ভিন্ন ধরনের কথা, গায়কি আর উপস্থাপনা দিয়ে শ্রোতাদের মন জয় করা ব্যান্ড ‘জলের গান’। ফোক-ফিউশন ধারার এ ব্যান্ডটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে। শুরু থেকেই ব্যান্ডের ভোকাল হিসেবে আছেন রাহুল আনন্দ। দেশীয় বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করে তিনি এমন গান তুলে নেন কণ্ঠে, যা প্রতিনিধিত্ব করে বাঙালি সংস্কৃতির। খুব কম সময়ে ‘জলের গান’ তাই পৌঁছে গেছে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও। পারফর্ম করেছে ভারতের কয়েকটি টিভি চ্যানেলসহ বিভিন্ন সংগীত উৎসবে।
‘জলের গান’ এবার কণ্ঠে তুলেছে বিখ্যাত মরমী শিল্পী গফুর হালীর জনপ্রিয় গান ‘দেখে যারে মাইজভান্ডারি হইতাছে নূরের খেলা’। গানটি নতুনভাবে সংগীতায়োজন করেছেন পার্থ বড়ুয়া। কয়েক দিন আগে গানের ভিডিও শুটিংয়ে অংশ নিয়েছে ‘জলের গান’। এরই মধ্যে প্রকাশ হয়েছে ২৩ সেকেন্ডের দুটি টিজার। ব্যান্ডটির ভোকাল রাহুল আনন্দ বলেন, ‘গানটি নিয়ে এখনই বিস্তারিত জানাতে পারছি না। প্রচারণা নিয়ে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের বড় পরিকল্পনা আছে। শুধু এটুকু জানিয়ে রাখি, খুব আনন্দ নিয়ে গানটি করেছি আমরা। কথা ছিল একটি গান করার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দুটি গান করেছি। সঙ্গে যোগ হয়েছে নাটকীয়তা। গানের পাশাপাশি জলের গানের নিজস্ব ঢঙের পারফরম্যান্সও থাকছে গানে।’
‘দেখে যারে মাইজভান্ডারি’ গানটি এর আগেও পারফর্ম করেছিলেন তাঁরা। চ্যানেল আইয়ের রিয়েলিটি শো ‘বাংলার গান’-এ গানটি গেয়েছিলেন আসরের প্রতিযোগী ইলমা। সঙ্গে বাজিয়েছিল জলের গান। কিন্তু পার্থ বড়ুয়ার সংগীতায়োজনে এবারই প্রথম এ গান গাইল ব্যান্ডটি।
এ প্রসঙ্গে পার্থ বড়ুয়া বলেন, ‘এমনিতেই জলের গান ভীষণ জনপ্রিয় একটি গানের দল। তাদের গায়কী গানটি নতুন মাত্রা যোগ করবে নিশ্চিত। ইতিমধ্যে গানটির টিজার প্রকাশিত হয়েছে। বেশ সাড়া পাচ্ছি।’
‘দেখে যারে মাইজভান্ডারি’র সঙ্গে জলের গানের পারফরম্যান্স শিগগিরই দেখা যাবে ‘আইপিডিসি-আমাদের গান’ ইউটিউব চ্যানেলে।
ভিন্ন ধরনের কথা, গায়কি আর উপস্থাপনা দিয়ে শ্রোতাদের মন জয় করা ব্যান্ড ‘জলের গান’। ফোক-ফিউশন ধারার এ ব্যান্ডটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে। শুরু থেকেই ব্যান্ডের ভোকাল হিসেবে আছেন রাহুল আনন্দ। দেশীয় বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করে তিনি এমন গান তুলে নেন কণ্ঠে, যা প্রতিনিধিত্ব করে বাঙালি সংস্কৃতির। খুব কম সময়ে ‘জলের গান’ তাই পৌঁছে গেছে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও। পারফর্ম করেছে ভারতের কয়েকটি টিভি চ্যানেলসহ বিভিন্ন সংগীত উৎসবে।
‘জলের গান’ এবার কণ্ঠে তুলেছে বিখ্যাত মরমী শিল্পী গফুর হালীর জনপ্রিয় গান ‘দেখে যারে মাইজভান্ডারি হইতাছে নূরের খেলা’। গানটি নতুনভাবে সংগীতায়োজন করেছেন পার্থ বড়ুয়া। কয়েক দিন আগে গানের ভিডিও শুটিংয়ে অংশ নিয়েছে ‘জলের গান’। এরই মধ্যে প্রকাশ হয়েছে ২৩ সেকেন্ডের দুটি টিজার। ব্যান্ডটির ভোকাল রাহুল আনন্দ বলেন, ‘গানটি নিয়ে এখনই বিস্তারিত জানাতে পারছি না। প্রচারণা নিয়ে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের বড় পরিকল্পনা আছে। শুধু এটুকু জানিয়ে রাখি, খুব আনন্দ নিয়ে গানটি করেছি আমরা। কথা ছিল একটি গান করার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দুটি গান করেছি। সঙ্গে যোগ হয়েছে নাটকীয়তা। গানের পাশাপাশি জলের গানের নিজস্ব ঢঙের পারফরম্যান্সও থাকছে গানে।’
‘দেখে যারে মাইজভান্ডারি’ গানটি এর আগেও পারফর্ম করেছিলেন তাঁরা। চ্যানেল আইয়ের রিয়েলিটি শো ‘বাংলার গান’-এ গানটি গেয়েছিলেন আসরের প্রতিযোগী ইলমা। সঙ্গে বাজিয়েছিল জলের গান। কিন্তু পার্থ বড়ুয়ার সংগীতায়োজনে এবারই প্রথম এ গান গাইল ব্যান্ডটি।
এ প্রসঙ্গে পার্থ বড়ুয়া বলেন, ‘এমনিতেই জলের গান ভীষণ জনপ্রিয় একটি গানের দল। তাদের গায়কী গানটি নতুন মাত্রা যোগ করবে নিশ্চিত। ইতিমধ্যে গানটির টিজার প্রকাশিত হয়েছে। বেশ সাড়া পাচ্ছি।’
‘দেখে যারে মাইজভান্ডারি’র সঙ্গে জলের গানের পারফরম্যান্স শিগগিরই দেখা যাবে ‘আইপিডিসি-আমাদের গান’ ইউটিউব চ্যানেলে।
বুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘কুরাক’ চলচ্চিত্রকে বাংলাদেশের জুলাই মেমোরিয়াল পদকে ভূষিত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমার পরিচালক এর্কে জুমাকমাতোভার হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
৩ ঘণ্টা আগেগত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
৭ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১৭ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
১৮ ঘণ্টা আগে