ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডব থেকে বাঁচাতে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ৪ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশেই ৩ লাখ। আর মিয়ানমারে ১ লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার অগ্রভাগ ইতিমধ্যে সেন্ট মার্টিনে আঘাত হেনেছে। স্বাভাবিক অবস্থা থেকে সাগরের উচ্চতা বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে বৃষ্টি ও বাতাসের গতিবেগও। মোখার প্রভাবে ১২ ফুট পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এতে ২০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যার বেশির ভাগই মিয়ানমারের রাখাইন ও চিন রাজ্যের।
বাংলাদেশের ত্রাণ ও দুর্যোগ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, ‘জীবন বাঁচানোই এখন আমাদের প্রধান লক্ষ্য। মোখা আঘাত হানার আগেই প্রায় ৩ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের ঘূর্ণিঝড় নিয়ন্ত্রণকক্ষের হিসাবমতে, জেলার ৬৩৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২ লাখ ৩২ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন হোটেল-মোটেল ও আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আরও ৬০ থেকে ৭০ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
এদিকে কক্সবাজারে আশ্রয়শিবিরে বসবাসকারী ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিশেষ করে প্রায় ৫ লাখ শিশুর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন ত্রাণকর্মীরা। তবে ঝুঁকিতে থাকা লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে স্থানান্তর করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের অন্তত ১ লাখ মানুষকে গত সপ্তাহ থেকে নিরাপদ এলাকায় নেওয়া হয়েছে। দেশটির ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর একটি সশস্ত্র সংগঠন ও জাতিসংঘের মানবিক কার্যালয় (ওসিএইচএ) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আরও পড়ুন:
ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডব থেকে বাঁচাতে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ৪ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশেই ৩ লাখ। আর মিয়ানমারে ১ লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
ঘূর্ণিঝড় মোখার অগ্রভাগ ইতিমধ্যে সেন্ট মার্টিনে আঘাত হেনেছে। স্বাভাবিক অবস্থা থেকে সাগরের উচ্চতা বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে বৃষ্টি ও বাতাসের গতিবেগও। মোখার প্রভাবে ১২ ফুট পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা করা হচ্ছে। এতে ২০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যার বেশির ভাগই মিয়ানমারের রাখাইন ও চিন রাজ্যের।
বাংলাদেশের ত্রাণ ও দুর্যোগ কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানিয়েছেন, ‘জীবন বাঁচানোই এখন আমাদের প্রধান লক্ষ্য। মোখা আঘাত হানার আগেই প্রায় ৩ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের ঘূর্ণিঝড় নিয়ন্ত্রণকক্ষের হিসাবমতে, জেলার ৬৩৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২ লাখ ৩২ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন হোটেল-মোটেল ও আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে আরও ৬০ থেকে ৭০ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
এদিকে কক্সবাজারে আশ্রয়শিবিরে বসবাসকারী ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিশেষ করে প্রায় ৫ লাখ শিশুর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন ত্রাণকর্মীরা। তবে ঝুঁকিতে থাকা লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে স্থানান্তর করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা গেছে।
অন্যদিকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের অন্তত ১ লাখ মানুষকে গত সপ্তাহ থেকে নিরাপদ এলাকায় নেওয়া হয়েছে। দেশটির ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর একটি সশস্ত্র সংগঠন ও জাতিসংঘের মানবিক কার্যালয় (ওসিএইচএ) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আরও পড়ুন:
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১২ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
২ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগে