কলকাতা প্রতিনিধি
কফিনবন্দী হয়ে ফিরলেন আসামের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গ। গত শুক্রবার সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিং করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি। আজ রোববার তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয় গুয়াহাটিতে, আর সেই খবর ছড়াতেই পথে নামে জনসমুদ্র। হাজার হাজার মানুষ ছুটে আসে শুধু একটিবার প্রিয় গায়ককে চোখে দেখবে বলে। কান্নায় ভেঙে পড়েন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে তাঁর ঘনিষ্ঠজনেরা।
বিমানবন্দরে মরদেহ গ্রহণ করেন জুবিনের স্ত্রী গরিমা, সঙ্গে ছিলেন রাজ্য সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। প্রথমে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় কাহিলিপারার বাড়িতে, যেখানে ৮৫ বছর বয়সী বাবা অপেক্ষা করছিলেন ছেলেকে শেষবার দেখার জন্য। সেখান থেকে মরদেহ নেওয়া হয় অর্জুন ভোগেশ্বর বরুয়া স্পোর্টস কমপ্লেক্সে, যাতে ভক্তরা শ্রদ্ধা জানাতে পারে।
এই আবেগঘন পরিস্থিতিতে বড় সিদ্ধান্ত নিতে হয় আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে। তিনি জানান, আজই অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া করা হবে না। কারণ, লাখ লাখ মানুষ শেষ শ্রদ্ধা জানাতে চাইছে। এ জন্য ভোগেশ্বর বরুয়া স্টেডিয়াম রাতভর খোলা রাখা হয় এবং আগামীকাল সোমবার মরদেহ রাখা হবে সরুসজাই স্টেডিয়ামে।
মুখ্যমন্ত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘শেষবারের মতো আমাদের ভূমিপুত্রকে দেখতে চাইছে মানুষ। আমরা এই আবেগ গভীরভাবে অনুভব করছি। তাই তাঁকে রাজার মতো বিদায় জানানো হবে।’ তাঁর শেয়ার করা ছবিতে দেখা যায়, রাস্তাজুড়ে কান্নায় ভেঙে পড়া মানুষ। স্ত্রীর কান্না চোখে জল এনে দেয় প্রত্যেকের।
জুবিন ছিলেন আসামের সংগীতের সম্রাট। যিনি শুধু গানে নয়, মঞ্চে, সিনেমায়, এমনকি সমাজসেবায় নিজের ছাপ রেখে গেছেন। তাঁর চলে যাওয়া আসামের মানুষের কাছে এক অপূরণীয় ক্ষতি। আজ জনসমুদ্রের ঢল প্রমাণ করল, তিনি শুধুই একজন শিল্পী নন, মানুষের প্রাণে গেঁথে থাকা এক আবেগ।
কফিনবন্দী হয়ে ফিরলেন আসামের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গ। গত শুক্রবার সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিং করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি। আজ রোববার তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয় গুয়াহাটিতে, আর সেই খবর ছড়াতেই পথে নামে জনসমুদ্র। হাজার হাজার মানুষ ছুটে আসে শুধু একটিবার প্রিয় গায়ককে চোখে দেখবে বলে। কান্নায় ভেঙে পড়েন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে তাঁর ঘনিষ্ঠজনেরা।
বিমানবন্দরে মরদেহ গ্রহণ করেন জুবিনের স্ত্রী গরিমা, সঙ্গে ছিলেন রাজ্য সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। প্রথমে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় কাহিলিপারার বাড়িতে, যেখানে ৮৫ বছর বয়সী বাবা অপেক্ষা করছিলেন ছেলেকে শেষবার দেখার জন্য। সেখান থেকে মরদেহ নেওয়া হয় অর্জুন ভোগেশ্বর বরুয়া স্পোর্টস কমপ্লেক্সে, যাতে ভক্তরা শ্রদ্ধা জানাতে পারে।
এই আবেগঘন পরিস্থিতিতে বড় সিদ্ধান্ত নিতে হয় আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে। তিনি জানান, আজই অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া করা হবে না। কারণ, লাখ লাখ মানুষ শেষ শ্রদ্ধা জানাতে চাইছে। এ জন্য ভোগেশ্বর বরুয়া স্টেডিয়াম রাতভর খোলা রাখা হয় এবং আগামীকাল সোমবার মরদেহ রাখা হবে সরুসজাই স্টেডিয়ামে।
মুখ্যমন্ত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘শেষবারের মতো আমাদের ভূমিপুত্রকে দেখতে চাইছে মানুষ। আমরা এই আবেগ গভীরভাবে অনুভব করছি। তাই তাঁকে রাজার মতো বিদায় জানানো হবে।’ তাঁর শেয়ার করা ছবিতে দেখা যায়, রাস্তাজুড়ে কান্নায় ভেঙে পড়া মানুষ। স্ত্রীর কান্না চোখে জল এনে দেয় প্রত্যেকের।
জুবিন ছিলেন আসামের সংগীতের সম্রাট। যিনি শুধু গানে নয়, মঞ্চে, সিনেমায়, এমনকি সমাজসেবায় নিজের ছাপ রেখে গেছেন। তাঁর চলে যাওয়া আসামের মানুষের কাছে এক অপূরণীয় ক্ষতি। আজ জনসমুদ্রের ঢল প্রমাণ করল, তিনি শুধুই একজন শিল্পী নন, মানুষের প্রাণে গেঁথে থাকা এক আবেগ।
প্রতিযোগিতার আঞ্চলিক পর্যায়ের বাছাই চলবে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর। আঞ্চলিক পর্যায়ে ‘ইয়েস কার্ড’ প্রাপ্ত প্রতিযোগিরা বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত হবে। বিভাগীয় পর্যায়ের অডিশন ৪ অক্টোবর থেকে ১১ অক্টোবর।
২৮ মিনিট আগেমেলবোর্নের কনসার্টে গাইতে উঠেই মন খারাপের খবরটি দেন তাহসান। বলেন, ‘অনেক জায়গায় লেখালেখি হচ্ছে যে, এটা আমার লাস্ট কনসার্ট। আসলে লাস্ট কনসার্ট নয়, লাস্ট ট্যুর। আস্তে আস্তে মিউজিক ক্যারিয়ারটা হয়তো ইতি টানব।’
৩ ঘণ্টা আগের্যাম্বো চরিত্রে আরও একবার অভিনয়ের ইচ্ছা ছিল তাঁর। কিন্তু বয়স বেড়েছে। ৭৯ বছর বয়সী স্ট্যালোন চেয়েছিলেন, এআই প্রযুক্তির সাহায্যে বয়স কমিয়ে যুবক র্যাম্বো হবেন। তবে তাতে সম্মতি দেননি নির্মাতারা।
৪ ঘণ্টা আগেকমতে কমতে দেশের প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা তলানিতে ঠেকেছে। প্রতি ঈদে সব মিলিয়ে ১২০টির মতো হলে সিনেমা মুক্তি পেলেও সারা বছর চালু থাকা হলের সংখ্যা এখন ৫০টির কম। এমন অবস্থায় সিনেমা প্রদর্শনের জন্য সিনেপ্লেক্সগুলোই হয়ে উঠেছে নির্মাতা ও প্রযোজকদের ভরসা।
৭ ঘণ্টা আগে