ঢাকা: অভিনেতা শাহরুখ খানের কী পরিমাণ জনপ্রিয়তা, সেটা নতুন করে বলার কিছু নেই। এত সাফল্য আর খ্যাতি পেয়েও বলিউড বাদশার কিছু দুঃখবোধও আছে। খ্যাতির উল্টোপিঠে থাকে কিছু বিড়ম্বনাও। শাহরুখ খানকে কি এমন কোনো বিড়ম্বনার মুখোমুখি পড়তে হয়?
অনেকেরই হয়তো মনে হতে পারে, সুপারস্টারের আবার বিড়ম্বনা কী! দামী বাংলো, দামী গাড়ি, বিলাসী জীবন-যাপন। কোটি কোটি ভক্ত। কিন্তু খ্যাতি যতই বাড়ে, পাল্টা দিয়ে কমতে থাকে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা।
সারাক্ষণ পিছু নেয় পাপারাজ্জি। মনের কথাও থাকে না গোপন। চাউর হয় দুনিয়াজুড়ে। ভালো কাজ করলে প্রশংসা যেমন আসে, কারণে অকারণে পিছু নেয় সমালোচনা। এসব কি শাহরুখকে বিরুপ পরিস্থিতির মুখোমুখি করে কোনোভাবে?
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তাঁকে এমন প্রশ্ন করা হয়। উত্তরে অভিনেতা জানান, তাঁর কাছে মনে হয়- বিখ্যাত হওয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ খ্যাতিটা ধরে রাখা। শাহরুখের ভাষায়, ‘বিষয়টা অনেকটা বিয়ের মতো। যে কেউ চাইলে সহজেই বিয়ে করতে পারে। কিন্তু সংসারটা টিকিয়ে রাখা কঠিন। বাচ্চা জন্ম দেওয়া সহজ। কিন্তু সঠিকভাবে বাচ্চার লালন-পালন ভীষণ চ্যালেঞ্জের।’
যখন কোনো কাজ আসবে, কখনো না করবে না। কারন যখন হাতে কাজ থাকবে না, তখন এগুলো তোমাকে কষ্ট দেবে।
সরোজ খান, বলিউডের কোরিওগ্রাফার
শাহরুখ সব সময় চেষ্টা করেন ভক্তদের কাছাকাছি থাকার। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগের রাস্তাটা পরিস্কার রাখার। কিন্তু এত কাজ সারাদিন জুড়ে! ২৪ ঘণ্টায় তাঁর পোষায় না। শাহরুখের মনে হয়, দিনটা যদি ৮৯ ঘণ্টার হতো!
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে পাওয়া একটা উপদেশ শাহরুখ খান এখনও মনে-প্রাণে মেনে চলেন। কথাটি তাঁকে বলেছিলেন বিখ্যাত কোরিওগ্রাফার সরোজ খান। গত বছর মারা গেছেন তিনি। শাহরুখকে তিনি বলেছিলেন, ‘যখন কোনো কাজ আসবে, কখনো না করবে না। কারন যখন হাতে কাজ থাকবে না, তখন এগুলো তোমাকে কষ্ট দেবে।’
শাহরুখ জানালেন, কথাটি সরোজ খান এমন একটা সময় বলেছিলেন যখন কোরিওগ্রাফারের নিজের হাতেও তেমন কাজ ছিল না। তিনি চেষ্টা করছিলেন নতুন কাজে যুক্ত হওয়ার। নতুনভাবে ফিরে আসার।
‘সরোজ খানের মতো একজন বলেছেন মানে কথাটির কিন্তু খুব গুরুত্ব আছে।’ বলেন বলিউড বাদশা।
ঢাকা: অভিনেতা শাহরুখ খানের কী পরিমাণ জনপ্রিয়তা, সেটা নতুন করে বলার কিছু নেই। এত সাফল্য আর খ্যাতি পেয়েও বলিউড বাদশার কিছু দুঃখবোধও আছে। খ্যাতির উল্টোপিঠে থাকে কিছু বিড়ম্বনাও। শাহরুখ খানকে কি এমন কোনো বিড়ম্বনার মুখোমুখি পড়তে হয়?
