বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
‘এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিও’—কবি হেলাল হাফিজের ‘প্রস্থান’ কবিতার লাইন। এই কবিতা থেকে ‘পত্র দিও’ শিরোনামের গান তৈরি করেন সংগীত পরিচালক ইমন চৌধুরী। ২০২২ সালে প্রকাশ হওয়া গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন আভাস ব্যান্ডের ভোকাল তানযীর তুহীন। ১৩ ডিসেম্বর হেলাল হাফিজের মৃত্যুর পর নতুন করে আলোচনায় পত্র দিও গানটি।
কবির মৃত্যুর পর তাঁর বিভিন্ন কবিতার পাশাপাশি পত্র দিও গানটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে কবিকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন অনেকে। এ বিষয়ে গানটির সুরকার ও সংগীত পরিচালক ইমন চৌধুরী বলেন, ‘এটা আসলে কবির প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। তাঁর কবিতার সঙ্গে পত্র দিও গানটি শেয়ার করছেন, এটা আমাদের জন্য সম্মানের। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশ করেছিলাম গানটি। এ বছর ডিসেম্বরে কবি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। তাঁর মতো গুণীর চলে যাওয়া দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।’
কোনো পরিকল্পনা করে পত্র দিও গানটি তৈরি করেননি ইমন চৌধুরী। কবিতার প্রতি ভালোবাসা থেকেই হঠাৎ একদিন সিদ্ধান্ত নেন এটিকে গানে রূপ দেওয়ার। ইমন চৌধুরী বলেন, ‘প্রস্থান কবিতাটি সবার প্রিয়। আমি সব সময় কথা থেকেই সুর করার চেষ্টা করি। কবিতাটি পড়ার পর থেকেই আমার মনে হয়েছে এটার ভেতরে সুর কথা বলছে। ওইটাই আহরণ করার চেষ্টা করেছি। এখানে আমার কোনো কৃতিত্ব নেই। কবির লেখা থেকেই সুরটা পাওয়া। কবিতা পড়ে যে অনুভূতি হয়েছে, সেটাই প্রকাশ করেছি। এখানে বাড়তি কোনো ধরনের এক্সপেরিমেন্ট ছিল না। আগে থেকে কোনো পরিকল্পনা ছিল না প্রস্থান কবিতা থেকে গান করার। আমি সময় পেলেই বই পড়ার চেষ্টা করি। এই কবিতাটি হঠাৎ চোখের সামনে আসে একদিন, আগেও পড়া হয়েছিল। কিন্তু সেবার পড়ার সময় সুরটা চলে আসে।’
পত্র দিও গানটি প্রথমে নিজেই গেয়েছিলেন ইমন। তবে সুর করার সময় তাঁর কানে ভেসে আসছিল তুহীনের কণ্ঠ। তাই সিদ্ধান্ত নেন তাঁর কণ্ঠেই রেকর্ড করার। ইমন বলেন, ‘২০২২ সালে ডিসেম্বরে প্রকাশ পেলেও আরও কয়েক মাস আগে সুর করেছিলাম। প্রথমে ডেমো ভার্সনে আমিই কণ্ঠ দিই। কিন্তু সে সময় আমার কানে বারবার তুহীন ভাইয়ের গলা ভাসছিল। মনে হয়েছিল, গানটি তাঁর কণ্ঠে ভালো মানাবে। একদিন তাঁকে ফোন করে বলি। কয়েক দিনের মধ্যেই তুহীন ভাই স্টুডিওতে আসেন। তিনি অনেক কষ্ট করেছেন গানটির জন্য। বিকেলে ভয়েস রেডি করার কাজ শুরু করি। পুরোটা সময় উনি আমাদের সঙ্গে ছিলেন। রাত ৩টার পর ভয়েস দেন। ওই ভোরেই মোবাইল দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করি। ভিডিও ধারণের জন্য কোনো পরিকল্পনা ছিল না। কবিতাকে ভালোবেসে একেবারে মন থেকে গানটি করা।’
হেলাল হাফিজের অনুমতি নিয়েই পত্র দিও তৈরি করেছিলেন ইমন। তবে গান প্রস্তুত হওয়ার পর সশরীরে গিয়ে তাঁকে শোনাতে পারেননি। সে সময় কবি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে কবি গানটি শোনেন এবং সাধুবাদ জানান।
ইমন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কবির অনুমতি নিয়েই গানটি করেছিলাম। যখন গানটি তৈরি হলো, সে সময় তিনি খুব অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ উনার সঙ্গে দেখার করার অনুমতি দেননি। তাঁর কাছের লোকজনের মাধ্যমে গানটি কবিকে শুনিয়েছিলাম। উনি খুব অ্যাপ্রিশিয়েট করেছিলেন। গানটি প্রকাশের পর ফেসবুকে তিনি শেয়ারও করেছিলেন। এটাই আমাদের জন্য বড় প্রাপ্তি যে আমরা পরবর্তী প্রজন্ম কিছুটা হলেও হেলাল হাফিজকে ধারণ করতে পেরেছি।’
‘এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিও’—কবি হেলাল হাফিজের ‘প্রস্থান’ কবিতার লাইন। এই কবিতা থেকে ‘পত্র দিও’ শিরোনামের গান তৈরি করেন সংগীত পরিচালক ইমন চৌধুরী। ২০২২ সালে প্রকাশ হওয়া গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন আভাস ব্যান্ডের ভোকাল তানযীর তুহীন। ১৩ ডিসেম্বর হেলাল হাফিজের মৃত্যুর পর নতুন করে আলোচনায় পত্র দিও গানটি।
কবির মৃত্যুর পর তাঁর বিভিন্ন কবিতার পাশাপাশি পত্র দিও গানটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে কবিকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন অনেকে। এ বিষয়ে গানটির সুরকার ও সংগীত পরিচালক ইমন চৌধুরী বলেন, ‘এটা আসলে কবির প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। তাঁর কবিতার সঙ্গে পত্র দিও গানটি শেয়ার করছেন, এটা আমাদের জন্য সম্মানের। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশ করেছিলাম গানটি। এ বছর ডিসেম্বরে কবি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। তাঁর মতো গুণীর চলে যাওয়া দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।’
কোনো পরিকল্পনা করে পত্র দিও গানটি তৈরি করেননি ইমন চৌধুরী। কবিতার প্রতি ভালোবাসা থেকেই হঠাৎ একদিন সিদ্ধান্ত নেন এটিকে গানে রূপ দেওয়ার। ইমন চৌধুরী বলেন, ‘প্রস্থান কবিতাটি সবার প্রিয়। আমি সব সময় কথা থেকেই সুর করার চেষ্টা করি। কবিতাটি পড়ার পর থেকেই আমার মনে হয়েছে এটার ভেতরে সুর কথা বলছে। ওইটাই আহরণ করার চেষ্টা করেছি। এখানে আমার কোনো কৃতিত্ব নেই। কবির লেখা থেকেই সুরটা পাওয়া। কবিতা পড়ে যে অনুভূতি হয়েছে, সেটাই প্রকাশ করেছি। এখানে বাড়তি কোনো ধরনের এক্সপেরিমেন্ট ছিল না। আগে থেকে কোনো পরিকল্পনা ছিল না প্রস্থান কবিতা থেকে গান করার। আমি সময় পেলেই বই পড়ার চেষ্টা করি। এই কবিতাটি হঠাৎ চোখের সামনে আসে একদিন, আগেও পড়া হয়েছিল। কিন্তু সেবার পড়ার সময় সুরটা চলে আসে।’
পত্র দিও গানটি প্রথমে নিজেই গেয়েছিলেন ইমন। তবে সুর করার সময় তাঁর কানে ভেসে আসছিল তুহীনের কণ্ঠ। তাই সিদ্ধান্ত নেন তাঁর কণ্ঠেই রেকর্ড করার। ইমন বলেন, ‘২০২২ সালে ডিসেম্বরে প্রকাশ পেলেও আরও কয়েক মাস আগে সুর করেছিলাম। প্রথমে ডেমো ভার্সনে আমিই কণ্ঠ দিই। কিন্তু সে সময় আমার কানে বারবার তুহীন ভাইয়ের গলা ভাসছিল। মনে হয়েছিল, গানটি তাঁর কণ্ঠে ভালো মানাবে। একদিন তাঁকে ফোন করে বলি। কয়েক দিনের মধ্যেই তুহীন ভাই স্টুডিওতে আসেন। তিনি অনেক কষ্ট করেছেন গানটির জন্য। বিকেলে ভয়েস রেডি করার কাজ শুরু করি। পুরোটা সময় উনি আমাদের সঙ্গে ছিলেন। রাত ৩টার পর ভয়েস দেন। ওই ভোরেই মোবাইল দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করি। ভিডিও ধারণের জন্য কোনো পরিকল্পনা ছিল না। কবিতাকে ভালোবেসে একেবারে মন থেকে গানটি করা।’
হেলাল হাফিজের অনুমতি নিয়েই পত্র দিও তৈরি করেছিলেন ইমন। তবে গান প্রস্তুত হওয়ার পর সশরীরে গিয়ে তাঁকে শোনাতে পারেননি। সে সময় কবি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে কবি গানটি শোনেন এবং সাধুবাদ জানান।
ইমন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কবির অনুমতি নিয়েই গানটি করেছিলাম। যখন গানটি তৈরি হলো, সে সময় তিনি খুব অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ উনার সঙ্গে দেখার করার অনুমতি দেননি। তাঁর কাছের লোকজনের মাধ্যমে গানটি কবিকে শুনিয়েছিলাম। উনি খুব অ্যাপ্রিশিয়েট করেছিলেন। গানটি প্রকাশের পর ফেসবুকে তিনি শেয়ারও করেছিলেন। এটাই আমাদের জন্য বড় প্রাপ্তি যে আমরা পরবর্তী প্রজন্ম কিছুটা হলেও হেলাল হাফিজকে ধারণ করতে পেরেছি।’
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে নায়ক রুবেলের মৃত্যুর খবর। এমন ঘটনায় বিরক্তি প্রকাশের পাশাপাশি যাঁরা মিথ্যা ছড়াচ্ছেন, তাঁদের হুঁশিয়ার করে দিলেন রুবেলের বড় ভাই অভিনেতা, প্রযোজক ও নির্দেশক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা।
৫ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর নয়া দিল্লি পাকিস্তানের সঙ্গে ৬ দশকের পুরোনো সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তবে সেই ঘোষণা কতটা কার্যকর হয়েছে তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি। দুই দেশের মূল ধারার গণমাধ্যম এই বিষয়ে সেই অর্থে কোনো তথ্য দেয়নি।
৭ ঘণ্টা আগেঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
১৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
১৫ ঘণ্টা আগে