নীতা মুকেশ আম্বানি কালচারাল সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শুক্র ও শনিবার রাতে বসেছিল চাঁদের হাট। বলিউডের জনপ্রিয় তারকারা হাজির হয়েছিলেন ওই জমকালো অনুষ্ঠানে। শুধু তা-ই নয়, টম হল্যান্ড, তাঁর বান্ধবী জেন্ডায়া, পেনেলোপে ক্রুজ, এমা চেম্বারলেন, জিজি হাদিদসহ হলিউডের অনেকে এসেছিলেন সেখানে। নাচ, গান আর ফ্যাশন শোতে জমে উঠেছিল বান্দ্রার কুরলা কমপ্লেক্স।
সেখানে জিজির সঙ্গে একই মঞ্চে নাচতে দেখা গেছে বরুণ ধাওয়ানকে। নাচতে নাচতে জিজি হাদিদকে কোলে তুলে নেন বরুণ। এরপর তাঁর গালে চুমু খেয়ে বসেন। লজ্জা পেয়ে স্টেজ থেকে ছুটে পালিয়ে যান জিজি। সেখান থেকে বিতর্কের সূত্রপাত। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ট্রলের শিকার বরুণ ধাওয়ান। নেটিজেনদের একাংশ এই চুমুকে ‘অপ্রীতিকর’ বলছেন। অনেকে তো বরুণের চরিত্র নিয়ে ঢালাওভাবে আক্রমণ করতে শুরু করেন। তাঁদের দাবি, জিজি নাকি এই আকস্মিক চুম্বনে অস্বস্তিতে পড়়েছিলেন!
তবে বিতর্ক আরও ঘনীভূত হওয়ার আগে রাশ টানলেন অভিনেতা। পুরো বিষয়টি ব্যাখ্যা করে টুইটারে জানিয়ে দিলেন, এটা নিয়ে অযথা বিতর্ক করার কিছু নেই। বরুণ জানান, জিজির মঞ্চের দিকে আসা থেকে শুরু করে তাঁর গালে চুমু—সবটাই ছিল পরিকল্পিত। টুইটে বরুণ লিখেছেন, ‘পুরো বিষয়টি পরিকল্পনামাফিক হয়েছে। আমাকে বলা হয়েছিল জিজি হাদিদকে স্টেজে কোলে তুলতে হবে। তাই আমি সেটা করেছি। আপনারা টুইটারে তর্ক করার জন্য এবার অন্য বিষয় খুঁজে নিন।’
এতেও যখন বিতর্ক থামছে না, তখন দায়িত্ব নিলেন স্বয়ং জিজি হাদিদ। বরুণের সঙ্গে শনিবারের অনুষ্ঠানের সেই ভাইরাল ভিডিও ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, ‘বরুণ আমার বলিউডের স্বপ্ন পূরণ করেছেন।’ তাঁর কথায় স্পষ্ট যে বরুণের সঙ্গে তাঁর ভিডিও ঘিরে যে শোরগোল শুরু হয়েছিল, তা একেবারে ভিত্তিহীন।
নীতা মুকেশ আম্বানি কালচারাল সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শুক্র ও শনিবার রাতে বসেছিল চাঁদের হাট। বলিউডের জনপ্রিয় তারকারা হাজির হয়েছিলেন ওই জমকালো অনুষ্ঠানে। শুধু তা-ই নয়, টম হল্যান্ড, তাঁর বান্ধবী জেন্ডায়া, পেনেলোপে ক্রুজ, এমা চেম্বারলেন, জিজি হাদিদসহ হলিউডের অনেকে এসেছিলেন সেখানে। নাচ, গান আর ফ্যাশন শোতে জমে উঠেছিল বান্দ্রার কুরলা কমপ্লেক্স।
সেখানে জিজির সঙ্গে একই মঞ্চে নাচতে দেখা গেছে বরুণ ধাওয়ানকে। নাচতে নাচতে জিজি হাদিদকে কোলে তুলে নেন বরুণ। এরপর তাঁর গালে চুমু খেয়ে বসেন। লজ্জা পেয়ে স্টেজ থেকে ছুটে পালিয়ে যান জিজি। সেখান থেকে বিতর্কের সূত্রপাত। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ট্রলের শিকার বরুণ ধাওয়ান। নেটিজেনদের একাংশ এই চুমুকে ‘অপ্রীতিকর’ বলছেন। অনেকে তো বরুণের চরিত্র নিয়ে ঢালাওভাবে আক্রমণ করতে শুরু করেন। তাঁদের দাবি, জিজি নাকি এই আকস্মিক চুম্বনে অস্বস্তিতে পড়়েছিলেন!
তবে বিতর্ক আরও ঘনীভূত হওয়ার আগে রাশ টানলেন অভিনেতা। পুরো বিষয়টি ব্যাখ্যা করে টুইটারে জানিয়ে দিলেন, এটা নিয়ে অযথা বিতর্ক করার কিছু নেই। বরুণ জানান, জিজির মঞ্চের দিকে আসা থেকে শুরু করে তাঁর গালে চুমু—সবটাই ছিল পরিকল্পিত। টুইটে বরুণ লিখেছেন, ‘পুরো বিষয়টি পরিকল্পনামাফিক হয়েছে। আমাকে বলা হয়েছিল জিজি হাদিদকে স্টেজে কোলে তুলতে হবে। তাই আমি সেটা করেছি। আপনারা টুইটারে তর্ক করার জন্য এবার অন্য বিষয় খুঁজে নিন।’
এতেও যখন বিতর্ক থামছে না, তখন দায়িত্ব নিলেন স্বয়ং জিজি হাদিদ। বরুণের সঙ্গে শনিবারের অনুষ্ঠানের সেই ভাইরাল ভিডিও ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, ‘বরুণ আমার বলিউডের স্বপ্ন পূরণ করেছেন।’ তাঁর কথায় স্পষ্ট যে বরুণের সঙ্গে তাঁর ভিডিও ঘিরে যে শোরগোল শুরু হয়েছিল, তা একেবারে ভিত্তিহীন।
ছাত্র আন্দোলনের সময় নিশ্চুপ থাকা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরালসহ বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে বিতর্কিত হন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এর জেরে শোবিজে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। তাঁর নতুন কোনো কাজের খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। আগে শেষ করা কাজের মুক্তির সময়েও প্রচারে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগেঈদে প্রেক্ষাগৃহে ‘তাণ্ডব’ মুক্তির পর থেকে আলোচনা শুরু হয়েছে শাকিব খানের পরবর্তী সিনেমা নিয়ে। শোনা যাচ্ছে, ‘বরবাদ’খ্যাত মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালনা করবেন শাকিবের পরের সিনেমা। এ ছাড়া পরিচালক রায়হান রাফী ও অনন্য মামুনের নামও আছে আলোচনায়।
৮ ঘণ্টা আগেডার্ক কনটেন্ট পছন্দ অভিনেত্রী খুশি কাপুরের। ওটিটিতে যেসব অপরাধমূলক সিনেমা-সিরিজ মুক্তি পায়, সেসবের নিয়মিত দর্শক তিনি। দেখেন অপরাধমূলক তথ্যচিত্রও। বোম্বে টাইমসকে খুশি কাপুর জানালেন ইদানীং দেখা কোন সিনেমা-সিরিজ বেশি ভালো লেগেছে তাঁর।
৮ ঘণ্টা আগেগতকাল ছিল বিশ্ব সংগীত দিবস। দিনটিকে ঘিরে দেশের সংগীতাঙ্গনে তেমন কোনো আয়োজন চোখে পড়েনি। অনেক শিল্পী পুরোনো গান শেয়ার করে জানিয়েছেন সংগীত দিবসের শুভেচ্ছা। এ ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম সাজিয়া সুলতানা পুতুল। সংগীত দিবস উপলক্ষে গতকাল নিজের ইউটিউব চ্যানেলে নতুন গান প্রকাশ করেছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে