Ajker Patrika

পর্যটক ও জেলেদের উদাসীনতায় দূষণের শিকার দারুচিনি দ্বীপ

তামিম মিয়া, শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
পর্যটক ও জেলেদের উদাসীনতায় দূষণের শিকার দারুচিনি দ্বীপ

বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন স্থান সেন্টমার্টিন। এই দ্বীপটিতে অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার পর্যটক ঘুরতে যান। ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ভরা মৌসুমে পর্যটকের সংখ্যা আরও বেশি থাকে। 

ভরা মৌসুমে পর্যটকেরা সেন্টমার্টিনে প্রতিদিন প্রায় ৩ হাজার কেজি একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বর্জ্য ফেলেন বলে জানিয়েছে কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট এবং পরিবেশ নিয়ে কাজ করা অলাভজনক সংস্থা দ্য আর্থ। সরকার ১৯৯৯ সালে দ্বীপটিকে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) ঘোষণা করে। অর্থাৎ এ দ্বীপের পানি, মাটি, বায়ু বা প্রাণীর ক্ষতি করে, এমন কোনো কাজ এখানে করা যাবে না। কিন্তু এ দ্বীপে পর্যটন বা স্থানীয় জনসাধারণ সে ব্যাপারে উদাসীন। সরেজমিনে সেন্টমার্টিনের যে চিত্র দেখা গেছে...

দ্বীপের পশ্চিম উপকূল। সৈকতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে প্লাস্টিকের বোতল। 

 জাহাজ থেকে ফেলে দেওয়া লাইফ জ্যাকেট সৈকতের বালিতে আটকে আছে। 

 নিরাপদ পরিবেশের অভাবে মারা যাচ্ছে মা কচ্ছপ। 

 মাছ ধরার নৌকা রং করার পর ফেলে রাখা হয়েছে অব্যবহৃত কৌটা। 

 কেবল প্রবালেই নয়, পা কাটার সম্ভাবনা আছে এ রকম কাচের বোতলেও। 

 কেবল পর্যটকেরাই না, স্থানীয় জেলেরাও বিষিয়ে তুলছেন দ্বীপের পরিবেশ। 

 প্লাস্টিকের বস্তায় আটকে আছে সামুদ্রিক শেওলা। এগুলো পচে গিয়ে সৈকতে দুর্গন্ধ ছড়ায়।

 ছেঁড়া দ্বীপে প্রবালের চেয়ে প্লাস্টিকই বেশি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

অরকার আক্রমণে তরুণী প্রশিক্ষকের মৃত্যু, ভাইরাল ভিডিওটি সম্পর্কে যা জানা গেল

ভারতকে পাকিস্তানি সেনাপ্রধানের পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

অস্থিরতার সামান্য ইঙ্গিত পেলেই আমরা চলে যাব

জি এম কাদেরের সাংগঠনিক কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা ও মামলা প্রত্যাহার

প্লট–ফ্ল্যাট বরাদ্দে সচিব, এমপি, মন্ত্রী, বিচারপতিসহ যাঁদের কোটা বাতিল

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত