আর জি কর-কাণ্ডে প্রতিবাদে উত্তাল পশ্চিমবঙ্গ। কলকাতার পাশাপাশি বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে দিল্লি, মধ্য প্রদেশ, কর্ণাটকসহ বিভিন্ন রাজ্যে। টালিউডের পাশাপাশি বলিউডের শিল্পীরাও এই আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে প্রতিবাদ করছেন। অনেক তারকা আবার প্রতিবাদ করেও হচ্ছেন কটাক্ষের শিকার। বিষয়টি ব্যথিত করেছে পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী নচিকেতা চক্রবর্তীকে। ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইনকে জানালেন বাঙালিদের এই চেহারা তাঁর দেখা ছিল না।
১৪ আগস্ট আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে ফেসবুকে নিজের লেখা একটি কবিতা পাঠ করেন নচিকেতা। ‘মা তুমি এসো না’ শিরোনামের সেই কবিতা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই ট্রলের শিকার হন নচিকেতা।
নেটিজেনদের এমন আচরণে হতাশা প্রকাশ করে নচিকেতা বললেন, ‘প্রথম প্রতিবাদ তো আমিই করেছিলাম। সেখানে আমাকে শুনতে হচ্ছে, আমি কেন রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করছি না! বাঙালির এই চেহারা আমার দেখা ছিল না। এখন দেখছি, কারও পক্ষ নিয়ে প্রতিবাদ না করলে ট্রোলিং শুরু হবে!’
আক্ষেপ করে নচিকেতা বলেন, ‘৩১ বছর যে বাঙালির জন্য নিজেকে সঁপে দিলাম, সেই বাঙালিই আজ আমাকে ট্রল করছে! আমি সত্যিই দুঃখ পেয়েছি।’
আরজি কর-কাণ্ড নিয়ে নিজের মতামত জানিয়ে নচিকেতা বলেন, ‘আরজি করের ঘটনার পর ২০ দিন অতিক্রান্ত। বিপরীতে প্রতিবাদ আন্দোলনে রাজনীতি ক্রমশ অন্য দিকে ডানা মেলছে। নবান্ন অভিযানে ছাত্রদের আমরা দেখেছি! বাংলা বনধ। পুরো বিষয়টার মধ্যেই তো রাজনীতি ঢুকে পড়েছে। চিরকালই দেখেছি, এই ধরনের সামাজিক প্রতিবাদের ক্ষেত্রে এক সময় নজর সরে যায়। সেটা হতে দেওয়া যাবে না।’
নচিকেতার মতে, এই মুহূর্তে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আরজি কর থেকে সরানোর জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করা হচ্ছে। তাই দিগভ্রষ্ট হলেই মুশকিল।
সাধারণ মানুষের উপর সাংস্কৃতিক প্রভাব কাজ করছে না বলেই জানান নচিকেতা। তাঁর যুক্তি, ‘আমি তো মানুষের বোধের উন্নয়নের জন্য গান করেছি। কিন্তু দেখলাম, মানুষের বোধের কোনো উন্নতি হয়নি। তা না হলে, একটি মেয়ের সঙ্গে এ রকম নারকীয় ঘটনা ঘটতে পারে না।’
আর জি কর-কাণ্ডে প্রতিবাদে উত্তাল পশ্চিমবঙ্গ। কলকাতার পাশাপাশি বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে দিল্লি, মধ্য প্রদেশ, কর্ণাটকসহ বিভিন্ন রাজ্যে। টালিউডের পাশাপাশি বলিউডের শিল্পীরাও এই আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে প্রতিবাদ করছেন। অনেক তারকা আবার প্রতিবাদ করেও হচ্ছেন কটাক্ষের শিকার। বিষয়টি ব্যথিত করেছে পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী নচিকেতা চক্রবর্তীকে। ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইনকে জানালেন বাঙালিদের এই চেহারা তাঁর দেখা ছিল না।
১৪ আগস্ট আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে ফেসবুকে নিজের লেখা একটি কবিতা পাঠ করেন নচিকেতা। ‘মা তুমি এসো না’ শিরোনামের সেই কবিতা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই ট্রলের শিকার হন নচিকেতা।
নেটিজেনদের এমন আচরণে হতাশা প্রকাশ করে নচিকেতা বললেন, ‘প্রথম প্রতিবাদ তো আমিই করেছিলাম। সেখানে আমাকে শুনতে হচ্ছে, আমি কেন রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করছি না! বাঙালির এই চেহারা আমার দেখা ছিল না। এখন দেখছি, কারও পক্ষ নিয়ে প্রতিবাদ না করলে ট্রোলিং শুরু হবে!’
