অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১৯৯৬ সাল থেকে প্রতিবছর এপ্রিল মাসের শেষ বুধবার আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে ২০০৩ সাল থেকে দিবসটি উদ্যাপিত হয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও এপ্রিল মাসের শেষ বুধবার অর্থাৎ গত ৩০ এপ্রিল পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্পের আয়োজনে দিবসটি সরকারিভাবে পালিত হয়েছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর দিবসটি উপলক্ষে ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিশাল সমাবেশ ও র্যালির আয়োজন করে। উক্ত আয়োজনে বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন বিশেষ করে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা), বেলা, ক্যাপস, গ্রিন ভয়েস, গ্রিন সেভার্স, ইয়ুথনেট গ্লোবাল, গুলশান সোসাইটি, ধানমন্ডি সোসাইটি, বাংলাদেশ স্কাউটস, বাংলাদেশ গার্লস গাইডসহ ২৭টি সংগঠনের পাঁচ শতাধিক প্রতিনিধি উপস্থিতি ছিলেন।
জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় সকাল ১০টায় দিবস উদ্যাপনের প্রধান অতিথি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ দিবসটি উদ্যাপনের আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ‘শব্দদূষণ এক নীরব ঘাতক। আমাদের উচিত রাষ্ট্র, প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তি সবার পক্ষ থেকে সচেতন ও দায়িত্বশীল আচরণ করা। তাহলেই একটি সুস্থ, শান্তিপূর্ণ ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।’
সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পরিবেশ অধিদপ্তর, ঢাকা মহানগরের পরিচালক ও শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ফরিদ আহমেদ। শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে জনসাধারণের সচেতনতার পাশাপাশি আইনের যথাযথ প্রয়োগ যেন হয় এর ওপর উপস্থিত সুধীজন গুরুত্বারোপ করেন। একই সঙ্গে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের পাশাপাশি জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়।
অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন—পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিবেশগত ছাড়পত্র শাখার পরিচালক মাসুদ ইকবাল মো. শামীম, পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক আবুল কালাম আজাদ। এ ছাড়া, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির, ক্যাপসের চেয়ারম্যান ড. কামরুজ্জামান মজুমদার, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশের পরিচালক গাউস পিয়ারী, ধানমন্ডি সোসাইটির পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক তারেক রাহমান প্রমুখ।
দিবসটি ঘিরে দেশব্যাপী পরিবেশ অধিদপ্তরের আয়োজনে বিভাগীয় পর্যায়ে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিগণের উপস্থিতিতে র্যালি ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া, সারা দেশে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় পরিবেশ অধিদপ্তর একযোগে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে।
এ ছাড়া, দিবসটি উপলক্ষে দেশের প্রথম সারির বাংলা ও ইংরেজি জাতীয় দৈনিকে দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে সচেতনতামূলক রঙিন বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে। ৫ লাখ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীকে “শব্দদূষণ স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ। আসুন সবাই সচেতন হই—পরিবেশ অধিদপ্তর” খুদেবার্তাটি পপঠানো হয়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১৯৯৬ সাল থেকে প্রতিবছর এপ্রিল মাসের শেষ বুধবার আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে ২০০৩ সাল থেকে দিবসটি উদ্যাপিত হয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এ বছরও এপ্রিল মাসের শেষ বুধবার অর্থাৎ গত ৩০ এপ্রিল পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্পের আয়োজনে দিবসটি সরকারিভাবে পালিত হয়েছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর দিবসটি উপলক্ষে ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিশাল সমাবেশ ও র্যালির আয়োজন করে। উক্ত আয়োজনে বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন বিশেষ করে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা), বেলা, ক্যাপস, গ্রিন ভয়েস, গ্রিন সেভার্স, ইয়ুথনেট গ্লোবাল, গুলশান সোসাইটি, ধানমন্ডি সোসাইটি, বাংলাদেশ স্কাউটস, বাংলাদেশ গার্লস গাইডসহ ২৭টি সংগঠনের পাঁচ শতাধিক প্রতিনিধি উপস্থিতি ছিলেন।
জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় সকাল ১০টায় দিবস উদ্যাপনের প্রধান অতিথি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ দিবসটি উদ্যাপনের আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ‘শব্দদূষণ এক নীরব ঘাতক। আমাদের উচিত রাষ্ট্র, প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তি সবার পক্ষ থেকে সচেতন ও দায়িত্বশীল আচরণ করা। তাহলেই একটি সুস্থ, শান্তিপূর্ণ ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।’
সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পরিবেশ অধিদপ্তর, ঢাকা মহানগরের পরিচালক ও শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ফরিদ আহমেদ। শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে জনসাধারণের সচেতনতার পাশাপাশি আইনের যথাযথ প্রয়োগ যেন হয় এর ওপর উপস্থিত সুধীজন গুরুত্বারোপ করেন। একই সঙ্গে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের পাশাপাশি জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়।
অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন—পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিবেশগত ছাড়পত্র শাখার পরিচালক মাসুদ ইকবাল মো. শামীম, পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা অঞ্চলের পরিচালক আবুল কালাম আজাদ। এ ছাড়া, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির, ক্যাপসের চেয়ারম্যান ড. কামরুজ্জামান মজুমদার, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশের পরিচালক গাউস পিয়ারী, ধানমন্ডি সোসাইটির পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক তারেক রাহমান প্রমুখ।
দিবসটি ঘিরে দেশব্যাপী পরিবেশ অধিদপ্তরের আয়োজনে বিভাগীয় পর্যায়ে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিগণের উপস্থিতিতে র্যালি ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া, সারা দেশে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় পরিবেশ অধিদপ্তর একযোগে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে।
এ ছাড়া, দিবসটি উপলক্ষে দেশের প্রথম সারির বাংলা ও ইংরেজি জাতীয় দৈনিকে দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে সচেতনতামূলক রঙিন বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে। ৫ লাখ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীকে “শব্দদূষণ স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ। আসুন সবাই সচেতন হই—পরিবেশ অধিদপ্তর” খুদেবার্তাটি পপঠানো হয়েছে।
গত দুইশ বছরে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সংযোগ ৬০ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে। একই সময়ে বইপত্র থেকে নদী, শ্যাওলা, ফুলের মতো প্রকৃতিসংক্রান্ত শব্দও প্রায় একই হারে হারিয়ে গেছে। যুক্তরাজ্যের ডার্বি বিশ্ববিদ্যালয়ের নেচার কানেকটেডনেসের অধ্যাপক মাইলস রিচার্ডসনের এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেগতকালের চেয়ে ঢাকার বায়ুমানে আজ ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আজ শনিবার বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৫০, যা বিশুদ্ধ বাতাসের নির্দেশক। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকার বায়ুমান তুলনামূলক ভালো থাকে। আজ সকালেও ঢাকায় থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে, যা এই বিশুদ্ধ বায়ুর...
২০ ঘণ্টা আগেঢাকায় আজ সকাল থেকেই থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। তবে এরপরও দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। আজ শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ ও প্রতিবেশ সুরক্ষায় একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও স্থানীয় বাসিন্দাদের বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা করার পরিকল্পনাও হাতে নেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে
২ দিন আগে