বিনোদন ডেস্ক
‘খাকি’, ‘সুহাগ’, ‘সূর্যবংশী’সহ অনেক সিনেমায় একসঙ্গে অভিনয় করেছেন বলিউডের দুই অ্যাকশন হিরো অজয়-অক্ষয়। ১ নভেম্বর মুক্তি পাওয়া অজয়ের ‘সিংহাম অ্যাগেইন’-এ অতিথি চরিত্রে দেখা দিয়েছেন অক্ষয়। এ দুই অভিনেতা সম্প্রতি গিয়েছিলেন হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটে। সেখানে অনেক বিষয়েই কথা বলেছেন তাঁরা। তবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে এল এই সময়ের বলিউড প্রসঙ্গ।
কয়েক বছর ধরেই বলিউডকে চ্যালেঞ্জে ফেলেছে দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমা। বাজেট, গল্প, পারফরম্যান্স—সব দিক থেকে বলিউডকে সমানে টেক্কা দিচ্ছে দক্ষিণি ইন্ডাস্ট্রি। সিনেমা মুক্তির দিক থেকেও এ সব ইন্ডাস্ট্রি সুশৃঙ্খল। সেখানে বড় বাজেটের সিনেমাগুলো মুখোমুখি হয় না বললেই চলে।
অথচ, এদিক থেকে বলিউড অনেকটাই পিছিয়ে। প্রায়ই দেখা যায়, একাধিক বড় বাজেটের সিনেমা একইদিনে মুক্তি পায়। সাম্প্রতিক উদাহরণ দিয়েই বলা যায়, সিংহাম অ্যাগেইন ও ভুলভুলাইয়া থ্রি মুক্তি দেওয়া হয় একইদিনে। এতে দুটি সিনেমাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যে পরিমাণ ব্যবসা হওয়ার কথা ছিল, সেটা হয়নি কোনোটিরই।
এ পরিস্থিতি কেন এড়ানো যাচ্ছে না, প্রশ্ন রাখা হয়েছিল অক্ষয়ের কাছে। অক্ষয়ের স্পষ্ট জবাব, ‘কারণ, আমাদের মধ্যে একতা নেই। শ্রদ্ধাবোধেরও যথেষ্ট অভাব। এটাই বড় কারণ।’ অক্ষয়ের সঙ্গে সুর মিলিয়ে অজয় বললেন, ‘দক্ষিণী তারকারা যেভাবে একে অপরের পাশে দাঁড়ান তা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য। সত্যি কথা বলতে, বলিউডে এই বিষয়টির অভাব রয়েছে।’
অজয় আরও বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকে আমরা যারা একসঙ্গে কাজ শুরু করেছিলাম, শাহরুখ, সালমানসহ চার-পাঁচজন। আমরা কিন্তু কখনো দ্বন্দ্বে জড়াইনি। আমরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করি। পরস্পরকে সহযোগিতা করি। ধরা যাক, অক্ষয়ের কোনো সিনেমার সঙ্গে আমার সিনেমার মুক্তি নিয়ে সমস্যা তৈরি হলো। আমরা কিন্তু অনায়াসে একে অন্যকে ফোন করতে পারি। কীভাবে সমস্যার সমাধান করা যায়, তা নিয়ে কথা বলতে পারি। একেবারেই কোনো উপায় না পাওয়া গেলে হয়তো আমরা দুজন দুজনের সিনেমার প্রচারে যোগ দেব।’
কথাপ্রসঙ্গে অজয় টানেন ‘সন অব সর্দার’ সিনেমার কথা। এ সিনেমার টাইটেল নাকি অক্ষয়ের দেওয়া ছিল। টাইটেলটি পছন্দ হয় অজয়ের। তিনি অক্ষয়কে ফোন করে নামটি নিতে চান। অক্ষয়ও খুশি মনে দিয়ে দেন। অজয়ের দাবি, এটা পারস্পরিক সম্পর্কের ফল। কিন্তু এই কয়েকজন অভিনেতার বাইরে বলিউডে বন্ধুত্ব বা একতার দৃষ্টান্ত প্রায় দেখা যায় না বললেই চলে। অক্ষয় অবশ্য আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘এই যে আমরা এখানে এই বিষয়ে আলোচনা করছি, এটা আশার কথা। কারণ নতুন প্রজন্মের অভিনেতারা হয়তো আমাদের কথা শুনবেন।’
‘খাকি’, ‘সুহাগ’, ‘সূর্যবংশী’সহ অনেক সিনেমায় একসঙ্গে অভিনয় করেছেন বলিউডের দুই অ্যাকশন হিরো অজয়-অক্ষয়। ১ নভেম্বর মুক্তি পাওয়া অজয়ের ‘সিংহাম অ্যাগেইন’-এ অতিথি চরিত্রে দেখা দিয়েছেন অক্ষয়। এ দুই অভিনেতা সম্প্রতি গিয়েছিলেন হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটে। সেখানে অনেক বিষয়েই কথা বলেছেন তাঁরা। তবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে এল এই সময়ের বলিউড প্রসঙ্গ।
কয়েক বছর ধরেই বলিউডকে চ্যালেঞ্জে ফেলেছে দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমা। বাজেট, গল্প, পারফরম্যান্স—সব দিক থেকে বলিউডকে সমানে টেক্কা দিচ্ছে দক্ষিণি ইন্ডাস্ট্রি। সিনেমা মুক্তির দিক থেকেও এ সব ইন্ডাস্ট্রি সুশৃঙ্খল। সেখানে বড় বাজেটের সিনেমাগুলো মুখোমুখি হয় না বললেই চলে।
অথচ, এদিক থেকে বলিউড অনেকটাই পিছিয়ে। প্রায়ই দেখা যায়, একাধিক বড় বাজেটের সিনেমা একইদিনে মুক্তি পায়। সাম্প্রতিক উদাহরণ দিয়েই বলা যায়, সিংহাম অ্যাগেইন ও ভুলভুলাইয়া থ্রি মুক্তি দেওয়া হয় একইদিনে। এতে দুটি সিনেমাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যে পরিমাণ ব্যবসা হওয়ার কথা ছিল, সেটা হয়নি কোনোটিরই।
এ পরিস্থিতি কেন এড়ানো যাচ্ছে না, প্রশ্ন রাখা হয়েছিল অক্ষয়ের কাছে। অক্ষয়ের স্পষ্ট জবাব, ‘কারণ, আমাদের মধ্যে একতা নেই। শ্রদ্ধাবোধেরও যথেষ্ট অভাব। এটাই বড় কারণ।’ অক্ষয়ের সঙ্গে সুর মিলিয়ে অজয় বললেন, ‘দক্ষিণী তারকারা যেভাবে একে অপরের পাশে দাঁড়ান তা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য। সত্যি কথা বলতে, বলিউডে এই বিষয়টির অভাব রয়েছে।’
অজয় আরও বলেন, ‘নব্বইয়ের দশকে আমরা যারা একসঙ্গে কাজ শুরু করেছিলাম, শাহরুখ, সালমানসহ চার-পাঁচজন। আমরা কিন্তু কখনো দ্বন্দ্বে জড়াইনি। আমরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করি। পরস্পরকে সহযোগিতা করি। ধরা যাক, অক্ষয়ের কোনো সিনেমার সঙ্গে আমার সিনেমার মুক্তি নিয়ে সমস্যা তৈরি হলো। আমরা কিন্তু অনায়াসে একে অন্যকে ফোন করতে পারি। কীভাবে সমস্যার সমাধান করা যায়, তা নিয়ে কথা বলতে পারি। একেবারেই কোনো উপায় না পাওয়া গেলে হয়তো আমরা দুজন দুজনের সিনেমার প্রচারে যোগ দেব।’
কথাপ্রসঙ্গে অজয় টানেন ‘সন অব সর্দার’ সিনেমার কথা। এ সিনেমার টাইটেল নাকি অক্ষয়ের দেওয়া ছিল। টাইটেলটি পছন্দ হয় অজয়ের। তিনি অক্ষয়কে ফোন করে নামটি নিতে চান। অক্ষয়ও খুশি মনে দিয়ে দেন। অজয়ের দাবি, এটা পারস্পরিক সম্পর্কের ফল। কিন্তু এই কয়েকজন অভিনেতার বাইরে বলিউডে বন্ধুত্ব বা একতার দৃষ্টান্ত প্রায় দেখা যায় না বললেই চলে। অক্ষয় অবশ্য আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘এই যে আমরা এখানে এই বিষয়ে আলোচনা করছি, এটা আশার কথা। কারণ নতুন প্রজন্মের অভিনেতারা হয়তো আমাদের কথা শুনবেন।’
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৬ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৬ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৬ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৭ ঘণ্টা আগে