অনলাইন ডেস্ক
২১০০ সালে পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হয়ে গেলে সেটি আর বসবাসযোগ্য থাকবে না। আসন্ন জলবায়ু সম্মেলনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা জলবায়ু অর্থায়নও তাই বিফলে যাবে। কাজেই, বাংলাদেশসহ সকল সরকারি প্রতিনিধি দলের মূল মনোযোগ হওয়া উচিত ২১০০ সালের বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ২০১৯ সালের তুলনায় ৪২% হ্রাস করার দিকে গুরুত্ব দেওয়া।
আজ শনিবার তোপখানা সড়কের সিরডাপ মিলনায়তনে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসমূহের নেটওয়ার্ক ইক্যুইটিবিডি আয়োজিত সেমিনারে আলোচকেরা এসব কথা বলেন।
আজারবাইজানের বাকুতে অনুষ্ঠিতব্য ২৯তম জলবায়ু সম্মেলনে রেখে এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
জলবায়ু সম্মেলনে সরকারি প্রতিনিধি দলের সদস্য ও সিপিআরডির শামসুদ্দোহা বলেন, জলবায়ু অর্থায়নের কোনো সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়নি। ফলে, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী ধনী দেশগুলো থেকে দরিদ্র ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে দেয়া ঋণ ও বিনিয়োগসহ সকল অর্থই জলবায়ু অর্থায়ন বলে চালিয়ে দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর পাওনা সহায়তার টাকা জাতিসংঘের মাধ্যমে না দিয়ে বিশ্বব্যাংকসহ নানা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রদান করায় তারা এই টাকা সহায়তার বদলে ঋণ হিসেবে দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর সঙ্গেই ব্যবসা করছে।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ধরিত্রী কুমার সরকার বলেন, আসন্ন জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশ সরকারের যে অবস্থানপত্র তৈরি হচ্ছে সেখানে আজকের আলোচনা ও সুপারিশ যুক্ত করা হবে। তিনি বলেন, জলবায়ু সম্মেলনের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হচ্ছে, কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ১২৮টি সদস্যের সবাইকে সম্মত হতে হয়। ফলে, দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয় না।
মূল বক্তব্য উপস্থাপনকালে কোস্ট ফাউন্ডেশনের আবুল হাসান বলেন, নতুন বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়নে দরিদ্র ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ওপর কোনো শর্তারোপ না করার ব্যাপারে সরকারকে ভূমিকা নিতে হবে। তিনি বলেন, আসন্ন জলবায়ু সম্মেলনের মূল আলোচনা হবে অর্থায়ন নিয়ে। সেই অর্থায়নকে চাহিদা-ভিত্তিক ও বাস্তবসম্মত করতে হলে গ্রহীতা দেশগুলোকে বাস্তবভিত্তিক চাহিদা উপস্থাপন করতে হবে।
ইক্যুইটিবিডির চিফ মডারেটর রেজাউল করিম চৌধুরীর সঞ্চালনায় সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন পিকেএসএফের ড. ফজলে রাব্বি, সিএসআরএলের জিয়াউল হক মুক্তা, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের আহসানুল ওয়াহেদ, সিডিপির জাহাঙ্গীর হাসান মাসুম প্রমুখ।
২১০০ সালে পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হয়ে গেলে সেটি আর বসবাসযোগ্য থাকবে না। আসন্ন জলবায়ু সম্মেলনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা জলবায়ু অর্থায়নও তাই বিফলে যাবে। কাজেই, বাংলাদেশসহ সকল সরকারি প্রতিনিধি দলের মূল মনোযোগ হওয়া উচিত ২১০০ সালের বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ২০১৯ সালের তুলনায় ৪২% হ্রাস করার দিকে গুরুত্ব দেওয়া।
আজ শনিবার তোপখানা সড়কের সিরডাপ মিলনায়তনে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসমূহের নেটওয়ার্ক ইক্যুইটিবিডি আয়োজিত সেমিনারে আলোচকেরা এসব কথা বলেন।
আজারবাইজানের বাকুতে অনুষ্ঠিতব্য ২৯তম জলবায়ু সম্মেলনে রেখে এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
জলবায়ু সম্মেলনে সরকারি প্রতিনিধি দলের সদস্য ও সিপিআরডির শামসুদ্দোহা বলেন, জলবায়ু অর্থায়নের কোনো সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হয়নি। ফলে, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী ধনী দেশগুলো থেকে দরিদ্র ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে দেয়া ঋণ ও বিনিয়োগসহ সকল অর্থই জলবায়ু অর্থায়ন বলে চালিয়ে দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর পাওনা সহায়তার টাকা জাতিসংঘের মাধ্যমে না দিয়ে বিশ্বব্যাংকসহ নানা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রদান করায় তারা এই টাকা সহায়তার বদলে ঋণ হিসেবে দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর সঙ্গেই ব্যবসা করছে।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ধরিত্রী কুমার সরকার বলেন, আসন্ন জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশ সরকারের যে অবস্থানপত্র তৈরি হচ্ছে সেখানে আজকের আলোচনা ও সুপারিশ যুক্ত করা হবে। তিনি বলেন, জলবায়ু সম্মেলনের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হচ্ছে, কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ১২৮টি সদস্যের সবাইকে সম্মত হতে হয়। ফলে, দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয় না।
মূল বক্তব্য উপস্থাপনকালে কোস্ট ফাউন্ডেশনের আবুল হাসান বলেন, নতুন বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়নে দরিদ্র ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ওপর কোনো শর্তারোপ না করার ব্যাপারে সরকারকে ভূমিকা নিতে হবে। তিনি বলেন, আসন্ন জলবায়ু সম্মেলনের মূল আলোচনা হবে অর্থায়ন নিয়ে। সেই অর্থায়নকে চাহিদা-ভিত্তিক ও বাস্তবসম্মত করতে হলে গ্রহীতা দেশগুলোকে বাস্তবভিত্তিক চাহিদা উপস্থাপন করতে হবে।
ইক্যুইটিবিডির চিফ মডারেটর রেজাউল করিম চৌধুরীর সঞ্চালনায় সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন পিকেএসএফের ড. ফজলে রাব্বি, সিএসআরএলের জিয়াউল হক মুক্তা, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের আহসানুল ওয়াহেদ, সিডিপির জাহাঙ্গীর হাসান মাসুম প্রমুখ।
গত দুইশ বছরে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সংযোগ ৬০ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে। একই সময়ে বইপত্র থেকে নদী, শ্যাওলা, ফুলের মতো প্রকৃতিসংক্রান্ত শব্দও প্রায় একই হারে হারিয়ে গেছে। যুক্তরাজ্যের ডার্বি বিশ্ববিদ্যালয়ের নেচার কানেকটেডনেসের অধ্যাপক মাইলস রিচার্ডসনের এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেগতকালের চেয়ে ঢাকার বায়ুমানে আজ ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আজ শনিবার বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৫০, যা বিশুদ্ধ বাতাসের নির্দেশক। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকার বায়ুমান তুলনামূলক ভালো থাকে। আজ সকালেও ঢাকায় থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে, যা এই বিশুদ্ধ বায়ুর...
২০ ঘণ্টা আগেঢাকায় আজ সকাল থেকেই থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। তবে এরপরও দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। আজ শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ ও প্রতিবেশ সুরক্ষায় একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও স্থানীয় বাসিন্দাদের বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা করার পরিকল্পনাও হাতে নেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে
২ দিন আগে