বলিউড পাড়ার জনপ্রিয় জুটি নাসিরুদ্দিন শাহ আর রত্না পাঠক। প্রায় চার দশক ধরে অবিচ্ছেদ্য এই দম্পতি বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন ১৯৮২ সালে। সেই সময়ের কিছু মিষ্টি-মধুর স্মৃতি সম্প্রতি হিউম্যান্স অব বম্বে ম্যাগাজিনের সঙ্গে শেয়ার করেছেন ‘তাজ’ সিনেমার অভিনেতা।
এ বিষয়ে ভারতীয় ফার্স্ট পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রত্না পাঠককে দেখেই প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন নাসিরুদ্দিন শাহ। তিনি বলেন, ‘তাকে (রত্না) দেখেই আমি তার হয়ে যাই। তখনও ফিল্ম ইনস্টিটিউটে ছিলাম, প্রথম সিনেমাটি করেছি কেবল। সে তখন সত্যদেব দ্যুবের পরিচালনায় একটি নাটকে অভিনয় করছিল। সেই সুবাদেই দেখা। আর দেখামাত্রই তার সঙ্গে পরিচিত হতে মন চাইল।’
এই দেখা আর পরিচয়ই শেষ পর্যন্ত বিয়েতে গড়ায়। যদিও তাঁদের বিয়েতে ভিলেনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন হবু শ্বশুর-শাশুড়ি। কারণ, এর আগে আরেকটি বিয়ে করা ছাড়াও নাসিরুদ্দিন শাহ ছিলেন তখন স্বঘোষিত এক মাদকাসক্ত।
অভিনেতা বলেন, ‘তার (রত্না) বাবা-মা বিয়ের বিরোধিতা করেছিলেন কারণ আমি আগে একটি বিয়ে করেছিলাম, আর ছিলাম মাদকাসক্ত। বদমেজাজিও ছিলাম। তবে এসবে কোনো সমস্যা ছিল না রত্নার। সে সময়ই তিন বছরের জন্য ড্রামা স্কুলে পড়াশোনা শুরু করে সে। কার্যত তখন থেকেই আমরা একসঙ্গে বসবাস করতে শুরু করেছিলাম। তাই সে যখন আমার সঙ্গে চলে এল, বিষয়টিকে তখন পৃথিবীর সবচেয়ে স্বাভাবিক মনে হয়েছিল।’
দীর্ঘ ও সুদৃঢ় দাম্পত্য বন্ধনের রহস্য সম্পর্কে জানতে চাইলে নাসিরুদ্দিন শাহ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, একটি মহৎ বিয়ে হলো এমন একটি বিষয় যেখানে কারও ভূমিকাকে আলাদাভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় না। বন্ধুত্বের ক্ষেত্রেও তাই। যাকে আপনার বন্ধু মনে করেন তার কাছ থেকে কোনো প্রত্যাশা থাকা উচিত নয়। ফলে সে যা-ই করুক না কেন, তা আপনার জন্য ভালোই হয়। আমাদের দাম্পত্য সম্পর্কে আমি বাড়ির কর্তা নই, সেও বাড়ির পরিচারিকা নয়।’
বলিউড পাড়ার জনপ্রিয় জুটি নাসিরুদ্দিন শাহ আর রত্না পাঠক। প্রায় চার দশক ধরে অবিচ্ছেদ্য এই দম্পতি বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন ১৯৮২ সালে। সেই সময়ের কিছু মিষ্টি-মধুর স্মৃতি সম্প্রতি হিউম্যান্স অব বম্বে ম্যাগাজিনের সঙ্গে শেয়ার করেছেন ‘তাজ’ সিনেমার অভিনেতা।
এ বিষয়ে ভারতীয় ফার্স্ট পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রত্না পাঠককে দেখেই প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন নাসিরুদ্দিন শাহ। তিনি বলেন, ‘তাকে (রত্না) দেখেই আমি তার হয়ে যাই। তখনও ফিল্ম ইনস্টিটিউটে ছিলাম, প্রথম সিনেমাটি করেছি কেবল। সে তখন সত্যদেব দ্যুবের পরিচালনায় একটি নাটকে অভিনয় করছিল। সেই সুবাদেই দেখা। আর দেখামাত্রই তার সঙ্গে পরিচিত হতে মন চাইল।’
এই দেখা আর পরিচয়ই শেষ পর্যন্ত বিয়েতে গড়ায়। যদিও তাঁদের বিয়েতে ভিলেনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন হবু শ্বশুর-শাশুড়ি। কারণ, এর আগে আরেকটি বিয়ে করা ছাড়াও নাসিরুদ্দিন শাহ ছিলেন তখন স্বঘোষিত এক মাদকাসক্ত।
অভিনেতা বলেন, ‘তার (রত্না) বাবা-মা বিয়ের বিরোধিতা করেছিলেন কারণ আমি আগে একটি বিয়ে করেছিলাম, আর ছিলাম মাদকাসক্ত। বদমেজাজিও ছিলাম। তবে এসবে কোনো সমস্যা ছিল না রত্নার। সে সময়ই তিন বছরের জন্য ড্রামা স্কুলে পড়াশোনা শুরু করে সে। কার্যত তখন থেকেই আমরা একসঙ্গে বসবাস করতে শুরু করেছিলাম। তাই সে যখন আমার সঙ্গে চলে এল, বিষয়টিকে তখন পৃথিবীর সবচেয়ে স্বাভাবিক মনে হয়েছিল।’
দীর্ঘ ও সুদৃঢ় দাম্পত্য বন্ধনের রহস্য সম্পর্কে জানতে চাইলে নাসিরুদ্দিন শাহ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, একটি মহৎ বিয়ে হলো এমন একটি বিষয় যেখানে কারও ভূমিকাকে আলাদাভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয় না। বন্ধুত্বের ক্ষেত্রেও তাই। যাকে আপনার বন্ধু মনে করেন তার কাছ থেকে কোনো প্রত্যাশা থাকা উচিত নয়। ফলে সে যা-ই করুক না কেন, তা আপনার জন্য ভালোই হয়। আমাদের দাম্পত্য সম্পর্কে আমি বাড়ির কর্তা নই, সেও বাড়ির পরিচারিকা নয়।’
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৫ ঘণ্টা আগে