আশিকুর রহমান সমী

সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব। তেমনি পরিবেশ সচেতন জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন একজন মা।
পৃথিবীতে এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হয়ে উঠেছে বন্যপ্রাণী অর্থাৎ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ। গোটা পৃথিবী জুড়ে ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল। এতে হুমকিতে পড়েছে পৃথিবীর পরিবেশ ও প্রতিবেশ ব্যবস্থাপনা। তাই পুরো পৃথিবীতে জোর দেওয়া হচ্ছে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে। কিন্তু বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কখনো শুধু দায়বদ্ধতা দিয়ে সম্ভব নয়। প্রয়োজন বন্যপ্রাণীর প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি।
একটি শিশু ছোট থেকে যা শেখে তা সারা জীবন প্রতিফলিত হয় কাজের মাধ্যমে। আর মা তার জীবনের প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষক। এই মা শেখাতে পারেন প্রকৃতিকে কীভাবে ভালোবাসতে হয়, আত্মার বন্ধন দিয়ে প্রকৃতির সঙ্গে কীভাবে যুক্ত হতে হয়, কিংবা কীভাবে এই ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে হয় পৃথিবীতে।
ছোটবেলায় একটি শিশুকে শেখানো হয় কীভাবে সে বেড়ে উঠবে, বড়দের কীভাবে সম্মান করবে, সামাজিক রীতিনীতি, আচার-ব্যবহার, ধর্মীয় অনুশাসন—যা সারা জীবন তার কর্মকাণ্ডে প্রতিফলিত হয়। আর এ বিষয়টি বংশ পরম্পরায় প্রবাহিত হয় তার সন্তানসন্ততির মধ্যে।
জীববৈচিত্র্য অর্থাৎ বন্যপ্রাণী কীভাবে সংরক্ষণ করতে হবে তা আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় তেমন একটা নেই। তেমনি জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ যে মানুষের জন্যই প্রয়োজন তা একেবারে অনুপস্থিত, সত্যি বলতে বেশির ভাগ মানুষ এটা জানেই না।
বর্তমানে বাংলাদেশে জীববৈচিত্র্য ভয়াবহভাবে বিপন্ন। শুধু মাত্র সচেতনতা সৃষ্টি, প্রকল্প বা সরকারি উদ্যোগে বন্যপ্রাণী রক্ষা অসম্ভব। কারণ মানুষ যতক্ষণ দায়বদ্ধতা থেকে সংরক্ষণে যুক্ত থাকবে ততক্ষণ বিষয়টি দীর্ঘমেয়াদি হওয়ার সম্ভাবনা কম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ সরে আসতে পারে সংরক্ষণের মূল উদ্দেশ্য থেকে।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজন নতুন পদক্ষেপ ও উদ্যোগের। মানুষকে উপলব্ধি করাতে হবে, জীববৈচিত্র্য রক্ষা তাঁর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্যও দরকার। তেমনি প্রয়োজন ভবিষ্যতে প্রজন্মের জন্য সুস্থ, সুন্দর একটি পৃথিবী রেখে যাওয়ার জন্য। আর এই সংরক্ষণটা করতে হবে সহজাত ভালোবাসা, মায়া-মমতার চাদরে মুড়িয়ে। এই কাজটি সবচেয়ে ভালোভাবে পারবেন একজন মা। হ্যাঁ, আমাদের দেশের প্রকৃতি সংরক্ষণে জরুরি মায়ের অংশগ্রহণ।
এই সংরক্ষণবিদ মা তৈরি হবেন কোনো ডিগ্রি বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে নয়। আমাদের দেশের মেয়েদের বা মায়েদের বিষয়টি উপলব্ধি করানোর মাধ্যমে। সবচেয়ে বড় যে দিকটি সেটি হলো, বাংলার প্রতিটি মেয়ের মধ্যে যে মাতৃত্ব আছে, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের বিষয়টি তাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করালে তিনি ভালোবেসে এই কাজে অংশ নেবেন
মায়েদের সচেতন করতে আলাদা করে সরকারি প্রকল্প বা অর্থ খরচের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না, প্রয়োজন আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়। কীভাবে? পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে।
মায়ের গর্ভে যখন সন্তান আসবে তখন অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি একজন মাকে পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কে জানাতে হবে, সন্তানকে ভবিষ্যৎ দূষণমুক্ত একটি পৃথিবী দেওয়ার জন্য তাঁকে সচেতন করতে হবে। আর এতে যুক্ত করতে হবে স্বাস্থ্য কর্মী, কমিউনিটি ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় নারী স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওগুলোকে। এই সংস্থাগুলোর কর্মীরা তাদের সাধারণ কার্যাবলির সঙ্গে সঙ্গে এমনকি দেশের প্রত্যন্ত এলাকার নারীদেরও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও পরিবেশ সংরক্ষণের গুরুত্ব বোঝাবেন।
একজন মা যখন পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সচেতন হবেন, তখন তিনি সন্তানকেও সেই বার্তাটি পৌঁছে দেবেন। এভাবে মায়ের ভালোবাসার মাধ্যমে সুস্থ থাকবে প্রকৃতি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য।
লেখক. বন্যপ্রাণীবিদ ও গবেষকএক্সসারপট: সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব। তেমনি পরিবেশ সচেতন জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন একজন মা।

সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব। তেমনি পরিবেশ সচেতন জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন একজন মা।
পৃথিবীতে এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হয়ে উঠেছে বন্যপ্রাণী অর্থাৎ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ। গোটা পৃথিবী জুড়ে ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল। এতে হুমকিতে পড়েছে পৃথিবীর পরিবেশ ও প্রতিবেশ ব্যবস্থাপনা। তাই পুরো পৃথিবীতে জোর দেওয়া হচ্ছে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে। কিন্তু বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কখনো শুধু দায়বদ্ধতা দিয়ে সম্ভব নয়। প্রয়োজন বন্যপ্রাণীর প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি।
একটি শিশু ছোট থেকে যা শেখে তা সারা জীবন প্রতিফলিত হয় কাজের মাধ্যমে। আর মা তার জীবনের প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষক। এই মা শেখাতে পারেন প্রকৃতিকে কীভাবে ভালোবাসতে হয়, আত্মার বন্ধন দিয়ে প্রকৃতির সঙ্গে কীভাবে যুক্ত হতে হয়, কিংবা কীভাবে এই ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে হয় পৃথিবীতে।
ছোটবেলায় একটি শিশুকে শেখানো হয় কীভাবে সে বেড়ে উঠবে, বড়দের কীভাবে সম্মান করবে, সামাজিক রীতিনীতি, আচার-ব্যবহার, ধর্মীয় অনুশাসন—যা সারা জীবন তার কর্মকাণ্ডে প্রতিফলিত হয়। আর এ বিষয়টি বংশ পরম্পরায় প্রবাহিত হয় তার সন্তানসন্ততির মধ্যে।
জীববৈচিত্র্য অর্থাৎ বন্যপ্রাণী কীভাবে সংরক্ষণ করতে হবে তা আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় তেমন একটা নেই। তেমনি জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ যে মানুষের জন্যই প্রয়োজন তা একেবারে অনুপস্থিত, সত্যি বলতে বেশির ভাগ মানুষ এটা জানেই না।
বর্তমানে বাংলাদেশে জীববৈচিত্র্য ভয়াবহভাবে বিপন্ন। শুধু মাত্র সচেতনতা সৃষ্টি, প্রকল্প বা সরকারি উদ্যোগে বন্যপ্রাণী রক্ষা অসম্ভব। কারণ মানুষ যতক্ষণ দায়বদ্ধতা থেকে সংরক্ষণে যুক্ত থাকবে ততক্ষণ বিষয়টি দীর্ঘমেয়াদি হওয়ার সম্ভাবনা কম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ সরে আসতে পারে সংরক্ষণের মূল উদ্দেশ্য থেকে।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজন নতুন পদক্ষেপ ও উদ্যোগের। মানুষকে উপলব্ধি করাতে হবে, জীববৈচিত্র্য রক্ষা তাঁর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্যও দরকার। তেমনি প্রয়োজন ভবিষ্যতে প্রজন্মের জন্য সুস্থ, সুন্দর একটি পৃথিবী রেখে যাওয়ার জন্য। আর এই সংরক্ষণটা করতে হবে সহজাত ভালোবাসা, মায়া-মমতার চাদরে মুড়িয়ে। এই কাজটি সবচেয়ে ভালোভাবে পারবেন একজন মা। হ্যাঁ, আমাদের দেশের প্রকৃতি সংরক্ষণে জরুরি মায়ের অংশগ্রহণ।
এই সংরক্ষণবিদ মা তৈরি হবেন কোনো ডিগ্রি বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে নয়। আমাদের দেশের মেয়েদের বা মায়েদের বিষয়টি উপলব্ধি করানোর মাধ্যমে। সবচেয়ে বড় যে দিকটি সেটি হলো, বাংলার প্রতিটি মেয়ের মধ্যে যে মাতৃত্ব আছে, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের বিষয়টি তাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করালে তিনি ভালোবেসে এই কাজে অংশ নেবেন
মায়েদের সচেতন করতে আলাদা করে সরকারি প্রকল্প বা অর্থ খরচের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না, প্রয়োজন আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়। কীভাবে? পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে।
মায়ের গর্ভে যখন সন্তান আসবে তখন অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি একজন মাকে পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কে জানাতে হবে, সন্তানকে ভবিষ্যৎ দূষণমুক্ত একটি পৃথিবী দেওয়ার জন্য তাঁকে সচেতন করতে হবে। আর এতে যুক্ত করতে হবে স্বাস্থ্য কর্মী, কমিউনিটি ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় নারী স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওগুলোকে। এই সংস্থাগুলোর কর্মীরা তাদের সাধারণ কার্যাবলির সঙ্গে সঙ্গে এমনকি দেশের প্রত্যন্ত এলাকার নারীদেরও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও পরিবেশ সংরক্ষণের গুরুত্ব বোঝাবেন।
একজন মা যখন পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সচেতন হবেন, তখন তিনি সন্তানকেও সেই বার্তাটি পৌঁছে দেবেন। এভাবে মায়ের ভালোবাসার মাধ্যমে সুস্থ থাকবে প্রকৃতি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য।
লেখক. বন্যপ্রাণীবিদ ও গবেষকএক্সসারপট: সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব। তেমনি পরিবেশ সচেতন জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন একজন মা।
আশিকুর রহমান সমী

সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব। তেমনি পরিবেশ সচেতন জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন একজন মা।
পৃথিবীতে এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হয়ে উঠেছে বন্যপ্রাণী অর্থাৎ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ। গোটা পৃথিবী জুড়ে ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল। এতে হুমকিতে পড়েছে পৃথিবীর পরিবেশ ও প্রতিবেশ ব্যবস্থাপনা। তাই পুরো পৃথিবীতে জোর দেওয়া হচ্ছে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে। কিন্তু বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কখনো শুধু দায়বদ্ধতা দিয়ে সম্ভব নয়। প্রয়োজন বন্যপ্রাণীর প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি।
একটি শিশু ছোট থেকে যা শেখে তা সারা জীবন প্রতিফলিত হয় কাজের মাধ্যমে। আর মা তার জীবনের প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষক। এই মা শেখাতে পারেন প্রকৃতিকে কীভাবে ভালোবাসতে হয়, আত্মার বন্ধন দিয়ে প্রকৃতির সঙ্গে কীভাবে যুক্ত হতে হয়, কিংবা কীভাবে এই ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে হয় পৃথিবীতে।
ছোটবেলায় একটি শিশুকে শেখানো হয় কীভাবে সে বেড়ে উঠবে, বড়দের কীভাবে সম্মান করবে, সামাজিক রীতিনীতি, আচার-ব্যবহার, ধর্মীয় অনুশাসন—যা সারা জীবন তার কর্মকাণ্ডে প্রতিফলিত হয়। আর এ বিষয়টি বংশ পরম্পরায় প্রবাহিত হয় তার সন্তানসন্ততির মধ্যে।
জীববৈচিত্র্য অর্থাৎ বন্যপ্রাণী কীভাবে সংরক্ষণ করতে হবে তা আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় তেমন একটা নেই। তেমনি জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ যে মানুষের জন্যই প্রয়োজন তা একেবারে অনুপস্থিত, সত্যি বলতে বেশির ভাগ মানুষ এটা জানেই না।
বর্তমানে বাংলাদেশে জীববৈচিত্র্য ভয়াবহভাবে বিপন্ন। শুধু মাত্র সচেতনতা সৃষ্টি, প্রকল্প বা সরকারি উদ্যোগে বন্যপ্রাণী রক্ষা অসম্ভব। কারণ মানুষ যতক্ষণ দায়বদ্ধতা থেকে সংরক্ষণে যুক্ত থাকবে ততক্ষণ বিষয়টি দীর্ঘমেয়াদি হওয়ার সম্ভাবনা কম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ সরে আসতে পারে সংরক্ষণের মূল উদ্দেশ্য থেকে।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজন নতুন পদক্ষেপ ও উদ্যোগের। মানুষকে উপলব্ধি করাতে হবে, জীববৈচিত্র্য রক্ষা তাঁর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্যও দরকার। তেমনি প্রয়োজন ভবিষ্যতে প্রজন্মের জন্য সুস্থ, সুন্দর একটি পৃথিবী রেখে যাওয়ার জন্য। আর এই সংরক্ষণটা করতে হবে সহজাত ভালোবাসা, মায়া-মমতার চাদরে মুড়িয়ে। এই কাজটি সবচেয়ে ভালোভাবে পারবেন একজন মা। হ্যাঁ, আমাদের দেশের প্রকৃতি সংরক্ষণে জরুরি মায়ের অংশগ্রহণ।
এই সংরক্ষণবিদ মা তৈরি হবেন কোনো ডিগ্রি বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে নয়। আমাদের দেশের মেয়েদের বা মায়েদের বিষয়টি উপলব্ধি করানোর মাধ্যমে। সবচেয়ে বড় যে দিকটি সেটি হলো, বাংলার প্রতিটি মেয়ের মধ্যে যে মাতৃত্ব আছে, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের বিষয়টি তাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করালে তিনি ভালোবেসে এই কাজে অংশ নেবেন
মায়েদের সচেতন করতে আলাদা করে সরকারি প্রকল্প বা অর্থ খরচের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না, প্রয়োজন আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়। কীভাবে? পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে।
মায়ের গর্ভে যখন সন্তান আসবে তখন অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি একজন মাকে পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কে জানাতে হবে, সন্তানকে ভবিষ্যৎ দূষণমুক্ত একটি পৃথিবী দেওয়ার জন্য তাঁকে সচেতন করতে হবে। আর এতে যুক্ত করতে হবে স্বাস্থ্য কর্মী, কমিউনিটি ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় নারী স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওগুলোকে। এই সংস্থাগুলোর কর্মীরা তাদের সাধারণ কার্যাবলির সঙ্গে সঙ্গে এমনকি দেশের প্রত্যন্ত এলাকার নারীদেরও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও পরিবেশ সংরক্ষণের গুরুত্ব বোঝাবেন।
একজন মা যখন পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সচেতন হবেন, তখন তিনি সন্তানকেও সেই বার্তাটি পৌঁছে দেবেন। এভাবে মায়ের ভালোবাসার মাধ্যমে সুস্থ থাকবে প্রকৃতি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য।
লেখক. বন্যপ্রাণীবিদ ও গবেষকএক্সসারপট: সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব। তেমনি পরিবেশ সচেতন জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন একজন মা।

সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব। তেমনি পরিবেশ সচেতন জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন একজন মা।
পৃথিবীতে এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হয়ে উঠেছে বন্যপ্রাণী অর্থাৎ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ। গোটা পৃথিবী জুড়ে ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল। এতে হুমকিতে পড়েছে পৃথিবীর পরিবেশ ও প্রতিবেশ ব্যবস্থাপনা। তাই পুরো পৃথিবীতে জোর দেওয়া হচ্ছে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে। কিন্তু বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কখনো শুধু দায়বদ্ধতা দিয়ে সম্ভব নয়। প্রয়োজন বন্যপ্রাণীর প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি।
একটি শিশু ছোট থেকে যা শেখে তা সারা জীবন প্রতিফলিত হয় কাজের মাধ্যমে। আর মা তার জীবনের প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষক। এই মা শেখাতে পারেন প্রকৃতিকে কীভাবে ভালোবাসতে হয়, আত্মার বন্ধন দিয়ে প্রকৃতির সঙ্গে কীভাবে যুক্ত হতে হয়, কিংবা কীভাবে এই ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে হয় পৃথিবীতে।
ছোটবেলায় একটি শিশুকে শেখানো হয় কীভাবে সে বেড়ে উঠবে, বড়দের কীভাবে সম্মান করবে, সামাজিক রীতিনীতি, আচার-ব্যবহার, ধর্মীয় অনুশাসন—যা সারা জীবন তার কর্মকাণ্ডে প্রতিফলিত হয়। আর এ বিষয়টি বংশ পরম্পরায় প্রবাহিত হয় তার সন্তানসন্ততির মধ্যে।
জীববৈচিত্র্য অর্থাৎ বন্যপ্রাণী কীভাবে সংরক্ষণ করতে হবে তা আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় তেমন একটা নেই। তেমনি জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ যে মানুষের জন্যই প্রয়োজন তা একেবারে অনুপস্থিত, সত্যি বলতে বেশির ভাগ মানুষ এটা জানেই না।
বর্তমানে বাংলাদেশে জীববৈচিত্র্য ভয়াবহভাবে বিপন্ন। শুধু মাত্র সচেতনতা সৃষ্টি, প্রকল্প বা সরকারি উদ্যোগে বন্যপ্রাণী রক্ষা অসম্ভব। কারণ মানুষ যতক্ষণ দায়বদ্ধতা থেকে সংরক্ষণে যুক্ত থাকবে ততক্ষণ বিষয়টি দীর্ঘমেয়াদি হওয়ার সম্ভাবনা কম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ সরে আসতে পারে সংরক্ষণের মূল উদ্দেশ্য থেকে।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজন নতুন পদক্ষেপ ও উদ্যোগের। মানুষকে উপলব্ধি করাতে হবে, জীববৈচিত্র্য রক্ষা তাঁর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্যও দরকার। তেমনি প্রয়োজন ভবিষ্যতে প্রজন্মের জন্য সুস্থ, সুন্দর একটি পৃথিবী রেখে যাওয়ার জন্য। আর এই সংরক্ষণটা করতে হবে সহজাত ভালোবাসা, মায়া-মমতার চাদরে মুড়িয়ে। এই কাজটি সবচেয়ে ভালোভাবে পারবেন একজন মা। হ্যাঁ, আমাদের দেশের প্রকৃতি সংরক্ষণে জরুরি মায়ের অংশগ্রহণ।
এই সংরক্ষণবিদ মা তৈরি হবেন কোনো ডিগ্রি বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে নয়। আমাদের দেশের মেয়েদের বা মায়েদের বিষয়টি উপলব্ধি করানোর মাধ্যমে। সবচেয়ে বড় যে দিকটি সেটি হলো, বাংলার প্রতিটি মেয়ের মধ্যে যে মাতৃত্ব আছে, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের বিষয়টি তাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করালে তিনি ভালোবেসে এই কাজে অংশ নেবেন
মায়েদের সচেতন করতে আলাদা করে সরকারি প্রকল্প বা অর্থ খরচের প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না, প্রয়োজন আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়। কীভাবে? পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে।
মায়ের গর্ভে যখন সন্তান আসবে তখন অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি একজন মাকে পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কে জানাতে হবে, সন্তানকে ভবিষ্যৎ দূষণমুক্ত একটি পৃথিবী দেওয়ার জন্য তাঁকে সচেতন করতে হবে। আর এতে যুক্ত করতে হবে স্বাস্থ্য কর্মী, কমিউনিটি ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় নারী স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওগুলোকে। এই সংস্থাগুলোর কর্মীরা তাদের সাধারণ কার্যাবলির সঙ্গে সঙ্গে এমনকি দেশের প্রত্যন্ত এলাকার নারীদেরও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও পরিবেশ সংরক্ষণের গুরুত্ব বোঝাবেন।
একজন মা যখন পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সচেতন হবেন, তখন তিনি সন্তানকেও সেই বার্তাটি পৌঁছে দেবেন। এভাবে মায়ের ভালোবাসার মাধ্যমে সুস্থ থাকবে প্রকৃতি, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য।
লেখক. বন্যপ্রাণীবিদ ও গবেষকএক্সসারপট: সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব। তেমনি পরিবেশ সচেতন জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন একজন মা।

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
২৯ অক্টোবর ২০২৪
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
২৯ অক্টোবর ২০২৪
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ৩৮৫, যা বিপজ্জনক বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভিয়েতনামের হ্যানয়, ভারতের কলকাতা, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৫, ২৪৬, ২১৭ ও ২১১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ৩৮৫, যা বিপজ্জনক বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভিয়েতনামের হ্যানয়, ভারতের কলকাতা, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৫, ২৪৬, ২১৭ ও ২১১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
২৯ অক্টোবর ২০২৪
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় গত কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা কমছিল। তবে আজ শুক্রবার শীত বেশ ভালোভাবেই জেঁকে বসেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সেটি কমে হয়েছে ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাস থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৩ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩৩ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় গত কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা কমছিল। তবে আজ শুক্রবার শীত বেশ ভালোভাবেই জেঁকে বসেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সেটি কমে হয়েছে ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাস থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৩ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩৩ মিনিটে।

সন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
২৯ অক্টোবর ২০২৪
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে