করোনার কারণে গত বছর জলবায়ু কিছুটা স্বস্তিতে ছিল। কার্বনসহ অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমে যাওয়ায় পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ার শঙ্কা ছিল না বললেই চলে। রাস্তায় গাড়ি কম, কারখানায় নেই উৎপাদন আর মানুষের ভোগ্যপণ্যের জোগানও তেমন বেশি দেখা যায়নি।
কিন্তু চলতি বছর সেই চিত্রটা পাল্টে গেছে। অর্থনৈতিক ক্ষতি পুষিয়ে নিতে উঠেপড়ে লেগেছে বিশ্বের ধনী দেশগুলো। রাস্তায় বেড়েছে গাড়ি আর মানুষ, কারখানায় উৎপাদন এখন আগের চেয়ে কয়েকগুণ। এরই প্রভাব পড়তে শুরু করেছে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণেও। ক্লাইমেট ট্রান্সপারেন্সির একটি প্রতিবেদন বলছে, চলতি বছর বিশ্বের ২০ ধনী দেশ থেকে কার্বন নিঃসরণ ৪ শতাংশ বেড়ে যাবে। গত বছর জি২০ জোটের এ সদস্য দেশগুলো ৬ শতাংশ কম কার্বন নিঃসরণ করেছিল।
বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এখন বিশ্বে যে পরিমাণ কার্বন নিঃসরণ হয় এর ৭৫ শতাংশ আসে এসব ধনী দেশ থেকে। আর এর অন্যতম কারণ চীনের কয়লা (৬০ শতাংশ) ব্যবহার। বছর শেষে এর ব্যবহার ৫ শতাংশ বেড়ে যেতে পারে। চীন, ভারত আর আর্জেন্টিনা ২০১৯ সালের নিঃসরণকেও ছাড়িয়ে যাবে। আর যুক্তরাষ্ট্রতো এ তালিকায় আছেই।
জলবায়ু নিয়ে ব্রিটেনের গ্ল্যাসগোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া কপ ২৬ সম্মেলনের আর কয়েক সপ্তাহ বাকি। এরই মধ্যে কার্বনের এ চিত্র দেখিয়েছে ক্লাইমেট ট্রান্সপারেন্সি। ফলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখা নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। সর্বশেষ শিল্প বিপ্লবের পর থেকে তাপমাত্রা বেড়েছে ১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সম্মেলনে তাই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে ধনী দেশগুলোকেই।
বিবিসি বলছে, বিজ্ঞানীরা মনে করেন, শিল্প বিপ্লব শুরুর আগে বিশ্বের যে তাপমাত্রা ছিল তার থেকে বৃদ্ধির মাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখা গেলে বড় ধরনের বিপদ এড়ানো যাবে। তা না পারলে বিপজ্জনক হয়ে পড়বে প্রকৃতি, পরিবেশ এবং মানুষের জীবন।
করোনার কারণে গত বছর জলবায়ু কিছুটা স্বস্তিতে ছিল। কার্বনসহ অন্যান্য গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমে যাওয়ায় পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ার শঙ্কা ছিল না বললেই চলে। রাস্তায় গাড়ি কম, কারখানায় নেই উৎপাদন আর মানুষের ভোগ্যপণ্যের জোগানও তেমন বেশি দেখা যায়নি।
কিন্তু চলতি বছর সেই চিত্রটা পাল্টে গেছে। অর্থনৈতিক ক্ষতি পুষিয়ে নিতে উঠেপড়ে লেগেছে বিশ্বের ধনী দেশগুলো। রাস্তায় বেড়েছে গাড়ি আর মানুষ, কারখানায় উৎপাদন এখন আগের চেয়ে কয়েকগুণ। এরই প্রভাব পড়তে শুরু করেছে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণেও। ক্লাইমেট ট্রান্সপারেন্সির একটি প্রতিবেদন বলছে, চলতি বছর বিশ্বের ২০ ধনী দেশ থেকে কার্বন নিঃসরণ ৪ শতাংশ বেড়ে যাবে। গত বছর জি২০ জোটের এ সদস্য দেশগুলো ৬ শতাংশ কম কার্বন নিঃসরণ করেছিল।
বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এখন বিশ্বে যে পরিমাণ কার্বন নিঃসরণ হয় এর ৭৫ শতাংশ আসে এসব ধনী দেশ থেকে। আর এর অন্যতম কারণ চীনের কয়লা (৬০ শতাংশ) ব্যবহার। বছর শেষে এর ব্যবহার ৫ শতাংশ বেড়ে যেতে পারে। চীন, ভারত আর আর্জেন্টিনা ২০১৯ সালের নিঃসরণকেও ছাড়িয়ে যাবে। আর যুক্তরাষ্ট্রতো এ তালিকায় আছেই।
জলবায়ু নিয়ে ব্রিটেনের গ্ল্যাসগোতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া কপ ২৬ সম্মেলনের আর কয়েক সপ্তাহ বাকি। এরই মধ্যে কার্বনের এ চিত্র দেখিয়েছে ক্লাইমেট ট্রান্সপারেন্সি। ফলে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখা নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। সর্বশেষ শিল্প বিপ্লবের পর থেকে তাপমাত্রা বেড়েছে ১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সম্মেলনে তাই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে ধনী দেশগুলোকেই।
বিবিসি বলছে, বিজ্ঞানীরা মনে করেন, শিল্প বিপ্লব শুরুর আগে বিশ্বের যে তাপমাত্রা ছিল তার থেকে বৃদ্ধির মাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখা গেলে বড় ধরনের বিপদ এড়ানো যাবে। তা না পারলে বিপজ্জনক হয়ে পড়বে প্রকৃতি, পরিবেশ এবং মানুষের জীবন।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১ দিন আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
২ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
৩ দিন আগে