কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে জালে আটকা পড়েছে ১৫০ কেজি ওজনের একটি হাঙর। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় উপকূলীয় রায়পুর ইউনিয়নের খোর্দ্দ গহিরার উঠান মাঝির ঘাট এলাকায় প্রায় সাত ফুট লম্বা হাঙরটি নিয়ে আসা হয়।
জেলেরা জানান, শনিবার দুপুরে ইঞ্জিনচালিত ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যান কাইয়ুম মাঝি। সন্ধ্যায় বিশাল আকৃতির হাঙরটি জালে আটকা পড়ে। রাতে সেটি উঠান মাঝির ঘাটে নিয়ে আসা হয়। ওজন ১৫০ কেজি।
আনোয়ারা উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. রাশিদুল হক বলেন, ‘হাঙর ধরা এবং বিক্রি করা বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্য আইনে নিষিদ্ধ। এরপরও মানুষ এটা শিকার করছে।’
২০২১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন–২০১২–এর তফসিল সংশোধন করে বিপন্ন হাঙর ও রে মাছের ৫২ প্রজাতিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আইনের ৩৯ ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে এসব প্রাণী আহরণ ও বিক্রির অভিযোগ প্রমাণিত হলে এক বছরের কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন। কোনো ব্যক্তি একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে শাস্তির পরিমাণ দ্বিগুণ হবে। এমনকি এ অপরাধ সংঘটনে সহায়তাকারী বা প্ররোচনাকারীও নির্ধারিত দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান ট্রাফিকের জরিপ অনুযায়ী, নিষিদ্ধ হলেও হাঙর রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে ২০ তম। বাংলাদেশের জলসীমা থেকে এ পর্যন্ত ২২টি পরিবারের অন্তর্গত মোট ৪৬ প্রজাতির হাঙর রেকর্ড করা হয়েছে। সামুদ্রিক প্রাণীর সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ প্রজাতি হাঙরের ৩৬ শতাংশ বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে।
চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য দপ্তর সূত্র জানায়, ১২ বছর আগেও বাংলাদেশে যে সংখ্যায় হাঙর ছিল, এখন তা অনেক কমে এসেছে। বছরতিনেক ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে উচ্চমূল্যের কারণে হাঙর শিকারের প্রবণতা বেড়েছে। এ কারণে বাংলাদেশে বড় আকারের হাঙর প্রায় বিলুপ্তির পথে।
বিভিন্ন দেশে হাঙরের মাংস, চামড়া, পাখনা রপ্তানি হয়। সিঙ্গাপুর, হংকং, থাইল্যান্ড, তাইওয়ান, চীনসহ বেশ কয়েকটি দেশে এর বেশ চাহিদা রয়েছে। ২০০৮–০৯ সালে বাংলাদেশে ৩ হাজার ৯৩৩ টন হাঙর ধরা হয়েছিল। তবে এরপর দেশে হাঙর শিকারের কোনো জরিপ হয়নি। বঙ্গোপসাগরে যান্ত্রিক, অ–যান্ত্রিক এবং শিল্প ট্রলারের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা অতিরিক্ত মাছ ধরার প্রাথমিক কারণ। যার ফলে হাঙরসহ বিপন্ন প্রজাতির মাছের সংখ্যা কমছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
বঙ্গোপসাগরে জালে আটকা পড়েছে ১৫০ কেজি ওজনের একটি হাঙর। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় উপকূলীয় রায়পুর ইউনিয়নের খোর্দ্দ গহিরার উঠান মাঝির ঘাট এলাকায় প্রায় সাত ফুট লম্বা হাঙরটি নিয়ে আসা হয়।
জেলেরা জানান, শনিবার দুপুরে ইঞ্জিনচালিত ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যান কাইয়ুম মাঝি। সন্ধ্যায় বিশাল আকৃতির হাঙরটি জালে আটকা পড়ে। রাতে সেটি উঠান মাঝির ঘাটে নিয়ে আসা হয়। ওজন ১৫০ কেজি।
আনোয়ারা উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. রাশিদুল হক বলেন, ‘হাঙর ধরা এবং বিক্রি করা বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্য আইনে নিষিদ্ধ। এরপরও মানুষ এটা শিকার করছে।’
২০২১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন–২০১২–এর তফসিল সংশোধন করে বিপন্ন হাঙর ও রে মাছের ৫২ প্রজাতিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আইনের ৩৯ ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে এসব প্রাণী আহরণ ও বিক্রির অভিযোগ প্রমাণিত হলে এক বছরের কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন। কোনো ব্যক্তি একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে শাস্তির পরিমাণ দ্বিগুণ হবে। এমনকি এ অপরাধ সংঘটনে সহায়তাকারী বা প্ররোচনাকারীও নির্ধারিত দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান ট্রাফিকের জরিপ অনুযায়ী, নিষিদ্ধ হলেও হাঙর রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে ২০ তম। বাংলাদেশের জলসীমা থেকে এ পর্যন্ত ২২টি পরিবারের অন্তর্গত মোট ৪৬ প্রজাতির হাঙর রেকর্ড করা হয়েছে। সামুদ্রিক প্রাণীর সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ প্রজাতি হাঙরের ৩৬ শতাংশ বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে।
চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য দপ্তর সূত্র জানায়, ১২ বছর আগেও বাংলাদেশে যে সংখ্যায় হাঙর ছিল, এখন তা অনেক কমে এসেছে। বছরতিনেক ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে উচ্চমূল্যের কারণে হাঙর শিকারের প্রবণতা বেড়েছে। এ কারণে বাংলাদেশে বড় আকারের হাঙর প্রায় বিলুপ্তির পথে।
বিভিন্ন দেশে হাঙরের মাংস, চামড়া, পাখনা রপ্তানি হয়। সিঙ্গাপুর, হংকং, থাইল্যান্ড, তাইওয়ান, চীনসহ বেশ কয়েকটি দেশে এর বেশ চাহিদা রয়েছে। ২০০৮–০৯ সালে বাংলাদেশে ৩ হাজার ৯৩৩ টন হাঙর ধরা হয়েছিল। তবে এরপর দেশে হাঙর শিকারের কোনো জরিপ হয়নি। বঙ্গোপসাগরে যান্ত্রিক, অ–যান্ত্রিক এবং শিল্প ট্রলারের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা অতিরিক্ত মাছ ধরার প্রাথমিক কারণ। যার ফলে হাঙরসহ বিপন্ন প্রজাতির মাছের সংখ্যা কমছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
এদিকে, আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে উগান্ডার কাম্পালা। শহরটির বায়ুমান ১৮০, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, বাহরাইনের মানামা ও চিলির সান্তিয়াগো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৫২,১৫০, ১৩১ ও ১৩০।
৫ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শনিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগেবেশ কিছুদিন সহনীয় পর্যায়ে থাকার পর আবারও বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়েছে ঢাকায়। বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে আজ ১০ নম্বরে রয়েছে ঢাকা। আজ বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান সূচক ১১২।
১ দিন আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া মুহুরী, গোমতী, সোমেশ্বরী ও তিস্তা নদীর পানি বাড়ার কথা জানিয়েছে সংস্থাটি।
২ দিন আগে