বিনোদন ডেস্ক
১২ জুন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ব্রিটেনে মারা গেছেন বলিউড অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের সাবেক স্বামী ও ভারতের অন্যতম ধনকুবের সঞ্জয় কাপুর। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, পোলো খেলার সময় হার্ট অ্যাটাক হয় সঞ্জয়ের, এরপরই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। কিন্তু ঠিক কী কারণে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন সঞ্জয়? গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, খেলার সময় হঠাৎ একটি মৌমাছি গিলে ফেলেছিলেন সঞ্জয়, ফলে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে এবং হার্ট অ্যাটাক করেন তিনি।
জানা গেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব থাকলেও সঞ্জয়ের আসল বাড়ি দিল্লিতে। তাই তাঁর শেষকৃত্যের আয়োজন করা হয়েছে দিল্লিতে। তবে ইমিগ্রেশন আইনের জটিলতায় লন্ডনে আটকে আছে সঞ্জয়ের মরদেহ। ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সঞ্জয় একজন মার্কিন নাগরিক। তিনি মারা গেছেন ব্রিটেনে, তাঁর আসল বাড়ি ভারতের দিল্লিতে। কিন্তু তাঁর ভারতের নাগরিকত্ব নেই। তাই একাধিক আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে পরিবারকে, তা না হলে ভারতে নেওয়া যাবে না সঞ্জয়ের মরদেহ।
সঞ্জয়ের বাবা শিল্পপতি অশোক সচদেব জানিয়েছেন, লন্ডনে ময়নাতদন্ত শেষে একাধিক কাগজের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। সে কারণেই সঞ্জয়ের মরদেহে আনতে দেরি হচ্ছে।
জানা গেছে, সঞ্জয়ের মরদেহ বর্তমানে লন্ডনের স্থানীয় একটি হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। দিল্লিতে মরদেহ সৎকারের জন্য তিন দেশের একাধিক কাগজ ও অনুমোদন লাগবে।
২০০৩ সালে বিয়ে করেন সঞ্জয় ও কারিশমা কাপুর। প্রায় ১১ বছর সংসারজীবন পার করে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন এই দম্পতি। তাঁদের সংসারে দুই সন্তান সামাইরা ও কিয়ান। জানা গেছে, সঞ্জয়ের মরদেহের অপেক্ষায় আছেন কারিশমাও। সাবেক স্বামীর শেষকৃত্যে সন্তানদের নিয়ে উপস্থিত থাকবেন তিনি।
১২ জুন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ব্রিটেনে মারা গেছেন বলিউড অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের সাবেক স্বামী ও ভারতের অন্যতম ধনকুবের সঞ্জয় কাপুর। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, পোলো খেলার সময় হার্ট অ্যাটাক হয় সঞ্জয়ের, এরপরই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। কিন্তু ঠিক কী কারণে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন সঞ্জয়? গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, খেলার সময় হঠাৎ একটি মৌমাছি গিলে ফেলেছিলেন সঞ্জয়, ফলে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে এবং হার্ট অ্যাটাক করেন তিনি।
জানা গেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব থাকলেও সঞ্জয়ের আসল বাড়ি দিল্লিতে। তাই তাঁর শেষকৃত্যের আয়োজন করা হয়েছে দিল্লিতে। তবে ইমিগ্রেশন আইনের জটিলতায় লন্ডনে আটকে আছে সঞ্জয়ের মরদেহ। ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সঞ্জয় একজন মার্কিন নাগরিক। তিনি মারা গেছেন ব্রিটেনে, তাঁর আসল বাড়ি ভারতের দিল্লিতে। কিন্তু তাঁর ভারতের নাগরিকত্ব নেই। তাই একাধিক আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে পরিবারকে, তা না হলে ভারতে নেওয়া যাবে না সঞ্জয়ের মরদেহ।
সঞ্জয়ের বাবা শিল্পপতি অশোক সচদেব জানিয়েছেন, লন্ডনে ময়নাতদন্ত শেষে একাধিক কাগজের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। সে কারণেই সঞ্জয়ের মরদেহে আনতে দেরি হচ্ছে।
জানা গেছে, সঞ্জয়ের মরদেহ বর্তমানে লন্ডনের স্থানীয় একটি হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে। দিল্লিতে মরদেহ সৎকারের জন্য তিন দেশের একাধিক কাগজ ও অনুমোদন লাগবে।
২০০৩ সালে বিয়ে করেন সঞ্জয় ও কারিশমা কাপুর। প্রায় ১১ বছর সংসারজীবন পার করে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন এই দম্পতি। তাঁদের সংসারে দুই সন্তান সামাইরা ও কিয়ান। জানা গেছে, সঞ্জয়ের মরদেহের অপেক্ষায় আছেন কারিশমাও। সাবেক স্বামীর শেষকৃত্যে সন্তানদের নিয়ে উপস্থিত থাকবেন তিনি।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৩ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে