জুবায়ের ইবনে কামাল, ঢাকা

‘গডফাদার’কে ধরা হয় উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত সিনেমার আদর্শ উদাহরণ। এমনকি আইএমডিবি রেটিংয়ে শীর্ষে থাকা ‘দ্য শশাঙ্ক রিডাম্পশন’ সিনেমাটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হলেও, সমালোচকদের মতে ‘গডফাদার’-এর মতো সফলভাবে কেউই উপন্যাসকে চলচ্চিত্রের পর্দায় আনতে পারেননি। সম্প্রতি ‘গডফাদার’ মুক্তির ৫০ বছর পেরিয়েছে। জেনে নেওয়া যাক, যেভাবে তৈরি হয়েছিলো গডফাদার…
মারিয়া পুজোর লেখা ‘গডফাদার’ উপন্যাসটি যখন বিখ্যাত হয়নি, তখনই ৮০ হাজার ডলারের বিনিময়ে বইটির স্বত্ব কিনে নেয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান প্যারামাউন্ট পিকচারস। সংশ্লিষ্ট অনেকেই বলে থাকেন, বইটি যখন মাত্র একশ পৃষ্ঠা লেখা হয়েছিল, তখনই স্বত্ব কেনার পরিকল্পনা করছিল প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি। একেই হয়তো বলে প্রযোজকের চোখ! কারণ এটি যে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ ব্যবসাসফল সিনেমা হতে চলেছে, তা হয়তো অদৃশ্য চোখে দেখতে পেয়েছিলেন তাঁরা।
কিন্তু সিনেমাটি তৈরির শুরু থেকেই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আর পরিচালকের মধ্যে ছোট ছোট বিষয়ে বিরোধ লেগেই ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত যে সিনেমাটি তৈরি করা গেছে, এটিই ছিল অবাক করা ব্যাপার। প্রথমত, সিনেমাটিকে সত্তর দশকের গল্প হিসেবে দেখানোর জন্য উপন্যাসের অনেক কিছুই চিত্রনাট্যে পাল্টে ফেলা হয়। কিন্তু পরিচালক ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা চেয়েছিলেন, উপন্যাসের মতো সিনেমায় চল্লিশ-পঞ্চাশের দশকের গল্পই দেখাক। মুল চিত্রনাট্যকার ও উপন্যাসের লেখক মারিও পুজোকে তিনি রাজি করালেও প্রযোজক প্রতিষ্ঠান প্যারামাউন্ট পিকচারস তা মানতে চায়নি শুরুতে।
দ্বিতীয়বার নির্মাতা ফ্রান্সিসের সাথে আবার প্যারামাউন্টের দ্বন্দ্ব বাঁধে অভিনেতা নির্বাচনের সময়। ভিটো কর্লিয়নি চরিত্রের জন্য নির্মাতা ফ্রান্সিস তুখোড় অভিনেতা মারলন ব্র্যান্ডোকে নেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহী হন। কিন্তু প্রযোজনা সংস্থা প্যারামাউন্ট শুরুতেই এটি নাকচ করে। কারণ তখন সময়মতো না আসা, শুটিংয়ে দুর্ব্যবহারসহ দুর্নামে জর্জরিত ছিল ব্র্যান্ডোর ইমেজ। প্যারামাউন্ট পিকচারসের মিটিংয়ে পরিচালক ফ্রান্সিস রীতিমতো গড়াগড়ি খেয়েছিলেন মারলন ব্র্যান্ডোকে নেওয়ার জন্য। তখন কঠিন তিনটি শর্ত জুড়ে দিয়ে ব্র্যান্ডোকে নেওয়ার ব্যাপারে অনুমতি দেয় তারা।
প্রথমত, কপোলা ও ব্র্যান্ডোর যা পারিশ্রমিক তার তুলনায় অনেক কম দেওয়া হবে।
দ্বিতীয়ত, ব্র্যান্ডো যত বড় অভিনেতাই হন না কেন, এই সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তাঁকে স্ক্রিন টেস্ট দিতে হবে।
আর তৃতীয়ত, এক মিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি করতে হবে, যাতে ব্র্যান্ডোর কোনো কাজের জন্য বাজেটের বেশি টাকা খরচ না হয়।
সত্যিকার অর্থে, সেসময়ের জন্য মারলন ব্র্যান্ডোকে এই তিনটি শর্তে রাজি করানো ছিল প্রায় অসম্ভব। পরিচালক ফ্রান্সিস যখন মারলন ব্র্যান্ডোর কাছে যান চরিত্রটি নিয়ে এবং অনুরোধ করেন স্ক্রিনটেস্ট দেওয়ার, তখন কয়েক মুহুর্তের জন্য মারলন ব্র্যান্ডো যেন বনে যান গডফাদারের ভিটো কর্লিয়নি। পরিচালক একটি সাক্ষাৎকারে সেই পরিস্থিতি বর্ণনা করেছিলেন এভাবে, ‘তিনি প্রথম তাঁর বড় চুল খুলে শক্ত করে বাঁধলেন। চোয়ালটা সামনের দিকে নিয়ে গডফাদার সিনেমার প্রথম সংলাপটি বললেন। যেন কয়েক সেকেন্ড মাত্র! একটু আগের মারলন ব্র্যান্ডো মুহুর্তেই হয়ে গেলেন গডফাদার।’
স্ক্রিনটেস্টের জন্য ধারণ করা কয়েক মুহুর্তের চলমান চিত্র দেখে সন্তুষ্ট হয়ে যায় প্যারামাউন্ট পিকচার্স। তারা মারলন ব্র্যান্ডোকে সাদরে আহবান জানায় গডফাদার সিনেমায় অভিনয় করার জন্য।
‘গডফাদার’ সিনেমায় বিখ্যাত সব দৃশ্য ও সংলাপ আছে। সিনেমাটির রন্ধ্রে রন্ধ্রে রয়েছে সে সময়ের মাফিয়া ও গ্যাংস্টারদের কোলাহল। এ সবকিছুই দাঁড়িয়ে আছে সিনেমাটির সম্পাদনা ও চলচ্চিত্রের উচ্চ মানের ভাষার কারণে। ‘গডফাদার’ সিনেমায় কমলা ফলকে মৃত্যুর প্রতীক হিসেবে দেখানো হয়। যখন কোনো মৃত্যু, বিশেষ করে খুন হতে দেখা যায়, তখনই আশেপাশে কমলার আধিক্য দেখতে পাওয়া যায়। ভিটো কর্লিয়নি চরিত্রটিকে প্রথমবার যখন খুন করার জন্য আক্রমণ করা হয়, তখন তিনি একটি দোকানের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন যেখানে কমলা বিক্রি হচ্ছিল।
কিংবা মাইকেল কর্লিয়নিকে একটি সভায় ডেকে হত্যা করার জন্য আক্রমণের সময় খাবার টেবিলের উপর হঠাৎ একটি কমলা গড়িয়ে পরতে দেখা যায়। এটিকে চলচ্চিত্রের ভাষায় বলা হয়— ফোরশেডয়িং।
সবচেয়ে দারুণ ছিল এই সিনেমার চিত্রগ্রহণ। পুরো সিনেমা জুড়ে একটি অন্ধকার জগতের আবহ তৈরি করা হয়েছিল। এমন গল্পও প্রচলিত আছে যে, সিনেমাটি শুরুর সময় আলো-আঁধারির একটি আবহ তৈরি করার জন্য প্রায় এক সপ্তাহ শুটিং পিছিয়েও দেওয়া হয়েছিল।
শুটিংয়ের মাঝামাঝি সময়ে প্রযোজক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পরিচালকের দ্বন্দ্ব তুঙ্গে উঠে গিয়েছিল। পরিচালক হিসেবে ফ্রান্সিসকে বরখাস্ত করার কথাও ভাবছিল প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। কিন্তু বেঁকে বসেন মারলন ব্র্যান্ডো। সাফ জানিয়ে দেন, পরিচালককে বরখাস্ত করা হলে তিনিও কাজ করবেন না।
প্রচুর চাপ, উভয় দিকের দ্বন্দ্ব ও বিভিন্ন বড়সড় বাধাকে পেছনে ফেলে যখন সিনেমাটি মুক্তি পেল, তখন বিশ্বজুড়ে কী ঘটলো এই পঞ্চাশ বছরে তা নিশ্চয়ই দর্শক মাত্রই জানেন।

‘গডফাদার’কে ধরা হয় উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত সিনেমার আদর্শ উদাহরণ। এমনকি আইএমডিবি রেটিংয়ে শীর্ষে থাকা ‘দ্য শশাঙ্ক রিডাম্পশন’ সিনেমাটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হলেও, সমালোচকদের মতে ‘গডফাদার’-এর মতো সফলভাবে কেউই উপন্যাসকে চলচ্চিত্রের পর্দায় আনতে পারেননি। সম্প্রতি ‘গডফাদার’ মুক্তির ৫০ বছর পেরিয়েছে। জেনে নেওয়া যাক, যেভাবে তৈরি হয়েছিলো গডফাদার…
মারিয়া পুজোর লেখা ‘গডফাদার’ উপন্যাসটি যখন বিখ্যাত হয়নি, তখনই ৮০ হাজার ডলারের বিনিময়ে বইটির স্বত্ব কিনে নেয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান প্যারামাউন্ট পিকচারস। সংশ্লিষ্ট অনেকেই বলে থাকেন, বইটি যখন মাত্র একশ পৃষ্ঠা লেখা হয়েছিল, তখনই স্বত্ব কেনার পরিকল্পনা করছিল প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি। একেই হয়তো বলে প্রযোজকের চোখ! কারণ এটি যে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ ব্যবসাসফল সিনেমা হতে চলেছে, তা হয়তো অদৃশ্য চোখে দেখতে পেয়েছিলেন তাঁরা।
কিন্তু সিনেমাটি তৈরির শুরু থেকেই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আর পরিচালকের মধ্যে ছোট ছোট বিষয়ে বিরোধ লেগেই ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত যে সিনেমাটি তৈরি করা গেছে, এটিই ছিল অবাক করা ব্যাপার। প্রথমত, সিনেমাটিকে সত্তর দশকের গল্প হিসেবে দেখানোর জন্য উপন্যাসের অনেক কিছুই চিত্রনাট্যে পাল্টে ফেলা হয়। কিন্তু পরিচালক ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা চেয়েছিলেন, উপন্যাসের মতো সিনেমায় চল্লিশ-পঞ্চাশের দশকের গল্পই দেখাক। মুল চিত্রনাট্যকার ও উপন্যাসের লেখক মারিও পুজোকে তিনি রাজি করালেও প্রযোজক প্রতিষ্ঠান প্যারামাউন্ট পিকচারস তা মানতে চায়নি শুরুতে।
দ্বিতীয়বার নির্মাতা ফ্রান্সিসের সাথে আবার প্যারামাউন্টের দ্বন্দ্ব বাঁধে অভিনেতা নির্বাচনের সময়। ভিটো কর্লিয়নি চরিত্রের জন্য নির্মাতা ফ্রান্সিস তুখোড় অভিনেতা মারলন ব্র্যান্ডোকে নেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহী হন। কিন্তু প্রযোজনা সংস্থা প্যারামাউন্ট শুরুতেই এটি নাকচ করে। কারণ তখন সময়মতো না আসা, শুটিংয়ে দুর্ব্যবহারসহ দুর্নামে জর্জরিত ছিল ব্র্যান্ডোর ইমেজ। প্যারামাউন্ট পিকচারসের মিটিংয়ে পরিচালক ফ্রান্সিস রীতিমতো গড়াগড়ি খেয়েছিলেন মারলন ব্র্যান্ডোকে নেওয়ার জন্য। তখন কঠিন তিনটি শর্ত জুড়ে দিয়ে ব্র্যান্ডোকে নেওয়ার ব্যাপারে অনুমতি দেয় তারা।
প্রথমত, কপোলা ও ব্র্যান্ডোর যা পারিশ্রমিক তার তুলনায় অনেক কম দেওয়া হবে।
দ্বিতীয়ত, ব্র্যান্ডো যত বড় অভিনেতাই হন না কেন, এই সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তাঁকে স্ক্রিন টেস্ট দিতে হবে।
আর তৃতীয়ত, এক মিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি করতে হবে, যাতে ব্র্যান্ডোর কোনো কাজের জন্য বাজেটের বেশি টাকা খরচ না হয়।
সত্যিকার অর্থে, সেসময়ের জন্য মারলন ব্র্যান্ডোকে এই তিনটি শর্তে রাজি করানো ছিল প্রায় অসম্ভব। পরিচালক ফ্রান্সিস যখন মারলন ব্র্যান্ডোর কাছে যান চরিত্রটি নিয়ে এবং অনুরোধ করেন স্ক্রিনটেস্ট দেওয়ার, তখন কয়েক মুহুর্তের জন্য মারলন ব্র্যান্ডো যেন বনে যান গডফাদারের ভিটো কর্লিয়নি। পরিচালক একটি সাক্ষাৎকারে সেই পরিস্থিতি বর্ণনা করেছিলেন এভাবে, ‘তিনি প্রথম তাঁর বড় চুল খুলে শক্ত করে বাঁধলেন। চোয়ালটা সামনের দিকে নিয়ে গডফাদার সিনেমার প্রথম সংলাপটি বললেন। যেন কয়েক সেকেন্ড মাত্র! একটু আগের মারলন ব্র্যান্ডো মুহুর্তেই হয়ে গেলেন গডফাদার।’
স্ক্রিনটেস্টের জন্য ধারণ করা কয়েক মুহুর্তের চলমান চিত্র দেখে সন্তুষ্ট হয়ে যায় প্যারামাউন্ট পিকচার্স। তারা মারলন ব্র্যান্ডোকে সাদরে আহবান জানায় গডফাদার সিনেমায় অভিনয় করার জন্য।
‘গডফাদার’ সিনেমায় বিখ্যাত সব দৃশ্য ও সংলাপ আছে। সিনেমাটির রন্ধ্রে রন্ধ্রে রয়েছে সে সময়ের মাফিয়া ও গ্যাংস্টারদের কোলাহল। এ সবকিছুই দাঁড়িয়ে আছে সিনেমাটির সম্পাদনা ও চলচ্চিত্রের উচ্চ মানের ভাষার কারণে। ‘গডফাদার’ সিনেমায় কমলা ফলকে মৃত্যুর প্রতীক হিসেবে দেখানো হয়। যখন কোনো মৃত্যু, বিশেষ করে খুন হতে দেখা যায়, তখনই আশেপাশে কমলার আধিক্য দেখতে পাওয়া যায়। ভিটো কর্লিয়নি চরিত্রটিকে প্রথমবার যখন খুন করার জন্য আক্রমণ করা হয়, তখন তিনি একটি দোকানের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন যেখানে কমলা বিক্রি হচ্ছিল।
কিংবা মাইকেল কর্লিয়নিকে একটি সভায় ডেকে হত্যা করার জন্য আক্রমণের সময় খাবার টেবিলের উপর হঠাৎ একটি কমলা গড়িয়ে পরতে দেখা যায়। এটিকে চলচ্চিত্রের ভাষায় বলা হয়— ফোরশেডয়িং।
সবচেয়ে দারুণ ছিল এই সিনেমার চিত্রগ্রহণ। পুরো সিনেমা জুড়ে একটি অন্ধকার জগতের আবহ তৈরি করা হয়েছিল। এমন গল্পও প্রচলিত আছে যে, সিনেমাটি শুরুর সময় আলো-আঁধারির একটি আবহ তৈরি করার জন্য প্রায় এক সপ্তাহ শুটিং পিছিয়েও দেওয়া হয়েছিল।
শুটিংয়ের মাঝামাঝি সময়ে প্রযোজক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পরিচালকের দ্বন্দ্ব তুঙ্গে উঠে গিয়েছিল। পরিচালক হিসেবে ফ্রান্সিসকে বরখাস্ত করার কথাও ভাবছিল প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। কিন্তু বেঁকে বসেন মারলন ব্র্যান্ডো। সাফ জানিয়ে দেন, পরিচালককে বরখাস্ত করা হলে তিনিও কাজ করবেন না।
প্রচুর চাপ, উভয় দিকের দ্বন্দ্ব ও বিভিন্ন বড়সড় বাধাকে পেছনে ফেলে যখন সিনেমাটি মুক্তি পেল, তখন বিশ্বজুড়ে কী ঘটলো এই পঞ্চাশ বছরে তা নিশ্চয়ই দর্শক মাত্রই জানেন।

চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
৭ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
৭ ঘণ্টা আগে
‘গোট ট্যুর অব ইন্ডিয়া ২০২৫’–এর অংশ হিসেবে আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি এখন ভারতে। গতকাল শনিবার এসেছিলেন কলকাতায়। অংশ নেন একটি বিশেষ মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে। এ সময় কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে ভার্চুয়ালি উন্মোচন করা হয়েছে মেসির বিশাল ৭০ ফুট উচ্চতার মূর্তি।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো অভিনয়শিল্পীদের। এতে আরও আছেন আজমেরি হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ইন্তেখাব দিনার ও শ্যামল মাওলা।
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাসে অসুস্থ মামাকে দেখতে ট্রেনে করে দিনাজপুর যাচ্ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী চিত্রা। তার সেই ট্রেন জার্নির অভিজ্ঞতা নিয়েই এগিয়ে যায় কাহিনি। নির্মাতা সেই গল্পই পর্দায় তুলে ধরবেন, তবে সিনেমার প্রয়োজনে থাকবে কিছু সংযোজন-পরিমার্জন। থাকবে নতুন চমক। তবে কী সেই চমক, তা জানা যাবে বনলতা এক্সপ্রেস মুক্তির পর। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামীকাল থেকে ঢাকায় শুরু হবে শুটিং। চিত্রা চরিত্রে থাকছেন সাবিলা নূর। আগামী রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
পারিবারিক গল্পের উৎসব সিনেমায় অভিনয় করেছেন একঝাঁক তারকা। এবারও তারকাসমৃদ্ধ পারিবারিক গল্পের সিনেমা দিয়ে দর্শকের সামনে আসার পরিকল্পনা নির্মাতার। বনলতা এক্সপ্রেস প্রসঙ্গে নির্মাতা তানিম নূর বলেন, ‘উৎসব শেষ করার পর নতুন সিনেমা নিয়ে যখন পরিকল্পনা করছিলাম, অনেকে পরামর্শ দিল আরেকটা পারিবারিক গল্প নিয়ে কাজ করতে। তখন ভাবলাম, হুমায়ূন আহমেদের কোনো গল্প নিয়ে কাজ করা যায়। সেই ভাবনা থেকেই কিছুক্ষণ উপন্যাস নিয়ে বনলতা এক্সপ্রেস নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু।’
অভিনেতা মোশাররফ করিম বলেন, ‘চরিত্রের প্রেমে পড়েই এই সিনেমায় যুক্ত হওয়া। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ দারুণ লেগেছে। এ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসটি আমার পড়া, সেটার প্রতিও ভালো লাগা আছে। বনলতা এক্সপ্রেসে আমার সহশিল্পী যাঁরা আছেন, তাঁরা আমার অনেক দিনের সঙ্গী। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় আছি।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘তানিম নূরের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সিনেমাটি সবার ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদের গল্প থেকে সিনেমা এই বিষয়টি যেমন দর্শকের আলাদা আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তেমনি অভিনেতা হিসেবে আমরাও একটি ভালো সিনেমার অংশ হতে অধীর হয়ে আছি।’
আজমেরী হক বাঁধন বলেন, ‘এই সিনেমার নির্মাতা ও সহশিল্পীরা আমার ভীষণ পছন্দের। তানিম নূর যখন এই চরিত্রের কথা বলল, তখন আমার মেয়ে বলেছে, তুমি এটি করো। কারণ আমাকে নাকি সব সময় সিরিয়াস আর অবসাদগ্রস্ত চরিত্রে দেখা যায়। আর হুমায়ূন আহমেদ যে আমার কত পছন্দের, সেটা সবাই জানে। অনেক বছর পর তাঁর গল্পে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি। এটা আমার কাছে বিশেষ কিছু।’
জাকিয়া বারী মম বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেসে উঠে পড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ড্রাইভার তানিম নূর। এ ছাড়া যাত্রাপথে সহযাত্রীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমার সহযাত্রীরা সবাই দুর্দান্ত। আশা করি দারুণ একটি যাত্রা হবে আমাদের।’

চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো অভিনয়শিল্পীদের। এতে আরও আছেন আজমেরি হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ইন্তেখাব দিনার ও শ্যামল মাওলা।
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাসে অসুস্থ মামাকে দেখতে ট্রেনে করে দিনাজপুর যাচ্ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী চিত্রা। তার সেই ট্রেন জার্নির অভিজ্ঞতা নিয়েই এগিয়ে যায় কাহিনি। নির্মাতা সেই গল্পই পর্দায় তুলে ধরবেন, তবে সিনেমার প্রয়োজনে থাকবে কিছু সংযোজন-পরিমার্জন। থাকবে নতুন চমক। তবে কী সেই চমক, তা জানা যাবে বনলতা এক্সপ্রেস মুক্তির পর। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামীকাল থেকে ঢাকায় শুরু হবে শুটিং। চিত্রা চরিত্রে থাকছেন সাবিলা নূর। আগামী রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
পারিবারিক গল্পের উৎসব সিনেমায় অভিনয় করেছেন একঝাঁক তারকা। এবারও তারকাসমৃদ্ধ পারিবারিক গল্পের সিনেমা দিয়ে দর্শকের সামনে আসার পরিকল্পনা নির্মাতার। বনলতা এক্সপ্রেস প্রসঙ্গে নির্মাতা তানিম নূর বলেন, ‘উৎসব শেষ করার পর নতুন সিনেমা নিয়ে যখন পরিকল্পনা করছিলাম, অনেকে পরামর্শ দিল আরেকটা পারিবারিক গল্প নিয়ে কাজ করতে। তখন ভাবলাম, হুমায়ূন আহমেদের কোনো গল্প নিয়ে কাজ করা যায়। সেই ভাবনা থেকেই কিছুক্ষণ উপন্যাস নিয়ে বনলতা এক্সপ্রেস নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু।’
অভিনেতা মোশাররফ করিম বলেন, ‘চরিত্রের প্রেমে পড়েই এই সিনেমায় যুক্ত হওয়া। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ দারুণ লেগেছে। এ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসটি আমার পড়া, সেটার প্রতিও ভালো লাগা আছে। বনলতা এক্সপ্রেসে আমার সহশিল্পী যাঁরা আছেন, তাঁরা আমার অনেক দিনের সঙ্গী। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় আছি।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘তানিম নূরের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সিনেমাটি সবার ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদের গল্প থেকে সিনেমা এই বিষয়টি যেমন দর্শকের আলাদা আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তেমনি অভিনেতা হিসেবে আমরাও একটি ভালো সিনেমার অংশ হতে অধীর হয়ে আছি।’
আজমেরী হক বাঁধন বলেন, ‘এই সিনেমার নির্মাতা ও সহশিল্পীরা আমার ভীষণ পছন্দের। তানিম নূর যখন এই চরিত্রের কথা বলল, তখন আমার মেয়ে বলেছে, তুমি এটি করো। কারণ আমাকে নাকি সব সময় সিরিয়াস আর অবসাদগ্রস্ত চরিত্রে দেখা যায়। আর হুমায়ূন আহমেদ যে আমার কত পছন্দের, সেটা সবাই জানে। অনেক বছর পর তাঁর গল্পে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি। এটা আমার কাছে বিশেষ কিছু।’
জাকিয়া বারী মম বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেসে উঠে পড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ড্রাইভার তানিম নূর। এ ছাড়া যাত্রাপথে সহযাত্রীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমার সহযাত্রীরা সবাই দুর্দান্ত। আশা করি দারুণ একটি যাত্রা হবে আমাদের।’

‘গডফাদার’কে ধরা হয় উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত সিনেমার আদর্শ উদাহরণ। এমনকি আইএমডিবি রেটিংয়ে শীর্ষে থাকা ‘দ্য শশাঙ্ক রিডাম্পশন’ সিনেমাটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হলেও
১৮ মার্চ ২০২২
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
৭ ঘণ্টা আগে
‘গোট ট্যুর অব ইন্ডিয়া ২০২৫’–এর অংশ হিসেবে আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি এখন ভারতে। গতকাল শনিবার এসেছিলেন কলকাতায়। অংশ নেন একটি বিশেষ মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে। এ সময় কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে ভার্চুয়ালি উন্মোচন করা হয়েছে মেসির বিশাল ৭০ ফুট উচ্চতার মূর্তি।
৭ ঘণ্টা আগেবিজয় দিবসের আয়োজন
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন। কথামতো সেই প্রতিযোগিতার শীর্ষ দশের ছয় প্রতিযোগীকে নিয়ে গান বানালেন তাঁরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি গানটি আজ বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে লিজার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে। ‘আমরা সবাই বাংলাদেশ’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লিজা এবং ইয়াং স্টার ২০২৩-এর জাহিদ অন্তু, অনিক, অরিন্দল, আদিবা, অঙ্কিতা ও দীপান্বিতা। সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন ইমন সাহা। ‘আমার মুখে বাংলাদেশ, আমার বুকে বাংলাদেশ, সুখে দুঃখে আমার বাংলাদেশ... আমরা সবাই বাংলাদেশ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবির বকুল।
আমরা সবাই বাংলাদেশ গানটির সার্বিক আয়োজন ও প্রযোজনা করেছেন লিজা। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাজ বিশ্বাস শংকর। শুটিং হয়েছে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যান, শিখা চিরন্তনসহ বিভিন্ন লোকেশনে।
কবির বকুল বলেন, ‘মূলত গানটির উদ্যোক্তা কণ্ঠশিল্পী লিজা। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করেছি সুন্দর একটি দেশের গান উপহার দেওয়ার। এই সুন্দর দেশটার সঙ্গে প্রতিটি মানুষের যে আত্মিক টান, আবেগমাখা সম্পর্ক, দেশের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা—তা-ই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি গানের কথায়।’
সুরকার ইমন সাহা বলেন, ‘প্রতিযোগিতার সময় থেকেই আমাদের ইচ্ছা ছিল নতুনদের নিয়ে গান করার। সেই ইচ্ছার প্রতিফলন এই গান। সবাই মিলে একটি সুন্দর দেশের গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমার বিশ্বাস গানটি ভালো লাগবে সবার।’
কণ্ঠশিল্পী লিজা বলেন, ‘আমি নিজেও রিয়েলিটি শো থেকে এসেছি। শো শেষে আমাদের বাকি জার্নিটা কিন্তু সলো হয়, দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো কেউ থাকে না। নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেছি, শুধু নতুন শিল্পী খুঁজে বের করলেই হবে না, তাঁদের প্রপার গাইড করতে হবে। তাঁদের পাশে থাকতে হবে। তাই বিচারকের আসনে থাকার সময়ই বলেছিলাম, নতুনদের জন্য কাজ করব, শুধু কাভার সং নয়, প্রতিটি নতুন শিল্পীর মৌলিক গান হওয়া প্রয়োজন। তাই ইয়াং স্টারদের নিয়ে আমাদের এই দেশের গান। চেষ্টা করেছি একটি সুন্দর গান উপহার দিতে। আমরা চাই গানটি সব শ্রোতার কাছে পৌঁছে যাক, তাই আমার চ্যানেল থেকে প্রকাশ করা হলেও, কোনো ধরনের কপিরাইট রেসট্রিকশন রাখছি না। যে কেউ চাইলে যেকোনো চ্যানেলে গানটি প্রকাশ করতে পারবেন।’

২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন। কথামতো সেই প্রতিযোগিতার শীর্ষ দশের ছয় প্রতিযোগীকে নিয়ে গান বানালেন তাঁরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি গানটি আজ বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে লিজার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে। ‘আমরা সবাই বাংলাদেশ’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লিজা এবং ইয়াং স্টার ২০২৩-এর জাহিদ অন্তু, অনিক, অরিন্দল, আদিবা, অঙ্কিতা ও দীপান্বিতা। সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন ইমন সাহা। ‘আমার মুখে বাংলাদেশ, আমার বুকে বাংলাদেশ, সুখে দুঃখে আমার বাংলাদেশ... আমরা সবাই বাংলাদেশ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবির বকুল।
আমরা সবাই বাংলাদেশ গানটির সার্বিক আয়োজন ও প্রযোজনা করেছেন লিজা। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাজ বিশ্বাস শংকর। শুটিং হয়েছে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যান, শিখা চিরন্তনসহ বিভিন্ন লোকেশনে।
কবির বকুল বলেন, ‘মূলত গানটির উদ্যোক্তা কণ্ঠশিল্পী লিজা। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করেছি সুন্দর একটি দেশের গান উপহার দেওয়ার। এই সুন্দর দেশটার সঙ্গে প্রতিটি মানুষের যে আত্মিক টান, আবেগমাখা সম্পর্ক, দেশের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা—তা-ই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি গানের কথায়।’
সুরকার ইমন সাহা বলেন, ‘প্রতিযোগিতার সময় থেকেই আমাদের ইচ্ছা ছিল নতুনদের নিয়ে গান করার। সেই ইচ্ছার প্রতিফলন এই গান। সবাই মিলে একটি সুন্দর দেশের গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমার বিশ্বাস গানটি ভালো লাগবে সবার।’
কণ্ঠশিল্পী লিজা বলেন, ‘আমি নিজেও রিয়েলিটি শো থেকে এসেছি। শো শেষে আমাদের বাকি জার্নিটা কিন্তু সলো হয়, দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো কেউ থাকে না। নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেছি, শুধু নতুন শিল্পী খুঁজে বের করলেই হবে না, তাঁদের প্রপার গাইড করতে হবে। তাঁদের পাশে থাকতে হবে। তাই বিচারকের আসনে থাকার সময়ই বলেছিলাম, নতুনদের জন্য কাজ করব, শুধু কাভার সং নয়, প্রতিটি নতুন শিল্পীর মৌলিক গান হওয়া প্রয়োজন। তাই ইয়াং স্টারদের নিয়ে আমাদের এই দেশের গান। চেষ্টা করেছি একটি সুন্দর গান উপহার দিতে। আমরা চাই গানটি সব শ্রোতার কাছে পৌঁছে যাক, তাই আমার চ্যানেল থেকে প্রকাশ করা হলেও, কোনো ধরনের কপিরাইট রেসট্রিকশন রাখছি না। যে কেউ চাইলে যেকোনো চ্যানেলে গানটি প্রকাশ করতে পারবেন।’

‘গডফাদার’কে ধরা হয় উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত সিনেমার আদর্শ উদাহরণ। এমনকি আইএমডিবি রেটিংয়ে শীর্ষে থাকা ‘দ্য শশাঙ্ক রিডাম্পশন’ সিনেমাটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হলেও
১৮ মার্চ ২০২২
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
৭ ঘণ্টা আগে
‘গোট ট্যুর অব ইন্ডিয়া ২০২৫’–এর অংশ হিসেবে আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি এখন ভারতে। গতকাল শনিবার এসেছিলেন কলকাতায়। অংশ নেন একটি বিশেষ মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে। এ সময় কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে ভার্চুয়ালি উন্মোচন করা হয়েছে মেসির বিশাল ৭০ ফুট উচ্চতার মূর্তি।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প। এটি নির্মাতার প্রথম সিনেমা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায়। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসা পাচ্ছেন তাওকীর। এখনো সিনেমাটি চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এর মধ্যে জানা গেল নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে জায়গা করে নিয়েছে দেলুপি। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। যেখানে বিশ্বের সেরা নির্মাতা, উদীয়মান প্রতিভা ও আর্টহাউস সিনেমার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়।
রটারড্যামে দেলুপির যাত্রা নিয়ে উচ্ছ্বসিত পুরো টিম। পরিচালক তাওকীর বলেন, ‘রটারড্যাম থেকে আমরা যখন প্রথম মেইল পেয়ে জানতে পারি, তারা সিনেমাটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার করতে চায়। সে সময় একটু বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলাম। কেননা আমরা সিনেমা বানানোর সময় দেলুটি ইউনিয়নের মানুষদের কথা দিয়েছিলাম, সিনেমাটা প্রথমে তাঁদের দেখাব। আমাদের এই ইচ্ছা ফেস্টিভ্যালের অর্গানাইজারদের জানিয়েছিলাম। তারা ইতিবাচক সাড়া দেয়। আমরা সিনেমাটি আগে খুলনায় রিলিজ দিই। এখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের দর্শকেরা দেলুপি দেখতে পারবেন। তাই আমরা আনন্দিত।’
দেলুপি সিনেমায় যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁরা সবাই খুলনার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা। অভিনয় করেছেন চিরনজিৎ বিশ্বাস, অদিতি রায়, রুদ্র রায়, মো. জাকির হোসেনসহ অনেকে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফুটপ্রিন্ট ফিল্ম প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প। এটি নির্মাতার প্রথম সিনেমা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায়। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসা পাচ্ছেন তাওকীর। এখনো সিনেমাটি চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এর মধ্যে জানা গেল নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে জায়গা করে নিয়েছে দেলুপি। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। যেখানে বিশ্বের সেরা নির্মাতা, উদীয়মান প্রতিভা ও আর্টহাউস সিনেমার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়।
রটারড্যামে দেলুপির যাত্রা নিয়ে উচ্ছ্বসিত পুরো টিম। পরিচালক তাওকীর বলেন, ‘রটারড্যাম থেকে আমরা যখন প্রথম মেইল পেয়ে জানতে পারি, তারা সিনেমাটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার করতে চায়। সে সময় একটু বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলাম। কেননা আমরা সিনেমা বানানোর সময় দেলুটি ইউনিয়নের মানুষদের কথা দিয়েছিলাম, সিনেমাটা প্রথমে তাঁদের দেখাব। আমাদের এই ইচ্ছা ফেস্টিভ্যালের অর্গানাইজারদের জানিয়েছিলাম। তারা ইতিবাচক সাড়া দেয়। আমরা সিনেমাটি আগে খুলনায় রিলিজ দিই। এখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের দর্শকেরা দেলুপি দেখতে পারবেন। তাই আমরা আনন্দিত।’
দেলুপি সিনেমায় যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁরা সবাই খুলনার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা। অভিনয় করেছেন চিরনজিৎ বিশ্বাস, অদিতি রায়, রুদ্র রায়, মো. জাকির হোসেনসহ অনেকে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফুটপ্রিন্ট ফিল্ম প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।

‘গডফাদার’কে ধরা হয় উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত সিনেমার আদর্শ উদাহরণ। এমনকি আইএমডিবি রেটিংয়ে শীর্ষে থাকা ‘দ্য শশাঙ্ক রিডাম্পশন’ সিনেমাটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হলেও
১৮ মার্চ ২০২২
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
৭ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
‘গোট ট্যুর অব ইন্ডিয়া ২০২৫’–এর অংশ হিসেবে আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি এখন ভারতে। গতকাল শনিবার এসেছিলেন কলকাতায়। অংশ নেন একটি বিশেষ মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে। এ সময় কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে ভার্চুয়ালি উন্মোচন করা হয়েছে মেসির বিশাল ৭০ ফুট উচ্চতার মূর্তি।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

‘গোট ট্যুর অব ইন্ডিয়া ২০২৫’–এর অংশ হিসেবে আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি এখন ভারতে। গতকাল শনিবার এসেছিলেন কলকাতায়। অংশ নেন একটি বিশেষ মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে। এ সময় কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে ভার্চুয়ালি উন্মোচন করা হয়েছে মেসির বিশাল ৭০ ফুট উচ্চতার মূর্তি। সেখানেই তাঁর সঙ্গে দেখা করেন বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খান।
মেসির সঙ্গে দেখা করতে কলকাতায় আসবেন, এ কথা নিজেই জানিয়েছিলেন বলিউড কিং শাহরুখ খান। কথামতোই মেসির সঙ্গে দেখা করতে কলকাতায় আসেন অভিনেতা। এ সময় শাহরুখের সঙ্গে ছিল তাঁর ছোট ছেলে আব্রাম খান। সংবাদ সংস্থা পিটিআই প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, মেসির পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছেন শাহরুখ ও আব্রাম। ফুটবল তারকার সঙ্গে আব্রামের সহজ-স্বাভাবিক মুহূর্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই ভাইরাল।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে শাহরুখ প্রথমে করমর্দন করেন উরুগুয়ের তারকা লুইস সুয়ারেজ ও আর্জেন্টিনার মিডফিল্ডার রদ্রিগো দি পলের সঙ্গে। এরপর এগিয়ে যান মেসির দিকে। দুজন হাত মেলান, কথা বলেন, ছবি তোলেন। সেই সময় মেসি আলাদাভাবে ছবি তোলেন আব্রামের সঙ্গেও।
মেসির সঙ্গে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে উপস্থিত থাকার কথা জানিয়েছিলেন শাহরুখ। কিন্তু তেমনটা আর হয়নি। ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী হোটেলে অনুষ্ঠান শেষ করে স্থানীয় সময় বেলা সোয়া ১১টার দিকে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে পৌঁছান মেসি। মিনিট ১৫ ছিলেন মাঠে। এর পরই বেরিয়ে যান মাঠ ছেড়ে। মেসিকে দেখতে না পাওয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন ভক্তরা। চরম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় মাঠজুড়ে। খবর যায় শাহরুখের কাছেও। তাই যুবভারতীতে না গিয়ে শাহরুখ রওনা দেন বিমানবন্দরের দিকে।
জানা গেছে, অব্যবস্থাপনায় আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক মেসির অনুষ্ঠান ঘিরে যুবভারতী স্টেডিয়াম রীতিমতো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল। এই ঘটনায় মেসির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

‘গোট ট্যুর অব ইন্ডিয়া ২০২৫’–এর অংশ হিসেবে আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি এখন ভারতে। গতকাল শনিবার এসেছিলেন কলকাতায়। অংশ নেন একটি বিশেষ মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে। এ সময় কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে ভার্চুয়ালি উন্মোচন করা হয়েছে মেসির বিশাল ৭০ ফুট উচ্চতার মূর্তি। সেখানেই তাঁর সঙ্গে দেখা করেন বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খান।
মেসির সঙ্গে দেখা করতে কলকাতায় আসবেন, এ কথা নিজেই জানিয়েছিলেন বলিউড কিং শাহরুখ খান। কথামতোই মেসির সঙ্গে দেখা করতে কলকাতায় আসেন অভিনেতা। এ সময় শাহরুখের সঙ্গে ছিল তাঁর ছোট ছেলে আব্রাম খান। সংবাদ সংস্থা পিটিআই প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা যায়, মেসির পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছেন শাহরুখ ও আব্রাম। ফুটবল তারকার সঙ্গে আব্রামের সহজ-স্বাভাবিক মুহূর্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই ভাইরাল।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে শাহরুখ প্রথমে করমর্দন করেন উরুগুয়ের তারকা লুইস সুয়ারেজ ও আর্জেন্টিনার মিডফিল্ডার রদ্রিগো দি পলের সঙ্গে। এরপর এগিয়ে যান মেসির দিকে। দুজন হাত মেলান, কথা বলেন, ছবি তোলেন। সেই সময় মেসি আলাদাভাবে ছবি তোলেন আব্রামের সঙ্গেও।
মেসির সঙ্গে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে উপস্থিত থাকার কথা জানিয়েছিলেন শাহরুখ। কিন্তু তেমনটা আর হয়নি। ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী হোটেলে অনুষ্ঠান শেষ করে স্থানীয় সময় বেলা সোয়া ১১টার দিকে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে পৌঁছান মেসি। মিনিট ১৫ ছিলেন মাঠে। এর পরই বেরিয়ে যান মাঠ ছেড়ে। মেসিকে দেখতে না পাওয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন ভক্তরা। চরম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় মাঠজুড়ে। খবর যায় শাহরুখের কাছেও। তাই যুবভারতীতে না গিয়ে শাহরুখ রওনা দেন বিমানবন্দরের দিকে।
জানা গেছে, অব্যবস্থাপনায় আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক মেসির অনুষ্ঠান ঘিরে যুবভারতী স্টেডিয়াম রীতিমতো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল। এই ঘটনায় মেসির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

‘গডফাদার’কে ধরা হয় উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত সিনেমার আদর্শ উদাহরণ। এমনকি আইএমডিবি রেটিংয়ে শীর্ষে থাকা ‘দ্য শশাঙ্ক রিডাম্পশন’ সিনেমাটি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হলেও
১৮ মার্চ ২০২২
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
৭ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
৭ ঘণ্টা আগে