বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
নাটকে সিন্ডিকেটের অভিযোগ নতুন কিছু নয়। সাম্প্রতিক সময়ে সেটা হয়ে উঠেছে ব্যাধির মতো। নাটকের শুটিংয়ে পরিচালক কিংবা প্রযোজক নয়, যাবতীয় সিদ্ধান্ত আসে নায়কের কাছ থেকে। এমনও শোনা যায়, নাটকে নায়কেরা নিজেই তাঁদের পছন্দমতো নায়িকা ঠিক করে দেন। সহশিল্পী তাঁদের ইচ্ছামতো না হলে শিডিউল দেন না। এবার ছোট পর্দার নায়কদের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুললেন অভিনেত্রী তাসনুভা তিশা।
তিশা অভিযোগ করেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নাটকের সবকিছু নায়কদের সিদ্ধান্তেই হচ্ছে। এমনকি তিনিও শিডিউলের জন্য পরিচালক নয়, নায়কদের কাছ থেকে ফোন পান। তাসনুভা তিশা বলেন, ‘মেকআপ আর্টিস্ট, ডিওপি, লাইটে কাকে নিবে, শুটিং কোথায় হবে, গল্প কী হবে, মায়ের চরিত্রে কে অভিনয় করবেন, বাবার চরিত্রে কে থাকবেন—নাটকের সবকিছু নায়কেরা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বা ঠিক করে দিচ্ছে। এটা তো তাঁদের কাজ না, পরিচালকের কাজ। গল্পের চরিত্রের প্রয়োজনে যাঁকে ভালো মনে করবেন, তাঁকেই পরিচালক ডাক দেবেন। কিন্তু আমাকে কলটা দিচ্ছেন নায়কেরা।’
অভিনেত্রী মনে করেন, নায়কদের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে বলেই তাঁরা স্বেচ্ছাচারিতা করার সুযোগ পাচ্ছেন। তিশা বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়, ইন্ডাস্ট্রিতে এমন হচ্ছে, কারণ তাঁদের কাছে সেই ক্ষমতাটা দেওয়া হয়েছে। এটা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঠিকভাবে কাজ করতে পারব না।’
ইন্ডাস্ট্রির এমন অবস্থায় ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত এই অভিনেত্রী। তিশা বলেন, ‘এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে কাজ করা কষ্টকর হয়ে যাবে। প্রতিদিন আমার মনে হয় অন্য কিছু নিয়ে ভাবা উচিত। অন্য কোনো ক্যারিয়ার হয়তো বেছে নিতে হবে, এভাবে কাজ করা যায় না। যাদের ন্যূনতম আত্মসম্মানবোধ আছে, তাদের তো গায়ে লাগার কথা। আমার চাওয়া, পরিচালকই আমার শিডিউল নেবেন, তিনিই গল্প নির্বাচন করবেন। নায়ক কেন এসব বিষয়ে মাথা ঘামাবে। চিত্রনাট্যে যা লেখা আছে, সে সংলাপই বলা উচিত। গল্পের প্রয়োজনে পরিবর্তন করতে হলে সেটা আলোচনা করে করতে হবে। কেন নায়কের সিদ্ধান্তেই সব হবে! অভিনেত্রী হিসেবে এই বিষয়গুলো আমার আত্মসম্মানে আঘাত করে, মন খারাপ হয়।’
আরও খবর পড়ুন:
নাটকে সিন্ডিকেটের অভিযোগ নতুন কিছু নয়। সাম্প্রতিক সময়ে সেটা হয়ে উঠেছে ব্যাধির মতো। নাটকের শুটিংয়ে পরিচালক কিংবা প্রযোজক নয়, যাবতীয় সিদ্ধান্ত আসে নায়কের কাছ থেকে। এমনও শোনা যায়, নাটকে নায়কেরা নিজেই তাঁদের পছন্দমতো নায়িকা ঠিক করে দেন। সহশিল্পী তাঁদের ইচ্ছামতো না হলে শিডিউল দেন না। এবার ছোট পর্দার নায়কদের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুললেন অভিনেত্রী তাসনুভা তিশা।
তিশা অভিযোগ করেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নাটকের সবকিছু নায়কদের সিদ্ধান্তেই হচ্ছে। এমনকি তিনিও শিডিউলের জন্য পরিচালক নয়, নায়কদের কাছ থেকে ফোন পান। তাসনুভা তিশা বলেন, ‘মেকআপ আর্টিস্ট, ডিওপি, লাইটে কাকে নিবে, শুটিং কোথায় হবে, গল্প কী হবে, মায়ের চরিত্রে কে অভিনয় করবেন, বাবার চরিত্রে কে থাকবেন—নাটকের সবকিছু নায়কেরা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বা ঠিক করে দিচ্ছে। এটা তো তাঁদের কাজ না, পরিচালকের কাজ। গল্পের চরিত্রের প্রয়োজনে যাঁকে ভালো মনে করবেন, তাঁকেই পরিচালক ডাক দেবেন। কিন্তু আমাকে কলটা দিচ্ছেন নায়কেরা।’
অভিনেত্রী মনে করেন, নায়কদের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে বলেই তাঁরা স্বেচ্ছাচারিতা করার সুযোগ পাচ্ছেন। তিশা বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়, ইন্ডাস্ট্রিতে এমন হচ্ছে, কারণ তাঁদের কাছে সেই ক্ষমতাটা দেওয়া হয়েছে। এটা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঠিকভাবে কাজ করতে পারব না।’
ইন্ডাস্ট্রির এমন অবস্থায় ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত এই অভিনেত্রী। তিশা বলেন, ‘এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে কাজ করা কষ্টকর হয়ে যাবে। প্রতিদিন আমার মনে হয় অন্য কিছু নিয়ে ভাবা উচিত। অন্য কোনো ক্যারিয়ার হয়তো বেছে নিতে হবে, এভাবে কাজ করা যায় না। যাদের ন্যূনতম আত্মসম্মানবোধ আছে, তাদের তো গায়ে লাগার কথা। আমার চাওয়া, পরিচালকই আমার শিডিউল নেবেন, তিনিই গল্প নির্বাচন করবেন। নায়ক কেন এসব বিষয়ে মাথা ঘামাবে। চিত্রনাট্যে যা লেখা আছে, সে সংলাপই বলা উচিত। গল্পের প্রয়োজনে পরিবর্তন করতে হলে সেটা আলোচনা করে করতে হবে। কেন নায়কের সিদ্ধান্তেই সব হবে! অভিনেত্রী হিসেবে এই বিষয়গুলো আমার আত্মসম্মানে আঘাত করে, মন খারাপ হয়।’
আরও খবর পড়ুন:
বাণিজ্যিক সিনেমায় আইটেম গান থাকবে না, তা কি হয়! গল্পের সঙ্গে সংযোগ থাকুক বা না থাকুক, প্রত্যেক নির্মাতাই চান, সিনেমায় একটা আইটেম গান রাখতে। তাতে নাকি সহজেই দর্শকদের আকর্ষণ করা যায়! দর্শক টানার এ ফর্মুলা অনুসরণ করছেন নাটকের নির্মাতারাও। ইদানীং নাটকেও শুরু হয়েছে এ প্রবণতা। সিনেমার আদলে নাটকের...
২৫ মিনিট আগেকরোনার সময় সারা বিশ্বের মানুষ হয়ে পড়েছিল ঘরবন্দী। বন্ধ হয়ে গিয়েছিল পরস্পরের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ। ঘরে বসেই কাটাতে হতো অলস সময়। সবাই নতুন করে স্বপ্ন দেখত, কবে আবার ফিরবে সুদিন। নতুন গানে সেই সময়ের স্মৃতি ফিরিয়ে আনলেন পান্থ কানাই। গানের শিরোনাম ‘সেই এক সময় ছিল’। শহীদ মাহমুদ জঙ্গীর লেখা এ গানে সুর...
২৯ মিনিট আগেকথা ছিল মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটিয়ে একের পর এক সিনেমার খবরের শিরোনাম হবেন দীপিকা পাড়ুকোন। কিন্তু তা হচ্ছে কই! বরং একের পর এক বিতর্কের কেন্দ্রে তিনি। শুটিংয়ের সময় ও পারিশ্রমিক নিয়ে নির্মাতাদের সঙ্গে মতানৈক্যের কারণে সম্প্রতি দুই সিনেমা থেকে বাদ পড়েছেন দীপিকা। এ নিয়ে এত দিন চুপ ছিলেন অভিনেত্রী...
৪৪ মিনিট আগেঅভিরামপুর নামের এক গ্রামের মানুষের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’। ওই গ্রামের অস্থির স্বভাবের মানুষের মজার সব কাণ্ড, প্রেম, ঝগড়া আর ডিশ-সংযোগের ব্যবসা ঘিরেই নাটকের কাহিনি। রচনা ও পরিচালনা করেছেন হিমু আকরাম। ১৩ অক্টোবর থেকে আরটিভিতে প্রচার শুরু হবে। দেখা যাবে সোম থেকে...
১ ঘণ্টা আগে