নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করে বর্তমানে খুলনার কয়রার কাছে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ব্যাপক বৃষ্টি ঝরিয়ে পরবর্তী দু-তিন ঘণ্টার মধ্যে কিছুটা দুর্বল হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। আজ সোমবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৮ নম্বর পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এদিকে ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে রাজধানীতে আজ ভোর থেকেই দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারী (৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার/ ২৪ ঘণ্টা) থেকে অতিভারী (২৮৯ মিলিমিটার/ ২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে। অতিভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান গতকাল জানিয়েছিলেন, রিমালের প্রভাবে সারা দেশেই কমবেশি বৃষ্টি হবে। ঢাকাতেও আজ রাতে বৃষ্টি শুরু হবে। বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস থাকবে। তবে উপকূলে বাতাসের যেমন গতি থাকে, অত বেশি থাকবে না।
দুর্যোগ বিশেষজ্ঞ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিমালের প্রভাব দেশে ২৮ তারিখ রাত পর্যন্ত থাকবে। স্থলভাগের তাপমাত্রা গত কয়েক দিন বেশি থাকার কারণে ঘূর্ণিঝড়টি স্থলে এসেও শক্তি সঞ্চয় করতে পারে।’
এদিকে, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে।
কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৯ নম্বর মহা বিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে।
এ ছাড়া, খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার নদীবন্দরসমূহকে ৪ নম্বর মহা নৌবিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশ বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করে বর্তমানে খুলনার কয়রার কাছে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ব্যাপক বৃষ্টি ঝরিয়ে পরবর্তী দু-তিন ঘণ্টার মধ্যে কিছুটা দুর্বল হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। আজ সোমবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৮ নম্বর পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এদিকে ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে রাজধানীতে আজ ভোর থেকেই দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারী (৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার/ ২৪ ঘণ্টা) থেকে অতিভারী (২৮৯ মিলিমিটার/ ২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে। অতিভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান গতকাল জানিয়েছিলেন, রিমালের প্রভাবে সারা দেশেই কমবেশি বৃষ্টি হবে। ঢাকাতেও আজ রাতে বৃষ্টি শুরু হবে। বৃষ্টির সঙ্গে বাতাস থাকবে। তবে উপকূলে বাতাসের যেমন গতি থাকে, অত বেশি থাকবে না।
দুর্যোগ বিশেষজ্ঞ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিমালের প্রভাব দেশে ২৮ তারিখ রাত পর্যন্ত থাকবে। স্থলভাগের তাপমাত্রা গত কয়েক দিন বেশি থাকার কারণে ঘূর্ণিঝড়টি স্থলে এসেও শক্তি সঞ্চয় করতে পারে।’
এদিকে, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ১০ নম্বর মহাবিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে।
কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৯ নম্বর মহা বিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে।
এ ছাড়া, খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার নদীবন্দরসমূহকে ৪ নম্বর মহা নৌবিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশ বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮ থেকে ১২ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
৩ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগে