আজকের পত্রিকা ডেস্ক
টানা কয়েক দিন ধরেই সহনীয় পর্যায়ে থাকছে ঢাকার বাতাস। তবে, গতকাল রাত থেকে চলমান বৃষ্টির পর আজ ঢাকার বাতাস বিশুদ্ধ। সাধারণত বৃষ্টি হলে ঢাকার বাতাসে কমে আসে দূষিত কণার পরিমাণ।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ বুধবার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৩৬। আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের করা দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান ৯০তম। ঢাকার বাতাস আজ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যের অনেক শহরের থেকেও বেশি বিশুদ্ধ।
গতকাল মঙ্গলবার ৮৬ বায়ুমান নিয়ে বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ছিল ১৩তম।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে উগান্ডার কাম্পালা। শহরটির বায়ুমান আজ ১৫৩, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা, যুক্তরাষ্ট্রের মেনিয়াপোলিস, কানাডার টোরোন্টো ও যুক্তরাষ্ট্রে ডেট্রয়েট। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৫২, ১৫০, ১৩৯ ও ১৩৭।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
টানা কয়েক দিন ধরেই সহনীয় পর্যায়ে থাকছে ঢাকার বাতাস। তবে, গতকাল রাত থেকে চলমান বৃষ্টির পর আজ ঢাকার বাতাস বিশুদ্ধ। সাধারণত বৃষ্টি হলে ঢাকার বাতাসে কমে আসে দূষিত কণার পরিমাণ।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ বুধবার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৩৬। আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের করা দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান ৯০তম। ঢাকার বাতাস আজ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যের অনেক শহরের থেকেও বেশি বিশুদ্ধ।
গতকাল মঙ্গলবার ৮৬ বায়ুমান নিয়ে বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ছিল ১৩তম।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে উগান্ডার কাম্পালা। শহরটির বায়ুমান আজ ১৫৩, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা, যুক্তরাষ্ট্রের মেনিয়াপোলিস, কানাডার টোরোন্টো ও যুক্তরাষ্ট্রে ডেট্রয়েট। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৫২, ১৫০, ১৩৯ ও ১৩৭।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার কারণে এক ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি ও অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখে পড়ছে বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাংকের নতুন এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু গত বছরই চরম গরমের কারণে দেশের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় শূন্য দশমিক ৪ শতাংশের সমান।
১২ ঘণ্টা আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৭৫। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২২তম।
১৩ ঘণ্টা আগেরোদ ঝলমলে সকাল দিয়ে দিন শুরু হলেও আজও বৃষ্টি হতে পারে ঢাকা ও আশপাশের এলাকায়। আজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেগত কয়েকদিনের মতো আজও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে ঢাকার বাতাস। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ বুধবার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৬৮। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২৮ তম।
২ দিন আগে