ঢাকা: ভারতের টিভি চ্যানেল জি বাংলা আয়োজিত রিয়েলিটি শো মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার সিজন ১০-এ রানারআপ হয়েছেন বাংলাদেশের প্রতিযোগী মো. তৌফিক এলাহী আনছারী উচ্ছ্বাস। রবিবার (৩০ মে) রাতে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিযোগিতার ফাইনাল। সেখানেই চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হয়।
তৌফিকের সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের প্রতিযোগী পার্থ সারথী বটচ্যাল। প্রথম রানারআপ হয়েছেন সিধু হেস ও রোশনি। আর চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন প্রতিযোগিতার ডুয়েট পারফরমার শুভজিৎ-শান্তনু।
রংপুরের ছেলে তৌফিক কদিন আগে কলকাতা থেকে দেশে ফিরেছেন। এখন কুষ্টিয়াতে আছেন কোয়ারিন্টেনে। সেখান থেকে ফাইনালের পরপরই জানান তার অনুভূতি। বলেন, ‘প্রতিযোগিতা চলাকালীন সময়ে মার্চের শেষ দিকে ঢাকায় আসি। এরমধ্যে লকডাউন শুরু হয়ে যায়। ফাইনালের কথা শুনে গত ১৩ এপ্রিল লকডাউনের মধ্যে অনেক ঝক্কি-ঝামেলা পেরিয়ে কলকাতায় যাই। তারপর ফাইনালে জন্য প্রস্তুতি নিই। ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয় ১২ মে। তারপর থেকে কলকাতাতেই আটকে থাকি প্রায় ১৫ দিন’ বলেন তিনি।
রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএসের ছাত্র তৌফিক জোকস নিয়ে এর আগে কখনোই কোনো প্রতিযোগিতায় অংশ নেননি। মীরাক্কেল তাঁর প্রথম কোনো প্রতিযোগিতা। এজন্য নিজের বাবার কাছে ঋণী বলে জানান তিনি। তৌফিক বলেন, ‘আমার বাবা খুবই কৌতুকপ্রিয় মানুষ। তিনি সবসময় পারিবারিক আড্ডায় নানা জোকস বলে মাতিয়ে রাখেন। মীরাক্কেলে বলা অনেক জোকসই বাবার কাছ থেকে শেখা। অনেকেই পারিবারিক আবহে নাচ গান শেখে, আর আমি জোকস শিখেছি।’
মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার অনুষ্ঠানটি ভারতের টিভি চ্যানেল জি বাংলায় প্রচারিত হলেও বাংলাদেশেও বেশ জনপ্রিয়। গত কয়েকটি সিজন থেকেই বাংলাদেশের প্রতিযোগিতার নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন এই রিয়েলিটি শোতে। এ বছর নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও চার বাংলাদেশি অংশ নেন। একজন বাদ পড়লেও তিনজন ছিলেন ফাইনালিস্ট। কিন্তু করোনাভাইরাস বাস্তবতার কারণে আবিদুল ইসলাম রিমন ও আফনান আহমেদ রাশেদ ফাইনালের আগে কলকাতায় পৌঁছতে পারেননি। তবে ফাইনালের মঞ্চে ভিডিওতে জানিয়েছেন নিজেদের অনুভূতি।
প্রতিবার মূল পর্বগুলোতে শ্রীলেখা মিত্র, রজতাভ দত্ত ও পরান বন্দ্যোপাধ্যায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করলেও এবার ছিলেন না তাঁদের কেউ। এবারের আয়োজনে নতুন বিচারক হিসেবে যোগ দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পাওলি দাম ও সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, যা নিয়ে তৈরি হয় বিতর্ক। এ ছাড়া এবার উপস্থাপক মীরের সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা বিশ্বনাথ বসু ও কাঞ্চন মল্লিক।
ঢাকা: ভারতের টিভি চ্যানেল জি বাংলা আয়োজিত রিয়েলিটি শো মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার সিজন ১০-এ রানারআপ হয়েছেন বাংলাদেশের প্রতিযোগী মো. তৌফিক এলাহী আনছারী উচ্ছ্বাস। রবিবার (৩০ মে) রাতে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিযোগিতার ফাইনাল। সেখানেই চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হয়।
তৌফিকের সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের প্রতিযোগী পার্থ সারথী বটচ্যাল। প্রথম রানারআপ হয়েছেন সিধু হেস ও রোশনি। আর চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন প্রতিযোগিতার ডুয়েট পারফরমার শুভজিৎ-শান্তনু।
রংপুরের ছেলে তৌফিক কদিন আগে কলকাতা থেকে দেশে ফিরেছেন। এখন কুষ্টিয়াতে আছেন কোয়ারিন্টেনে। সেখান থেকে ফাইনালের পরপরই জানান তার অনুভূতি। বলেন, ‘প্রতিযোগিতা চলাকালীন সময়ে মার্চের শেষ দিকে ঢাকায় আসি। এরমধ্যে লকডাউন শুরু হয়ে যায়। ফাইনালের কথা শুনে গত ১৩ এপ্রিল লকডাউনের মধ্যে অনেক ঝক্কি-ঝামেলা পেরিয়ে কলকাতায় যাই। তারপর ফাইনালে জন্য প্রস্তুতি নিই। ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয় ১২ মে। তারপর থেকে কলকাতাতেই আটকে থাকি প্রায় ১৫ দিন’ বলেন তিনি।
রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএসের ছাত্র তৌফিক জোকস নিয়ে এর আগে কখনোই কোনো প্রতিযোগিতায় অংশ নেননি। মীরাক্কেল তাঁর প্রথম কোনো প্রতিযোগিতা। এজন্য নিজের বাবার কাছে ঋণী বলে জানান তিনি। তৌফিক বলেন, ‘আমার বাবা খুবই কৌতুকপ্রিয় মানুষ। তিনি সবসময় পারিবারিক আড্ডায় নানা জোকস বলে মাতিয়ে রাখেন। মীরাক্কেলে বলা অনেক জোকসই বাবার কাছ থেকে শেখা। অনেকেই পারিবারিক আবহে নাচ গান শেখে, আর আমি জোকস শিখেছি।’
মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার অনুষ্ঠানটি ভারতের টিভি চ্যানেল জি বাংলায় প্রচারিত হলেও বাংলাদেশেও বেশ জনপ্রিয়। গত কয়েকটি সিজন থেকেই বাংলাদেশের প্রতিযোগিতার নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন এই রিয়েলিটি শোতে। এ বছর নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও চার বাংলাদেশি অংশ নেন। একজন বাদ পড়লেও তিনজন ছিলেন ফাইনালিস্ট। কিন্তু করোনাভাইরাস বাস্তবতার কারণে আবিদুল ইসলাম রিমন ও আফনান আহমেদ রাশেদ ফাইনালের আগে কলকাতায় পৌঁছতে পারেননি। তবে ফাইনালের মঞ্চে ভিডিওতে জানিয়েছেন নিজেদের অনুভূতি।
প্রতিবার মূল পর্বগুলোতে শ্রীলেখা মিত্র, রজতাভ দত্ত ও পরান বন্দ্যোপাধ্যায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করলেও এবার ছিলেন না তাঁদের কেউ। এবারের আয়োজনে নতুন বিচারক হিসেবে যোগ দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পাওলি দাম ও সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, যা নিয়ে তৈরি হয় বিতর্ক। এ ছাড়া এবার উপস্থাপক মীরের সঙ্গে ছিলেন অভিনেতা বিশ্বনাথ বসু ও কাঞ্চন মল্লিক।
বুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘কুরাক’ চলচ্চিত্রকে বাংলাদেশের জুলাই মেমোরিয়াল পদকে ভূষিত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমার পরিচালক এর্কে জুমাকমাতোভার হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
২ ঘণ্টা আগেগত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
৬ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
১৭ ঘণ্টা আগে