বিনোদন ডেস্ক
টম ক্রুজের ভক্তদের জন্য দারুণ খবর। আরেকটি শ্বাসরুদ্ধকর মিশন নিয়ে ফিরছেন সুপারস্টার। ‘মিশন: ইম্পসিবল’ সিরিজের অষ্টম সিনেমা মুক্তি পাবে ২০২৫ সালের ২৩ মে। এ পর্বের নাম রাখা হয়েছে ‘মিশন ইম্পসিবল: দ্য ফাইনাল রেকনিং’। গতকাল মঙ্গলবার প্রথম ট্রেলার প্রকাশ করে নির্মাতা জানালেন, কতটা থ্রিলিং হতে চলেছে ইথান হান্টের এই নয়া অভিযান। অবশ্য মন খারাপের খবরও আছে।
মিশন ইম্পসিবল: দ্য ফাইনাল রেকনিং দিয়ে শেষ হচ্ছে ইথান হান্টের যাত্রা। এ পর্বের পর আর এই চরিত্রে দেখা যাবে না টম ক্রুজকে। ১৯৯৬ সালে মিশন ইম্পসিবলের সঙ্গে যে জার্নি শুরু হয়েছিল টমের, ২০২৫ সালে দ্য ফাইনাল রেকনিং দিয়ে শেষ হবে সেই সফর। এই দীর্ঘ সময়ে ইথান হান্ট হয়ে অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন তিনি। এই মিশন টম ক্রুজকে পরিচিতি দিয়েছে বিশ্বজুড়ে।
মিশন ইম্পসিবলের অন্য পর্বগুলোর মতো দ্য ফাইনাল রেকনিংও হবে অ্যাকশনসর্বস্ব, ট্রেলারেও সে আভাস পাওয়া গেল। কখনো টম ক্রুজ স্কুবা ডাইভিং করছেন, ধ্বংসপ্রাপ্ত সাবমেরিনে গিয়ে খুঁজছেন কিছু, উড়ছেন, বাইপ্লেন থেকে পড়ে যাচ্ছেন। কিছু দৃশ্যে টমকে দেখা গেল দৌড়াতে, তাঁকে তাড়া করেছে কয়েকটি চেজিং কার। ভিলেনের সঙ্গে তাঁর একাধিক হাতাহাতির দৃশ্যও আছে।
২০২৩ সালে মুক্তি পাওয়া মিশন ইম্পসিবল: ডেড রেকনিংয়ের দ্বিতীয় পর্ব বলা হচ্ছে দ্য ফাইনাল রেকনিংকে। এ সিরিজের সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল সিনেমা ছিল এটি। তবে গত বছর ‘বার্বি’ ও ‘ওপেনহেইমার’-এর ঝড়ে ঠিকমতো টিকতেই পারেনি সিনেমা হলে। বিশ্বজুড়ে ৫৭০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করেছিল ডেড রেকনিং। ইথান হান্টের শেষ পর্ব কতটা দারুণভাবে নেবেন দর্শক, সে হিসাব এখন থেকে শুরু হয়েছে। ট্রেলার শেষে টম ক্রুজ বার্তা দিয়েছেন, ‘শেষবারের মতো আমার ওপর ভরসা রাখুন।’
টম ক্রুজের ভক্তদের জন্য দারুণ খবর। আরেকটি শ্বাসরুদ্ধকর মিশন নিয়ে ফিরছেন সুপারস্টার। ‘মিশন: ইম্পসিবল’ সিরিজের অষ্টম সিনেমা মুক্তি পাবে ২০২৫ সালের ২৩ মে। এ পর্বের নাম রাখা হয়েছে ‘মিশন ইম্পসিবল: দ্য ফাইনাল রেকনিং’। গতকাল মঙ্গলবার প্রথম ট্রেলার প্রকাশ করে নির্মাতা জানালেন, কতটা থ্রিলিং হতে চলেছে ইথান হান্টের এই নয়া অভিযান। অবশ্য মন খারাপের খবরও আছে।
মিশন ইম্পসিবল: দ্য ফাইনাল রেকনিং দিয়ে শেষ হচ্ছে ইথান হান্টের যাত্রা। এ পর্বের পর আর এই চরিত্রে দেখা যাবে না টম ক্রুজকে। ১৯৯৬ সালে মিশন ইম্পসিবলের সঙ্গে যে জার্নি শুরু হয়েছিল টমের, ২০২৫ সালে দ্য ফাইনাল রেকনিং দিয়ে শেষ হবে সেই সফর। এই দীর্ঘ সময়ে ইথান হান্ট হয়ে অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন তিনি। এই মিশন টম ক্রুজকে পরিচিতি দিয়েছে বিশ্বজুড়ে।
মিশন ইম্পসিবলের অন্য পর্বগুলোর মতো দ্য ফাইনাল রেকনিংও হবে অ্যাকশনসর্বস্ব, ট্রেলারেও সে আভাস পাওয়া গেল। কখনো টম ক্রুজ স্কুবা ডাইভিং করছেন, ধ্বংসপ্রাপ্ত সাবমেরিনে গিয়ে খুঁজছেন কিছু, উড়ছেন, বাইপ্লেন থেকে পড়ে যাচ্ছেন। কিছু দৃশ্যে টমকে দেখা গেল দৌড়াতে, তাঁকে তাড়া করেছে কয়েকটি চেজিং কার। ভিলেনের সঙ্গে তাঁর একাধিক হাতাহাতির দৃশ্যও আছে।
২০২৩ সালে মুক্তি পাওয়া মিশন ইম্পসিবল: ডেড রেকনিংয়ের দ্বিতীয় পর্ব বলা হচ্ছে দ্য ফাইনাল রেকনিংকে। এ সিরিজের সর্বোচ্চ ব্যয়বহুল সিনেমা ছিল এটি। তবে গত বছর ‘বার্বি’ ও ‘ওপেনহেইমার’-এর ঝড়ে ঠিকমতো টিকতেই পারেনি সিনেমা হলে। বিশ্বজুড়ে ৫৭০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করেছিল ডেড রেকনিং। ইথান হান্টের শেষ পর্ব কতটা দারুণভাবে নেবেন দর্শক, সে হিসাব এখন থেকে শুরু হয়েছে। ট্রেলার শেষে টম ক্রুজ বার্তা দিয়েছেন, ‘শেষবারের মতো আমার ওপর ভরসা রাখুন।’
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
৫ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি করে দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে। যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
৭ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে