আর এক দিন পরেই জাতীয় জাদুঘরে কবীর সুমনের গান গাওয়ার কথা। বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি ঢাকায় চলেও এসেছেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তাঁর গানের অনুষ্ঠান নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে।
পুলিশ বলছে, জাদুঘর গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হওয়ায় ওই এলাকায় অনুষ্ঠান করার অনুমতি তারা দেয়নি।
কবীর সুমনের গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে পিপহোল নামের একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কবীর সুমন এরই মধ্যে কলকাতা থেকে বাংলাদেশে এসেছেন। জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর তিনটি অনুষ্ঠানে গাইবেন তিনি। যাবতীয় প্রস্তুতিও সম্পন্ন তাঁদের।
জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষও নিশ্চিত করেছে, তাদের মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা।
তবে এখন পর্যন্ত এই অনুষ্ঠানের অনুমতি দেয়নি পুলিশ।
ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘জাতীয় জাদুঘরের মতো একটি কি পয়েন্ট ইনস্টলেশনে (অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) এ ধরনের অনুষ্ঠান করার সুযোগ নেই।’ তবে অনুষ্ঠানটি অন্য কোথাও আয়োজন করা হলে অনুমতির বিষয়টি বিবেচনা করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে জাতীয় জাদুঘরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কবীর সুমনের অনুষ্ঠানটির জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতির তথ্য তাদের কাছে আছে। জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনের ব্যবস্থাপক সাইমা ফারজানা সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘জাতীয় জাদুঘর যেহেতু সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে, এজন্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি থাকলে এখানে অনুষ্ঠান করতে কোনো বাধা নেই। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে সুমনের গানের ব্যাপারে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তাই আমাদের কাছে যে তথ্য আছে, জাতীয় জাদুঘরে যথাসময়েই সুমনের গানের অনুষ্ঠানটি হচ্ছে। অনুষ্ঠানটি না হওয়ার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’
একই বক্তব্য পাওয়া গেছে আয়োজক প্রতিষ্ঠান পিপহোল থেকেও। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা মীর আরিফ বিল্লাহ বলেন, ‘আমরা অনুমতি নিয়েই অনুষ্ঠানটি করছি। কবীর সুমন ইতিমধ্যে ঢাকায় এসে গেছেন। অবশ্যই যথাসময়ে অনুষ্ঠানটি হবে।’
নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে ১৫ ও ২১ অক্টোবর কবীর সুমন গাইবেন আধুনিক বাংলা গান। আর ১৮ অক্টোবরের অনুষ্ঠানে তিনি শোনাবেন আধুনিক বাংলা খেয়াল।
তিন দিনের এই অনুষ্ঠান নিয়ে শ্রোতাদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। টিকিট ছাড়ার তিন দিনের মধ্যেই আধুনিক বাংলা গানের অনুষ্ঠানের সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে।
এর আগেও বেশ কয়েকবার ঢাকায় গাইতে এসেছেন কবীর সুমন। সর্বশেষ এসেছিলেন ১৩ বছর আগে, ২০০৯ সালে। এবার তাঁর ঢাকা সফরের বিশেষ উপলক্ষ আছে। ১৯৯২ সালে প্রকাশিত হয় কবীর সুমনের প্রথম আধুনিক গানের অ্যালবাম ‘তোমাকে চাই’। বলা হয়, এই অ্যালবামের গানগুলো আধুনিক গানের গতিপথ পালটে দিয়েছিল।
‘তোমাকে চাই’ অ্যালবাম প্রকাশের ৩০ বছর পূর্তি হয়েছে এ বছর। এ উপলক্ষ উদ্যাপনের অংশ হিসেবে বাংলাদেশে গাইতে এসেছেন তিনি। অনুষ্ঠানের নাম তাই রাখা হয়েছে, ‘তোমাকে চাই-এর ৩০ বছর উদযাপন, সুমনের গান ও বাংলা খেয়াল’।
আর এক দিন পরেই জাতীয় জাদুঘরে কবীর সুমনের গান গাওয়ার কথা। বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি ঢাকায় চলেও এসেছেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তাঁর গানের অনুষ্ঠান নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে।
পুলিশ বলছে, জাদুঘর গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা হওয়ায় ওই এলাকায় অনুষ্ঠান করার অনুমতি তারা দেয়নি।
কবীর সুমনের গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে পিপহোল নামের একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কবীর সুমন এরই মধ্যে কলকাতা থেকে বাংলাদেশে এসেছেন। জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর তিনটি অনুষ্ঠানে গাইবেন তিনি। যাবতীয় প্রস্তুতিও সম্পন্ন তাঁদের।
জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষও নিশ্চিত করেছে, তাদের মিলনায়তনে অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা।
তবে এখন পর্যন্ত এই অনুষ্ঠানের অনুমতি দেয়নি পুলিশ।
ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘জাতীয় জাদুঘরের মতো একটি কি পয়েন্ট ইনস্টলেশনে (অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) এ ধরনের অনুষ্ঠান করার সুযোগ নেই।’ তবে অনুষ্ঠানটি অন্য কোথাও আয়োজন করা হলে অনুমতির বিষয়টি বিবেচনা করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে জাতীয় জাদুঘরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কবীর সুমনের অনুষ্ঠানটির জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতির তথ্য তাদের কাছে আছে। জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনের ব্যবস্থাপক সাইমা ফারজানা সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘জাতীয় জাদুঘর যেহেতু সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে, এজন্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি থাকলে এখানে অনুষ্ঠান করতে কোনো বাধা নেই। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে সুমনের গানের ব্যাপারে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তাই আমাদের কাছে যে তথ্য আছে, জাতীয় জাদুঘরে যথাসময়েই সুমনের গানের অনুষ্ঠানটি হচ্ছে। অনুষ্ঠানটি না হওয়ার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’
একই বক্তব্য পাওয়া গেছে আয়োজক প্রতিষ্ঠান পিপহোল থেকেও। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা মীর আরিফ বিল্লাহ বলেন, ‘আমরা অনুমতি নিয়েই অনুষ্ঠানটি করছি। কবীর সুমন ইতিমধ্যে ঢাকায় এসে গেছেন। অবশ্যই যথাসময়ে অনুষ্ঠানটি হবে।’
নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে ১৫ ও ২১ অক্টোবর কবীর সুমন গাইবেন আধুনিক বাংলা গান। আর ১৮ অক্টোবরের অনুষ্ঠানে তিনি শোনাবেন আধুনিক বাংলা খেয়াল।
তিন দিনের এই অনুষ্ঠান নিয়ে শ্রোতাদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। টিকিট ছাড়ার তিন দিনের মধ্যেই আধুনিক বাংলা গানের অনুষ্ঠানের সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে।
এর আগেও বেশ কয়েকবার ঢাকায় গাইতে এসেছেন কবীর সুমন। সর্বশেষ এসেছিলেন ১৩ বছর আগে, ২০০৯ সালে। এবার তাঁর ঢাকা সফরের বিশেষ উপলক্ষ আছে। ১৯৯২ সালে প্রকাশিত হয় কবীর সুমনের প্রথম আধুনিক গানের অ্যালবাম ‘তোমাকে চাই’। বলা হয়, এই অ্যালবামের গানগুলো আধুনিক গানের গতিপথ পালটে দিয়েছিল।
‘তোমাকে চাই’ অ্যালবাম প্রকাশের ৩০ বছর পূর্তি হয়েছে এ বছর। এ উপলক্ষ উদ্যাপনের অংশ হিসেবে বাংলাদেশে গাইতে এসেছেন তিনি। অনুষ্ঠানের নাম তাই রাখা হয়েছে, ‘তোমাকে চাই-এর ৩০ বছর উদযাপন, সুমনের গান ও বাংলা খেয়াল’।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে নায়ক রুবেলের মৃত্যুর খবর। এমন ঘটনায় বিরক্তি প্রকাশের পাশাপাশি যাঁরা মিথ্যা ছড়াচ্ছেন, তাঁদের হুঁশিয়ার করে দিলেন রুবেলের বড় ভাই অভিনেতা, প্রযোজক ও নির্দেশক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা।
৩ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর নয়া দিল্লি পাকিস্তানের সঙ্গে ৬ দশকের পুরোনো সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তবে সেই ঘোষণা কতটা কার্যকর হয়েছে তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি। দুই দেশের মূল ধারার গণমাধ্যম এই বিষয়ে সেই অর্থে কোনো তথ্য দেয়নি।
৬ ঘণ্টা আগেঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
১৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে