বিনোদন প্রতিবেদক
প্রায় দেড় মাসের প্রচার, সম্মেলন ও প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি শেষ। অবশেষে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের ফল সামনে এল। এবারো তৃণমূলের জয়জয়কার। এ নির্বাচনে আলোচনার তুঙ্গে ছিলেন সেখানকার শোবিজ তারকারা। বেশ কয়েকটি আসনে প্রার্থী হয়েছেন কলকাতার নাটক-সিনেমা ও সংগীতের অনেক তারকা। বিজেপি বলেছিল ‘আসল পরিবর্তন’। ‘বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়’ বলে মাঠে নেমেছিল তৃণমূল। আর এক দল বলেছে, ‘বিকল্প আমরাই’।
চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী (তৃণমূল), বারাসত
কাঞ্চন মল্লিক (তৃণমূল), উত্তরপাড়া
ব্রাত্য বসু (তৃণমূল), দমদম
হিরণ চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), খড়্গপুর সদর
অদিতি মুন্সি (তৃণমূল), রাজারহাট-গোপালপুর
লাভলি মৈত্র (তৃণমূল), সোনারপুর দক্ষিণ
অগ্নিমিত্রা পাল (বিজেপি), আসানসোল দক্ষিণ
জুন মালিয়া (তৃণমূল), মেদিনীপুর
সোহম চক্রবর্তী (তৃণমূল), চণ্ডীপুর
রাজ চক্রবর্তী (তৃণমূল), ব্যারাকপুর
সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল), বাঁকুড়া
শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), বেহালা পশ্চিম
সায়নী ঘোষ (তৃণমূল), আসানসোল দক্ষিণ
যশ দাশগুপ্ত (বিজেপি), চণ্ডীতলা
লকেট চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), চুঁচুড়া
রুদ্রনীল ঘোষ (বিজেপি), ভবানীপুর
কৌশানি মুখোপাধ্যায় (তৃণমূল), কৃষ্ণনগর উত্তর
তনুশ্রী চক্রবর্তী (বিজেপি), শ্যামপুর
দেবদূত ঘোষ (সিপিএম), টালিগঞ্জ
পায়েল সরকার (বিজেপি), বেহালা পূর্ব
তারকা প্রার্থীদের মধ্যে বিজেপির হিরণ চট্টোপাধ্যায়কে একমাত্র ভাগ্যবান বলা যায়। খড়্গপুর সদরে ৩১১৯ ভোটে জয়ী বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন চিত্রনায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়। অন্যদিকে আসানসোল দক্ষিণে বিজেপির অগ্নিমিত্রা পাল ও তৃণমূলের প্রার্থী অভিনেত্রী সায়নী ঘোষের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছিল। শেষ মুহূর্তের ফলাফলে হেরে যান তৃণমূলের প্রার্থী অভিনেত্রী সায়নী। বিজেপির অগ্নিমিত্রা পেশায় একজন ফ্যাশন ডিজাইনার। বাকিসব গোল তৃণমূল কংগ্রেস দিয়েছে।
বারাসাত থেকে জিতেছেন তৃণমূল প্রার্থী চিরঞ্জিত। এর আগে দুইবার বারাসাত আসন থেকে বিধানসভা নির্বাচনে বিজয়ী হন। এবারো তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। টলিউড অভিনেত্রী জুন মালিয়া গত মার্চে তৃণমূলে যোগ দেন। রাজনীতিতে নাম লেখিয়ে মেদেনিপুর আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেন এই অভিনেত্রী। আর বিজয় নিয়ে ঘরে ফিরলেন জুন মালিয়া। টেলিভিশন অভিনেত্রী লাভলী মৈত্র সোনারপুর দক্ষিণ আসন থেকে বিজয়ী হয়েছেন।
জয় পেয়েছেন চণ্ডীপুরের তৃণমূল প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী। মেদিনীপুর থেকে জুন মালিয়া, রাজারহাট-গোপালপুর থেকে জিতেছেন অদিতি মুন্সী। বারাকপুর থেকেও জয় পেয়েছেন তৃণমূলের রাজ চক্রবর্তী, সোনারপুর দক্ষিণ থেকে জিতেছেন লাভলি মৈত্র। শ্যামপুর থেকে হেরেছেন তনুশ্রী চক্রবর্তী ।
টলিউডের কমেডিয়ান কাঞ্চন মল্লিক প্রথমার রাজনীতিতে নাম লেখিয়েছেন। আর তৃণমূলে যোগ দিয়েই উত্তরপাড়ার টিকিট পেয়ে যান তিনি। সর্বশেষ বিজেপি প্রার্থী প্রাবাল ঘোষলকে হারিয়ে বিজয়ী হয়েছেন এই অভিনেতা। সোনারপুর দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী তৃণমূলের লাভলি মৈত্র।
মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের কেন্দ্র ভবানীপুর থেকে এবার বিজেপির হয়ে লড়ছিলেন অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ। তৃণমূলের সঙ্গে থেকে ঠিক কয়েকমাস আগেই তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। তাঁর বিরুদ্ধে লড়ছিলেন তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্য়ায়। প্রথম থেকেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলছিলেন রুদ্রনীল, হারের ভয় নিজের কেন্দ্র থেকে চলে গিয়েছেন মমতা। সেই জায়গায় একজন বয়স্ক মানুষকে প্রার্থী দাঁড় করিয়েছেন। কিন্তু ভোট পাশা উল্টে গিয়েছে। ভবানীপুরে প্রায় ২৯ হাজারের বেশি ভোটে জিতেছেন তৃণমূল প্রার্থী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তিনি হারান নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির রুদ্রনীল ঘোষকে।
বিজেপির হয়ে লড়ছিলেন সাবেক সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। বাবুল দাবি করেছিলেন ৪০ হাজার ভোটে জিতবে, কিন্তু হেরেছেন ৪৫ হাজারে। বেহালার পূর্ব ও পশ্চিমে দুদিকেই ছিলেন বিজেপির দুই তারকা প্রার্থী। বেহালা পূর্বতে তৃণমূলের প্রার্থী রত্না চ্যাটার্জির সঙ্গে হেরেছেন বিজেপির প্রার্থী টালিউড অভিনেত্রী পায়েল সরকার। ফলাফলে দেখা গেছে, তৃণমূলের প্রার্থী ১৩ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ১২ হাজার ৬৪০ ভোট। বেহালা পশ্চিমে হেরেছেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্য়ায়।
চুঁচুড়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী অজিত মজুমদারের সঙ্গে হেরে গেলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। ভোটের ফলাফলে দেখা গেছে, ৫৭ হাজার ৮৯১ ভোট পেয়েছেন তূণমূল কংগ্রেস প্রার্থী। অন্যদিকে লকেট চট্টোপাধ্যায় পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৮২৯ ভোট।
বাঁকুড়া থেকে তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ও হেরেছেন। হেভিওয়েট প্রার্থী বিজেপির মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে রাজনীতির ময়দানে নবাগতা কৌশানী মুখোপাধ্যায়ের লড়াইটা যে সহজ হবে না, তা রাজনৈতিক ময়দানের একাংশ আগেই ভবিষ্যদ্বাণী করে ফেলেছিল। কিন্তু লড়াই কঠিন হলেও দমে যাননি কৌশানী। কিন্তু কৌশানীকে সহজেই হারিয়েছেন ঝানু রাজনীতিবিদ মুকুল রায়। জয় পাননি চণ্ডীতলার বিজেপি প্রার্থী যশ দাশগুপ্ত। বরাহনগর থেকে হেরেছেন পার্ণো মিত্র।
প্রায় দেড় মাসের প্রচার, সম্মেলন ও প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি শেষ। অবশেষে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের ফল সামনে এল। এবারো তৃণমূলের জয়জয়কার। এ নির্বাচনে আলোচনার তুঙ্গে ছিলেন সেখানকার শোবিজ তারকারা। বেশ কয়েকটি আসনে প্রার্থী হয়েছেন কলকাতার নাটক-সিনেমা ও সংগীতের অনেক তারকা। বিজেপি বলেছিল ‘আসল পরিবর্তন’। ‘বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়’ বলে মাঠে নেমেছিল তৃণমূল। আর এক দল বলেছে, ‘বিকল্প আমরাই’।
চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী (তৃণমূল), বারাসত
কাঞ্চন মল্লিক (তৃণমূল), উত্তরপাড়া
ব্রাত্য বসু (তৃণমূল), দমদম
হিরণ চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), খড়্গপুর সদর
অদিতি মুন্সি (তৃণমূল), রাজারহাট-গোপালপুর
লাভলি মৈত্র (তৃণমূল), সোনারপুর দক্ষিণ
অগ্নিমিত্রা পাল (বিজেপি), আসানসোল দক্ষিণ
জুন মালিয়া (তৃণমূল), মেদিনীপুর
সোহম চক্রবর্তী (তৃণমূল), চণ্ডীপুর
রাজ চক্রবর্তী (তৃণমূল), ব্যারাকপুর
সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল), বাঁকুড়া
শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), বেহালা পশ্চিম
সায়নী ঘোষ (তৃণমূল), আসানসোল দক্ষিণ
যশ দাশগুপ্ত (বিজেপি), চণ্ডীতলা
লকেট চট্টোপাধ্যায় (বিজেপি), চুঁচুড়া
রুদ্রনীল ঘোষ (বিজেপি), ভবানীপুর
কৌশানি মুখোপাধ্যায় (তৃণমূল), কৃষ্ণনগর উত্তর
তনুশ্রী চক্রবর্তী (বিজেপি), শ্যামপুর
দেবদূত ঘোষ (সিপিএম), টালিগঞ্জ
পায়েল সরকার (বিজেপি), বেহালা পূর্ব
তারকা প্রার্থীদের মধ্যে বিজেপির হিরণ চট্টোপাধ্যায়কে একমাত্র ভাগ্যবান বলা যায়। খড়্গপুর সদরে ৩১১৯ ভোটে জয়ী বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়। বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন চিত্রনায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়। অন্যদিকে আসানসোল দক্ষিণে বিজেপির অগ্নিমিত্রা পাল ও তৃণমূলের প্রার্থী অভিনেত্রী সায়নী ঘোষের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছিল। শেষ মুহূর্তের ফলাফলে হেরে যান তৃণমূলের প্রার্থী অভিনেত্রী সায়নী। বিজেপির অগ্নিমিত্রা পেশায় একজন ফ্যাশন ডিজাইনার। বাকিসব গোল তৃণমূল কংগ্রেস দিয়েছে।
বারাসাত থেকে জিতেছেন তৃণমূল প্রার্থী চিরঞ্জিত। এর আগে দুইবার বারাসাত আসন থেকে বিধানসভা নির্বাচনে বিজয়ী হন। এবারো তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। টলিউড অভিনেত্রী জুন মালিয়া গত মার্চে তৃণমূলে যোগ দেন। রাজনীতিতে নাম লেখিয়ে মেদেনিপুর আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেন এই অভিনেত্রী। আর বিজয় নিয়ে ঘরে ফিরলেন জুন মালিয়া। টেলিভিশন অভিনেত্রী লাভলী মৈত্র সোনারপুর দক্ষিণ আসন থেকে বিজয়ী হয়েছেন।
জয় পেয়েছেন চণ্ডীপুরের তৃণমূল প্রার্থী সোহম চক্রবর্তী। মেদিনীপুর থেকে জুন মালিয়া, রাজারহাট-গোপালপুর থেকে জিতেছেন অদিতি মুন্সী। বারাকপুর থেকেও জয় পেয়েছেন তৃণমূলের রাজ চক্রবর্তী, সোনারপুর দক্ষিণ থেকে জিতেছেন লাভলি মৈত্র। শ্যামপুর থেকে হেরেছেন তনুশ্রী চক্রবর্তী ।
টলিউডের কমেডিয়ান কাঞ্চন মল্লিক প্রথমার রাজনীতিতে নাম লেখিয়েছেন। আর তৃণমূলে যোগ দিয়েই উত্তরপাড়ার টিকিট পেয়ে যান তিনি। সর্বশেষ বিজেপি প্রার্থী প্রাবাল ঘোষলকে হারিয়ে বিজয়ী হয়েছেন এই অভিনেতা। সোনারপুর দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রে জয়ী তৃণমূলের লাভলি মৈত্র।
মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের কেন্দ্র ভবানীপুর থেকে এবার বিজেপির হয়ে লড়ছিলেন অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ। তৃণমূলের সঙ্গে থেকে ঠিক কয়েকমাস আগেই তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। তাঁর বিরুদ্ধে লড়ছিলেন তৃণমূলের বর্ষীয়ান নেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্য়ায়। প্রথম থেকেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলছিলেন রুদ্রনীল, হারের ভয় নিজের কেন্দ্র থেকে চলে গিয়েছেন মমতা। সেই জায়গায় একজন বয়স্ক মানুষকে প্রার্থী দাঁড় করিয়েছেন। কিন্তু ভোট পাশা উল্টে গিয়েছে। ভবানীপুরে প্রায় ২৯ হাজারের বেশি ভোটে জিতেছেন তৃণমূল প্রার্থী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তিনি হারান নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির রুদ্রনীল ঘোষকে।
বিজেপির হয়ে লড়ছিলেন সাবেক সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। বাবুল দাবি করেছিলেন ৪০ হাজার ভোটে জিতবে, কিন্তু হেরেছেন ৪৫ হাজারে। বেহালার পূর্ব ও পশ্চিমে দুদিকেই ছিলেন বিজেপির দুই তারকা প্রার্থী। বেহালা পূর্বতে তৃণমূলের প্রার্থী রত্না চ্যাটার্জির সঙ্গে হেরেছেন বিজেপির প্রার্থী টালিউড অভিনেত্রী পায়েল সরকার। ফলাফলে দেখা গেছে, তৃণমূলের প্রার্থী ১৩ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ১২ হাজার ৬৪০ ভোট। বেহালা পশ্চিমে হেরেছেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্য়ায়।
চুঁচুড়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী অজিত মজুমদারের সঙ্গে হেরে গেলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। ভোটের ফলাফলে দেখা গেছে, ৫৭ হাজার ৮৯১ ভোট পেয়েছেন তূণমূল কংগ্রেস প্রার্থী। অন্যদিকে লকেট চট্টোপাধ্যায় পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৮২৯ ভোট।
বাঁকুড়া থেকে তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ও হেরেছেন। হেভিওয়েট প্রার্থী বিজেপির মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে রাজনীতির ময়দানে নবাগতা কৌশানী মুখোপাধ্যায়ের লড়াইটা যে সহজ হবে না, তা রাজনৈতিক ময়দানের একাংশ আগেই ভবিষ্যদ্বাণী করে ফেলেছিল। কিন্তু লড়াই কঠিন হলেও দমে যাননি কৌশানী। কিন্তু কৌশানীকে সহজেই হারিয়েছেন ঝানু রাজনীতিবিদ মুকুল রায়। জয় পাননি চণ্ডীতলার বিজেপি প্রার্থী যশ দাশগুপ্ত। বরাহনগর থেকে হেরেছেন পার্ণো মিত্র।
কয়েক বছর ধরেই ভাঙাগড়ার মধ্যে চলছে ব্যান্ড চিরকুট। দুই বছর আগে ব্যান্ড ছাড়েন ইমন চৌধুরী। ইমনের পথ ধরে গত বছর চিরকুট ছেড়েছেন জাহিদ নীরব। ব্যান্ডের পাশাপাশি একক ক্যারিয়ারে মনোযোগ দিয়েছেন ড্রামার ও সংগীত প্রযোজক পাভেল আরিন। তবে থেমে নেই চিরকুটের কার্যক্রম। নতুন সদস্য নিয়ে এগিয়ে চলেছেন দলটির প্রধান ও ভোক
৭ ঘণ্টা আগেবাংলা আধুনিক সংগীতের তিনজন গীতিকবি শহীদ মাহমুদ জঙ্গী, লিটন অধিকারী রিন্টু ও গোলাম মোর্শেদকে সম্মাননা দিল গীতিকবি সংঘ বাংলাদেশ। গত শনিবার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে গীতিকবি সংঘ বাংলাদেশ আয়োজিত প্রথম ‘গীতিকবি আড্ডা’ অনুষ্ঠানে তাঁদের এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
৭ ঘণ্টা আগেট্রাক ড্রাইভার আব্বাস একজন প্রেমিক মানুষ। সাত জেলায় সাতটি বিয়ে করেছে সে। সাত বউকে একে অপরের থেকে গোপন রেখে সুনিপুণভাবে সাত সংসার সামলায় সে। একদিন এক বৃদ্ধের সঙ্গে বিয়ে হওয়া থেকে যুবতী এক সুন্দরীকে রক্ষা করার পর সেই সুন্দরী তার প্রেমে পড়ে যায়। তাকে বিয়ে করতে চায়। কিন্তু আব্বাস জানে আট মানে সর্বনাশ,
৭ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি অঙ্গনের সফল সন্তানদের মায়েদের হাতে মা দিবসে তুলে দেওয়া হলো ‘মা পদক ২০২৫’। আলী-রূপা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে, মাদিহা মার্সিহা অ্যাডভারটাইজিংয়ের আয়োজনে ১০ মে বিকেল ৪টায় রাজধানীর হোটেল রিজেন্সিতে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই পদক দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অভিনেত্রী ডলি জহুর। উপস্থিত ছিলেন
৭ ঘণ্টা আগে