বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ইপিজেড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যশোরের মানুষের জন্য এটি খুবই প্রয়োজনীয়। কিন্তু এত বড় একটি প্রকল্প স্থাপনের জন্য পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জনমত যাচাই-বাছাই খুবই দরকার।’
যশোরের জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান বলেন, ‘ভবদহ এলাকায় ইপিজেড স্থাপনের প্রশাসনিক অনুমোদন পাওয়া গেছে। বিধি মোতাবেক ভূমি অধিগ্রহণ শুরু হবে।’
যশোরের দুঃখখ্যাত ভবদহে স্থাপন করা হবে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড)। ইতিমধ্যেই প্রকল্পটি চূড়ান্ত হয়েছে। শিগগিরই ৫০৩ একর জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
ইপিজেড স্থাপন হলে এই অঞ্চলের অন্তত দেড় লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। তবে এর শতভাগ সফলতা আনতে জনমত সমীক্ষার দাবি জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
যশোর ইপিজেড স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক আশরাফুল কবীর বলেন, ‘যশোর জেলায় শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ইপিজেড নির্মাণ করা হবে। এ জন্য জন্য চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া গেছে। এখন উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) তৈরির কাজ চলছে। আমরা ইতিমধ্যে জমি অধিগ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর চিঠি দিয়েছি।’
প্রকল্প পরিচালক আশরাফুল কবীর আরও বলেন, ‘অভয়নগরের প্রেমবাগ ইউনিয়নের চেঙ্গুটিয়া এলাকায় চাষাবাদ অনুপযোগী জলাবদ্ধ খালে যশোর ইপিজেড স্থাপন করা হবে। এ জন্য উপজেলার মাগুরা, রাজাপুর, প্রেমবাগ, চেঙ্গুটিয়া, আরাজি বাহিরঘাট, বালিয়াডাঙ্গা, মহাকাল ও আমডাঙ্গা মৌজার ৫০৩ একর জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসনকে অনুরোধ করেছি।’
প্রকল্প পরিচালক আশরাফুল কবীর বলেন, ‘যশোর ইপিজেডটি নির্মাণ করা হবে চট্টগ্রাম ও সাভারের ইপিজেডের আদলে। এখানে কমপক্ষে দেড় লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। ফলে ভবদহপারের অন্তত পাঁচ লাখ মানুষের জীবনযাত্রার রূপ বদলে যাবে। তাঁরা যেমন নতুন নগরায়ণের ছোঁয়া পাবেন। তেমনি এই প্রকল্প ঘিরে ওই এলাকার নদী ও খাল-বিলেরও উন্নতি ঘটবে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকেও আলাদা প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। সব মিলিয়ে ভবদহপারের মানুষের জীবনযাত্রার ব্যাপক উন্নতি ঘটবে।’
জানা গেছে, যশোর সদর, অভয়নগর, মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলার মধ্যবর্তী স্থানে ভবদহ এলাকা। ভবদহ বিলপাড়ের ১২০ গ্রামের অন্তত ৫ লাখ মানুষ স্থায়ী জলাবদ্ধতার শিকার হয়েছেন। প্রায় দুই দশক ধরে এ অঞ্চলে জলাবদ্ধতা স্থায়ী রূপ নিয়েছে। বছরের অন্তত তিন মাস এ অবস্থা অব্যাহত থাকে।
ফলে কৃষি ও মৎস্য খাতে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। অভয়নগর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ ফরিদ জাহাঙ্গীর বলেন, ‘বিলপাড়ের মানুষ বছরের পর বছর ধরে ক্ষতিগ্রস্ত। এ অবস্থায় সরকার ধলের বিল এলাকায় ইপিজেড স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এটি সম্পন্ন হলে এই এলাকার অর্থনীতির চাকা আবার সচল হবে।’
ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির উপদেষ্টা ইকবাল কবির জাহিদ বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ইপিজেড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যশোরের মানুষের জন্য এটি খুবই প্রয়োজনীয়। কিন্তু এত বড় একটি প্রকল্প স্থাপনের জন্য পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জনমত যাচাই-বাছাই খুবই দরকার।’
যশোরের জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান বলেন, ‘ভবদহ এলাকায় ইপিজেড স্থাপনের প্রশাসনিক অনুমোদন পাওয়া গেছে। বিধি মোতাবেক ভূমি অধিগ্রহণ শুরু হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