বিনোদন প্রতিবেদক

ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই তাদের পঞ্চম বর্ষে পা দিয়েছে। পৃথিবীব্যাপী বাংলা ভাষা-ভাষীদের কাছে মানসম্মত বাংলা কন্টেন্ট পৌঁছে দেয়ার অব্যাহত প্রচেষ্টার চার বছরে হইচই বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম গুলোর মধ্যে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রেখেছে। আর বিগত বছরে ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলা সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা জন-মানুষের গল্প তাঁদের কাছে পৌঁছে দিতে অনুপ্রাণিত করেছে হইচইকে।
বাংলাদেশের প্রতিটি প্রান্ত থেকে অভূতপূর্ব সাড়া পাওয়ায় হইচই তাদের পঞ্চম বর্ষে বাংলাদেশ থেকে শঙ্খ দাস গুপ্ত, তানিম নূর, অমিতাভ রেজা চৌধুরী, সৈয়দ আহমেদ শাওকি এবং আশফাক নিপুণ এর পরিচালনায় ৫ টি নতুন অরিজিনাল সিরিজ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে।
সিরিজগুলো এক নজরে –
বলি
সোহরাব – রুস্তম – নাম দুটির সাথে বাঙ্গালীর আবেগ জড়ানো। প্রাচীন এক লোককাহিনীর ছায়া অবলম্বনে নির্মিত হচ্ছে অ্যাকশন/থ্রিলার বলি যেখানে মূল দুইটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তাকদীর দিয়ে দেশ মাতানো জুটি – চঞ্চল চৌধুরী এবং সোহেল মন্ডল। পরিচালনা করেছেন শঙ্খ দাস গুপ্ত।
কাইজার
একজন ভিডিও গেমে আসক্ত হোমিসাইড ডিটেক্টিভ। অস্বাস্থ্যকর সব অভ্যাস তার ব্যক্তি ও পেশা জীবনে নানা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আরও শোনা যায় – কাইজার নাকি রক্ত ভয় পায়! পরিচালনায় – তানিম নূর।
বোধ
একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির বোধের জাগরন এবং বিবেকের দংশন – অমিতাভ রেজা চৌধুরীর নতুন ওয়েব সিরিজ।
কারাগার
একটি জেল। সেল নাম্বার ৫০১। সেলটিতে রাখা বেশ কিছু কয়েদীর আত্মহত্যার পর থেকে সেলটি দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। এক সকালে সেলটিতে এক কয়েদীকে খুঁজে পাওয়া যায় যে দাবী করে সেলের ভেতরে সে ২০০ বছর ধরে বন্দী। তাকদীরের আকাশচুম্বী সাফল্যের পর সৈয়দ আহমেদ শাওকির নতুন ন্যারেটিভ থ্রিলার সিরিজ।
সাবরিনা
দুই বাংলা কাঁপানো ওয়েব সিরিজ মহানগরের পর আশফাক নিপুণ নিয়ে আসছেন সাবরিনা যেখানে সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে নারীদের উপর নিপীড়নের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। দুই নারীকে কেন্দ্র করে শিহরণ জাগানো একটি গল্প।
বাংলাদেশে নির্মিতব্য পাঁচটি সিরিজ ছাড়াও হইচই আরও বারোটি অরিজিনাল সিরিজের ঘোষণা দিয়েছে। আসন্ন এই সিরিজ গুলো হচ্ছে –
খ্যাপা শহর: মার্ডার ইন দ্যা হিলস এর পর পুলিশ আর গ্যাং ওয়ার নিয়ে অঞ্জন দত্তের দ্বিতীয় ওয়েব সিরিজ।
মন্দার: শেক্সপীয়ারের ম্যাকবেথ অবলম্বনে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের নির্দেশনায় প্রথম ওয়েব সিরিজ।
গোরা: শাহানা দত্তের নতুন ডিটেক্টিভ সিরিজ গোরা। ডিটেক্টিভ গোরা চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে অভিনেতা ঋত্বিক চক্রবর্তীর ডিজিটাল মাধ্যমে অভিষেক হতে যাচ্ছে।
ইন্দু: হ্যালো এবং পাপের মতো ব্লকবাস্টারের পর আরও একটি ফ্যামিলি ড্রামা/ থ্রিলার সিরিজ। অভিনয়ে ইশা সাহা।
ব্যোমকেশ ৭: শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস চোরাবালি অবলম্বনে আসছে ব্যোমকেশ ৭। অভিনয়ে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের সাথে আছেন অর্জুন চক্রবর্তী, উষশি রায়, চন্দন সেন প্রমুখ।
একেন বাবু ৫: ডিটেক্টিভ একেন বাবু সিরিজের পঞ্চম সিজন। কাহিনী আবর্তিত হয়েছে একটি অ্যান্টিক হীরা চুরির ঘটনা নিয়ে।
রুদ্রবীণার অভিশাপ: তানসেনের তানপুরার সাফল্যের পর আলাপ আর শ্রুতির ভূমিকায় ফিরে আসছে বিক্রম চ্যাটার্জী আর রুপসা। হবে প্রাচীন একটি অভিশাপের অজানা রহস্যের উদ্ঘাটন।
মন্টু পাইলট ২: দেবালয় ভট্টাচার্যের নির্দেশনায় সৌরভ দাস আবার ফিরে আসছে মন্টুর ভূমিকায়।
ত্রৈলোক্য: ভারতের প্রথম সিরিয়াল কিলার – যে কিনা একজন মহিলা, উপরন্তু বাঙালি। দেবারতি মুখোপাধ্যায়ের রার কাহিনী অবলম্বনে আসছে নতুন সিরিজ।
টিকটিকি: ধ্রুব ব্যানার্জির ওয়েব সিরিজ। অভিনয়ে অনির্বাণ ভট্টাচার্য এবং কৌশিক গাঙ্গুলি।
বটতলার গোয়েন্দা: স্বপন কুমারের গল্প অবলম্বনে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের পরিচালনায় নতুন ডিটেক্টিভ সিরিজ।
উত্তরণ: সুকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়ের বটতলা উপন্যাস অবলম্বনে মধুমিতা সরকার অভিনীত ওয়েব সিরিজ উত্তরণ যেখানে দেখানো হয়েছে লিক হওয়া একটি এমএমএস ক্লিপ কীভাবে সাধারণ এক গৃহিণীর জীবন আমূল বদলে দেয়।
হইচই এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিষ্ণু মোহতা বলেন, “সমৃদ্ধ কন্টেন্ট লাইব্রেরির কারণে বিগত চার বছরে হইচই ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। পঞ্চম বছরে হইচই যে কন্টেন্টগুলো আনতে যাচ্ছে তা নিয়ে আমরা উদ্দীপ্ত এবং আশাবাদী যে দর্শকরাও সমান আগ্রহে কন্টেন্টগুলোকে গ্রহণ করবে। বাংলাদেশে হইচই এর যাত্রা শুরুর পর থেকে আমরা যে সাড়া পেয়েছি তা আমাদের গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে যাওয়ার সহজতম উপায় খুঁজে বের করতে উৎসাহ দিয়েছে। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আইএসপি, মোবাইল ফোন অপারেটর, সুপার শপ, ডিটিএইচ সার্ভিস এবং অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোর সাথে স্ট্র্যাটেজিক ডিস্ট্রিবিউশন পার্টনারশিপ শুরু করেছে যাতে করে গ্রাহকদের আরও কাছাকাছি পৌঁছে যাওয়া যায়। পঞ্চম বছরে আমরা ডিজিটাল গিফট কার্ড চালু করছি। এতে করে গ্রাহকেরা হ্রাসকৃত মূল্যে এবং সহজে হইচই এ সাবস্ক্রাইব করতে পারবে। ডিজিটাল কন্টেন্ট উপভোগ করার অভিজ্ঞতাকে অবিস্মরণীয় করে রাখতে মানুষের কাছাকাছি যাওয়ার হইচই এর এই প্রয়াস অব্যাহত থাকবে বলে আমরা আশাবাদী।”
এসভিএফ এবং হইচই এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা মহেন্দ্র সোনি বলেন, “বিগত চার বছরে আমি একটি ধারণা কীভাবে বাংলা ভাষার সবচেয়ে বড় ওটিটি প্ল্যাটফর্মে রূপ নেয় তা প্রত্যক্ষ করেছি। আমার বিশ্বাস আমাদের কন্টেন্ট গুলোই আমাদের অন্যদের থেকে আলাদা করেছে এবং দর্শকদের কাছে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়েছে। দর্শকদের প্রতিনিয়ত বিনোদন দিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে পঞ্চম বছরে আমরা কন্টেন্টের মানের দিকেই গুরুত্ব দিচ্ছি। কন্টেন্টের মান নিশ্চিত করতে আমরা তানিম নূর, অমিতাভ রেজা চৌধুরী, আশফাক নিপুণ, সৃজিত মুখার্জী, অঞ্জন দত্ত ও অনির্বাণ ভট্টাচার্যের মতো ডিরেক্টর এবং প্রখ্যাত কলাকুশলীদের সাথে কাজ করছি। হইচই এর লক্ষ্য পঞ্চম বছরে একাধিক উৎকৃষ্ট মানের কন্টেন্ট নিয়ে আসা। এতোকিছু সম্ভব করার জন্য আমাদের টিমের একান্ত প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই।”
এই বিষয়ে হইচই বাংলাদেশের প্রধান সাকিব আর খান বলেন, “সারা দেশ জুড়ে দর্শকরা যেভাবে আমাদের সাদরে গ্রহণ করেছে তাতে আমি অভিভূত। তাদের এই ভালবাসার কারণেই আমরা আমাদের পার্টনারশিপ গুলোর মাধ্যমে তাদের কাছে পৌঁছে যেতে পেরেছি। আরও একটি বছরের প্রারম্ভে আমরা দর্শকদের আরও চমকপ্রদ কন্টেন্ট উপহার দিতে চাই এবং এই লক্ষ্যে আমরা দুই বাংলার সেরা নির্মাতাদের সাথে কাজ করছি।”
হইচই হলো আরো সহজলভ্য
হইচই এর সাথে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম টেলিকম প্রতিষ্ঠান গ্রামীনফোন এবং ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) লিঙ্ক থ্রি এর সমঝোতা চুক্তি হয়েছে। গ্রামীণফোন এবং লিঙ্ক থ্রি এর গ্রাহকেরা তাদের নিজ নিজ অপারেটেরের সার্ভিসের সাথে অন্তর্ভুক্ত হইচই এর সাবস্ক্রিপশান পাচ্ছেন। এর ফলে অনলাইন বা ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা যাদের নেই তাদের কাছেও পৌঁছে যেতে পেরেছে প্ল্যাটফর্মটি। সাবস্ক্রিপশান সহজলভ্য হয়েছে এবং বাংলা ভাষায় মানসম্মত বিনোদন দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে দেয়া সম্ভব হয়েছে। দেশের প্রতিটি প্রান্ত থেকে দর্শকেরা এখন বাংলাদেশ ও ভারতের ৬৫০ এরও বেশি বাংলা মুভি এবং অরিজিনাল সিরিজ উপভোগ করতে পারবেন।
সাবস্ক্রিপশানের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে হইচই এর মীনা বাজার এবং গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার এর সাথে রয়েছে স্ট্র্যাটেজিক অফলাইন পার্টনারশিপ। এর মাধ্যমে গ্রাহকেরা সাবস্ক্রিপশান কার্ডের মাধ্যমে সাবস্ক্রাইব করতে সক্ষম হয়েছে।
এছাড়াও হইচই আনতে যাচ্ছে ডিজিটাল গিফট কার্ড। এর মাধ্যমে গ্রাহকেরা পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে তাদের নিকটজনকে হইচই এর বিভিন্ন সাবস্ক্রিপশান প্যাকেজ গিফট করতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে এটি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, সিংগাপুর এবং মধ্য প্রাচ্যে শুরু হচ্ছে। শীঘ্রই অন্যান্য দেশেও এই সুবিধা পাওয়া যাবে।

ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই তাদের পঞ্চম বর্ষে পা দিয়েছে। পৃথিবীব্যাপী বাংলা ভাষা-ভাষীদের কাছে মানসম্মত বাংলা কন্টেন্ট পৌঁছে দেয়ার অব্যাহত প্রচেষ্টার চার বছরে হইচই বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম গুলোর মধ্যে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রেখেছে। আর বিগত বছরে ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলা সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা জন-মানুষের গল্প তাঁদের কাছে পৌঁছে দিতে অনুপ্রাণিত করেছে হইচইকে।
বাংলাদেশের প্রতিটি প্রান্ত থেকে অভূতপূর্ব সাড়া পাওয়ায় হইচই তাদের পঞ্চম বর্ষে বাংলাদেশ থেকে শঙ্খ দাস গুপ্ত, তানিম নূর, অমিতাভ রেজা চৌধুরী, সৈয়দ আহমেদ শাওকি এবং আশফাক নিপুণ এর পরিচালনায় ৫ টি নতুন অরিজিনাল সিরিজ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে।
সিরিজগুলো এক নজরে –
বলি
সোহরাব – রুস্তম – নাম দুটির সাথে বাঙ্গালীর আবেগ জড়ানো। প্রাচীন এক লোককাহিনীর ছায়া অবলম্বনে নির্মিত হচ্ছে অ্যাকশন/থ্রিলার বলি যেখানে মূল দুইটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তাকদীর দিয়ে দেশ মাতানো জুটি – চঞ্চল চৌধুরী এবং সোহেল মন্ডল। পরিচালনা করেছেন শঙ্খ দাস গুপ্ত।
কাইজার
একজন ভিডিও গেমে আসক্ত হোমিসাইড ডিটেক্টিভ। অস্বাস্থ্যকর সব অভ্যাস তার ব্যক্তি ও পেশা জীবনে নানা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আরও শোনা যায় – কাইজার নাকি রক্ত ভয় পায়! পরিচালনায় – তানিম নূর।
বোধ
একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির বোধের জাগরন এবং বিবেকের দংশন – অমিতাভ রেজা চৌধুরীর নতুন ওয়েব সিরিজ।
কারাগার
একটি জেল। সেল নাম্বার ৫০১। সেলটিতে রাখা বেশ কিছু কয়েদীর আত্মহত্যার পর থেকে সেলটি দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। এক সকালে সেলটিতে এক কয়েদীকে খুঁজে পাওয়া যায় যে দাবী করে সেলের ভেতরে সে ২০০ বছর ধরে বন্দী। তাকদীরের আকাশচুম্বী সাফল্যের পর সৈয়দ আহমেদ শাওকির নতুন ন্যারেটিভ থ্রিলার সিরিজ।
সাবরিনা
দুই বাংলা কাঁপানো ওয়েব সিরিজ মহানগরের পর আশফাক নিপুণ নিয়ে আসছেন সাবরিনা যেখানে সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে নারীদের উপর নিপীড়নের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। দুই নারীকে কেন্দ্র করে শিহরণ জাগানো একটি গল্প।
বাংলাদেশে নির্মিতব্য পাঁচটি সিরিজ ছাড়াও হইচই আরও বারোটি অরিজিনাল সিরিজের ঘোষণা দিয়েছে। আসন্ন এই সিরিজ গুলো হচ্ছে –
খ্যাপা শহর: মার্ডার ইন দ্যা হিলস এর পর পুলিশ আর গ্যাং ওয়ার নিয়ে অঞ্জন দত্তের দ্বিতীয় ওয়েব সিরিজ।
মন্দার: শেক্সপীয়ারের ম্যাকবেথ অবলম্বনে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের নির্দেশনায় প্রথম ওয়েব সিরিজ।
গোরা: শাহানা দত্তের নতুন ডিটেক্টিভ সিরিজ গোরা। ডিটেক্টিভ গোরা চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে অভিনেতা ঋত্বিক চক্রবর্তীর ডিজিটাল মাধ্যমে অভিষেক হতে যাচ্ছে।
ইন্দু: হ্যালো এবং পাপের মতো ব্লকবাস্টারের পর আরও একটি ফ্যামিলি ড্রামা/ থ্রিলার সিরিজ। অভিনয়ে ইশা সাহা।
ব্যোমকেশ ৭: শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস চোরাবালি অবলম্বনে আসছে ব্যোমকেশ ৭। অভিনয়ে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের সাথে আছেন অর্জুন চক্রবর্তী, উষশি রায়, চন্দন সেন প্রমুখ।
একেন বাবু ৫: ডিটেক্টিভ একেন বাবু সিরিজের পঞ্চম সিজন। কাহিনী আবর্তিত হয়েছে একটি অ্যান্টিক হীরা চুরির ঘটনা নিয়ে।
রুদ্রবীণার অভিশাপ: তানসেনের তানপুরার সাফল্যের পর আলাপ আর শ্রুতির ভূমিকায় ফিরে আসছে বিক্রম চ্যাটার্জী আর রুপসা। হবে প্রাচীন একটি অভিশাপের অজানা রহস্যের উদ্ঘাটন।
মন্টু পাইলট ২: দেবালয় ভট্টাচার্যের নির্দেশনায় সৌরভ দাস আবার ফিরে আসছে মন্টুর ভূমিকায়।
ত্রৈলোক্য: ভারতের প্রথম সিরিয়াল কিলার – যে কিনা একজন মহিলা, উপরন্তু বাঙালি। দেবারতি মুখোপাধ্যায়ের রার কাহিনী অবলম্বনে আসছে নতুন সিরিজ।
টিকটিকি: ধ্রুব ব্যানার্জির ওয়েব সিরিজ। অভিনয়ে অনির্বাণ ভট্টাচার্য এবং কৌশিক গাঙ্গুলি।
বটতলার গোয়েন্দা: স্বপন কুমারের গল্প অবলম্বনে অনির্বাণ ভট্টাচার্যের পরিচালনায় নতুন ডিটেক্টিভ সিরিজ।
উত্তরণ: সুকান্ত গঙ্গোপাধ্যায়ের বটতলা উপন্যাস অবলম্বনে মধুমিতা সরকার অভিনীত ওয়েব সিরিজ উত্তরণ যেখানে দেখানো হয়েছে লিক হওয়া একটি এমএমএস ক্লিপ কীভাবে সাধারণ এক গৃহিণীর জীবন আমূল বদলে দেয়।
হইচই এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিষ্ণু মোহতা বলেন, “সমৃদ্ধ কন্টেন্ট লাইব্রেরির কারণে বিগত চার বছরে হইচই ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। পঞ্চম বছরে হইচই যে কন্টেন্টগুলো আনতে যাচ্ছে তা নিয়ে আমরা উদ্দীপ্ত এবং আশাবাদী যে দর্শকরাও সমান আগ্রহে কন্টেন্টগুলোকে গ্রহণ করবে। বাংলাদেশে হইচই এর যাত্রা শুরুর পর থেকে আমরা যে সাড়া পেয়েছি তা আমাদের গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে যাওয়ার সহজতম উপায় খুঁজে বের করতে উৎসাহ দিয়েছে। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আইএসপি, মোবাইল ফোন অপারেটর, সুপার শপ, ডিটিএইচ সার্ভিস এবং অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোর সাথে স্ট্র্যাটেজিক ডিস্ট্রিবিউশন পার্টনারশিপ শুরু করেছে যাতে করে গ্রাহকদের আরও কাছাকাছি পৌঁছে যাওয়া যায়। পঞ্চম বছরে আমরা ডিজিটাল গিফট কার্ড চালু করছি। এতে করে গ্রাহকেরা হ্রাসকৃত মূল্যে এবং সহজে হইচই এ সাবস্ক্রাইব করতে পারবে। ডিজিটাল কন্টেন্ট উপভোগ করার অভিজ্ঞতাকে অবিস্মরণীয় করে রাখতে মানুষের কাছাকাছি যাওয়ার হইচই এর এই প্রয়াস অব্যাহত থাকবে বলে আমরা আশাবাদী।”
এসভিএফ এবং হইচই এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা মহেন্দ্র সোনি বলেন, “বিগত চার বছরে আমি একটি ধারণা কীভাবে বাংলা ভাষার সবচেয়ে বড় ওটিটি প্ল্যাটফর্মে রূপ নেয় তা প্রত্যক্ষ করেছি। আমার বিশ্বাস আমাদের কন্টেন্ট গুলোই আমাদের অন্যদের থেকে আলাদা করেছে এবং দর্শকদের কাছে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়েছে। দর্শকদের প্রতিনিয়ত বিনোদন দিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে পঞ্চম বছরে আমরা কন্টেন্টের মানের দিকেই গুরুত্ব দিচ্ছি। কন্টেন্টের মান নিশ্চিত করতে আমরা তানিম নূর, অমিতাভ রেজা চৌধুরী, আশফাক নিপুণ, সৃজিত মুখার্জী, অঞ্জন দত্ত ও অনির্বাণ ভট্টাচার্যের মতো ডিরেক্টর এবং প্রখ্যাত কলাকুশলীদের সাথে কাজ করছি। হইচই এর লক্ষ্য পঞ্চম বছরে একাধিক উৎকৃষ্ট মানের কন্টেন্ট নিয়ে আসা। এতোকিছু সম্ভব করার জন্য আমাদের টিমের একান্ত প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই।”
এই বিষয়ে হইচই বাংলাদেশের প্রধান সাকিব আর খান বলেন, “সারা দেশ জুড়ে দর্শকরা যেভাবে আমাদের সাদরে গ্রহণ করেছে তাতে আমি অভিভূত। তাদের এই ভালবাসার কারণেই আমরা আমাদের পার্টনারশিপ গুলোর মাধ্যমে তাদের কাছে পৌঁছে যেতে পেরেছি। আরও একটি বছরের প্রারম্ভে আমরা দর্শকদের আরও চমকপ্রদ কন্টেন্ট উপহার দিতে চাই এবং এই লক্ষ্যে আমরা দুই বাংলার সেরা নির্মাতাদের সাথে কাজ করছি।”
হইচই হলো আরো সহজলভ্য
হইচই এর সাথে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম টেলিকম প্রতিষ্ঠান গ্রামীনফোন এবং ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) লিঙ্ক থ্রি এর সমঝোতা চুক্তি হয়েছে। গ্রামীণফোন এবং লিঙ্ক থ্রি এর গ্রাহকেরা তাদের নিজ নিজ অপারেটেরের সার্ভিসের সাথে অন্তর্ভুক্ত হইচই এর সাবস্ক্রিপশান পাচ্ছেন। এর ফলে অনলাইন বা ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা যাদের নেই তাদের কাছেও পৌঁছে যেতে পেরেছে প্ল্যাটফর্মটি। সাবস্ক্রিপশান সহজলভ্য হয়েছে এবং বাংলা ভাষায় মানসম্মত বিনোদন দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে দেয়া সম্ভব হয়েছে। দেশের প্রতিটি প্রান্ত থেকে দর্শকেরা এখন বাংলাদেশ ও ভারতের ৬৫০ এরও বেশি বাংলা মুভি এবং অরিজিনাল সিরিজ উপভোগ করতে পারবেন।
