চা-বাগানের শ্রমিকদের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না ও নিত্যদিনের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে চলচ্চিত্র ‘ছায়াবৃক্ষ’। পর্দায় চা-শ্রমিকদের জীবনকে ফুটিয়ে তুলতে সিনেমার শুটিং হয়েছে চায়ের শহর রাঙ্গুনিয়া ও শ্রীমঙ্গলের চা বাগানে। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের সরকারি অনুদানে সিনেমাটি বানিয়েছেন বন্ধন বিশ্বাস।
মুখ্য দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিরব হোসেন ও অপু বিশ্বাস। দুজনকেই পর্দায় দেখা যাবে চা-শ্রমিকের ভূমিকায়। শুটিং ও পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ শেষে মুক্তির জন্য প্রস্তুত ছায়াবৃক্ষ। সম্প্রতি মিলেছে সেন্সর ছাড়পত্র। আগামী নভেম্বরেই সিনেমাটি সারা দেশে মুক্তি দিতে চান নির্মাতা।
বন্ধন বিশ্বাস বলেন, ‘চা-শ্রমিকদের জীবনসংগ্রাম নিয়ে সিনেমাটি নির্মাণ করেছি। চা-শ্রমিকদের কৃষ্টি-কালচার তুলে ধরা হয়েছে এতে। আমার সাধ্যের মধ্যে সর্বোচ্চ মেধা ও শ্রম দিয়ে নির্মাণ করেছি। ২০২১ সালের শেষের দিকে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থেকে চিত্রায়ণ শুরু হয়ে শেষ হয় শ্রীমঙ্গলে। সেন্সর বোর্ড থেকেও বিনা কর্তনে ছাড়পত্র পেয়েছি। পরিকল্পনা আছে আগামী নভেম্বরে হলে মুক্তি দেব ছায়াবৃক্ষ।’
সাধারণত সিনেমায় অভিনয়শিল্পীদের মেক-আপ করা হলেও এ সিনেমায় চরিত্রের প্রয়োজনে অভিনয়শিল্পীদের মুখে কালো রং ব্যবহার করে মেক ডাউন করা হয়েছে। ছায়াবৃক্ষ সিনেমায় নিরব অভিনয় করেছেন অনুপ চরিত্রে, অপু বিশ্বাসের চরিত্রের নাম তুলি। চরিত্রের প্রয়োজনে অপুকে ১০ কেজি ওজনও কমাতে হয়েছিল।
ছায়াবৃক্ষ নিয়ে নিরব বলেন, ‘চা-শ্রমিক হিসেবে আমাদের দেশে এক বিশাল জনগোষ্ঠী কাজ করছে। তাদের অনেক অজানা বিষয় জানা যাবে এ সিনেমায়। তাদের যাপিত জীবনের নানা দিক তুলে ধরা হয়েছে। আমি নিজেও তাদের সম্পর্কে নতুন অনেক কিছু জেনেছি। আশা করি দর্শক সিনেমাটি উপভোগ করবেন।’
অপু বিশ্বাস বলেন, ‘গল্পটা খুব সুন্দর। সিনেমায় সাধারণত এমন গল্প দেখা যায় না। গল্প এবং চরিত্রের প্রয়োজনেই নানা ধরনের প্রস্তুতি নিতে হয়েছিল আমাদের। গায়ের রং কালো করতে হয়েছিল, ওজন কমাতে হয়েছিল। চা-শ্রমিকদের চালচলন রপ্ত করতে হয়েছিল। সব মিলিয়ে ভালো হয়েছে সিনেমাটি। আমি নিজেও খুব আশাবাদী ছায়াবৃক্ষ নিয়ে। দর্শকদেরও ভালো লাগবে।’
নিরব-অপু ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন কাজী নওশাবা আহমেদ, সুমিত সেনগুপ্ত, মাহমুদুল ইসলাম, বড়দা মিঠু, শতাব্দী ওয়াদুদ, সুস্মি রহমান, ইকবাল আহমেদ প্রমুখ। ছায়াবৃক্ষের গল্প লিখেছেন তানভীর আহমেদ সিডনি। সংগীত করেছেন ইমন সাহা।
চা-বাগানের শ্রমিকদের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না ও নিত্যদিনের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে চলচ্চিত্র ‘ছায়াবৃক্ষ’। পর্দায় চা-শ্রমিকদের জীবনকে ফুটিয়ে তুলতে সিনেমার শুটিং হয়েছে চায়ের শহর রাঙ্গুনিয়া ও শ্রীমঙ্গলের চা বাগানে। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের সরকারি অনুদানে সিনেমাটি বানিয়েছেন বন্ধন বিশ্বাস।
মুখ্য দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিরব হোসেন ও অপু বিশ্বাস। দুজনকেই পর্দায় দেখা যাবে চা-শ্রমিকের ভূমিকায়। শুটিং ও পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ শেষে মুক্তির জন্য প্রস্তুত ছায়াবৃক্ষ। সম্প্রতি মিলেছে সেন্সর ছাড়পত্র। আগামী নভেম্বরেই সিনেমাটি সারা দেশে মুক্তি দিতে চান নির্মাতা।
