জীবনের কঠিন সময় বন্ধুর মতো পাশে ছিলেন গোবিন্দা। স্মৃতির পাতা থেকে পুরনো কথা জানালেন অভিনেত্রী রাভিনা ট্যান্ডন। নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাভিনা জানিয়েছেন, সুইজারল্যান্ডে শুটিং করার সময় তিনি এমন একটা খবর পেয়েছিল, ভেঙে পড়েছিলেন। সেই সময় সঙ্গ দিয়েছেন গোবিন্দা। গোবিন্দা না থাকলে হয়তো কোন দূর্ঘটনাও ঘটে যেতে পারতো।
এক সাক্ষাৎকারে রাভিনা জানিয়েছেন, তাঁদের একে অপরের সঙ্গে সত্যি খুব ভালো বন্ডিং ছিল। কিন্তু বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ অনেকবেশি দূরে চলে গিয়েছে।
ইউটিউব চ্যানেল ফিল্ম কম্পেনিয়নকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাভিনা জানিয়েছেন, ‘মনে আছে, যখন আমি সুইজারল্যান্ডে ছিলাম, শুটিং করছিলাম চিচির (গোবিন্দার ডাক নাম) সঙ্গে। মানসিকভাবে সুস্থ ছিলাম না। একদিন আমি বসা, ও এসে আমাকে বলল, ‘এই খবরটা শুনেছ? ও আমাকে একটা খবর দিয়েছিল। শুনে চুপচাপ বসে ছিলাম। বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। ও এসে আমার হাতটা ধরে বলল, ‘সাহস রাখ। আমরা রয়েছি তো। সব ঠিক হয়ে যাবে। সেদিন ও আমাকে যেভাবে আগলে রেখেছে আজও ভুলতে পারিনা।’
রাভিনা আরও যোগ করেন, ‘সেই সময় আমাদের একে অপরের সঙ্গে কথা বলা ছাড়া বিনোদনের তেমন অন্য কোনও মাধ্যম ছিল না। আমরা অনেকটা পরিবারের মতো ছিলাম। কিন্তু এখনকার ব্যাপারটা অন্যরকম, লাইট, ক্যামেরা অ্যাকশন এবং কাট। এরপরই যে যাঁর ফোনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সবাই ইনস্টাগ্রামে নিজের ছবি, কেক-কফির ছবি দিচ্ছে। এভাবেই সময়ের সঙ্গে পরিবর্তন এসেছে। প্রযুক্তি আমাদের সেই যোগাযোগটা বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। আমাদের একটা হৃদয়ের যোগাযোগ ছিল। হাত ধরে অভয় দেওয়ার মতো মানুষ পেতাম আমরা। তখনকার দিনে ইমোজির ভালোবাসা ছিলো না।’
গোবিন্দার সঙ্গে রাভিনা ‘দুলহে রাজা’, ‘আখিও সে গোলি মারে’, ‘বাড়ে মিয়া ছোট মিয়া’, ‘ওয়াহ’,‘স্যান্ডুইচ’ সহ একাধিক ছবিতে কাজ করেছেন।
জীবনের কঠিন সময় বন্ধুর মতো পাশে ছিলেন গোবিন্দা। স্মৃতির পাতা থেকে পুরনো কথা জানালেন অভিনেত্রী রাভিনা ট্যান্ডন। নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাভিনা জানিয়েছেন, সুইজারল্যান্ডে শুটিং করার সময় তিনি এমন একটা খবর পেয়েছিল, ভেঙে পড়েছিলেন। সেই সময় সঙ্গ দিয়েছেন গোবিন্দা। গোবিন্দা না থাকলে হয়তো কোন দূর্ঘটনাও ঘটে যেতে পারতো।
এক সাক্ষাৎকারে রাভিনা জানিয়েছেন, তাঁদের একে অপরের সঙ্গে সত্যি খুব ভালো বন্ডিং ছিল। কিন্তু বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ অনেকবেশি দূরে চলে গিয়েছে।
ইউটিউব চ্যানেল ফিল্ম কম্পেনিয়নকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাভিনা জানিয়েছেন, ‘মনে আছে, যখন আমি সুইজারল্যান্ডে ছিলাম, শুটিং করছিলাম চিচির (গোবিন্দার ডাক নাম) সঙ্গে। মানসিকভাবে সুস্থ ছিলাম না। একদিন আমি বসা, ও এসে আমাকে বলল, ‘এই খবরটা শুনেছ? ও আমাকে একটা খবর দিয়েছিল। শুনে চুপচাপ বসে ছিলাম। বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। ও এসে আমার হাতটা ধরে বলল, ‘সাহস রাখ। আমরা রয়েছি তো। সব ঠিক হয়ে যাবে। সেদিন ও আমাকে যেভাবে আগলে রেখেছে আজও ভুলতে পারিনা।’
রাভিনা আরও যোগ করেন, ‘সেই সময় আমাদের একে অপরের সঙ্গে কথা বলা ছাড়া বিনোদনের তেমন অন্য কোনও মাধ্যম ছিল না। আমরা অনেকটা পরিবারের মতো ছিলাম। কিন্তু এখনকার ব্যাপারটা অন্যরকম, লাইট, ক্যামেরা অ্যাকশন এবং কাট। এরপরই যে যাঁর ফোনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সবাই ইনস্টাগ্রামে নিজের ছবি, কেক-কফির ছবি দিচ্ছে। এভাবেই সময়ের সঙ্গে পরিবর্তন এসেছে। প্রযুক্তি আমাদের সেই যোগাযোগটা বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। আমাদের একটা হৃদয়ের যোগাযোগ ছিল। হাত ধরে অভয় দেওয়ার মতো মানুষ পেতাম আমরা। তখনকার দিনে ইমোজির ভালোবাসা ছিলো না।’
গোবিন্দার সঙ্গে রাভিনা ‘দুলহে রাজা’, ‘আখিও সে গোলি মারে’, ‘বাড়ে মিয়া ছোট মিয়া’, ‘ওয়াহ’,‘স্যান্ডুইচ’ সহ একাধিক ছবিতে কাজ করেছেন।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৫ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে