সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গা পরিচালিত ‘অ্যানিমেল’ সিনেমার মাধ্যমে অভিনয় জীবনের পুনর্জন্ম হয়েছে ববি দেওলের। সিনেমাটি মুক্তির পর থেকে বিভিন্ন মানুষের থেকে পাচ্ছেন প্রতিক্রিয়া। তবে তার মধ্যে পরিবারের প্রতিক্রিয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একটি সাক্ষাৎকারে ববি জানিয়েছেন, তাঁর বাবা ধর্মেন্দ্র এবং তাঁর বড় ভাই সানি দেওল এখনো সিনেমাটি দেখেননি। কিন্তু, তাঁর মা দেখেছেন। এই ধরনের অ্যাকশন সিনেমা একেবারে পছন্দ করেননি তিনি।
পিঙ্কভিলার সঙ্গে কথা বলার সময় ববি জানিয়েছেন, তিনি করণ জোহরের ‘রকি অওর রানি কি প্রেম কাহানি’তে ধর্মেন্দ্রের চরিত্রের মৃত্যু সহ্য করতে পারেননি। তেমনই তাঁর মা ‘অ্যানিমেল’ সিনেমায় তাঁর চরিত্রের মরে যাওয়া দেখেও সহ্য করতে পারেননি।
ববি দেওলের কথায়, ‘আমার মা আমার মৃত্যুর দৃশ্যটি দেখতে পারেনি। তিনি বলেছিলেন, এই ধরনের সিনেমা করা উচিত নয়, আমি দেখতে পারব না। আমি তাঁকে বলেছিলাম, আরে ওটা তো সিনেমা! এই তো দেখো, আমি তোমার সামনে কেমন দাঁড়িয়ে আছি।’
ববির কথায়, এসবে কিন্তু তাঁর মা খুশি নন। তবে তিনি প্রচুর ফোন পাচ্ছেন মায়ের বন্ধুদের কাছ থেকে। তাঁর সব বন্ধু দেখা করতেও চেয়েছেন অভিনেতার সঙ্গে। ‘আশ্রম’ যখন মুক্তি পায় তখনো তেমনই কিছু ঘটেছিল বলে জানান অভিনেতা।
অন্য একটি সাক্ষাৎকারে ববি তাঁর পরিবারের প্রতিক্রিয়া নিয়েও কথা বলেছেন। তাঁর কথায়, ‘আমার বাবা এবং আমার ভাই এখনো দেখেননি, তবে পরিবারের অন্য সবাই দেখেছেন। আমার অভিনয় ভালোও লেগেছে অনেকের। আমার পরিবার হয়তো একটু পক্ষপাতদুষ্ট। কিন্তু, তারা সব সময় একজন অভিনেতা হিসেবে আমাকে বিশ্বাস করেছে এবং তারা আমার সঠিক চলচ্চিত্রের জন্য অপেক্ষা করেন।’
খলনায়ক চরিত্রে অভিনয়ে তাঁর স্ত্রী ও ছেলেদের কী প্রতিক্রিয়া, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার বাচ্চারা এবং আমার স্ত্রীর চোখে আমি আনন্দ দেখতে পাচ্ছি। এই প্রথম আমি লক্ষ করেছি যে বাবা হিসেবে আমি তাদের কীভাবে প্রভাবিত করেছি।’
উল্লেখ্য, এ বছরটা দেওলদের ক্যারিয়ারের একটি যুগান্তকারী বছর হিসেবে কাটছে। ‘রকি অওর রানি’তে ধর্মেন্দ্রের অভিনয় ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হওয়ার কয়েক মাস পরে সানি দেওল ও তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় ব্লকবাস্টার ‘গদর ২’ মুক্তি পায়। এখন ববি দেওল অ্যানিমেল দিয়ে বেশ প্রশংসা কুড়াচ্ছেন।
সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গা পরিচালিত ‘অ্যানিমেল’ সিনেমার মাধ্যমে অভিনয় জীবনের পুনর্জন্ম হয়েছে ববি দেওলের। সিনেমাটি মুক্তির পর থেকে বিভিন্ন মানুষের থেকে পাচ্ছেন প্রতিক্রিয়া। তবে তার মধ্যে পরিবারের প্রতিক্রিয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একটি সাক্ষাৎকারে ববি জানিয়েছেন, তাঁর বাবা ধর্মেন্দ্র এবং তাঁর বড় ভাই সানি দেওল এখনো সিনেমাটি দেখেননি। কিন্তু, তাঁর মা দেখেছেন। এই ধরনের অ্যাকশন সিনেমা একেবারে পছন্দ করেননি তিনি।
পিঙ্কভিলার সঙ্গে কথা বলার সময় ববি জানিয়েছেন, তিনি করণ জোহরের ‘রকি অওর রানি কি প্রেম কাহানি’তে ধর্মেন্দ্রের চরিত্রের মৃত্যু সহ্য করতে পারেননি। তেমনই তাঁর মা ‘অ্যানিমেল’ সিনেমায় তাঁর চরিত্রের মরে যাওয়া দেখেও সহ্য করতে পারেননি।
ববি দেওলের কথায়, ‘আমার মা আমার মৃত্যুর দৃশ্যটি দেখতে পারেনি। তিনি বলেছিলেন, এই ধরনের সিনেমা করা উচিত নয়, আমি দেখতে পারব না। আমি তাঁকে বলেছিলাম, আরে ওটা তো সিনেমা! এই তো দেখো, আমি তোমার সামনে কেমন দাঁড়িয়ে আছি।’
ববির কথায়, এসবে কিন্তু তাঁর মা খুশি নন। তবে তিনি প্রচুর ফোন পাচ্ছেন মায়ের বন্ধুদের কাছ থেকে। তাঁর সব বন্ধু দেখা করতেও চেয়েছেন অভিনেতার সঙ্গে। ‘আশ্রম’ যখন মুক্তি পায় তখনো তেমনই কিছু ঘটেছিল বলে জানান অভিনেতা।
অন্য একটি সাক্ষাৎকারে ববি তাঁর পরিবারের প্রতিক্রিয়া নিয়েও কথা বলেছেন। তাঁর কথায়, ‘আমার বাবা এবং আমার ভাই এখনো দেখেননি, তবে পরিবারের অন্য সবাই দেখেছেন। আমার অভিনয় ভালোও লেগেছে অনেকের। আমার পরিবার হয়তো একটু পক্ষপাতদুষ্ট। কিন্তু, তারা সব সময় একজন অভিনেতা হিসেবে আমাকে বিশ্বাস করেছে এবং তারা আমার সঠিক চলচ্চিত্রের জন্য অপেক্ষা করেন।’
খলনায়ক চরিত্রে অভিনয়ে তাঁর স্ত্রী ও ছেলেদের কী প্রতিক্রিয়া, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার বাচ্চারা এবং আমার স্ত্রীর চোখে আমি আনন্দ দেখতে পাচ্ছি। এই প্রথম আমি লক্ষ করেছি যে বাবা হিসেবে আমি তাদের কীভাবে প্রভাবিত করেছি।’
উল্লেখ্য, এ বছরটা দেওলদের ক্যারিয়ারের একটি যুগান্তকারী বছর হিসেবে কাটছে। ‘রকি অওর রানি’তে ধর্মেন্দ্রের অভিনয় ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হওয়ার কয়েক মাস পরে সানি দেওল ও তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় ব্লকবাস্টার ‘গদর ২’ মুক্তি পায়। এখন ববি দেওল অ্যানিমেল দিয়ে বেশ প্রশংসা কুড়াচ্ছেন।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৫ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে