বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
গজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদের বিরুদ্ধে অকথ্য ভাষা ব্যবহার ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন সংগীতশিল্পী পার্থ মজুমদার। গতকাল বিকেলে ফেসবুকে পার্থ মজুমদার জানান, মেসেঞ্জারে ফোন করে মেজবাহ আহমেদ তাঁর সঙ্গে বাজে ব্যবহার করেছেন, এমনকি থাপড়ানোর হুমকি দিয়েছেন।
ফেসবুকে পার্থ লেখেন, ‘আজ (শুক্রবার) সকালে মেজবাহ আহমেদ নামে একজন শিল্পী, যিনি গজল গান করেন, আমাকে ফোন করেন মেসেঞ্জারে, এরপর তিনি আমাকে ও বাপ্পাকে (পার্থ মজুমদারের ছোট ভাই) নিয়ে অশালীন কথা বলতে থাকেন। আমি ও বাপ্পা (মজুমদার) নাকি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির কলঙ্ক, যেহেতু আমরা লাইট মিউজিক করি। উনি অনেক জ্ঞানী মানুষ বলে নিজেকে দাবি করেন, তা তিনি হতেই পারেন, কিন্তু ব্যান্ড মিউজিক করি বলে আমার সঙ্গে উনি এমন আচরণ কি করতে পারেন? এই ব্যবহার কি আমার প্রাপ্য? এই কি আমার পুরস্কার?... অসভ্যতারও একটা লিমিট আছে।’
এ বিষয়ে জানতে পার্থ মজুমদারের সঙ্গে যোগাযোগ করলে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘সকালের দিকে উনি আমাকে ফোন করেছিলেন। ফোন করেই অকথ্য ভাষায় কথা বলতে শুরু করেন। আমি কেন ক্লাসিক্যাল গান করছি না, কেন ব্যান্ড মিউজিক বা হালকা ধরনের মিউজিক করছি। আমি নাকি সংগীত জগতের কলঙ্ক। আমার কথা হলো, একজন শিল্পী হিসেবে আমি কী ধরনের মিউজিক করব, এটা তো আমার স্বাধীনতা। আমার বাবা শ্রদ্ধেয় বারীণ মজুমদারও তো আমাকে কোনো কিছু চাপিয়ে দেননি। তাহলে উনি বলার কে? শুধু তা-ই নয়, একপর্যায়ে তিনি বলেন, আর কথা বললে আমাকে উনি ধরে থাপড়াবেন, আরও অনেক কথা, এসব মুখে আনা যায় না।’
এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেবেন কি না, জানতে চাইলে পার্থ মজুমদার বলেন, ‘আজ (গতকাল) সন্ধ্যার পরে মিউজিশিয়ানদের অনেকে বিষয়টি নিয়ে বসবেন বলে জানিয়েছেন। আমাকে বলেছেন, মেজবাহ আহমেদের সঙ্গে কথা হয়েছে, ফোন করলে যেন আমিও ওখানে যাই। সবাই মিলে যে সিদ্ধান্ত নেবেন, যেটা সবার জন্য মঙ্গল, সেটাই মেনে নেব।’
পার্থর করা পোস্টের নিচে মন্তব্য করেছেন সংগীতাঙ্গনের অনেকে। সবাই পার্থর পাশে থাকার কথা জানিয়ে মেজবাহর এমন ব্যবহারের নিন্দা করেছেন। কেউ কেউ আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর লেখেন, ‘থানায় রিপোর্ট করুন। শাস্তি হওয়া উচিত।’ আঁখি আলমগীর লেখেন, ‘উনি কোন অবস্থায় এবং কেন এসব বলেছেন, সেটার জবাবদিহি প্রয়োজন। এহেন অসুস্থ আচরণ কোনোভাবেই প্রত্যাশিত নয়। এই দুঃসাহস কী করে দেখালেন উনি?’
সাজিয়া সুলতানা পুতুল লেখেন, ‘ছি! এটা কোনো শিল্পীসুলভ ভাষা বা অভিব্যক্তি? লজ্জা লাগল পোস্টটা পড়তে গিয়েই। পার্থ দাদা ও বাপ্পা দাদা সংগীত জগতের সকলের সমীহের পাত্র।’
কর্নিয়া লিখেছেন, ‘কষ্ট পাবেন না। আইনি ব্যবস্থা নিন।’
এই ঘটনায় আরও নিন্দা জানিয়েছেন সংগীতশিল্পী সিঁথি সাহা, মুহিন খান, জুয়েল মোর্শেদসহ অনেকে।
এই বিষয়ে জানতে গজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। একাধিকবার ফোন করলেও রিসিভ করেননি তিনি। মেসেঞ্জারে পাঠানো খুদে বার্তারও কোনো উত্তর দেননি মেসবাহ আহমেদ।
গজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদের বিরুদ্ধে অকথ্য ভাষা ব্যবহার ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন সংগীতশিল্পী পার্থ মজুমদার। গতকাল বিকেলে ফেসবুকে পার্থ মজুমদার জানান, মেসেঞ্জারে ফোন করে মেজবাহ আহমেদ তাঁর সঙ্গে বাজে ব্যবহার করেছেন, এমনকি থাপড়ানোর হুমকি দিয়েছেন।
ফেসবুকে পার্থ লেখেন, ‘আজ (শুক্রবার) সকালে মেজবাহ আহমেদ নামে একজন শিল্পী, যিনি গজল গান করেন, আমাকে ফোন করেন মেসেঞ্জারে, এরপর তিনি আমাকে ও বাপ্পাকে (পার্থ মজুমদারের ছোট ভাই) নিয়ে অশালীন কথা বলতে থাকেন। আমি ও বাপ্পা (মজুমদার) নাকি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির কলঙ্ক, যেহেতু আমরা লাইট মিউজিক করি। উনি অনেক জ্ঞানী মানুষ বলে নিজেকে দাবি করেন, তা তিনি হতেই পারেন, কিন্তু ব্যান্ড মিউজিক করি বলে আমার সঙ্গে উনি এমন আচরণ কি করতে পারেন? এই ব্যবহার কি আমার প্রাপ্য? এই কি আমার পুরস্কার?... অসভ্যতারও একটা লিমিট আছে।’
এ বিষয়ে জানতে পার্থ মজুমদারের সঙ্গে যোগাযোগ করলে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘সকালের দিকে উনি আমাকে ফোন করেছিলেন। ফোন করেই অকথ্য ভাষায় কথা বলতে শুরু করেন। আমি কেন ক্লাসিক্যাল গান করছি না, কেন ব্যান্ড মিউজিক বা হালকা ধরনের মিউজিক করছি। আমি নাকি সংগীত জগতের কলঙ্ক। আমার কথা হলো, একজন শিল্পী হিসেবে আমি কী ধরনের মিউজিক করব, এটা তো আমার স্বাধীনতা। আমার বাবা শ্রদ্ধেয় বারীণ মজুমদারও তো আমাকে কোনো কিছু চাপিয়ে দেননি। তাহলে উনি বলার কে? শুধু তা-ই নয়, একপর্যায়ে তিনি বলেন, আর কথা বললে আমাকে উনি ধরে থাপড়াবেন, আরও অনেক কথা, এসব মুখে আনা যায় না।’
এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেবেন কি না, জানতে চাইলে পার্থ মজুমদার বলেন, ‘আজ (গতকাল) সন্ধ্যার পরে মিউজিশিয়ানদের অনেকে বিষয়টি নিয়ে বসবেন বলে জানিয়েছেন। আমাকে বলেছেন, মেজবাহ আহমেদের সঙ্গে কথা হয়েছে, ফোন করলে যেন আমিও ওখানে যাই। সবাই মিলে যে সিদ্ধান্ত নেবেন, যেটা সবার জন্য মঙ্গল, সেটাই মেনে নেব।’
পার্থর করা পোস্টের নিচে মন্তব্য করেছেন সংগীতাঙ্গনের অনেকে। সবাই পার্থর পাশে থাকার কথা জানিয়ে মেজবাহর এমন ব্যবহারের নিন্দা করেছেন। কেউ কেউ আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর লেখেন, ‘থানায় রিপোর্ট করুন। শাস্তি হওয়া উচিত।’ আঁখি আলমগীর লেখেন, ‘উনি কোন অবস্থায় এবং কেন এসব বলেছেন, সেটার জবাবদিহি প্রয়োজন। এহেন অসুস্থ আচরণ কোনোভাবেই প্রত্যাশিত নয়। এই দুঃসাহস কী করে দেখালেন উনি?’
সাজিয়া সুলতানা পুতুল লেখেন, ‘ছি! এটা কোনো শিল্পীসুলভ ভাষা বা অভিব্যক্তি? লজ্জা লাগল পোস্টটা পড়তে গিয়েই। পার্থ দাদা ও বাপ্পা দাদা সংগীত জগতের সকলের সমীহের পাত্র।’
কর্নিয়া লিখেছেন, ‘কষ্ট পাবেন না। আইনি ব্যবস্থা নিন।’
এই ঘটনায় আরও নিন্দা জানিয়েছেন সংগীতশিল্পী সিঁথি সাহা, মুহিন খান, জুয়েল মোর্শেদসহ অনেকে।
এই বিষয়ে জানতে গজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। একাধিকবার ফোন করলেও রিসিভ করেননি তিনি। মেসেঞ্জারে পাঠানো খুদে বার্তারও কোনো উত্তর দেননি মেসবাহ আহমেদ।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
৫ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি করে দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে। যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
৭ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে