বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। কেউ কেউ স্থায়ী হয়েছেন, কেউ আবার মাঝে মাঝে দেশে এসে কাজ করেন। এবার এই তালিকায় যুক্ত হলেন চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হতাশা প্রকাশ করার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র থেকে কিছু প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন সাইমন। ফেসবুকে সাইমন লেখেন, ‘আমার চলচ্চিত্রের নায়ক, নায়িকা, সম্মানিত পরিচালক, ভাই-বন্ধু ও আমার ভালোবাসার কলাকুশলীবৃন্দ- সত্যি করে বলেন তো সর্বশেষ কবে শূটিং করেছিলেন? কেমন আছেন সবাই? শিল্প আছে, নাকি বেঁচে থাকাই শিল্প হয়ে গেছে?’
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অনেকটাই স্থবির হয়ে পড়েছে চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি। প্রযোজকেরা এই সময়ে অর্থ লগ্নি করার সাহস পাচ্ছেন না। ফলে অনেক শিল্পী ও টেকনিশিয়ান বেকার সময় কাটাচ্ছেন, পড়েছেন অর্থনৈতিক সংকটে। সাইমনও পড়েছেন এমন সমস্যায়। তবে দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্র গিয়েও তিনি ভালো নেই বলে জানান। ফেসবুকে সাইমন লেখেন, ‘আমি শেষ শূটিং করেছিলাম ২০২৪ সালের ৩ আগষ্ট। নিজের দেশ, পরিবার, কর্মক্ষেত্র সব ছেড়ে আমেরিকায় আমি আসলে ভালো নাই। এটা আমার জন্য “বেঁচে থাকাই শিল্প”র মতো হয়ে গেছে।’
সাইমনের এমন পোস্টের পর অনেকেই মনে করছেন স্থায়ী হওয়ার জন্যই যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন তিনি। তাই স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন জাগে, সিনেমাকে কি তাহলে বিদায় জানাচ্ছেন সাইমন? এমন প্রশ্নের উত্তর জানতে যোগাযোগ করা হয় সাইমনের সঙ্গে। খুদে বার্তায় সাইমন লেখেন, ‘এত লম্বা চিন্তা এখনো করি নাই।’
যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ফেসবুক লাইভে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে হতাশার কথা জানিয়েছিলেন সাইমন। ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বিকল্প পেশায় জড়ানোর। সাইমন বলেছিলেন, ‘পরিচালকের মাধ্যমে আমরা শিল্পীরা কাজ করি। বর্তমান সময়ে সেই পরিচালকেরাই ক্রাইসিসে আছেন। তাঁরা সিনেমা পরিচালনা ছাড়া অন্য কিছুতে সম্পৃক্ত না। এখন সিনেমা না হওয়ায় তাঁরা বেকার হয়ে পড়েছেন। পরিচালকদের মতো শিল্পীরাও অন্য পেশার সঙ্গে যুক্ত নন। আমিও চেষ্টা করছিলাম অন্য কিছুতে জড়িত হওয়ার। তবে এখনো পেরে উঠিনি।’
যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কারণ হিসেবে পেশাগত সংকটের কথা উল্লেখ করলেও অনেকেই মনে করছেন তাঁর দেশ ছাড়ার পেছনে আছে রাজনৈতিক কারণ। পারিবারিকভাবে তাঁরা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। সাইমনের বাবা মো. সাদেকুর রহমান ২০২১ সালে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মহিনন্দ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। সে সময় নির্বাচনী প্রচারের জন্য একটি গানও লিখেছিলেন সাইমন। যদিও সেই নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন সাইমনের বাবা।
বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। কেউ কেউ স্থায়ী হয়েছেন, কেউ আবার মাঝে মাঝে দেশে এসে কাজ করেন। এবার এই তালিকায় যুক্ত হলেন চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক।
সোশ্যাল মিডিয়ায় হতাশা প্রকাশ করার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র থেকে কিছু প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন সাইমন। ফেসবুকে সাইমন লেখেন, ‘আমার চলচ্চিত্রের নায়ক, নায়িকা, সম্মানিত পরিচালক, ভাই-বন্ধু ও আমার ভালোবাসার কলাকুশলীবৃন্দ- সত্যি করে বলেন তো সর্বশেষ কবে শূটিং করেছিলেন? কেমন আছেন সবাই? শিল্প আছে, নাকি বেঁচে থাকাই শিল্প হয়ে গেছে?’
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অনেকটাই স্থবির হয়ে পড়েছে চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি। প্রযোজকেরা এই সময়ে অর্থ লগ্নি করার সাহস পাচ্ছেন না। ফলে অনেক শিল্পী ও টেকনিশিয়ান বেকার সময় কাটাচ্ছেন, পড়েছেন অর্থনৈতিক সংকটে। সাইমনও পড়েছেন এমন সমস্যায়। তবে দেশ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্র গিয়েও তিনি ভালো নেই বলে জানান। ফেসবুকে সাইমন লেখেন, ‘আমি শেষ শূটিং করেছিলাম ২০২৪ সালের ৩ আগষ্ট। নিজের দেশ, পরিবার, কর্মক্ষেত্র সব ছেড়ে আমেরিকায় আমি আসলে ভালো নাই। এটা আমার জন্য “বেঁচে থাকাই শিল্প”র মতো হয়ে গেছে।’
সাইমনের এমন পোস্টের পর অনেকেই মনে করছেন স্থায়ী হওয়ার জন্যই যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন তিনি। তাই স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন জাগে, সিনেমাকে কি তাহলে বিদায় জানাচ্ছেন সাইমন? এমন প্রশ্নের উত্তর জানতে যোগাযোগ করা হয় সাইমনের সঙ্গে। খুদে বার্তায় সাইমন লেখেন, ‘এত লম্বা চিন্তা এখনো করি নাই।’
যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ফেসবুক লাইভে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে হতাশার কথা জানিয়েছিলেন সাইমন। ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বিকল্প পেশায় জড়ানোর। সাইমন বলেছিলেন, ‘পরিচালকের মাধ্যমে আমরা শিল্পীরা কাজ করি। বর্তমান সময়ে সেই পরিচালকেরাই ক্রাইসিসে আছেন। তাঁরা সিনেমা পরিচালনা ছাড়া অন্য কিছুতে সম্পৃক্ত না। এখন সিনেমা না হওয়ায় তাঁরা বেকার হয়ে পড়েছেন। পরিচালকদের মতো শিল্পীরাও অন্য পেশার সঙ্গে যুক্ত নন। আমিও চেষ্টা করছিলাম অন্য কিছুতে জড়িত হওয়ার। তবে এখনো পেরে উঠিনি।’
যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কারণ হিসেবে পেশাগত সংকটের কথা উল্লেখ করলেও অনেকেই মনে করছেন তাঁর দেশ ছাড়ার পেছনে আছে রাজনৈতিক কারণ। পারিবারিকভাবে তাঁরা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। সাইমনের বাবা মো. সাদেকুর রহমান ২০২১ সালে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মহিনন্দ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। সে সময় নির্বাচনী প্রচারের জন্য একটি গানও লিখেছিলেন সাইমন। যদিও সেই নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন সাইমনের বাবা।
অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী পরিচালিত জয়া আহসান অভিনীত ‘ডিয়ার মা’ সিনেমাটি যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় রেকর্ড গড়েছে। প্রথম দিনে সিনেমাটি আয় করেছে ১ লাখ ১ হাজার ১০০ ডলার। এর আগে কলকাতার কোনো সিনেমা প্রথম দিনে এত আয় করেনি।
৬ ঘণ্টা আগে‘ভদ্রলোক’ নাটকে মোশাররফ করিমের সঙ্গে প্রথম অভিনয় করেন মিম চৌধুরী। এরপর একসঙ্গে বেশ কিছু নাটকে অভিনয় করেছেন তাঁরা দুজন। এবার তাঁরা একসঙ্গে অভিনয় করলেন একই পরিচালকের দুটি ধারাবাহিক নাটকে। শামস করিম পরিচালিত ধারাবাহিক দুটি হলো ‘রঙ্গিলা পুতুল’ ও ‘৭ কিলো ১ গ্রাম’।
৭ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রাণ হারাচ্ছে অনেক শিশু। তীব্র খাদ্যসংকটে শিশুরা অনাহার ও অপুষ্টিতে প্রাণ হারাচ্ছে। শিশুদের এই কষ্ট সহ্য করতে পারছেন না মার্কিন পপতারকা ম্যাডোনা।
৯ ঘণ্টা আগেভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
২০ ঘণ্টা আগে