বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কমানোর বর্তমান প্রতিশ্রুতির পরিসর যদি বাড়ানো না হয়, তবে এই শতকেই পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই সতর্কতা জানায় জাতিসংঘ।
আগামী সপ্তাহেই বিভিন্ন দেশের সরকার বসছে জলবায়ু সম্মেলনে। আগামী ৩১ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় কপ-২৬ সম্মেলন সামনে রেখেই এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। এতে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন প্রাক শিল্পযুগের তুলনায় দেড় থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার এটিই শেষ সুযোগ।
গত আগস্টে প্রকাশিত জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বন্যা, খরা, দাবানলের মতো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ আক্রান্ত হচ্ছে। এ ধরনের দুর্যোগের পরিমাণ সময়ের সঙ্গে শুধু বাড়ছে। এসব দুর্যোগের পেছনে মুখ্য কারণ হিসেবে রয়েছে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের কারণে হওয়া বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও সেই সূত্রে হওয়া জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে।
স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে অনুষ্ঠেয় এই সম্মেলনের আগে আজ মঙ্গলবার এ সম্পর্কিত এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড মেটিওরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএমও)। এতে বলা হয়েছে, গেল বছর গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের হার রেকর্ড ছুঁয়েছিল। একই বিষয়ে আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে জাতিসংঘের পরিবেশ প্রকল্প (ইউনেপ)। সেখানে বলা হয়, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী কার্বন নিঃসরণ কমানোর সর্বশেষ প্রতিশ্রুতির কারণে আগের তুলনায় সাড়ে ৭ শতাংশ নিঃসরণ কমানো সম্ভব হয়েছে। কিন্তু এটি যথেষ্ট নয়। এভাবে চলতে থাকলে চলতি শতকেই বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাবে। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন প্রাক শিল্পযুগের ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে বেঁধে রাখতে হলে নিঃসরণ কমাতে হবে ৩০ শতাংশ হারে। আর এটি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে বাঁধতে হলে কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে ৫৫ শতাংশ হারে।
এ বিষয়ক এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, এই প্রতিবেদন আরেকটি সংকেত। আমাদের জেগে উঠতে হবে। প্রয়োজনীয় ও বাস্তব নিঃসরণ হ্রাসের এই যে পার্থক্য, এটি আসলে নেতৃত্বেরই সংকট। অন্তঃসারশূন্য প্রতিশ্রুতির জমানা শেষ হওয়া দরকার। আর এটি গ্লাসগো থেকেই শুরু হওয়া দরকার।’
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কমানোর বর্তমান প্রতিশ্রুতির পরিসর যদি বাড়ানো না হয়, তবে এই শতকেই পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই সতর্কতা জানায় জাতিসংঘ।
আগামী সপ্তাহেই বিভিন্ন দেশের সরকার বসছে জলবায়ু সম্মেলনে। আগামী ৩১ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় কপ-২৬ সম্মেলন সামনে রেখেই এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। এতে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন প্রাক শিল্পযুগের তুলনায় দেড় থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখার এটিই শেষ সুযোগ।
গত আগস্টে প্রকাশিত জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বন্যা, খরা, দাবানলের মতো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ আক্রান্ত হচ্ছে। এ ধরনের দুর্যোগের পরিমাণ সময়ের সঙ্গে শুধু বাড়ছে। এসব দুর্যোগের পেছনে মুখ্য কারণ হিসেবে রয়েছে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের কারণে হওয়া বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও সেই সূত্রে হওয়া জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে।
স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোতে অনুষ্ঠেয় এই সম্মেলনের আগে আজ মঙ্গলবার এ সম্পর্কিত এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড মেটিওরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএমও)। এতে বলা হয়েছে, গেল বছর গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের হার রেকর্ড ছুঁয়েছিল। একই বিষয়ে আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে জাতিসংঘের পরিবেশ প্রকল্প (ইউনেপ)। সেখানে বলা হয়, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী কার্বন নিঃসরণ কমানোর সর্বশেষ প্রতিশ্রুতির কারণে আগের তুলনায় সাড়ে ৭ শতাংশ নিঃসরণ কমানো সম্ভব হয়েছে। কিন্তু এটি যথেষ্ট নয়। এভাবে চলতে থাকলে চলতি শতকেই বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাবে। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন প্রাক শিল্পযুগের ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে বেঁধে রাখতে হলে নিঃসরণ কমাতে হবে ৩০ শতাংশ হারে। আর এটি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে বাঁধতে হলে কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে ৫৫ শতাংশ হারে।
এ বিষয়ক এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, এই প্রতিবেদন আরেকটি সংকেত। আমাদের জেগে উঠতে হবে। প্রয়োজনীয় ও বাস্তব নিঃসরণ হ্রাসের এই যে পার্থক্য, এটি আসলে নেতৃত্বেরই সংকট। অন্তঃসারশূন্য প্রতিশ্রুতির জমানা শেষ হওয়া দরকার। আর এটি গ্লাসগো থেকেই শুরু হওয়া দরকার।’
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসা
১ ঘণ্টা আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ রোববার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ ফিলিপাইনের উপকূলে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ১ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহত বা বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। বার্তা সংস্থা এএফপি মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস)-এর বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে।
১ দিন আগেআজ শনিবার রাজধানী ঢাকায় এবং আশপাশের অঞ্চলে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া পূর্বাভাসে আরও জানিয়েছে, হালকা বৃষ্টি হলেও দিনের তাপমাত্রার কোনো পরিবর্তন হবে না।
১ দিন আগে