বন্ধন বিশ্বাস বলেন, ‘চা-শ্রমিকদের জীবনসংগ্রাম নিয়ে সিনেমাটি নির্মাণ করেছি। চা-শ্রমিকদের কৃষ্টি-কালচার তুলে ধরা হয়েছে এতে। আমার সাধ্যের মধ্যে সর্বোচ্চ মেধা ও শ্রম দিয়ে নির্মাণ করেছি। ২০২১ সালের শেষের দিকে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থেকে চিত্রায়ণ শুরু হয়ে শেষ হয় শ্রীমঙ্গলে। সেন্সর বোর্ড থেকেও বিনা কর্তনে ছাড়পত্র পেয়েছি। পরিকল্পনা আছে আগামী নভেম্বরে হলে মুক্তি দেব ছায়াবৃক্ষ।’
সাধারণত সিনেমায় অভিনয়শিল্পীদের মেক-আপ করা হলেও এ সিনেমায় চরিত্রের প্রয়োজনে অভিনয়শিল্পীদের মুখে কালো রং ব্যবহার করে মেক ডাউন করা হয়েছে। ছায়াবৃক্ষ সিনেমায় নিরব অভিনয় করেছেন অনুপ চরিত্রে, অপু বিশ্বাসের চরিত্রের নাম তুলি। চরিত্রের প্রয়োজনে অপুকে ১০ কেজি ওজনও কমাতে হয়েছিল।
ছায়াবৃক্ষ নিয়ে নিরব বলেন, ‘চা-শ্রমিক হিসেবে আমাদের দেশে এক বিশাল জনগোষ্ঠী কাজ করছে। তাদের অনেক অজানা বিষয় জানা যাবে এ সিনেমায়। তাদের যাপিত জীবনের নানা দিক তুলে ধরা হয়েছে। আমি নিজেও তাদের সম্পর্কে নতুন অনেক কিছু জেনেছি। আশা করি দর্শক সিনেমাটি উপভোগ করবেন।’
অপু বিশ্বাস বলেন, ‘গল্পটা খুব সুন্দর। সিনেমায় সাধারণত এমন গল্প দেখা যায় না। গল্প এবং চরিত্রের প্রয়োজনেই নানা ধরনের প্রস্তুতি নিতে হয়েছিল আমাদের। গায়ের রং কালো করতে হয়েছিল, ওজন কমাতে হয়েছিল। চা-শ্রমিকদের চালচলন রপ্ত করতে হয়েছিল। সব মিলিয়ে ভালো হয়েছে সিনেমাটি। আমি নিজেও খুব আশাবাদী ছায়াবৃক্ষ নিয়ে। দর্শকদেরও ভালো লাগবে।’
নিরব-অপু ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন কাজী নওশাবা আহমেদ, সুমিত সেনগুপ্ত, মাহমুদুল ইসলাম, বড়দা মিঠু, শতাব্দী ওয়াদুদ, সুস্মি রহমান, ইকবাল আহমেদ প্রমুখ। ছায়াবৃক্ষের গল্প লিখেছেন তানভীর আহমেদ সিডনি। সংগীত করেছেন ইমন সাহা।
১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
১৩ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপনের মডেল হওয়ার পর গত বছর মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘সন্ধিক্ষণ’ নাটক দিয়ে অভিনয়ে নাম লিখিয়েছেন মালাইকা চৌধুরী। সম্পর্কে তিনি মেহজাবীন চৌধুরীর ছোট বোন। নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়ে বোন মালাইকাকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করছেন মেহজাবীন। অভিনয়ের প্রথম প্রশিক্ষণও বড় বোনের কাছেই পেয়েছেন মালাইকা।
১৩ ঘণ্টা আগে৫ মে শুরু হয়েছে তারকাদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ‘সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’ বা সিসিটি। প্রথম রাউন্ড শেষে ফাইনালে উঠেছে গিগাবাইট টাইটানস ও স্বপ্নধরা স্পারটান্স। দল দুটির মেন্টর হিসেবে আছেন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম ও মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেসিনেমার কোনো সীমান্ত নেই, সিনেমা মানে না কাঁটাতারের বিধিনিষেধ—প্রতিবছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেটা আরও স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পরিচালক, প্রযোজক, সেলস এজেন্ট ও সাংবাদিকেরা হাজির হন ‘বড় পর্দার অলিম্পিক’খ্যাত এ উৎসবে। নির্মাতারা আসেন তাঁদের সিনেমা দেখাতে। সেসব বিক্রির প্রক্রিয়া
১৩ ঘণ্টা আগে