সাবস্ক্রিপশানের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে হইচই এর মীনা বাজার এবং গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার এর সাথে রয়েছে স্ট্র্যাটেজিক অফলাইন পার্টনারশিপ। এর মাধ্যমে গ্রাহকেরা সাবস্ক্রিপশান কার্ডের মাধ্যমে সাবস্ক্রাইব করতে সক্ষম হয়েছে।
এছাড়াও হইচই আনতে যাচ্ছে ডিজিটাল গিফট কার্ড। এর মাধ্যমে গ্রাহকেরা পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে তাদের নিকটজনকে হইচই এর বিভিন্ন সাবস্ক্রিপশান প্যাকেজ গিফট করতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে এটি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, সিংগাপুর এবং মধ্য প্রাচ্যে শুরু হচ্ছে। শীঘ্রই অন্যান্য দেশেও এই সুবিধা পাওয়া যাবে।

কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)।
৬ ঘণ্টা আগে
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
৭ ঘণ্টা আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
৯ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)। বর্তমানে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকা ধর্মেন্দ্র চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন এবং স্থিতিশীল আছেন বলে জানিয়েছে পরিবার।
আজ সকালে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে হেমা মালিনী এই ধরনের গুজবের তীব্র নিন্দা জানান। তিনি লেখেন: ‘যা ঘটছে তা অমার্জনীয়! যে ব্যক্তি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন এবং সুস্থ হচ্ছেন, দায়িত্বশীল সংবাদমাধ্যমগুলো কীভাবে তাঁর সম্পর্কে মিথ্যা খবর ছড়াতে পারে? এটা চরম অসম্মানজনক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ। দয়া করে পরিবারকে মর্যাদা দিন এবং তাদের ব্যক্তিগত পরিসরের অধিকারকে সম্মান জানান।’
ধর্মেন্দ্রের স্বাস্থ্য নিয়ে মিথ্যা খবর ছড়ানোর জন্য তিনি সরাসরি কিছু ‘দায়িত্বশীল চ্যানেল’-এর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
হেমা মালিনীর আগে তাঁদের জ্যেষ্ঠ কন্যা এষা দেওলও ইনস্টাগ্রামে বিবৃতি দিয়ে বাবার মৃত্যুর খবরকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেন। তিনি লেখেন, ‘গণমাধ্যম যেন আজ অতিরিক্ত তৎপর এবং তারা মিথ্যা খবর ছড়াচ্ছে। আমার বাবা স্থিতিশীল এবং সুস্থ হচ্ছেন। আমরা সকলের কাছে অনুরোধ করছি, আমাদের পরিবারকে কিছুটা ব্যক্তিগত পরিসর দিন। বাবার দ্রুত আরোগ্যের জন্য প্রার্থনা করার জন্য ধন্যবাদ।’ এষা তাঁর পোস্টের কমেন্ট সেকশনও বন্ধ করে দিয়েছেন।
অন্যদিকে, গতকাল সোমবার গভীর রাতে ধর্মেন্দ্রর প্রথম পক্ষের পুত্র সানি দেওলও একটি বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, ‘ধর্মেন্দ্র জি স্থিতিশীল এবং পর্যবেক্ষণে আছেন। পরবর্তী মন্তব্য ও আপডেটগুলো যথাসময়ে জানানো হবে। দয়া করে তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে মিথ্যা গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকুন। দ্রুত আরোগ্যের জন্য সকলের কাছে প্রার্থনা এবং পরিবারের ব্যক্তিগত পরিসরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার অনুরোধ রইল।’
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং ১০ নভেম্বর থেকে তিনি ভেন্টিলেটর সাপোর্টে আছেন। তবে পরিবার জানিয়েছে যে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন।
অভিনেতার অসুস্থতার খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মূল ধারার কয়েকটি গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে ভিড় করেন তাঁর পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বলিউড তারকারা। হেমা মালিনী, সানি দেওল, ববি দেওল ছাড়াও হাসপাতালে ধর্মেন্দ্রকে দেখতে গিয়েছিলেন সালমান খান, শাহরুখ খান এবং গোবিন্দার মতো তারকারা। সুস্থতার জন্য গোটা বলিউড ও ভক্তরা তাঁর আরোগ্য কামনা করছেন।

কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)। বর্তমানে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকা ধর্মেন্দ্র চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন এবং স্থিতিশীল আছেন বলে জানিয়েছে পরিবার।
আজ সকালে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে হেমা মালিনী এই ধরনের গুজবের তীব্র নিন্দা জানান। তিনি লেখেন: ‘যা ঘটছে তা অমার্জনীয়! যে ব্যক্তি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন এবং সুস্থ হচ্ছেন, দায়িত্বশীল সংবাদমাধ্যমগুলো কীভাবে তাঁর সম্পর্কে মিথ্যা খবর ছড়াতে পারে? এটা চরম অসম্মানজনক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ। দয়া করে পরিবারকে মর্যাদা দিন এবং তাদের ব্যক্তিগত পরিসরের অধিকারকে সম্মান জানান।’
ধর্মেন্দ্রের স্বাস্থ্য নিয়ে মিথ্যা খবর ছড়ানোর জন্য তিনি সরাসরি কিছু ‘দায়িত্বশীল চ্যানেল’-এর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
হেমা মালিনীর আগে তাঁদের জ্যেষ্ঠ কন্যা এষা দেওলও ইনস্টাগ্রামে বিবৃতি দিয়ে বাবার মৃত্যুর খবরকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেন। তিনি লেখেন, ‘গণমাধ্যম যেন আজ অতিরিক্ত তৎপর এবং তারা মিথ্যা খবর ছড়াচ্ছে। আমার বাবা স্থিতিশীল এবং সুস্থ হচ্ছেন। আমরা সকলের কাছে অনুরোধ করছি, আমাদের পরিবারকে কিছুটা ব্যক্তিগত পরিসর দিন। বাবার দ্রুত আরোগ্যের জন্য প্রার্থনা করার জন্য ধন্যবাদ।’ এষা তাঁর পোস্টের কমেন্ট সেকশনও বন্ধ করে দিয়েছেন।
অন্যদিকে, গতকাল সোমবার গভীর রাতে ধর্মেন্দ্রর প্রথম পক্ষের পুত্র সানি দেওলও একটি বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, ‘ধর্মেন্দ্র জি স্থিতিশীল এবং পর্যবেক্ষণে আছেন। পরবর্তী মন্তব্য ও আপডেটগুলো যথাসময়ে জানানো হবে। দয়া করে তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে মিথ্যা গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকুন। দ্রুত আরোগ্যের জন্য সকলের কাছে প্রার্থনা এবং পরিবারের ব্যক্তিগত পরিসরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার অনুরোধ রইল।’
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং ১০ নভেম্বর থেকে তিনি ভেন্টিলেটর সাপোর্টে আছেন। তবে পরিবার জানিয়েছে যে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন।
অভিনেতার অসুস্থতার খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মূল ধারার কয়েকটি গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে ভিড় করেন তাঁর পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বলিউড তারকারা। হেমা মালিনী, সানি দেওল, ববি দেওল ছাড়াও হাসপাতালে ধর্মেন্দ্রকে দেখতে গিয়েছিলেন সালমান খান, শাহরুখ খান এবং গোবিন্দার মতো তারকারা। সুস্থতার জন্য গোটা বলিউড ও ভক্তরা তাঁর আরোগ্য কামনা করছেন।

ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই তাদের পঞ্চম বর্ষে পা দিয়েছে। পৃথিবীব্যাপী বাংলা ভাষা-ভাষীদের কাছে মানসম্মত বাংলা কন্টেন্ট পৌঁছে দেয়ার অব্যাহত প্রচেষ্টার চার বছরে হইচই বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম গুলোর মধ্যে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রেখেছে।
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
৭ ঘণ্টা আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
৯ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
তবে, পরে ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী হেমা মালিনী ও তাঁর মেয়ে এষা দেউল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বলেছেন, মৃত্যুর খবর ভুয়া। ধর্মেন্দ্র চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন।
বলিউডের ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত এই অভিনেতার ছয় দশকের বেশি সময়ে গড়া এক অসাধারণ চলচ্চিত্রজীবন। তাঁর মৃত্যুর খবরে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে। অসংখ্য অনুরাগী শোকাহত হয়েছেন। অন্তর্জালে সবাই শেষশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছেন ধর্মেন্দ্রকে। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন স্ত্রী হেমা মালিনী, দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল, আমিশা প্যাটেল, শাহরুখ খান, সালমান খানসহ অনেকে।
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়েছে, এক সপ্তাহের বেশি সময় আগে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে ধর্মেন্দ্রকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, সোমবার সকাল থেকে তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গিয়েছিল। এই অভিনেতাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।
সোমবার রাতে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ধর্মেন্দ্রর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। তাঁকে রুটিন চেকআপ ও চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। ধর্মেন্দ্রর টিমের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ‘বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি কিছুটা দুর্বল হয়েছেন, চিকিৎসকের পরামর্শে বিশ্রাম নিচ্ছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না।’ ধর্মেন্দ্রর ম্যানেজার জানিয়েছিলেন, ‘এখন উনি আইসিইউতে আছেন। লাইফ সাপোর্টের খবর ভুল। উনার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।’
ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী ও অভিনেত্রী হেমা মালিনী জানান, ‘ওর শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। আমরা দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’ তবে শেষ পর্যন্ত ভক্তদের আশঙ্কাই সত্যি হলো।
ধর্মেন্দ্রর জন্ম ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর, পাঞ্জাবের নসরালি গ্রামে। প্রকৃত নাম ধর্মসিং দেওল। ১৯৬০ সালে অভিনয়জীবন শুরু হলেও এর আগে ধর্মেন্দ্রর পথ মোটেই সহজ ছিল না। এক সাধারণ গ্রামের ছেলেকে যে লড়াই করে তারকা হতে হয়েছিল, তা সিনেমার চেয়েও নাটকীয়।
দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান হয়েও ছোটবেলা থেকে সিনেমার প্রতি ছিল প্রবল টান। পরিবারের দায়িত্ব সামলাতে তরুণ বয়সে ধর্মেন্দ্র ভারতীয় রেলে কেরানির পদে চাকরি নেন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৯ বছর। তখন তাঁর প্রথম বিয়ে হয় প্রকাশ কৌরের সঙ্গে। মাসিক বেতন ছিল মাত্র ১২৫ রুপি। কিন্তু ধর্মেন্দ্র বুঝেছিলেন, রেলের চাকরিতে তাঁর মন বসছে না। তিনি জানতেন, জীবনের উদ্দেশ্য অন্য কোথাও—সিনেমায়, আলোয় আর ক্যামেরার সামনে।
১৯৬০ সালে ফিল্মফেয়ার ট্যালেন্ট প্রতিযোগিতা জিতে তাঁর মুম্বাইয়ে যাত্রা। সেখান থেকেই শুরু ইতিহাস। পরিচালক অর্জুন হিঙ্গোরানির ছবিতে ‘দিল ভি তেরা, হাম ভি তেরে’তে (১৯৬০) প্রথম সুযোগ পান ধর্মেন্দ্র। পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন মাত্র ৫১ রুপি। সেখান থেকেই শুরু এক কিংবদন্তির যাত্রা। ‘ফুল অউর পাত্থার’ (১৯৬৬) ধর্মেন্দ্রকে একঝটকায় বলিউডের অ্যাকশন নায়কে পরিণত করে। পরের দুই দশকে তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দি সিনেমার এক অপ্রতিরোধ্য মুখ। ‘শোলে’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘জাদুগর’, ‘ধরম বীর’, ‘দোস্ত’, ‘আনপাড়’, ‘মেরা গাঁও মেরা দেশ’—প্রতিটি চলচ্চিত্রেই তিনি যেন নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেছেন।
ধর্মেন্দ্রর জীবনের বড় অধ্যায় হেমা মালিনীকে ঘিরে। ১৯৮০ সালে এই জুটির বিয়ে হয়, যা বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনাগুলোর একটি। একসঙ্গে তাঁরা কাজ করেছেন ৩০টির বেশি ছবিতে। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘ড্রিমগার্ল’, ‘শরিফ বদমাশ’, ‘জুগনু’, ‘দোস্ত’ আজও জনপ্রিয়। প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সংসারে ধর্মেন্দ্রর দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল—দুজনেই বলিউডের পরিচিত মুখ। হেমা মালিনীর সংসারে তাঁর দুই মেয়ে—এশা দেওল ও অহনা দেওল।

বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
তবে, পরে ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী হেমা মালিনী ও তাঁর মেয়ে এষা দেউল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বলেছেন, মৃত্যুর খবর ভুয়া। ধর্মেন্দ্র চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন।
বলিউডের ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত এই অভিনেতার ছয় দশকের বেশি সময়ে গড়া এক অসাধারণ চলচ্চিত্রজীবন। তাঁর মৃত্যুর খবরে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে। অসংখ্য অনুরাগী শোকাহত হয়েছেন। অন্তর্জালে সবাই শেষশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছেন ধর্মেন্দ্রকে। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন স্ত্রী হেমা মালিনী, দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল, আমিশা প্যাটেল, শাহরুখ খান, সালমান খানসহ অনেকে।
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়েছে, এক সপ্তাহের বেশি সময় আগে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে ধর্মেন্দ্রকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, সোমবার সকাল থেকে তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গিয়েছিল। এই অভিনেতাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।
সোমবার রাতে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ধর্মেন্দ্রর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। তাঁকে রুটিন চেকআপ ও চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। ধর্মেন্দ্রর টিমের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ‘বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি কিছুটা দুর্বল হয়েছেন, চিকিৎসকের পরামর্শে বিশ্রাম নিচ্ছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না।’ ধর্মেন্দ্রর ম্যানেজার জানিয়েছিলেন, ‘এখন উনি আইসিইউতে আছেন। লাইফ সাপোর্টের খবর ভুল। উনার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।’
ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী ও অভিনেত্রী হেমা মালিনী জানান, ‘ওর শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। আমরা দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’ তবে শেষ পর্যন্ত ভক্তদের আশঙ্কাই সত্যি হলো।
ধর্মেন্দ্রর জন্ম ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর, পাঞ্জাবের নসরালি গ্রামে। প্রকৃত নাম ধর্মসিং দেওল। ১৯৬০ সালে অভিনয়জীবন শুরু হলেও এর আগে ধর্মেন্দ্রর পথ মোটেই সহজ ছিল না। এক সাধারণ গ্রামের ছেলেকে যে লড়াই করে তারকা হতে হয়েছিল, তা সিনেমার চেয়েও নাটকীয়।
দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান হয়েও ছোটবেলা থেকে সিনেমার প্রতি ছিল প্রবল টান। পরিবারের দায়িত্ব সামলাতে তরুণ বয়সে ধর্মেন্দ্র ভারতীয় রেলে কেরানির পদে চাকরি নেন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৯ বছর। তখন তাঁর প্রথম বিয়ে হয় প্রকাশ কৌরের সঙ্গে। মাসিক বেতন ছিল মাত্র ১২৫ রুপি। কিন্তু ধর্মেন্দ্র বুঝেছিলেন, রেলের চাকরিতে তাঁর মন বসছে না। তিনি জানতেন, জীবনের উদ্দেশ্য অন্য কোথাও—সিনেমায়, আলোয় আর ক্যামেরার সামনে।
১৯৬০ সালে ফিল্মফেয়ার ট্যালেন্ট প্রতিযোগিতা জিতে তাঁর মুম্বাইয়ে যাত্রা। সেখান থেকেই শুরু ইতিহাস। পরিচালক অর্জুন হিঙ্গোরানির ছবিতে ‘দিল ভি তেরা, হাম ভি তেরে’তে (১৯৬০) প্রথম সুযোগ পান ধর্মেন্দ্র। পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন মাত্র ৫১ রুপি। সেখান থেকেই শুরু এক কিংবদন্তির যাত্রা। ‘ফুল অউর পাত্থার’ (১৯৬৬) ধর্মেন্দ্রকে একঝটকায় বলিউডের অ্যাকশন নায়কে পরিণত করে। পরের দুই দশকে তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দি সিনেমার এক অপ্রতিরোধ্য মুখ। ‘শোলে’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘জাদুগর’, ‘ধরম বীর’, ‘দোস্ত’, ‘আনপাড়’, ‘মেরা গাঁও মেরা দেশ’—প্রতিটি চলচ্চিত্রেই তিনি যেন নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেছেন।
ধর্মেন্দ্রর জীবনের বড় অধ্যায় হেমা মালিনীকে ঘিরে। ১৯৮০ সালে এই জুটির বিয়ে হয়, যা বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনাগুলোর একটি। একসঙ্গে তাঁরা কাজ করেছেন ৩০টির বেশি ছবিতে। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘ড্রিমগার্ল’, ‘শরিফ বদমাশ’, ‘জুগনু’, ‘দোস্ত’ আজও জনপ্রিয়। প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সংসারে ধর্মেন্দ্রর দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল—দুজনেই বলিউডের পরিচিত মুখ। হেমা মালিনীর সংসারে তাঁর দুই মেয়ে—এশা দেওল ও অহনা দেওল।

ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই তাদের পঞ্চম বর্ষে পা দিয়েছে। পৃথিবীব্যাপী বাংলা ভাষা-ভাষীদের কাছে মানসম্মত বাংলা কন্টেন্ট পৌঁছে দেয়ার অব্যাহত প্রচেষ্টার চার বছরে হইচই বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম গুলোর মধ্যে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রেখেছে।
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)।
৬ ঘণ্টা আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
৯ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের। ‘লাইভ’, ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, ‘টগর’, ‘জীবন জুয়া’সহ এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ১০টির মতো সিনেমা। কয়েকটি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। তবে এখনো সাফল্যের মুখ দেখেনি আদরের কোনো সিনেমা। সম্প্রতি নিজের এই ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছেন অভিনেতা।
সাফল্য না পেলেও পিছু হটেননি আদর। নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন সিনেমায়। সম্প্রতি আদর আজাদ যুক্ত হয়েছেন জাহিদ হোসেনের ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’ সিনেমায়। এর মহরতে নিজের ব্যর্থতা নিয়ে অভিনেতা বলেন, ‘সিনেমা আসলে ওয়ান ম্যান শো না। এটি পুরো টিমের জার্নি। সিনেমায় যদি ১০০টি বিভাগ থাকে, তাহলে কোনো বিভাগেই বিন্দুমাত্র খাদ রাখা যাবে না। আমার সিনেমাগুলোতে হয়তো ওই ধরনের ত্রুটি ছিল। গল্পে কোনো ত্রুটি ছিল, তা বলব না। যখন কোনো গল্প আমাকে ভাবায়, তখনই কাজটা করি। প্রতিটি গল্প, প্রতিটি চরিত্র আমার কাছে নতুন। ঠিক কোন কারণে ক্লিক হচ্ছে না বা কী ধরনের ভুল ছিল, তা বলতে পারব না। তবে ভুল থেকেই তো মানুষ শিক্ষা নেয়।’
সিনেমার ব্যর্থতায় নিজের দোষ নেই বলে মনে করেন আদর আজাদ। তিনি বলেন, ‘কোনো সিনেমায় পারফরমার হিসেবে আমাকে কেউ দোষারোপ করতে পারবে না। উদাহরণ দিয়ে বলি, তিরন্দাজ যখন তির ছোড়ে, তখন বাতাসের গতিবিধিও মাথায় রাখতে হয়। বাতাস কোন দিকে বইছে, সেই হিসাবে টার্গেট পয়েন্ট ঠিক করতে হয়। কখনো ১০-এ ১০ হয়, কখনো হয় না। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি হচ্ছে। সিনেমার সব বিভাগের কাজ যখন একই মানের হবে, তখনই ক্লিক করবে।’
আদর আজাদ মনে করেন, অভিনেতা হিসেবে তিনি ভালো করছেন বলেই নিয়মিত সিনেমায় সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর ভাষ্য, ‘মাত্রই ‘‘ট্রাইব্যুনাল’’ নামের একটি সিনেমা শেষ করলাম। এখন ঢাকাইয়া দেবদাস সিনেমায় যুক্ত হয়েছি। এটাই আমার প্রাপ্তি। আমি যদি খারাপ করতাম, তাহলে আমাকে নিয়ে কেউ চিন্তা করত না। আমাকে নিয়ে কিন্তু চিন্তা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা হচ্ছে, কাজ হচ্ছে। এটাই আমার কাছে অনেক কিছু। আমার ক্যারিয়ার হয়তো কচ্ছপের গতিতে এগোচ্ছে, কিন্তু কাজ তো হচ্ছে। শুধু আমাকে নয়, একটা চলচ্চিত্রে সবার মেধা ব্যবহার করতে হবে। প্রমোশন, মার্কেটিং থেকে শুরু করে সবকিছু ১০-এ ১০ হওয়া উচিত। তাহলেই একটা বিগ সাকসেস অচিরেই আমরা পেয়ে যাব।’

শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের। ‘লাইভ’, ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, ‘টগর’, ‘জীবন জুয়া’সহ এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ১০টির মতো সিনেমা। কয়েকটি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। তবে এখনো সাফল্যের মুখ দেখেনি আদরের কোনো সিনেমা। সম্প্রতি নিজের এই ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছেন অভিনেতা।
সাফল্য না পেলেও পিছু হটেননি আদর। নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন সিনেমায়। সম্প্রতি আদর আজাদ যুক্ত হয়েছেন জাহিদ হোসেনের ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’ সিনেমায়। এর মহরতে নিজের ব্যর্থতা নিয়ে অভিনেতা বলেন, ‘সিনেমা আসলে ওয়ান ম্যান শো না। এটি পুরো টিমের জার্নি। সিনেমায় যদি ১০০টি বিভাগ থাকে, তাহলে কোনো বিভাগেই বিন্দুমাত্র খাদ রাখা যাবে না। আমার সিনেমাগুলোতে হয়তো ওই ধরনের ত্রুটি ছিল। গল্পে কোনো ত্রুটি ছিল, তা বলব না। যখন কোনো গল্প আমাকে ভাবায়, তখনই কাজটা করি। প্রতিটি গল্প, প্রতিটি চরিত্র আমার কাছে নতুন। ঠিক কোন কারণে ক্লিক হচ্ছে না বা কী ধরনের ভুল ছিল, তা বলতে পারব না। তবে ভুল থেকেই তো মানুষ শিক্ষা নেয়।’
সিনেমার ব্যর্থতায় নিজের দোষ নেই বলে মনে করেন আদর আজাদ। তিনি বলেন, ‘কোনো সিনেমায় পারফরমার হিসেবে আমাকে কেউ দোষারোপ করতে পারবে না। উদাহরণ দিয়ে বলি, তিরন্দাজ যখন তির ছোড়ে, তখন বাতাসের গতিবিধিও মাথায় রাখতে হয়। বাতাস কোন দিকে বইছে, সেই হিসাবে টার্গেট পয়েন্ট ঠিক করতে হয়। কখনো ১০-এ ১০ হয়, কখনো হয় না। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি হচ্ছে। সিনেমার সব বিভাগের কাজ যখন একই মানের হবে, তখনই ক্লিক করবে।’
আদর আজাদ মনে করেন, অভিনেতা হিসেবে তিনি ভালো করছেন বলেই নিয়মিত সিনেমায় সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর ভাষ্য, ‘মাত্রই ‘‘ট্রাইব্যুনাল’’ নামের একটি সিনেমা শেষ করলাম। এখন ঢাকাইয়া দেবদাস সিনেমায় যুক্ত হয়েছি। এটাই আমার প্রাপ্তি। আমি যদি খারাপ করতাম, তাহলে আমাকে নিয়ে কেউ চিন্তা করত না। আমাকে নিয়ে কিন্তু চিন্তা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা হচ্ছে, কাজ হচ্ছে। এটাই আমার কাছে অনেক কিছু। আমার ক্যারিয়ার হয়তো কচ্ছপের গতিতে এগোচ্ছে, কিন্তু কাজ তো হচ্ছে। শুধু আমাকে নয়, একটা চলচ্চিত্রে সবার মেধা ব্যবহার করতে হবে। প্রমোশন, মার্কেটিং থেকে শুরু করে সবকিছু ১০-এ ১০ হওয়া উচিত। তাহলেই একটা বিগ সাকসেস অচিরেই আমরা পেয়ে যাব।’

ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই তাদের পঞ্চম বর্ষে পা দিয়েছে। পৃথিবীব্যাপী বাংলা ভাষা-ভাষীদের কাছে মানসম্মত বাংলা কন্টেন্ট পৌঁছে দেয়ার অব্যাহত প্রচেষ্টার চার বছরে হইচই বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম গুলোর মধ্যে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রেখেছে।
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)।
৬ ঘণ্টা আগে
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
৭ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। গতকাল বিয়ের পরদিন ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব রওনা দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও রাকিবুল। ২৩ নভেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তাঁদের।
এর আগে বিয়ে প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, তিনি এমন একজন ছেলেকে বিয়ে করতে চান, যিনি ধর্মপরায়ণ ও ভালো মনের মানুষ এবং প্রিয়াঙ্কাকে অনেক ভালোবাসবে। সৌদি যাওয়ার আগে প্রিয়াঙ্কা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাকিবের সঙ্গে পরিচয় বেশি দিনের নয়। অল্প দিনের পরিচয়ে আমি তাকে জানার চেষ্টা করেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি সে কেমন মানুষ, তার মানসিকতা কেমন। আমার মনে হয়েছে, জীবনসঙ্গী হিসেবে আমি যেমন মানুষের স্বপ্ন দেখেছি, রাকিব ঠিক তেমন একজন। তার বিনয় এবং কেয়ারিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিয়ের পরদিনই আমরা ওমরাহ করার জন্য সৌদি যাচ্ছি। সবার কাছে দোয়া চাই, আমরা যেন সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারি এবং বাকি জীবন সুখে-দুঃখে একসঙ্গে থাকতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা জামান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি মাসে ঢাকায় তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
উল্লেখ্য, এরই মধ্যে প্রিয়াঙ্কা জামান সজীব চিশতীর ‘গয়নার বাক্স’সহ আরও দুটি নাটকে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে সুনামগঞ্জে শুটিং করেছেন কামরুল হুদার রচনা ও কামরুল হাসান সুজনের পরিচালনায় ২৬ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘মার্ডার’-এর। প্রিয়াঙ্কা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ডিপজল প্রযোজিত ‘যেমন জামাই তেমন বউ’। বেশ কিছু সিনেমা মুক্তির প্রতীক্ষায় রয়েছে তাঁর। এই তালিকায় আছে মান্নান গাজীপুরীর ‘কী করে বলবো তোমায়’, অপূর্ব রানার ‘যন্ত্রণা’, মোহাম্মদ আসলামের ‘তবুও প্রেম দামী’ ইত্যাদি।

বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। গতকাল বিয়ের পরদিন ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব রওনা দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও রাকিবুল। ২৩ নভেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তাঁদের।
এর আগে বিয়ে প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, তিনি এমন একজন ছেলেকে বিয়ে করতে চান, যিনি ধর্মপরায়ণ ও ভালো মনের মানুষ এবং প্রিয়াঙ্কাকে অনেক ভালোবাসবে। সৌদি যাওয়ার আগে প্রিয়াঙ্কা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাকিবের সঙ্গে পরিচয় বেশি দিনের নয়। অল্প দিনের পরিচয়ে আমি তাকে জানার চেষ্টা করেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি সে কেমন মানুষ, তার মানসিকতা কেমন। আমার মনে হয়েছে, জীবনসঙ্গী হিসেবে আমি যেমন মানুষের স্বপ্ন দেখেছি, রাকিব ঠিক তেমন একজন। তার বিনয় এবং কেয়ারিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিয়ের পরদিনই আমরা ওমরাহ করার জন্য সৌদি যাচ্ছি। সবার কাছে দোয়া চাই, আমরা যেন সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারি এবং বাকি জীবন সুখে-দুঃখে একসঙ্গে থাকতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা জামান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি মাসে ঢাকায় তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
উল্লেখ্য, এরই মধ্যে প্রিয়াঙ্কা জামান সজীব চিশতীর ‘গয়নার বাক্স’সহ আরও দুটি নাটকে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে সুনামগঞ্জে শুটিং করেছেন কামরুল হুদার রচনা ও কামরুল হাসান সুজনের পরিচালনায় ২৬ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘মার্ডার’-এর। প্রিয়াঙ্কা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ডিপজল প্রযোজিত ‘যেমন জামাই তেমন বউ’। বেশ কিছু সিনেমা মুক্তির প্রতীক্ষায় রয়েছে তাঁর। এই তালিকায় আছে মান্নান গাজীপুরীর ‘কী করে বলবো তোমায়’, অপূর্ব রানার ‘যন্ত্রণা’, মোহাম্মদ আসলামের ‘তবুও প্রেম দামী’ ইত্যাদি।

ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই তাদের পঞ্চম বর্ষে পা দিয়েছে। পৃথিবীব্যাপী বাংলা ভাষা-ভাষীদের কাছে মানসম্মত বাংলা কন্টেন্ট পৌঁছে দেয়ার অব্যাহত প্রচেষ্টার চার বছরে হইচই বাংলা ওটিটি প্ল্যাটফর্ম গুলোর মধ্যে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রেখেছে।
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)।
৬ ঘণ্টা আগে
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
৭ ঘণ্টা আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
৯ ঘণ্টা আগে