মাথাভরা পাকা চুল, চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা, চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ। প্রস্থেটিক মেকআপে এভাবেই ধরা দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। দেবালয় ভট্টাচার্য পরিচালিত ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’ সিরিজের ফার্স্ট লুকে ‘ইন্দুবালা’ হয়ে ফিরছেন তিনি।
আজ রোববার দুপুরে প্রকাশ পেয়েছে সিরিজটির টিজার। এতে শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ের লুক প্রশংসা কুড়াচ্ছে।
কল্লোল লাহিড়ীর ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’ উপন্যাসের গল্পকে ওয়েব সিরিজের রূপ দিয়েছেন পরিচালক দেবালয় ভট্টাচার্য। আগামী মার্চ থেকে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইয়ে দেখা যাবে এই সিরিজ।
২ মিনিট ৯ সেকেন্ডের টিজারটিতে ইন্দুবালার হাতে রান্নার জাদুর পাশাপাশি অতীতের কোণে বিচ্ছেদের গল্পের আভাস দিয়েছেন পরিচালক। যাতে দেখানো হয়েছে দেশভাগের ইতিহাস, স্বজন হারানোর যন্ত্রণা। সেখানে বাঙালির রসনাতৃপ্তির নানা কাহিনিও দেখা যাবে। টিজারটিতে জুড়ে দেওয়া ক্যাপশন অন্তত এমনই ইঙ্গিত। যেখানে জানানো হয়, এই ইতিহাস দেশ ভাগের ইতিহাস—এই ইতিহাস স্বজন হারানোর ইতিহাস—এই ইতিহাস স্বাদের ইতিহাস।
কল্লোল লাহিড়ীর লেখা ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’ উপন্যাসে দেখা যায়, খুলনার মেয়ে ইন্দুবালাকে তাঁর বাবা কলকাতার ছেনু মিত্তির লেনের এক মাতাল ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেন। বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যেই তিন সন্তানকে রেখে ইন্দুবালার স্বামী মাস্টার রতনলাল মল্লিক মারা যান। এরপর থেকে ইন্দুবালা সন্তানদের লালন পালনের জন্য ছেনু মিত্তির লেনের সেই পুরোনো দোতলা বাড়িতে খোলেন ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’। যেখানে তাঁর সঙ্গী অজপাড়াগাঁ থেকে আসা ধনঞ্জয় ও মাছওয়ালি লছমি। কুমড়া ফুলের বড়া, কুমড়ার ছক্কা, বিউলির ডাল, ছ্যাঁচড়া, মুড়িঘণ্ট, আম তেল, মালপোয়া, কুঁচো চিংড়ির ঝোল, চিংড়ির হলুদ গালা ঝোল, চন্দ্রপুলি, কচু বাটা, সেমাইয়ের পায়েসসহ নানা পদের খাবার পাওয়া যায় ইন্দুবালার ভাতের হোটেলে।
সন্তানেরা বড় হয়ে গেলে তাদের আলাদা করে দেন ইন্দুবালা। তিনি পড়ে থাকেন তাঁর ভাতের হোটেল নিয়ে। নিঃসঙ্গ ছেনু মিত্তির লেনের ভাতের হোটেলে রান্না করার সময় ইন্দুবালা ভাবতে থাকেন তাঁর খুলনার সেই গ্রামের কথা। তাঁর পরিবারের সঙ্গে কাটানো সময়গুলোর কথা। জীবনের প্রথম প্রেম মনিরুলের কথা, মনিরুলকে না বলতে পারা ভালোবাসার কথা। মুক্তিযুদ্ধের সময় মনিরুলের মৃত্যুর কথা। খুলনা থেকে কলকাতায় আসার কথা, দেশভাগের কারণে খুলনায় না যেতে পারার আক্ষেপ, স্বামীর মৃত্যুর পর জীবনসংগ্রামের কথা, হোটেলে গভীর রাতে খেতে আসা মানুষগুলোর কথা।
ইন্দুবালার জীবনসংসার গড়ে ওঠে এই ভাতের হোটেলকে কেন্দ্র করে। তাঁর কাছে সবাইকে ঠিকমতো খাওয়ানোই যেন একমাত্র দায়িত্ব! ইন্দুবালার জীবনের কত কত অপূর্ণতার মাঝেও পূর্ণতা ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’।
মাথাভরা পাকা চুল, চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা, চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ। প্রস্থেটিক মেকআপে এভাবেই ধরা দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। দেবালয় ভট্টাচার্য পরিচালিত ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’ সিরিজের ফার্স্ট লুকে ‘ইন্দুবালা’ হয়ে ফিরছেন তিনি।
আজ রোববার দুপুরে প্রকাশ পেয়েছে সিরিজটির টিজার। এতে শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ের লুক প্রশংসা কুড়াচ্ছে।
কল্লোল লাহিড়ীর ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’ উপন্যাসের গল্পকে ওয়েব সিরিজের রূপ দিয়েছেন পরিচালক দেবালয় ভট্টাচার্য। আগামী মার্চ থেকে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইয়ে দেখা যাবে এই সিরিজ।
২ মিনিট ৯ সেকেন্ডের টিজারটিতে ইন্দুবালার হাতে রান্নার জাদুর পাশাপাশি অতীতের কোণে বিচ্ছেদের গল্পের আভাস দিয়েছেন পরিচালক। যাতে দেখানো হয়েছে দেশভাগের ইতিহাস, স্বজন হারানোর যন্ত্রণা। সেখানে বাঙালির রসনাতৃপ্তির নানা কাহিনিও দেখা যাবে। টিজারটিতে জুড়ে দেওয়া ক্যাপশন অন্তত এমনই ইঙ্গিত। যেখানে জানানো হয়, এই ইতিহাস দেশ ভাগের ইতিহাস—এই ইতিহাস স্বজন হারানোর ইতিহাস—এই ইতিহাস স্বাদের ইতিহাস।
কল্লোল লাহিড়ীর লেখা ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’ উপন্যাসে দেখা যায়, খুলনার মেয়ে ইন্দুবালাকে তাঁর বাবা কলকাতার ছেনু মিত্তির লেনের এক মাতাল ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেন। বিয়ের কয়েক বছরের মধ্যেই তিন সন্তানকে রেখে ইন্দুবালার স্বামী মাস্টার রতনলাল মল্লিক মারা যান। এরপর থেকে ইন্দুবালা সন্তানদের লালন পালনের জন্য ছেনু মিত্তির লেনের সেই পুরোনো দোতলা বাড়িতে খোলেন ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’। যেখানে তাঁর সঙ্গী অজপাড়াগাঁ থেকে আসা ধনঞ্জয় ও মাছওয়ালি লছমি। কুমড়া ফুলের বড়া, কুমড়ার ছক্কা, বিউলির ডাল, ছ্যাঁচড়া, মুড়িঘণ্ট, আম তেল, মালপোয়া, কুঁচো চিংড়ির ঝোল, চিংড়ির হলুদ গালা ঝোল, চন্দ্রপুলি, কচু বাটা, সেমাইয়ের পায়েসসহ নানা পদের খাবার পাওয়া যায় ইন্দুবালার ভাতের হোটেলে।
সন্তানেরা বড় হয়ে গেলে তাদের আলাদা করে দেন ইন্দুবালা। তিনি পড়ে থাকেন তাঁর ভাতের হোটেল নিয়ে। নিঃসঙ্গ ছেনু মিত্তির লেনের ভাতের হোটেলে রান্না করার সময় ইন্দুবালা ভাবতে থাকেন তাঁর খুলনার সেই গ্রামের কথা। তাঁর পরিবারের সঙ্গে কাটানো সময়গুলোর কথা। জীবনের প্রথম প্রেম মনিরুলের কথা, মনিরুলকে না বলতে পারা ভালোবাসার কথা। মুক্তিযুদ্ধের সময় মনিরুলের মৃত্যুর কথা। খুলনা থেকে কলকাতায় আসার কথা, দেশভাগের কারণে খুলনায় না যেতে পারার আক্ষেপ, স্বামীর মৃত্যুর পর জীবনসংগ্রামের কথা, হোটেলে গভীর রাতে খেতে আসা মানুষগুলোর কথা।
ইন্দুবালার জীবনসংসার গড়ে ওঠে এই ভাতের হোটেলকে কেন্দ্র করে। তাঁর কাছে সবাইকে ঠিকমতো খাওয়ানোই যেন একমাত্র দায়িত্ব! ইন্দুবালার জীবনের কত কত অপূর্ণতার মাঝেও পূর্ণতা ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১০ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি করে দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে। যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১২ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগে