এই গ্রীষ্মে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ও ঐতিহাসিক বন্যার রেকর্ড হয়েছে চীনে। চরম আবহাওয়ার এই ভয়াবহতার পরও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা এড়িয়ে যাচ্ছে সর্বোচ্চ কার্বন নিঃসরণকারী দেশটি। চীনের এমন আচরণে জনসচেতনতা তৈরির সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় জলবায়ু কর্মীরা হতাশ হয়েছেন।
চীনের সরকার ও রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তন চীনকে চরম আবহাওয়ার ঝুঁকিতে ফেলেছে। এ বছর তার প্রমাণও মিলেছে। কেউ কেউ দাবি করছেন, এই আবহাওয়া চীনের উচ্চ কার্বন নিঃসরণের সঙ্গে সম্পর্কিত। বৈশ্বিক মোট নিঃসরিত কার্বনের তিন ভাগের একভাগের জন্য দায়ী চীন।
বেইজিংয়ের আন্তর্জাতিক পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা গ্রিন পিসের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা লি শুয়ো বলেন, ‘আমি আসলেই একে হাতছাড়া হয়ে যাওয়া এক বিশাল সুযোগ হিসেবে দেখছি। চীনা সরকারের জন্য এটি জলবায়ু এজেন্ডা সমর্থন জোগানোর বড় সুযোগ ছিল। অন্তত জলবায়ু পরিবর্তনের ফলাফল হিসেবে বাস্তবতার কাছাকাছি নতুন এক ব্যাখ্যা তৈরি করা যেত।’
দেশটির সরকারি সার্চ ইনডেক্সের তথ্যানুসারে, গত কয়েক সপ্তাহে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে দেশটির জনপ্রিয় মাইক্রোব্লগ প্ল্যাটফর্ম ওয়েইবো বা চীনের বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন বাইদুতে তেমন বিশেষ কোনো খোঁজ করা হয়নি। দেশটির তীব্র আবহাওয়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনার পরও তা নিয়ে মানুষের মাথাব্যথা নেই। এই তীব্র আবহাওয়ার কারণে কেবল বেইজিংয়েই ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বেইজিং ও হিবেই অঞ্চলের বন্যাকবলিত এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, তাঁরা জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে শুনেছেন। কিন্তু এ নিয়ে আর কিছু বলতে চান না।
ঝুওঝোউ অঞ্চলের হিবেই শহরের ৫৩ বছরের বাসিন্দা, যিনি নিজের পরিচয়ে শুধু নাম সু উল্লেখ করেছেন, তিনি বলেন, ‘আজকাল বেশ ঘনঘন চরম আবহাওয়ার দেখা মিলছে।’
বন্যায় সু’র ধান ও ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে পারব না। আমরা কর্তৃপক্ষ নই। গ্রীষ্মগুলো আগের তুলনায় উষ্ণ, শীতকালও আগের মতো ঠান্ডা নয়।’
বাইদু সার্চ ইঞ্জিনে ‘চীনের কি জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিৎ?’ বা এ জাতীয় প্রশ্নের উত্তরে চীনের জলবায়ু নীতির সমালোচনায় প্রথম কয়েক ডজন ফলাফলেও কোনো ধরনের প্রতিবেদন দেখা যায়নি।
এর পরিবর্তে সার্চের ফলাফলে রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে চীনা নেতৃত্ব ও উন্নত দেশকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান করা নিয়ে প্রতিবেদন দেখা যায়।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে এই প্রতিবেদনের ওপর বারবার মন্তব্য করতে অনুরোধ করা হলেও কোনো উত্তর দেয়নি। কিন্তু সরকারের মুখপাত্র দীর্ঘ সময় ধরে চীনের জলবায়ু পরিবর্তন ও গণমাধ্যম স্বাধীনতার পক্ষে সাফাই দিয়েছে।
এই গ্রীষ্মে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ও ঐতিহাসিক বন্যার রেকর্ড হয়েছে চীনে। চরম আবহাওয়ার এই ভয়াবহতার পরও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা এড়িয়ে যাচ্ছে সর্বোচ্চ কার্বন নিঃসরণকারী দেশটি। চীনের এমন আচরণে জনসচেতনতা তৈরির সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় জলবায়ু কর্মীরা হতাশ হয়েছেন।
চীনের সরকার ও রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তন চীনকে চরম আবহাওয়ার ঝুঁকিতে ফেলেছে। এ বছর তার প্রমাণও মিলেছে। কেউ কেউ দাবি করছেন, এই আবহাওয়া চীনের উচ্চ কার্বন নিঃসরণের সঙ্গে সম্পর্কিত। বৈশ্বিক মোট নিঃসরিত কার্বনের তিন ভাগের একভাগের জন্য দায়ী চীন।
বেইজিংয়ের আন্তর্জাতিক পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা গ্রিন পিসের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা লি শুয়ো বলেন, ‘আমি আসলেই একে হাতছাড়া হয়ে যাওয়া এক বিশাল সুযোগ হিসেবে দেখছি। চীনা সরকারের জন্য এটি জলবায়ু এজেন্ডা সমর্থন জোগানোর বড় সুযোগ ছিল। অন্তত জলবায়ু পরিবর্তনের ফলাফল হিসেবে বাস্তবতার কাছাকাছি নতুন এক ব্যাখ্যা তৈরি করা যেত।’
দেশটির সরকারি সার্চ ইনডেক্সের তথ্যানুসারে, গত কয়েক সপ্তাহে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে দেশটির জনপ্রিয় মাইক্রোব্লগ প্ল্যাটফর্ম ওয়েইবো বা চীনের বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন বাইদুতে তেমন বিশেষ কোনো খোঁজ করা হয়নি। দেশটির তীব্র আবহাওয়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনার পরও তা নিয়ে মানুষের মাথাব্যথা নেই। এই তীব্র আবহাওয়ার কারণে কেবল বেইজিংয়েই ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বেইজিং ও হিবেই অঞ্চলের বন্যাকবলিত এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, তাঁরা জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে শুনেছেন। কিন্তু এ নিয়ে আর কিছু বলতে চান না।
ঝুওঝোউ অঞ্চলের হিবেই শহরের ৫৩ বছরের বাসিন্দা, যিনি নিজের পরিচয়ে শুধু নাম সু উল্লেখ করেছেন, তিনি বলেন, ‘আজকাল বেশ ঘনঘন চরম আবহাওয়ার দেখা মিলছে।’
বন্যায় সু’র ধান ও ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে পারব না। আমরা কর্তৃপক্ষ নই। গ্রীষ্মগুলো আগের তুলনায় উষ্ণ, শীতকালও আগের মতো ঠান্ডা নয়।’
বাইদু সার্চ ইঞ্জিনে ‘চীনের কি জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আরও দায়িত্বশীল হওয়া উচিৎ?’ বা এ জাতীয় প্রশ্নের উত্তরে চীনের জলবায়ু নীতির সমালোচনায় প্রথম কয়েক ডজন ফলাফলেও কোনো ধরনের প্রতিবেদন দেখা যায়নি।
এর পরিবর্তে সার্চের ফলাফলে রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে চীনা নেতৃত্ব ও উন্নত দেশকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান করা নিয়ে প্রতিবেদন দেখা যায়।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে এই প্রতিবেদনের ওপর বারবার মন্তব্য করতে অনুরোধ করা হলেও কোনো উত্তর দেয়নি। কিন্তু সরকারের মুখপাত্র দীর্ঘ সময় ধরে চীনের জলবায়ু পরিবর্তন ও গণমাধ্যম স্বাধীনতার পক্ষে সাফাই দিয়েছে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
৭ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগে