পাকিস্তানি অভিনেত্রী মাহিরা খান। বলিউডেও তিনি বেশ জনপ্রিয়। বিশেষ করে শাহরুখের সঙ্গে ‘রইস’ সিনেমা তাঁর জনপ্রিয়তার পারদ বাড়িয়ে দেয়। কখনোবা রণবীর কাপুরের সঙ্গে প্রেম নিয়েও পড়েছেন বিতর্কের মুখে। সম্প্রতি অভিনেত্রী তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রাম এবং পেশাগত চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেছেন। বিশেষ করে রণবীরের সঙ্গে তাঁর একটি ভাইরাল ছবি নিয়ে যে মানসিক অস্থিরতার মধ্যে পড়েছিলেন, তা উল্লেখ করেন।
মাহিরা খান ডিভোর্স পরবর্তী সিঙ্গেল মা হিসেবে জীবনযাপন এবং হিন্দি সিনেমায় কাজ করার ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে যে পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিলেন এ নিয়ে কথা বলেন।
বিবিসি এশিয়ান নেটওয়ার্ককে এক সাক্ষাতে মাহিরা রণবীরের সঙ্গে ভাইরাল হওয়া ছবি নিয়ে মুখ খোলেন। হামসফার অভিনেত্রী বলেন, ‘যখন ভাইরাল ছবিটি দেখি তখন মনে হয়েছিল, ক্যারিয়ার শেষ।’
তার মানসিক অস্থিরতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মাহিরা খান বলেন, ‘যখন ছবিগুলো ভাইরাল হয়, তখন বিবিসিতে ‘দ্য লিটল হোয়াইট ড্রেস’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। আমি তখন সেই লেখার গুরুত্ব বুঝতে পারিনি। বরং আমি ভেবেছিলাম, আমার ক্যারিয়ার কি শেষ হয়ে গেল?’
‘সেই খবরে লেখা ছিল, এই মেয়ে এমন এক সাফল্য অর্জন করেছে যা পাকিস্তানে কেউ পায়নি। সব ব্র্যান্ড এনডোর্সমেন্ট ও সাফল্য, আর এখন সব শেষ। তার কী হবে? আমি তখন ভেবেছিলাম, বিপদ!’ বলেন, অভিনেত্রী।
মাহিরা আরও বলেন, ‘তখন আমি নিজেকে বলেছিলাম, তুমি কি পাগল? এটা শেষ হয়ে যাবে।’ হয়তো আমার ভেতরের ১৪ বছরের মেয়েটাই আমাকে বলেছিল। কিন্তু সত্যি বলতে, সেই সময়টা আমার জন্য খুব কঠিন ছিল। আমি বিছানা থেকে উঠতাম না, প্রতিদিন কাঁদতাম। এটা আমার পেশাগত ও ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলেছিল। ব্যক্তিগত জীবনে অনেক কিছু ঘটে গিয়েছিল তখন।’
রণবীর কাপুরের সঙ্গে মাহিরার প্রেমের গুজব ছড়িয়ে পড়ে নিউ ইয়র্কের রাস্তায় তাঁদের একসঙ্গে ধূমপানের ছবি ভাইরাল হওয়ার পর থেকে। এর আগে দুজনকে প্রথমবার একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল দুবাইয়ের গ্লোবাল টিচার প্রাইজ ইভেন্টে। খবর অনুযায়ী, সেই ভাইরাল ছবি ও সমালোচনার কারণে তাদের সম্পর্ক ফিকে হয়ে যায়।
তবে মাহিরা সব সময় ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন এবং জীবনে ইতিবাচক থাকতে চান বলেও জানান। তিনি বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আমার সন্তান ও আমার জন্য যা ঠিক ছিল সেটা করেছি। পেশাগত দিক থেকে আমি চুপ ছিলাম, কারণ তখন কিছু বলার পরিস্থিতিতে ছিলাম না। তবে সব ব্র্যান্ড আমাকে সমর্থন করেছিল এবং বলেছিল, ‘আমরা তোমার সঙ্গে আছি।’
মাহিরা খান গত বছর সালিম করিমকে বিয়ে করেন। এর আগে তিনি ২০১৫ সালে আলি আসকারির সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ করেন। তাদের ১৩ বছরের একমাত্র সন্তান আজলান রয়েছে। মাহিরাকে আগামী বছর নেটফ্লিক্সের সিরিজ ‘যো বাচে হ্যায় সঙ্গ সামেট লো’-তে ফাওয়াদ খান ও সানাম সাঈদের সঙ্গে দেখা যাবে।
পাকিস্তানি অভিনেত্রী মাহিরা খান। বলিউডেও তিনি বেশ জনপ্রিয়। বিশেষ করে শাহরুখের সঙ্গে ‘রইস’ সিনেমা তাঁর জনপ্রিয়তার পারদ বাড়িয়ে দেয়। কখনোবা রণবীর কাপুরের সঙ্গে প্রেম নিয়েও পড়েছেন বিতর্কের মুখে। সম্প্রতি অভিনেত্রী তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রাম এবং পেশাগত চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেছেন। বিশেষ করে রণবীরের সঙ্গে তাঁর একটি ভাইরাল ছবি নিয়ে যে মানসিক অস্থিরতার মধ্যে পড়েছিলেন, তা উল্লেখ করেন।
মাহিরা খান ডিভোর্স পরবর্তী সিঙ্গেল মা হিসেবে জীবনযাপন এবং হিন্দি সিনেমায় কাজ করার ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে যে পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিলেন এ নিয়ে কথা বলেন।
বিবিসি এশিয়ান নেটওয়ার্ককে এক সাক্ষাতে মাহিরা রণবীরের সঙ্গে ভাইরাল হওয়া ছবি নিয়ে মুখ খোলেন। হামসফার অভিনেত্রী বলেন, ‘যখন ভাইরাল ছবিটি দেখি তখন মনে হয়েছিল, ক্যারিয়ার শেষ।’
তার মানসিক অস্থিরতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মাহিরা খান বলেন, ‘যখন ছবিগুলো ভাইরাল হয়, তখন বিবিসিতে ‘দ্য লিটল হোয়াইট ড্রেস’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। আমি তখন সেই লেখার গুরুত্ব বুঝতে পারিনি। বরং আমি ভেবেছিলাম, আমার ক্যারিয়ার কি শেষ হয়ে গেল?’
‘সেই খবরে লেখা ছিল, এই মেয়ে এমন এক সাফল্য অর্জন করেছে যা পাকিস্তানে কেউ পায়নি। সব ব্র্যান্ড এনডোর্সমেন্ট ও সাফল্য, আর এখন সব শেষ। তার কী হবে? আমি তখন ভেবেছিলাম, বিপদ!’ বলেন, অভিনেত্রী।
মাহিরা আরও বলেন, ‘তখন আমি নিজেকে বলেছিলাম, তুমি কি পাগল? এটা শেষ হয়ে যাবে।’ হয়তো আমার ভেতরের ১৪ বছরের মেয়েটাই আমাকে বলেছিল। কিন্তু সত্যি বলতে, সেই সময়টা আমার জন্য খুব কঠিন ছিল। আমি বিছানা থেকে উঠতাম না, প্রতিদিন কাঁদতাম। এটা আমার পেশাগত ও ব্যক্তিগত জীবনে প্রভাব ফেলেছিল। ব্যক্তিগত জীবনে অনেক কিছু ঘটে গিয়েছিল তখন।’
রণবীর কাপুরের সঙ্গে মাহিরার প্রেমের গুজব ছড়িয়ে পড়ে নিউ ইয়র্কের রাস্তায় তাঁদের একসঙ্গে ধূমপানের ছবি ভাইরাল হওয়ার পর থেকে। এর আগে দুজনকে প্রথমবার একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল দুবাইয়ের গ্লোবাল টিচার প্রাইজ ইভেন্টে। খবর অনুযায়ী, সেই ভাইরাল ছবি ও সমালোচনার কারণে তাদের সম্পর্ক ফিকে হয়ে যায়।
তবে মাহিরা সব সময় ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন এবং জীবনে ইতিবাচক থাকতে চান বলেও জানান। তিনি বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আমার সন্তান ও আমার জন্য যা ঠিক ছিল সেটা করেছি। পেশাগত দিক থেকে আমি চুপ ছিলাম, কারণ তখন কিছু বলার পরিস্থিতিতে ছিলাম না। তবে সব ব্র্যান্ড আমাকে সমর্থন করেছিল এবং বলেছিল, ‘আমরা তোমার সঙ্গে আছি।’
মাহিরা খান গত বছর সালিম করিমকে বিয়ে করেন। এর আগে তিনি ২০১৫ সালে আলি আসকারির সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ করেন। তাদের ১৩ বছরের একমাত্র সন্তান আজলান রয়েছে। মাহিরাকে আগামী বছর নেটফ্লিক্সের সিরিজ ‘যো বাচে হ্যায় সঙ্গ সামেট লো’-তে ফাওয়াদ খান ও সানাম সাঈদের সঙ্গে দেখা যাবে।
বুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘কুরাক’ চলচ্চিত্রকে বাংলাদেশের জুলাই মেমোরিয়াল পদকে ভূষিত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমার পরিচালক এর্কে জুমাকমাতোভার হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
৫ ঘণ্টা আগেগত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
১০ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
২০ ঘণ্টা আগে