আলী আকবর সাজু, ভালুকা
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের কদর বেড়েই চলছে। দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে উপজেলার ১১টি ইউপিতে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের নিয়ে সভা করে প্রার্থী তালিকা করা হচ্ছে। এতে তৃণমূলের নেতারা দীর্ঘদিন পর হলেও একত্রিত হতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
এদিকে দলে অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিতদের বাদ দিয়ে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ত্যাগী ও পরিশ্রমী প্রকৃত আওয়ামী লীগ নেতাদের নৌকার প্রার্থী মনোনীত করার দাবি তুলেছে তৃণমূল। এ জন্য প্রার্থী নির্বাচনে মনোনয়ন বোর্ডের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন তৃণমূলের নেতা–কর্মীরা।
এই পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের দাবি, ১৮ বছর আগের কমিটি দিয়ে সাংগঠনিক কাজ চললেও তৃণমূলে রয়েছে অনেক যোগ্য, ত্যাগী ও পরিশ্রমী নেতা-কর্মী। এ কারণে অনুপ্রবেশকারী, বিতর্কিতদের বাদ দিয়ে প্রার্থী মনোনয়ন চান তাঁরা।
অপরদিকে উপজেলার ১১টি ইউপিতে কারা হচ্ছেন নৌকার প্রার্থী, তা নিয়ে হাট-বাজারে, চা-স্টলে, মোড়ে মোড়ে ও চা-আড্ডায় চলছে মুখরোচক আলোচনা। আবার নেতা-কর্মীদের মধ্যেও প্রার্থী নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।
ভালুকা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. মজিবর রহমান মল্লিক বলেন, ‘দলের দুঃসময়ে যারা পাশে ছিল, সংগঠনের ত্যাগী ও যোগ্য নেতাদের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নের জন্য সুপারিশ করব।’
তৃণমূল নেতা-কর্মীদের দাবি, ভালুকা উপজেলা আওয়ামী লীগ অধ্যুষিত। এই উপজেলা থেকে টানা পাঁচ বার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয় লাভ করে। তৃণমূলের ত্যাগী নেতা-কর্মীরা নিজের উপার্জিত অর্থ ব্যয় করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকে জয়লাভ করানোর জন্য একযোগে কাজ করেন। বিগত ইউপি নির্বাচনে ১১টির মাঝে ১০টিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয়লাভ করে। একটি ইউপিতে বিদ্রোহী প্রার্থী জয় পান।
তবে চলতি বছর দলীয় প্রার্থী নির্বাচনে ত্যাগী নেতাদের মনোনীত না হলে নির্বাচনে জয়লাভ করা কঠিন হবে বলে তাঁরা মনে করছেন। প্রার্থী বাছাইয়ে দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন এবং তাঁরা যাতে কোণঠাসা না হয় সে দিকে খেয়াল রেখে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। ক্ষমতার পালাবদলে দলে আসা অনুপ্রবেশকারীদের দলের জন্য বড় হুমকি বলে মনে করেন তাঁরা।
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম পিন্টু বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি বৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠন। অনেক নেতাই নির্বাচন করার যোগ্যতা রাখে। কোনো অজুহাতে যেন বিতর্কিত ও অনুপ্রবেশকারীরা মনোনয়ন না পায়। সর্বজন গ্রহণযোগ্য নেতা বা কর্মীকে মনোনীত করার দাবি জানাচ্ছি।’
ভালুকা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবি এম আফরোজ খান আরিফ বলেন, ‘প্রকৃত আওয়ামী লীগ, যারা দুর্দিনে দলের পাশে থেকে সংগঠনের জন্য কাজ করেছে, যারা ত্যাগী, পরিশ্রমী, গ্রহণযোগ্য ও দক্ষতা সম্পন্ন নেতা, তাঁদের মনোনীত করার দাবি করছি। অনুপ্রবেশকারী, বিতর্কিত ও নির্বাচনে দলের সঙ্গে বেইমানি করা কাউকে যেন দলীয় মনোনয়ন না দেওয়া হয়।’
এ বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা মোবাইল ফোনে বলেন, ‘নৌকার বিরোধিতা করবেন, আবার নৌকা চাইবেন তা হবে না। দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য তৃণমূলে গ্রহণযোগ্য ও ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মনোনয়নের জন্য সুপারিশ করা হবে।’
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের কদর বেড়েই চলছে। দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ে উপজেলার ১১টি ইউপিতে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের নিয়ে সভা করে প্রার্থী তালিকা করা হচ্ছে। এতে তৃণমূলের নেতারা দীর্ঘদিন পর হলেও একত্রিত হতে পেরে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
এদিকে দলে অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিতদের বাদ দিয়ে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ত্যাগী ও পরিশ্রমী প্রকৃত আওয়ামী লীগ নেতাদের নৌকার প্রার্থী মনোনীত করার দাবি তুলেছে তৃণমূল। এ জন্য প্রার্থী নির্বাচনে মনোনয়ন বোর্ডের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন তৃণমূলের নেতা–কর্মীরা।
এই পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের দাবি, ১৮ বছর আগের কমিটি দিয়ে সাংগঠনিক কাজ চললেও তৃণমূলে রয়েছে অনেক যোগ্য, ত্যাগী ও পরিশ্রমী নেতা-কর্মী। এ কারণে অনুপ্রবেশকারী, বিতর্কিতদের বাদ দিয়ে প্রার্থী মনোনয়ন চান তাঁরা।
অপরদিকে উপজেলার ১১টি ইউপিতে কারা হচ্ছেন নৌকার প্রার্থী, তা নিয়ে হাট-বাজারে, চা-স্টলে, মোড়ে মোড়ে ও চা-আড্ডায় চলছে মুখরোচক আলোচনা। আবার নেতা-কর্মীদের মধ্যেও প্রার্থী নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।
ভালুকা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. মজিবর রহমান মল্লিক বলেন, ‘দলের দুঃসময়ে যারা পাশে ছিল, সংগঠনের ত্যাগী ও যোগ্য নেতাদের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নের জন্য সুপারিশ করব।’
তৃণমূল নেতা-কর্মীদের দাবি, ভালুকা উপজেলা আওয়ামী লীগ অধ্যুষিত। এই উপজেলা থেকে টানা পাঁচ বার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয় লাভ করে। তৃণমূলের ত্যাগী নেতা-কর্মীরা নিজের উপার্জিত অর্থ ব্যয় করে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকে জয়লাভ করানোর জন্য একযোগে কাজ করেন। বিগত ইউপি নির্বাচনে ১১টির মাঝে ১০টিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয়লাভ করে। একটি ইউপিতে বিদ্রোহী প্রার্থী জয় পান।
তবে চলতি বছর দলীয় প্রার্থী নির্বাচনে ত্যাগী নেতাদের মনোনীত না হলে নির্বাচনে জয়লাভ করা কঠিন হবে বলে তাঁরা মনে করছেন। প্রার্থী বাছাইয়ে দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন এবং তাঁরা যাতে কোণঠাসা না হয় সে দিকে খেয়াল রেখে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। ক্ষমতার পালাবদলে দলে আসা অনুপ্রবেশকারীদের দলের জন্য বড় হুমকি বলে মনে করেন তাঁরা।
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম পিন্টু বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি বৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠন। অনেক নেতাই নির্বাচন করার যোগ্যতা রাখে। কোনো অজুহাতে যেন বিতর্কিত ও অনুপ্রবেশকারীরা মনোনয়ন না পায়। সর্বজন গ্রহণযোগ্য নেতা বা কর্মীকে মনোনীত করার দাবি জানাচ্ছি।’
ভালুকা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবি এম আফরোজ খান আরিফ বলেন, ‘প্রকৃত আওয়ামী লীগ, যারা দুর্দিনে দলের পাশে থেকে সংগঠনের জন্য কাজ করেছে, যারা ত্যাগী, পরিশ্রমী, গ্রহণযোগ্য ও দক্ষতা সম্পন্ন নেতা, তাঁদের মনোনীত করার দাবি করছি। অনুপ্রবেশকারী, বিতর্কিত ও নির্বাচনে দলের সঙ্গে বেইমানি করা কাউকে যেন দলীয় মনোনয়ন না দেওয়া হয়।’
এ বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা মোবাইল ফোনে বলেন, ‘নৌকার বিরোধিতা করবেন, আবার নৌকা চাইবেন তা হবে না। দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য তৃণমূলে গ্রহণযোগ্য ও ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মনোনয়নের জন্য সুপারিশ করা হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৫ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৫ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৫ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