গত বছরের ডিসেম্বরে একপ্রকার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন বলিউড অভিনেতা শ্রেয়স তালপাড়ে। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যেতে হয়েছিল অভিনেতাকে। কিছুটা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরে শ্রেয়স সেসময় বলেছিলেন, ‘ক্লিনিক্যালি আমি মরে গিয়েছিলাম। আমার হার্ট অ্যাটাকটা মারাত্মক ছিল। এটা যেন জীবন আমাকে দ্বিতীয় সুযোগ দিল।’
সম্প্রতি লেহরেন রেট্রোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ফের সে বিষয়েই মুখ খুলেছেন শ্রেয়স তালপাড়ে। তিনি মনে করছেন, কোভিড ভ্যাকসিন নেওয়ার পর মানুষ যে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তাতে আমি এই তত্ত্ব উড়িয়ে দিতে পারি না।
শ্রেয়স বলেন, ‘আমি ধূমপান করি না। আমি নিয়মিত মদ্যপানও করি না, আমি সম্ভবত মাসে একবার পান করি। তামাক কখনোই খাই না। হ্যাঁ, আমার কোলেস্টেরল একটু বেশি ছিল। তবে এখন সেটা স্বাভাবিক। আমি এর জন্য ওষুধ খাচ্ছিলাম আর তাই এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই ঠিক হয়েছে, এসেছিল। আমার কোনও ডায়াবেটিস নেই, ব্লাড প্রেশারও নেই। তাহলে এই হৃদ্রোগের কী কারণ হতে পারে?’
শ্রেয়স আরও বলেন, ‘আমি এই তত্ত্বও উড়িয়ে দিচ্ছি না। কোভিড-১৯ টিকা নেওয়ার পরে আমি বেশ ক্লান্তি অনুভব করছিলাম। তাই এই তত্ত্বে কিছুটা পরিমাণে সত্যতা থাকলেও থাকতে পারে। হতেই পারে এটা কোভিড ভ্যাকসিন নেওয়ার কারণেই হয়েছে। তবে সেটা ঘটে থাকলে তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। কারণটা আমরা সত্যিই জানা নেই যে আমার দেহের ভেতরে কী কারণে কী ঘটেছে। সকলেই ভ্যাকসিন নিচ্ছিল, আমিও তাই নিয়েছিলাম। তবে কোভিড পিরিয়ডের আগে এমন ঘটনা শুনিনি।’
শ্রেয়স আরও বলেন তিনি জানতে চান ভ্যাকসিন আমাদের শরীরের সঙ্গে ঠিক কী ঘটিয়েছে। তবে সত্যিই এটা কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের কারণে ঘটেছে কিনা তা নিয়ে তিনি নিশ্চিত নন। তাঁর কথায়, ‘আমার কাছে পর্যাপ্ত প্রমাণ নেই, তাই কোনও বিবৃতি দেওয়া অর্থহীন’।
গত বছর ১৪ ডিসেম্বর মুম্বাইয়ে ‘ওয়েলকাম টু দ্য জঙ্গল’-এর শুটিংয়ের পর হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন শ্রেয়স। মুম্বাইয়ের বেলভিউ হাসপাতালে এনঞ্জিওপ্লাস্টি করানো হয় অভিনেতার।
গত বছরের ডিসেম্বরে একপ্রকার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন বলিউড অভিনেতা শ্রেয়স তালপাড়ে। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যেতে হয়েছিল অভিনেতাকে। কিছুটা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরে শ্রেয়স সেসময় বলেছিলেন, ‘ক্লিনিক্যালি আমি মরে গিয়েছিলাম। আমার হার্ট অ্যাটাকটা মারাত্মক ছিল। এটা যেন জীবন আমাকে দ্বিতীয় সুযোগ দিল।’
সম্প্রতি লেহরেন রেট্রোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ফের সে বিষয়েই মুখ খুলেছেন শ্রেয়স তালপাড়ে। তিনি মনে করছেন, কোভিড ভ্যাকসিন নেওয়ার পর মানুষ যে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তাতে আমি এই তত্ত্ব উড়িয়ে দিতে পারি না।
শ্রেয়স বলেন, ‘আমি ধূমপান করি না। আমি নিয়মিত মদ্যপানও করি না, আমি সম্ভবত মাসে একবার পান করি। তামাক কখনোই খাই না। হ্যাঁ, আমার কোলেস্টেরল একটু বেশি ছিল। তবে এখন সেটা স্বাভাবিক। আমি এর জন্য ওষুধ খাচ্ছিলাম আর তাই এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই ঠিক হয়েছে, এসেছিল। আমার কোনও ডায়াবেটিস নেই, ব্লাড প্রেশারও নেই। তাহলে এই হৃদ্রোগের কী কারণ হতে পারে?’
শ্রেয়স আরও বলেন, ‘আমি এই তত্ত্বও উড়িয়ে দিচ্ছি না। কোভিড-১৯ টিকা নেওয়ার পরে আমি বেশ ক্লান্তি অনুভব করছিলাম। তাই এই তত্ত্বে কিছুটা পরিমাণে সত্যতা থাকলেও থাকতে পারে। হতেই পারে এটা কোভিড ভ্যাকসিন নেওয়ার কারণেই হয়েছে। তবে সেটা ঘটে থাকলে তা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। কারণটা আমরা সত্যিই জানা নেই যে আমার দেহের ভেতরে কী কারণে কী ঘটেছে। সকলেই ভ্যাকসিন নিচ্ছিল, আমিও তাই নিয়েছিলাম। তবে কোভিড পিরিয়ডের আগে এমন ঘটনা শুনিনি।’
শ্রেয়স আরও বলেন তিনি জানতে চান ভ্যাকসিন আমাদের শরীরের সঙ্গে ঠিক কী ঘটিয়েছে। তবে সত্যিই এটা কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের কারণে ঘটেছে কিনা তা নিয়ে তিনি নিশ্চিত নন। তাঁর কথায়, ‘আমার কাছে পর্যাপ্ত প্রমাণ নেই, তাই কোনও বিবৃতি দেওয়া অর্থহীন’।
গত বছর ১৪ ডিসেম্বর মুম্বাইয়ে ‘ওয়েলকাম টু দ্য জঙ্গল’-এর শুটিংয়ের পর হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন শ্রেয়স। মুম্বাইয়ের বেলভিউ হাসপাতালে এনঞ্জিওপ্লাস্টি করানো হয় অভিনেতার।
অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী পরিচালিত জয়া আহসান অভিনীত ‘ডিয়ার মা’ সিনেমাটি যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় রেকর্ড গড়েছে। প্রথম দিনে সিনেমাটি আয় করেছে ১ লাখ ১ হাজার ১০০ ডলার। এর আগে কলকাতার কোনো সিনেমা প্রথম দিনে এত আয় করেনি।
২ ঘণ্টা আগে‘ভদ্রলোক’ নাটকে মোশাররফ করিমের সঙ্গে প্রথম অভিনয় করেন মিম চৌধুরী। এরপর একসঙ্গে বেশ কিছু নাটকে অভিনয় করেছেন তাঁরা দুজন। এবার তাঁরা একসঙ্গে অভিনয় করলেন একই পরিচালকের দুটি ধারাবাহিক নাটকে। শামস করিম পরিচালিত ধারাবাহিক দুটি হলো ‘রঙ্গিলা পুতুল’ ও ‘৭ কিলো ১ গ্রাম’।
৩ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রাণ হারাচ্ছে অনেক শিশু। তীব্র খাদ্যসংকটে শিশুরা অনাহার ও অপুষ্টিতে প্রাণ হারাচ্ছে। শিশুদের এই কষ্ট সহ্য করতে পারছেন না মার্কিন পপতারকা ম্যাডোনা।
৫ ঘণ্টা আগেভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
১৬ ঘণ্টা আগে