আক্ষেপ করে নচিকেতা বলেন, ‘৩১ বছর যে বাঙালির জন্য নিজেকে সঁপে দিলাম, সেই বাঙালিই আজ আমাকে ট্রল করছে! আমি সত্যিই দুঃখ পেয়েছি।’
আরজি কর-কাণ্ড নিয়ে নিজের মতামত জানিয়ে নচিকেতা বলেন, ‘আরজি করের ঘটনার পর ২০ দিন অতিক্রান্ত। বিপরীতে প্রতিবাদ আন্দোলনে রাজনীতি ক্রমশ অন্য দিকে ডানা মেলছে। নবান্ন অভিযানে ছাত্রদের আমরা দেখেছি! বাংলা বনধ। পুরো বিষয়টার মধ্যেই তো রাজনীতি ঢুকে পড়েছে। চিরকালই দেখেছি, এই ধরনের সামাজিক প্রতিবাদের ক্ষেত্রে এক সময় নজর সরে যায়। সেটা হতে দেওয়া যাবে না।’
নচিকেতার মতে, এই মুহূর্তে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আরজি কর থেকে সরানোর জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করা হচ্ছে। তাই দিগভ্রষ্ট হলেই মুশকিল।
সাধারণ মানুষের উপর সাংস্কৃতিক প্রভাব কাজ করছে না বলেই জানান নচিকেতা। তাঁর যুক্তি, ‘আমি তো মানুষের বোধের উন্নয়নের জন্য গান করেছি। কিন্তু দেখলাম, মানুষের বোধের কোনো উন্নতি হয়নি। তা না হলে, একটি মেয়ের সঙ্গে এ রকম নারকীয় ঘটনা ঘটতে পারে না।’
প্রথম দিন ভারতে মাত্র ১১ কোটি রুপি আয় করে ‘সিতারে জমিন পার’। অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন ভরাডুবির পথে এগোচ্ছে সিতারে জমিন পার। কিন্তু দ্বিতীয় দিনেই বদলে গেল চিত্র। এদিন ভারতে সিনেমাটির আয় দাঁড়িয়েছে ২১ কোটি রুপি।
৫ ঘণ্টা আগেআয়কর বকেয়া থাকার অভিযোগে ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সময়মতো কর পরিশোধ না করার এই তালিকায় আছে চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া, সাবিলা নূর, রেজাউল করিম (বাপ্পারাজ), শবনম পারভীন, পারভীন জাহান মৌসুমী, আহমেদ শরীফ ও নৃত্যশিক্ষা প্রতিষ্ঠান নৃত্যাঞ্চলের নাম।
৬ ঘণ্টা আগেনিজের ভুলের জন্য সংগীতশিল্পী ও সংগীত পরিচালক পার্থ মজুমদারের কছে ক্ষমা চাইলেন গজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদ। এক অডিও বার্তায় নিজের ভুল স্বীকার করে মেজবাহ জানিয়েছেন, যা ঘটেছে, তা একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র আন্দোলনের সময় নিশ্চুপ থাকা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরালসহ বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে বিতর্কিত হন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এর জেরে শোবিজে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। তাঁর নতুন কোনো কাজের খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। আগে শেষ করা কাজের মুক্তির সময়েও প্রচারে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে