বিনোদন ডেস্ক
যে অ্যানিমেশন সিনেমাটি সব রেকর্ড ভেঙেচুরে বক্স অফিসে নতুন উদাহরণ তৈরি করেছে, সেটা যুক্তরাষ্ট্রে খুব কম হলেই চলছে। তবু চীনের সিনেমা ‘নে ঝা টু’ মুক্তির মাত্র চার সপ্তাহে আয় করেছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। এই অঙ্ক শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, সেটা এখনই অনুমান করা কঠিন। তবে যেভাবে নে ঝা টুর দিকে ঝুঁকেছে দর্শক, তাতে আরও অনেক রেকর্ড ভাঙাগড়া হবে, সেটা বলাই বাহুল্য।
চীনা নববর্ষ উপলক্ষে নে ঝা টু মুক্তি পায় গত ২৯ জানুয়ারি। প্রথম তিন দিনেই আয় করে প্রায় দেড় শ মিলিয়ন ডলার। সিনেমা হলে হুমড়ি খেয়ে পড়ে দর্শক, টিকিট নিয়ে কাড়াকাড়ি পড়ে যায়। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, মাঝরাতের শোগুলোতেও ঝুলছে হাউসফুল নোটিশ। বৈশ্বিক বাজারের সাহায্য ছাড়াই শুধু চীনের ৮০ হাজার স্ক্রিন থেকে, মাত্র চার সপ্তাহে সিনেমাটি আয় করেছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার।
শিগগিরই প্রথম অ্যানিমেশন সিনেমা হিসেবে ২ বিলিয়ন পেরিয়ে যাবে জিয়াওজি পরিচালিত নে ঝা টু। এই সাফল্যে ভর করে এরই মধ্যে ইতিহাসের সেরা ব্যবসাসফল অ্যানিমেশন সিনেমার খেতাব অর্জন করল নে ঝা টু। এর আগে এই অর্জন ছিল গত বছর মুক্তি পাওয়া ‘ইনসাইড আউট টু’র ঘরে। এটি আয় করেছিল ১ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার। ফলে অ্যানিমেশন সিনেমার ক্ষেত্রে এবার হলিউডকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেল চীনের ইন্ডাস্ট্রি।
নে ঝা টু তৈরি হয়েছে চীনা পৌরাণিক কাহিনির ওপর ভিত্তি করে। সঙ্গে রয়েছে সামাজিক ন্যায়বিচারের মতো সমসাময়িক বিষয়ও, যা আকৃষ্ট করেছে তরুণ প্রজন্মকে। চীনের দর্শক সাধারণত নিজেদের সংস্কৃতির গল্প দেখতে বেশি পছন্দ করে। তবে এক দশক ধরে হলিউডের বড় বাজার তৈরি হয়েছে চীনে। ‘অ্যাভাটার’, ‘অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম’ সিনেমাগুলো সেখান থেকে ব্যাপক আয় করেছে।
চীনের বাজারে হলিউডের ব্যাপক জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল স্থানীয় সিনেমাগুলো। নে ঝা টুর এই সাফল্যের পর নিজেদের কনটেন্ট নিয়ে ফের আশাবাদী চীনের প্রযোজকেরা। এটিকে ঘুরে দাঁড়ানোর একটি মোক্ষম সুযোগ হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
যে অ্যানিমেশন সিনেমাটি সব রেকর্ড ভেঙেচুরে বক্স অফিসে নতুন উদাহরণ তৈরি করেছে, সেটা যুক্তরাষ্ট্রে খুব কম হলেই চলছে। তবু চীনের সিনেমা ‘নে ঝা টু’ মুক্তির মাত্র চার সপ্তাহে আয় করেছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। এই অঙ্ক শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, সেটা এখনই অনুমান করা কঠিন। তবে যেভাবে নে ঝা টুর দিকে ঝুঁকেছে দর্শক, তাতে আরও অনেক রেকর্ড ভাঙাগড়া হবে, সেটা বলাই বাহুল্য।
চীনা নববর্ষ উপলক্ষে নে ঝা টু মুক্তি পায় গত ২৯ জানুয়ারি। প্রথম তিন দিনেই আয় করে প্রায় দেড় শ মিলিয়ন ডলার। সিনেমা হলে হুমড়ি খেয়ে পড়ে দর্শক, টিকিট নিয়ে কাড়াকাড়ি পড়ে যায়। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, মাঝরাতের শোগুলোতেও ঝুলছে হাউসফুল নোটিশ। বৈশ্বিক বাজারের সাহায্য ছাড়াই শুধু চীনের ৮০ হাজার স্ক্রিন থেকে, মাত্র চার সপ্তাহে সিনেমাটি আয় করেছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার।
শিগগিরই প্রথম অ্যানিমেশন সিনেমা হিসেবে ২ বিলিয়ন পেরিয়ে যাবে জিয়াওজি পরিচালিত নে ঝা টু। এই সাফল্যে ভর করে এরই মধ্যে ইতিহাসের সেরা ব্যবসাসফল অ্যানিমেশন সিনেমার খেতাব অর্জন করল নে ঝা টু। এর আগে এই অর্জন ছিল গত বছর মুক্তি পাওয়া ‘ইনসাইড আউট টু’র ঘরে। এটি আয় করেছিল ১ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার। ফলে অ্যানিমেশন সিনেমার ক্ষেত্রে এবার হলিউডকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেল চীনের ইন্ডাস্ট্রি।
নে ঝা টু তৈরি হয়েছে চীনা পৌরাণিক কাহিনির ওপর ভিত্তি করে। সঙ্গে রয়েছে সামাজিক ন্যায়বিচারের মতো সমসাময়িক বিষয়ও, যা আকৃষ্ট করেছে তরুণ প্রজন্মকে। চীনের দর্শক সাধারণত নিজেদের সংস্কৃতির গল্প দেখতে বেশি পছন্দ করে। তবে এক দশক ধরে হলিউডের বড় বাজার তৈরি হয়েছে চীনে। ‘অ্যাভাটার’, ‘অ্যাভেঞ্জার্স: এন্ডগেম’ সিনেমাগুলো সেখান থেকে ব্যাপক আয় করেছে।
চীনের বাজারে হলিউডের ব্যাপক জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল স্থানীয় সিনেমাগুলো। নে ঝা টুর এই সাফল্যের পর নিজেদের কনটেন্ট নিয়ে ফের আশাবাদী চীনের প্রযোজকেরা। এটিকে ঘুরে দাঁড়ানোর একটি মোক্ষম সুযোগ হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
নিজের ভুলের জন্য সংগীতশিল্পী ও সংগীত পরিচালক পার্থ মজুমদারের কছে ক্ষমা চাইলেন গজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদ। এক অডিওবার্তায় নিজের ভুল স্বীকার করে মেজবাহ জানিয়েছেন, যা ঘটেছে, তা একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র আন্দোলনের সময় নিশ্চুপ থাকা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরালসহ বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে বিতর্কিত হন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এর জেরে শোবিজে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। তাঁর নতুন কোনো কাজের খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। আগে শেষ করা কাজের মুক্তির সময়েও প্রচারে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন।
১০ ঘণ্টা আগেঈদে প্রেক্ষাগৃহে ‘তাণ্ডব’ মুক্তির পর থেকে আলোচনা শুরু হয়েছে শাকিব খানের পরবর্তী সিনেমা নিয়ে। শোনা যাচ্ছে, ‘বরবাদ’খ্যাত মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালনা করবেন শাকিবের পরের সিনেমা। এ ছাড়া পরিচালক রায়হান রাফী ও অনন্য মামুনের নামও আছে আলোচনায়।
১০ ঘণ্টা আগেডার্ক কনটেন্ট পছন্দ অভিনেত্রী খুশি কাপুরের। ওটিটিতে যেসব অপরাধমূলক সিনেমা-সিরিজ মুক্তি পায়, সেসবের নিয়মিত দর্শক তিনি। দেখেন অপরাধমূলক তথ্যচিত্রও। বোম্বে টাইমসকে খুশি কাপুর জানালেন ইদানীং দেখা কোন সিনেমা-সিরিজ বেশি ভালো লেগেছে তাঁর।
১০ ঘণ্টা আগে