বৈশ্বিক উষ্ণতা ও দাবদাহের কারণে বেড়ে যেতে পারে খাদ্যদ্রব্যের দাম। ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংকের নতুন এক গবেষণা অনুসারে, জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি দেখা দিতে পারে। উন্নয়নশীল দেশে এটি বিশেষ প্রভাব ফেলবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
গত বৃহস্পতিবার কমিউনিকেশনস আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। পরিবেশে তাপমাত্রা বাড়ার কারণে ঘনঘন দাবদাহ, খরা ও বন্যা দেখা দিচ্ছে। কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনসহ অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে চরম আবহাওয়ার বিরুপ প্রভাব পড়ছে।
গবেষণার জন্য জার্মানির পটসড্যাম ইনস্টিটিউট ফর ক্লাইমেট ইমপ্যাক্ট রিসার্চ (পিআইকে) এবং ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংকের গবেষকেরা ১৯৯৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ১২১টি দেশের ঐতিহাসিক মূল্য ও আবহাওয়ার তথ্য সংগ্রহ করেছেন। তথ্য বিশ্লেষণ করে তারা দেখেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী খাদ্যের ব্যয় ১ দশমিক ৪৯ থেকে ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ পয়েন্ট বাড়িয়ে দিতে পারে।
সামগ্রিক মূল্যস্ফীতির ওপর ভবিষ্যতের উষ্ণায়ন এবং তাপের চরম প্রভাব শূন্য দশমিক ৭৬ থেকে শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ পয়েন্টের মধ্যে থাকবে বলে ধারণা করা হয়।
গবেষণা প্রতিবেদনের একজন লেখক ম্যাক্সিমিলিয়ান কটজ বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা প্রমাণ পেয়েছি যে উচ্চ তাপমাত্রায়, বিশেষ করে গ্রীষ্মে বা অন্যান্য উষ্ণ স্থানে খাদ্যসহ সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি দেখা দেয়।’ তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে উষ্ণ অঞ্চল’, বিশেষ করে, বিশ্বের দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশে ভবিষ্যতের উষ্ণায়নের কারণে খাদ্যের দাম এবং মূল্যস্ফীতির ওপর প্রভাব সবচেয়ে বেশি অনুভূত হবে।
গবেষণা বলছে, চরম আবহাওয়ার কারণে আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কটজ বলেন, এমনকি উত্তর গোলার্ধও এ চরম আবহাওয়ার কারণে উচ্চ মূল্য থেকে রেহাই পাবে না। তিনি বলেন, ‘উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মের সময় এ প্রভাবগুলো দেখা দেবে। কিন্তু বিশ্বের বাকি অঞ্চলগুলোতে সারা বছরজুড়েই এই প্রভাব থাকবে।’
তবে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে গৃহস্থালির অন্যান্য ব্যয় বাড়বে কিনা তা উল্লেখ করা হয়নি।
বৈশ্বিক উষ্ণতা ও দাবদাহের কারণে বেড়ে যেতে পারে খাদ্যদ্রব্যের দাম। ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংকের নতুন এক গবেষণা অনুসারে, জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি দেখা দিতে পারে। উন্নয়নশীল দেশে এটি বিশেষ প্রভাব ফেলবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
গত বৃহস্পতিবার কমিউনিকেশনস আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। পরিবেশে তাপমাত্রা বাড়ার কারণে ঘনঘন দাবদাহ, খরা ও বন্যা দেখা দিচ্ছে। কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনসহ অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে চরম আবহাওয়ার বিরুপ প্রভাব পড়ছে।
গবেষণার জন্য জার্মানির পটসড্যাম ইনস্টিটিউট ফর ক্লাইমেট ইমপ্যাক্ট রিসার্চ (পিআইকে) এবং ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংকের গবেষকেরা ১৯৯৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ১২১টি দেশের ঐতিহাসিক মূল্য ও আবহাওয়ার তথ্য সংগ্রহ করেছেন। তথ্য বিশ্লেষণ করে তারা দেখেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী খাদ্যের ব্যয় ১ দশমিক ৪৯ থেকে ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ পয়েন্ট বাড়িয়ে দিতে পারে।
সামগ্রিক মূল্যস্ফীতির ওপর ভবিষ্যতের উষ্ণায়ন এবং তাপের চরম প্রভাব শূন্য দশমিক ৭৬ থেকে শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ পয়েন্টের মধ্যে থাকবে বলে ধারণা করা হয়।
গবেষণা প্রতিবেদনের একজন লেখক ম্যাক্সিমিলিয়ান কটজ বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা প্রমাণ পেয়েছি যে উচ্চ তাপমাত্রায়, বিশেষ করে গ্রীষ্মে বা অন্যান্য উষ্ণ স্থানে খাদ্যসহ সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি দেখা দেয়।’ তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে উষ্ণ অঞ্চল’, বিশেষ করে, বিশ্বের দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশে ভবিষ্যতের উষ্ণায়নের কারণে খাদ্যের দাম এবং মূল্যস্ফীতির ওপর প্রভাব সবচেয়ে বেশি অনুভূত হবে।
গবেষণা বলছে, চরম আবহাওয়ার কারণে আফ্রিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কটজ বলেন, এমনকি উত্তর গোলার্ধও এ চরম আবহাওয়ার কারণে উচ্চ মূল্য থেকে রেহাই পাবে না। তিনি বলেন, ‘উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মের সময় এ প্রভাবগুলো দেখা দেবে। কিন্তু বিশ্বের বাকি অঞ্চলগুলোতে সারা বছরজুড়েই এই প্রভাব থাকবে।’
তবে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে গৃহস্থালির অন্যান্য ব্যয় বাড়বে কিনা তা উল্লেখ করা হয়নি।
আজ বৃহস্পতিবার বজ্রপাত নিয়ে কিছু সতর্কতা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ ১ মে সকাল ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টা ঢাকা, শেরপুর, নরসিংদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলার ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার...
১৮ ঘণ্টা আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ–এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ...
২০ ঘণ্টা আগেবাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
২ দিন আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
৩ দিন আগে