মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে পাখিদের অভয়াশ্রম হিসেবে খ্যাত হাইল হাওরের বাইক্কা বিল। এই বিলে প্রতি বছর ভিড় করে হাজারো পরিযায়ী পাখি। তবে এবার অন্যান্য বছরের তুলনায় পরিযায়ী পাখির আগমন অনেক কম। বিল ভরাট, পদ্মপাতা ও বিভিন্ন ধরনের জলজ উদ্ভিদ কম থাকায় দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। এ ছাড়া নানা অব্যবস্থাপনায় এই বিলে পরিযায়ী পাখির আগমন কমে গেছে।
পাখি কম থাকলেও, পাখির কলকাকলিতে মুখর নির্জন বিলের প্রান্তর। বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করছে। এর সঙ্গে হিজল, তমাল বনে বিলের স্থায়ী বাসিন্দা বেগুনি কালেম, বক, শালিক, চিল মুগ্ধ করছে পাখি প্রেমী দর্শনার্থীদের।
সিলেট থেকে আসা সুমাইয়া আক্তার বলেন, এই জায়গাটা প্রাকৃতিকভাবে অনেক সুন্দর। অনেক ভালো লেগেছে স্থানটি। এখানে এসে পাখি দেখেছি। বিলজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে কিছু পাখি। তবে অতিথি পাখি ও দেশীয় পাখির বর্ণনা যেভাবে শুনেছি, সেভাবে মনে হয়নি। অতিথি ও দেশীয় পাখি অনেক কম মনে হয়েছে।
বাইক্কা বিলের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা জমাত আলী বলেন, এ বছর শীত তেমন পড়েনি। তাই পাখির সংখ্যা তুলনামূলক কম। তারপরও এই পাখি দেখতে প্রতিদিনই দেশের নানা প্রান্ত থেকে মানুষ আসে। বেশি আসে ছুটির দিনে।
দর্শনার্থী ও পাখিপ্রেমী সঞ্জীব মীতৈ জানান, এই বিলটা মাছ ও পাখির অভয়াশ্রম। মাছ ও পাখির জন্য উপযোগী পরিবেশ থাকা প্রয়োজন। কিন্তু বর্তমানে বিল ভরাট, খাদ্য ও উপযুক্ত পরিবেশের অভাবে পাখিরা আগের মতো এ বিলকে নিরাপদ মনে করছে না। অতিথি পাখিরা এখানে আসে ঠিকই কিন্তু থাকার পরিবেশ না পেয়ে, জেলার অন্যান্য লেক ও জলাশয়ে চলে যায়।
সিলেট বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ) রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, এ বছর বৈশ্বিক আবহাওয়ার ফলে শীত কম। তাই পরিযায়ী পাখি মনে হচ্ছে কম। পাশাপাশি বাইক্কা বিলে প্রচুর কচুরিপানা বৃদ্ধির ফলে পদ্ম পাতাসহ বিভিন্ন জলজ উদ্ভিদের সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে পাখিদের খাবার সংকট রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন অব্যবস্থাপনা ও পাখি শিকার রোধে এই এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। পাখি শিকার রোধে প্রয়োজনীয় শক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, পাখি, মাছ ও জলজ উদ্ভিদ রক্ষায় ২০০৩ সালে ভূমি মন্ত্রণালয় প্রায় আড়াইশ একর আয়তনের বাইক্কা বিলকে অভয়াশ্রম হিসেবে ঘোষণা করে।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে পাখিদের অভয়াশ্রম হিসেবে খ্যাত হাইল হাওরের বাইক্কা বিল। এই বিলে প্রতি বছর ভিড় করে হাজারো পরিযায়ী পাখি। তবে এবার অন্যান্য বছরের তুলনায় পরিযায়ী পাখির আগমন অনেক কম। বিল ভরাট, পদ্মপাতা ও বিভিন্ন ধরনের জলজ উদ্ভিদ কম থাকায় দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। এ ছাড়া নানা অব্যবস্থাপনায় এই বিলে পরিযায়ী পাখির আগমন কমে গেছে।
পাখি কম থাকলেও, পাখির কলকাকলিতে মুখর নির্জন বিলের প্রান্তর। বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করছে। এর সঙ্গে হিজল, তমাল বনে বিলের স্থায়ী বাসিন্দা বেগুনি কালেম, বক, শালিক, চিল মুগ্ধ করছে পাখি প্রেমী দর্শনার্থীদের।
সিলেট থেকে আসা সুমাইয়া আক্তার বলেন, এই জায়গাটা প্রাকৃতিকভাবে অনেক সুন্দর। অনেক ভালো লেগেছে স্থানটি। এখানে এসে পাখি দেখেছি। বিলজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে কিছু পাখি। তবে অতিথি পাখি ও দেশীয় পাখির বর্ণনা যেভাবে শুনেছি, সেভাবে মনে হয়নি। অতিথি ও দেশীয় পাখি অনেক কম মনে হয়েছে।
বাইক্কা বিলের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা জমাত আলী বলেন, এ বছর শীত তেমন পড়েনি। তাই পাখির সংখ্যা তুলনামূলক কম। তারপরও এই পাখি দেখতে প্রতিদিনই দেশের নানা প্রান্ত থেকে মানুষ আসে। বেশি আসে ছুটির দিনে।
দর্শনার্থী ও পাখিপ্রেমী সঞ্জীব মীতৈ জানান, এই বিলটা মাছ ও পাখির অভয়াশ্রম। মাছ ও পাখির জন্য উপযোগী পরিবেশ থাকা প্রয়োজন। কিন্তু বর্তমানে বিল ভরাট, খাদ্য ও উপযুক্ত পরিবেশের অভাবে পাখিরা আগের মতো এ বিলকে নিরাপদ মনে করছে না। অতিথি পাখিরা এখানে আসে ঠিকই কিন্তু থাকার পরিবেশ না পেয়ে, জেলার অন্যান্য লেক ও জলাশয়ে চলে যায়।
সিলেট বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ) রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, এ বছর বৈশ্বিক আবহাওয়ার ফলে শীত কম। তাই পরিযায়ী পাখি মনে হচ্ছে কম। পাশাপাশি বাইক্কা বিলে প্রচুর কচুরিপানা বৃদ্ধির ফলে পদ্ম পাতাসহ বিভিন্ন জলজ উদ্ভিদের সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে পাখিদের খাবার সংকট রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন অব্যবস্থাপনা ও পাখি শিকার রোধে এই এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। পাখি শিকার রোধে প্রয়োজনীয় শক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, পাখি, মাছ ও জলজ উদ্ভিদ রক্ষায় ২০০৩ সালে ভূমি মন্ত্রণালয় প্রায় আড়াইশ একর আয়তনের বাইক্কা বিলকে অভয়াশ্রম হিসেবে ঘোষণা করে।
আজ সোমবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৭৫, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক। গতকাল রোববার সকাল ১১টা ২০ মিনিটের রেকর্ডে দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ছিল ৯৭।
১৮ ঘণ্টা আগেএদিকে, আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে উগান্ডার কাম্পালা। শহরটির বায়ুমান ১৮০, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, বাহরাইনের মানামা ও চিলির সান্তিয়াগো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৫২,১৫০, ১৩১ ও ১৩০।
২ দিন আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শনিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৩ দিন আগেবেশ কিছুদিন সহনীয় পর্যায়ে থাকার পর আবারও বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়েছে ঢাকায়। বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে আজ ১০ নম্বরে রয়েছে ঢাকা। আজ বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান সূচক ১১২।
৩ দিন আগে