ঢাকা: বিশ্ববিখ্যাত ইরানি নির্মাতা ও প্রযোজক আব্বাস কিয়ারোস্তামির জন্মদিন আজ। স্বর্ণপামসহ বিশ্বের অনেক সেরা পুরস্কারজয়ী এই নির্মাতার ছবি পছন্দ করেন এ দেশের অনেকেই। আজ এই বিশেষ দিনে থাকল কিয়ারোস্তামির সাতটি সিনেমার তালিকা।
দ্য ট্রাভেলার (১৯৭৪)
এ ছবির গল্প এক কিশোরকে নিয়ে; যে ফুটবল ভালোবাসে। স্বপ্ন দেখে তেহরানের আমজাদি স্টেডিয়ামে বসে ম্যাচ দেখবে। সে স্বপ্ন পূরণ করার জন্য টাকা চুরি করে। পুরোনো ঘড়ি ও ক্যামেরা বিক্রির চেষ্টা চালায়। অনেক দিন পর যখন তার কাছে টাকা হলো, সে স্টেডিয়ামে গেল। সেখানে পৌঁছে সে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ল। জেগে উঠল যখন, দেখল খেলা শেষ।
দ্য রিপোর্ট (১৯৭৭)
এ ছবিতে দেখানো হয়েছে চাকরিচ্যুত হওয়ার পর একজন পুরুষের জীবন কেমন হয়ে ওঠে। গল্পের নায়ক স্ত্রী-সন্তানদের ফেলে চলে যায় এ কারণে যে, সে ব্যর্থ পুরুষ। সে ভেবেছে, তার অবর্তমানে বেঁচে থাকার জন্য তার পরিবার নিশ্চয়ই কোনো না কোনো পথ খুঁজে নেবে। ‘দ্য রিপোর্ট’ কিয়ারোস্তামির একটি গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র।
হোয়্যার ইজ দ্য ফ্রেন্ডস হোম (১৯৮৭)
এ ছবি কিয়ারোস্তামির ক্যারিয়ারের কেন্দ্রবিন্দু। যেটি দিয়ে তাকে আলাদা করে চেনা যায়। ছবিতে গ্রামের মানুষদের নৈতিকতা ও শিশুদের সারল্যকে তুলে ধরেছেন তিনি। ছবির গল্পে দেখা যায়, আহমদ নামের এক ছেলে নিজের হোমওয়ার্ক করার সময় টের পায়, ভুল করে সে এক বন্ধুর খাতা নিয়ে এসেছে। খাতা না থাকলে বন্ধুটি হোমওয়ার্ক করতে পারবে না। এ কারণে তাকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করা হতে পারে। এটা জানার পর আহমেদ তার বন্ধুর বাড়ির সন্ধানে বের হয়।
ক্লোজআপ (১৯৯০)
কিয়ারোস্তামি সব সময়ই তাঁর ছবিতে তথ্যনির্ভর ও বাস্তবধর্মী চিত্র তুলে ধরতে চেয়েছেন। ‘ক্লোজআপ’ও তাঁর ব্যতিক্রম নয়। ছবিটির গল্প এমন একজনকে নিয়ে, যিনি বিখ্যাত ইরানি পরিচালক মোহসিন মাখমালবাফের ভূমিকায় রূপদান করতে আগ্রহী দর্শক। ছবিটি কিয়ারোস্তামিকে আন্তর্জাতিক খ্যাতি এনে দিয়েছে।
দ্য উইন্ড উইল ক্যারি আস (১৯৯৯)
‘টেস্ট অব চেরি’-র মতো এ ছবিটিও জীবন ও মৃত্যুর ঠিকানা বহন করে। ছবির টাইটেল বিখ্যাত ইরানি নারী কবি ফাররুখজাদের কবিতা থেকে নেওয়া। বিষয়বস্তুতেও ওমর খৈয়ামের কবিতার ছায়া আছে। ছবিটি বিশ্বের বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রশংসিত হয়েছে। জিতেছে পুরস্কার।
সার্টিফায়েড কপি (২০১০)
এটি কিয়ারোস্তামির প্রথম ছবি, যেখানে ইরানি শিল্পীদের বাইরে এক ইংরেজ অভিনেত্রী জুলিয়েট বিনোচ অভিনয় করেছেন। তিনি ছিলেন পরিচালকের বহুদিনের বন্ধু। কীভাবে ভালোবাসা খাঁটি কিংবা নকল হতে পারে, সেটিকে উপজীব্য করেই বানানো হয়েছে ছবিটি। ২০১০ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে জুলিয়েট সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতে নেন এতে অভিনয় করে।
টেন (২০০২)
এটি কিয়ারোস্তামির একটি মার্জিত এক্সপেরিমেন্টাল ছবি। তার নির্মিত প্রথম নারীপ্রধান ছবি ‘টেন’। গল্পের মূলে আছে এক বৃদ্ধা ও তার পুত্র। ২০০২ সালে কান উৎসবে মনোনীত হয় ‘টেন’।
ঢাকা: বিশ্ববিখ্যাত ইরানি নির্মাতা ও প্রযোজক আব্বাস কিয়ারোস্তামির জন্মদিন আজ। স্বর্ণপামসহ বিশ্বের অনেক সেরা পুরস্কারজয়ী এই নির্মাতার ছবি পছন্দ করেন এ দেশের অনেকেই। আজ এই বিশেষ দিনে থাকল কিয়ারোস্তামির সাতটি সিনেমার তালিকা।
দ্য ট্রাভেলার (১৯৭৪)
এ ছবির গল্প এক কিশোরকে নিয়ে; যে ফুটবল ভালোবাসে। স্বপ্ন দেখে তেহরানের আমজাদি স্টেডিয়ামে বসে ম্যাচ দেখবে। সে স্বপ্ন পূরণ করার জন্য টাকা চুরি করে। পুরোনো ঘড়ি ও ক্যামেরা বিক্রির চেষ্টা চালায়। অনেক দিন পর যখন তার কাছে টাকা হলো, সে স্টেডিয়ামে গেল। সেখানে পৌঁছে সে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ল। জেগে উঠল যখন, দেখল খেলা শেষ।
দ্য রিপোর্ট (১৯৭৭)
এ ছবিতে দেখানো হয়েছে চাকরিচ্যুত হওয়ার পর একজন পুরুষের জীবন কেমন হয়ে ওঠে। গল্পের নায়ক স্ত্রী-সন্তানদের ফেলে চলে যায় এ কারণে যে, সে ব্যর্থ পুরুষ। সে ভেবেছে, তার অবর্তমানে বেঁচে থাকার জন্য তার পরিবার নিশ্চয়ই কোনো না কোনো পথ খুঁজে নেবে। ‘দ্য রিপোর্ট’ কিয়ারোস্তামির একটি গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র।
হোয়্যার ইজ দ্য ফ্রেন্ডস হোম (১৯৮৭)
এ ছবি কিয়ারোস্তামির ক্যারিয়ারের কেন্দ্রবিন্দু। যেটি দিয়ে তাকে আলাদা করে চেনা যায়। ছবিতে গ্রামের মানুষদের নৈতিকতা ও শিশুদের সারল্যকে তুলে ধরেছেন তিনি। ছবির গল্পে দেখা যায়, আহমদ নামের এক ছেলে নিজের হোমওয়ার্ক করার সময় টের পায়, ভুল করে সে এক বন্ধুর খাতা নিয়ে এসেছে। খাতা না থাকলে বন্ধুটি হোমওয়ার্ক করতে পারবে না। এ কারণে তাকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করা হতে পারে। এটা জানার পর আহমেদ তার বন্ধুর বাড়ির সন্ধানে বের হয়।
ক্লোজআপ (১৯৯০)
কিয়ারোস্তামি সব সময়ই তাঁর ছবিতে তথ্যনির্ভর ও বাস্তবধর্মী চিত্র তুলে ধরতে চেয়েছেন। ‘ক্লোজআপ’ও তাঁর ব্যতিক্রম নয়। ছবিটির গল্প এমন একজনকে নিয়ে, যিনি বিখ্যাত ইরানি পরিচালক মোহসিন মাখমালবাফের ভূমিকায় রূপদান করতে আগ্রহী দর্শক। ছবিটি কিয়ারোস্তামিকে আন্তর্জাতিক খ্যাতি এনে দিয়েছে।
দ্য উইন্ড উইল ক্যারি আস (১৯৯৯)
‘টেস্ট অব চেরি’-র মতো এ ছবিটিও জীবন ও মৃত্যুর ঠিকানা বহন করে। ছবির টাইটেল বিখ্যাত ইরানি নারী কবি ফাররুখজাদের কবিতা থেকে নেওয়া। বিষয়বস্তুতেও ওমর খৈয়ামের কবিতার ছায়া আছে। ছবিটি বিশ্বের বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রশংসিত হয়েছে। জিতেছে পুরস্কার।
সার্টিফায়েড কপি (২০১০)
এটি কিয়ারোস্তামির প্রথম ছবি, যেখানে ইরানি শিল্পীদের বাইরে এক ইংরেজ অভিনেত্রী জুলিয়েট বিনোচ অভিনয় করেছেন। তিনি ছিলেন পরিচালকের বহুদিনের বন্ধু। কীভাবে ভালোবাসা খাঁটি কিংবা নকল হতে পারে, সেটিকে উপজীব্য করেই বানানো হয়েছে ছবিটি। ২০১০ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে জুলিয়েট সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতে নেন এতে অভিনয় করে।
টেন (২০০২)
এটি কিয়ারোস্তামির একটি মার্জিত এক্সপেরিমেন্টাল ছবি। তার নির্মিত প্রথম নারীপ্রধান ছবি ‘টেন’। গল্পের মূলে আছে এক বৃদ্ধা ও তার পুত্র। ২০০২ সালে কান উৎসবে মনোনীত হয় ‘টেন’।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৫ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে