মা দিবস
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ আন্তর্জাতিক মা দিবস। পর্দায় মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে অন্যতম দিলারা জামান ও ডলি জহুর। শিল্পীরা বাস্তবেও তাঁদের মা বলে ডাকেন। তাঁরাও জড়িয়ে গেছেন পর্দার সন্তানের মায়ায়। দুজনেই দেশে একা থাকেন, আর তাঁদের সন্তানেরা থাকেন প্রবাসে। সন্তানদের সঙ্গে বিদেশে না গিয়ে, পর্দার সন্তানদের মায়ায় তাঁরা রয়ে গেছেন দেশে।
দিলারা জামানের দুই মেয়ে। দুজনেই থাকেন দেশের বাইরে। পড়ালেখার জন্য দূরদেশে পাড়ি দেওয়া দুই সন্তান পরবর্তী সময়ে সেখানেই গড়েছেন ক্যারিয়ার। মা দিলারাকেও নিয়ে গিয়েছিলেন তাঁদের কাছে। তবে শিকড়ের টানে তিনি ফিরে এসেছেন। সন্তানেরা নিয়মিত খোঁজখবর রাখেন, সুযোগ পেলে প্রতিবছর দেশে আসেন মায়ের সঙ্গে দেখা করতে। শুধু নিজের সন্তানেরা নন, পর্দার বাইরেও শোবিজের সবাই দিলারা জামানকে মা বলে ডাকেন। মায়ের মতো সম্মান করেন, খোঁজখবর রাখেন।
দিলারা জামান বলেন, ‘আমার দুই মেয়ে দেশের বাইরে থাকে। নিয়মিত তারা আমার খোঁজখবর নেয়। আমি যাদের সঙ্গে কাজ করি তারাও সব সময় আমার খোঁজখবর নেয়। সবাই মা বলে ডাকে। এদের ছেড়ে আমি থাকতে পারব না। এ কারণেই দেশে ফিরে এসেছি। এই দেশ ছেড়ে, দেশের মানুষ ছেড়ে আমি থাকতে পারব না। বাংলাদেশের সহস্র ছেলেমেয়ে আমাকে মা বলে ডাকে। এটাই আমার কাছে আনন্দের। এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে!’
পর্দায় মায়ের চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ২০২৩ সালে মা পদকে সম্মানিত করা হয় দিলারা জামানকে। এ বছর এই পদক পাচ্ছেন ডলি জহুর। তিনিও দেশে থাকেন একা। তাঁর একমাত্র সন্তান রিয়াসাত স্থায়ী হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ায়। মাঝে মাঝে ডলি জহুর যেমন ছুটে যান ছেলের কাছে, আবার ছেলেও সময় পেলে আসেন মায়ের কাছে। তবে এ দেশ ও মানুষের ভালোবাসার কারণে বিদেশে স্থায়ী হতে পারেননি। বিশেষ করে পর্দার সন্তানদের মায়া তাঁকে আটকে রেখেছে।
ডলি জহুর বলেন, ‘সবার ভালোবাসা আছে বলেই তো বিদেশে আমার ছেলে আমাকে ধরে রাখতে পারে না। এখানে একা পড়ে আছি সবার ভালোবাসার টানে। এই যে সবার সঙ্গে দেখা হচ্ছে, খোঁজখবর নিচ্ছে, মা বলে ডাকছে। আমি যখন করোনায় আক্রান্ত হলাম, সবাই দৌড়ে চলে এল বাসায়, আমাকে হাসপাতালে নিয়ে গেল। একটুও ভয় পেল না কেউ। অনেকেই আমার সেবায় হাসপাতালে থেকে গেল। এই ভালোবাসা বলে বোঝানো যাবে না। ভালোবাসা ব্যাখ্যা করা যায় না, অনুভব করা যায়। আমি এটা সব সময় অনুভব করি।’
আজ আন্তর্জাতিক মা দিবস। পর্দায় মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে অন্যতম দিলারা জামান ও ডলি জহুর। শিল্পীরা বাস্তবেও তাঁদের মা বলে ডাকেন। তাঁরাও জড়িয়ে গেছেন পর্দার সন্তানের মায়ায়। দুজনেই দেশে একা থাকেন, আর তাঁদের সন্তানেরা থাকেন প্রবাসে। সন্তানদের সঙ্গে বিদেশে না গিয়ে, পর্দার সন্তানদের মায়ায় তাঁরা রয়ে গেছেন দেশে।
দিলারা জামানের দুই মেয়ে। দুজনেই থাকেন দেশের বাইরে। পড়ালেখার জন্য দূরদেশে পাড়ি দেওয়া দুই সন্তান পরবর্তী সময়ে সেখানেই গড়েছেন ক্যারিয়ার। মা দিলারাকেও নিয়ে গিয়েছিলেন তাঁদের কাছে। তবে শিকড়ের টানে তিনি ফিরে এসেছেন। সন্তানেরা নিয়মিত খোঁজখবর রাখেন, সুযোগ পেলে প্রতিবছর দেশে আসেন মায়ের সঙ্গে দেখা করতে। শুধু নিজের সন্তানেরা নন, পর্দার বাইরেও শোবিজের সবাই দিলারা জামানকে মা বলে ডাকেন। মায়ের মতো সম্মান করেন, খোঁজখবর রাখেন।
দিলারা জামান বলেন, ‘আমার দুই মেয়ে দেশের বাইরে থাকে। নিয়মিত তারা আমার খোঁজখবর নেয়। আমি যাদের সঙ্গে কাজ করি তারাও সব সময় আমার খোঁজখবর নেয়। সবাই মা বলে ডাকে। এদের ছেড়ে আমি থাকতে পারব না। এ কারণেই দেশে ফিরে এসেছি। এই দেশ ছেড়ে, দেশের মানুষ ছেড়ে আমি থাকতে পারব না। বাংলাদেশের সহস্র ছেলেমেয়ে আমাকে মা বলে ডাকে। এটাই আমার কাছে আনন্দের। এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে!’
পর্দায় মায়ের চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ২০২৩ সালে মা পদকে সম্মানিত করা হয় দিলারা জামানকে। এ বছর এই পদক পাচ্ছেন ডলি জহুর। তিনিও দেশে থাকেন একা। তাঁর একমাত্র সন্তান রিয়াসাত স্থায়ী হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ায়। মাঝে মাঝে ডলি জহুর যেমন ছুটে যান ছেলের কাছে, আবার ছেলেও সময় পেলে আসেন মায়ের কাছে। তবে এ দেশ ও মানুষের ভালোবাসার কারণে বিদেশে স্থায়ী হতে পারেননি। বিশেষ করে পর্দার সন্তানদের মায়া তাঁকে আটকে রেখেছে।
ডলি জহুর বলেন, ‘সবার ভালোবাসা আছে বলেই তো বিদেশে আমার ছেলে আমাকে ধরে রাখতে পারে না। এখানে একা পড়ে আছি সবার ভালোবাসার টানে। এই যে সবার সঙ্গে দেখা হচ্ছে, খোঁজখবর নিচ্ছে, মা বলে ডাকছে। আমি যখন করোনায় আক্রান্ত হলাম, সবাই দৌড়ে চলে এল বাসায়, আমাকে হাসপাতালে নিয়ে গেল। একটুও ভয় পেল না কেউ। অনেকেই আমার সেবায় হাসপাতালে থেকে গেল। এই ভালোবাসা বলে বোঝানো যাবে না। ভালোবাসা ব্যাখ্যা করা যায় না, অনুভব করা যায়। আমি এটা সব সময় অনুভব করি।’
শনিবারের সকালটি যেন বিষাদে ভরা এক সংগীত—শব্দহীন অথচ গভীর প্রার্থনায় মগ্ন। চলে গেলেন মুস্তাফা জামান আব্বাসী। তিনি কেবল শুধু একজন সংগীতশিল্পী বা গবেষক নন, ছিলেন আমাদের সাংস্কৃতিক সত্তার এক সৌম্য প্রতিনিধি, এক অনন্য মানুষ। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি, পুরানা পল্টনের সরু গলির ভেতরে সাপ্তাহিক...
১৭ ঘণ্টা আগে২০১৬ সালে ‘আইসক্রিম’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক নাজিফা তুষির। প্রথম সিনেমায় অতটা সাফল্য পাননি। তাই দীর্ঘদিন ছিলেন বড় পর্দা থেকে দূরে। ৬ বছর বিরতির পর ২০২২ সালে মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’ দিয়ে চমকে দেন তুষি। এরপর আবার অন্তরালে। হাওয়ার সাফল্যের দুই বছর পর গত অক্টোবরে জানা যায়, সুমনের আরও একটি সিনেমায়...
১৭ ঘণ্টা আগেওটিটি প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত কনটেন্ট দেখেন অজয় দেবগন। কমেডি সিরিজই তাঁর বেশি পছন্দের। বোম্বে টাইমসকে অভিনেতা জানিয়েছেন, এখন কোন সিরিজ দেখছেন তিনি। সবাইকে সিরিজটি দেখার পরামর্শও দিয়েছেন অজয়।
১৭ ঘণ্টা আগেমা-বাবার কবরে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন শিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী। আজ শনিবার রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়। তাঁর ছোট মেয়ে শারমীনি আব্বাসী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১ দিন আগে