ভারতের কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা কে বিশ্বনাথ মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের হায়দ্রাবাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিংক ভিলার প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।
কে বিশ্বনাথের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বলিউডের অনিল কাপুর, মিউজিক মায়েস্ত্রো এ আর রহমান, জুনিয়র এনটিআর থেকে শুরু করে আরও অনেক তারকা।
বলিউড তারকা অনিল কাপুর টুইট করে শোক প্রকাশ করেছেন। কে বিশ্বনাথের সঙ্গে তিনি কাজ করেছিলেন ‘ঈশ্বর’ সিনেমায়। ‘ঈশ্বর’ সিনেমার শুটিং সেটের ছবি পোস্ট করে অনিল কাপুর লেখেন, ‘কে বিশ্বনাথজি আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছেন। আপনার সঙ্গে ঈশ্বরের সেটে থাকা যেন অনেকটা মন্দিরে থাকার মতো। আপনার আত্মার শান্তি কামনা করি।’
অস্কার বিজয়ী ভারতীয় সুরকার ও সংগীতশিল্পী এ আর রহমান লেখেন, ‘আপনার সিনেমা আমার শৈশবকে মানবিকতা ও বিস্ময়ে ভরিয়ে দিয়েছে!’
এ ছাড়া দক্ষিণের অভিনেতা জুনিয়র এনটিআর লেখেন, ‘যাদের মাধ্যমে তেলেগু সিনেমার খ্যাতি সারা মহাদেশে ছড়িয়ে গেছে, তাঁদের মধ্যে বিশ্বনাথের অবস্থান অনেক ওপরে। তিনি “শঙ্করাবরণ” ও “সাগর সঙ্গম”-এর মতো অনেক অসাধারণ চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। তাঁকে হারানোর ক্ষতি পোষানোর মতো নয়। তাঁর পরিবারের প্রতি আমার গভীর সমবেদনা। তাঁর আত্মা শান্তিতে থাকুক।’
শুধু তেলেগু নয়, কে বিশ্বনাথ তামিল ও হিন্দি সিনেমায়ও জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। বলিউডে কে বিশ্বনাথ ‘সরগম’, ‘কামচোর’, ‘শুভ কামনা’, ‘জাগ উঠা ইনসান’, ‘সুর সঙ্গম’, ‘সংগীত’, ‘ধনবান’-এর মতো সিনেমা তৈরি করেছেন।
কে বিশ্বনাথের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে হাজির হয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানান দক্ষিণ ভারতের চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব চিরঞ্জীবী, এস এস রাজামৌলি, এম এম কিরাবাণী, পবন কল্যাণ, ভেঙ্কটেশ দাগুবাতি প্রমুখ।
চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৯২ সালে কে বিশ্বনাথকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘পদ্মশ্রী’ পদকে ভূষিত করা হয়। ২০১৭ সালে তিনি দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পান।
ভারতের কিংবদন্তি চলচ্চিত্র নির্মাতা কে বিশ্বনাথ মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের হায়দ্রাবাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিংক ভিলার প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।
কে বিশ্বনাথের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বলিউডের অনিল কাপুর, মিউজিক মায়েস্ত্রো এ আর রহমান, জুনিয়র এনটিআর থেকে শুরু করে আরও অনেক তারকা।
বলিউড তারকা অনিল কাপুর টুইট করে শোক প্রকাশ করেছেন। কে বিশ্বনাথের সঙ্গে তিনি কাজ করেছিলেন ‘ঈশ্বর’ সিনেমায়। ‘ঈশ্বর’ সিনেমার শুটিং সেটের ছবি পোস্ট করে অনিল কাপুর লেখেন, ‘কে বিশ্বনাথজি আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছেন। আপনার সঙ্গে ঈশ্বরের সেটে থাকা যেন অনেকটা মন্দিরে থাকার মতো। আপনার আত্মার শান্তি কামনা করি।’
অস্কার বিজয়ী ভারতীয় সুরকার ও সংগীতশিল্পী এ আর রহমান লেখেন, ‘আপনার সিনেমা আমার শৈশবকে মানবিকতা ও বিস্ময়ে ভরিয়ে দিয়েছে!’
এ ছাড়া দক্ষিণের অভিনেতা জুনিয়র এনটিআর লেখেন, ‘যাদের মাধ্যমে তেলেগু সিনেমার খ্যাতি সারা মহাদেশে ছড়িয়ে গেছে, তাঁদের মধ্যে বিশ্বনাথের অবস্থান অনেক ওপরে। তিনি “শঙ্করাবরণ” ও “সাগর সঙ্গম”-এর মতো অনেক অসাধারণ চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন। তাঁকে হারানোর ক্ষতি পোষানোর মতো নয়। তাঁর পরিবারের প্রতি আমার গভীর সমবেদনা। তাঁর আত্মা শান্তিতে থাকুক।’
শুধু তেলেগু নয়, কে বিশ্বনাথ তামিল ও হিন্দি সিনেমায়ও জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। বলিউডে কে বিশ্বনাথ ‘সরগম’, ‘কামচোর’, ‘শুভ কামনা’, ‘জাগ উঠা ইনসান’, ‘সুর সঙ্গম’, ‘সংগীত’, ‘ধনবান’-এর মতো সিনেমা তৈরি করেছেন।
কে বিশ্বনাথের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে হাজির হয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানান দক্ষিণ ভারতের চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব চিরঞ্জীবী, এস এস রাজামৌলি, এম এম কিরাবাণী, পবন কল্যাণ, ভেঙ্কটেশ দাগুবাতি প্রমুখ।
চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৯২ সালে কে বিশ্বনাথকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘পদ্মশ্রী’ পদকে ভূষিত করা হয়। ২০১৭ সালে তিনি দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পান।
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৩১ মিনিট আগেবুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘কুরাক’ চলচ্চিত্রকে বাংলাদেশের জুলাই মেমোরিয়াল পদকে ভূষিত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমার পরিচালক এর্কে জুমাকমাতোভার হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
৮ ঘণ্টা আগেগত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
১২ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১ দিন আগে