অনেকেরই হয়তো মনে হতে পারে, সুপারস্টারের আবার বিড়ম্বনা কী! দামী বাংলো, দামী গাড়ি, বিলাসী জীবন-যাপন। কোটি কোটি ভক্ত। কিন্তু খ্যাতি যতই বাড়ে, পাল্টা দিয়ে কমতে থাকে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা।
সারাক্ষণ পিছু নেয় পাপারাজ্জি। মনের কথাও থাকে না গোপন। চাউর হয় দুনিয়াজুড়ে। ভালো কাজ করলে প্রশংসা যেমন আসে, কারণে অকারণে পিছু নেয় সমালোচনা। এসব কি শাহরুখকে বিরুপ পরিস্থিতির মুখোমুখি করে কোনোভাবে?
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তাঁকে এমন প্রশ্ন করা হয়। উত্তরে অভিনেতা জানান, তাঁর কাছে মনে হয়- বিখ্যাত হওয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ খ্যাতিটা ধরে রাখা। শাহরুখের ভাষায়, ‘বিষয়টা অনেকটা বিয়ের মতো। যে কেউ চাইলে সহজেই বিয়ে করতে পারে। কিন্তু সংসারটা টিকিয়ে রাখা কঠিন। বাচ্চা জন্ম দেওয়া সহজ। কিন্তু সঠিকভাবে বাচ্চার লালন-পালন ভীষণ চ্যালেঞ্জের।’
যখন কোনো কাজ আসবে, কখনো না করবে না। কারন যখন হাতে কাজ থাকবে না, তখন এগুলো তোমাকে কষ্ট দেবে।
সরোজ খান, বলিউডের কোরিওগ্রাফার
শাহরুখ সব সময় চেষ্টা করেন ভক্তদের কাছাকাছি থাকার। তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগের রাস্তাটা পরিস্কার রাখার। কিন্তু এত কাজ সারাদিন জুড়ে! ২৪ ঘণ্টায় তাঁর পোষায় না। শাহরুখের মনে হয়, দিনটা যদি ৮৯ ঘণ্টার হতো!
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে পাওয়া একটা উপদেশ শাহরুখ খান এখনও মনে-প্রাণে মেনে চলেন। কথাটি তাঁকে বলেছিলেন বিখ্যাত কোরিওগ্রাফার সরোজ খান। গত বছর মারা গেছেন তিনি। শাহরুখকে তিনি বলেছিলেন, ‘যখন কোনো কাজ আসবে, কখনো না করবে না। কারন যখন হাতে কাজ থাকবে না, তখন এগুলো তোমাকে কষ্ট দেবে।’
শাহরুখ জানালেন, কথাটি সরোজ খান এমন একটা সময় বলেছিলেন যখন কোরিওগ্রাফারের নিজের হাতেও তেমন কাজ ছিল না। তিনি চেষ্টা করছিলেন নতুন কাজে যুক্ত হওয়ার। নতুনভাবে ফিরে আসার।
‘সরোজ খানের মতো একজন বলেছেন মানে কথাটির কিন্তু খুব গুরুত্ব আছে।’ বলেন বলিউড বাদশা।
প্রাচ্যনাটের ৩৫তম প্রযোজনা ‘পুলসিরাত’। ফিলিস্তিনি লেখক ঘাসান কানাফানির ‘মেন ইন দ্য সান’ উপন্যাস অবলম্বনে অনুবাদ করেছেন মাসুমুল আলম, নাট্যরূপ দিয়েছেন মনিরুল ইসলাম রুবেল, নির্দেশনায় কাজী তৌফিকুল ইসলাম ইমন।
১১ ঘণ্টা আগেঅনেক দিন ধরে হাতে কাজ না থাকায় অর্থকষ্টে ভুগছেন বলে জানিয়েছেন রুদ্রনীল। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানালেন, অর্থাভাবে নিজের বাড়ি-গাড়িও বিক্রি করতে হয়েছে তাঁকে।
১৬ ঘণ্টা আগেসালমান খান নাকি রাত ৮টার আগে সেটেই আসেন না! সারা দিন শুটিং ইউনিটকে বসে থাকতে হয় সালমানের অপেক্ষায়। তিনি আসেন রাত ৮টার দিকে। এরপর গভীর রাত পর্যন্ত চলে শুটিং।
১৯ ঘণ্টা আগে‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হলিউড’ তাঁর পছন্দের সিনেমা, আর ‘ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস’কে মনে করেন নিজের সেরা নির্মাণ। তবে যে সিনেমাটির জন্য নিজেকে নির্মাতা হিসেবে পরিচয় দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, সেটা হলো ‘কিল বিল’।
২০ ঘণ্টা আগে