তানভীর হাসান, শাবিপ্রবি
সামাজিক আন্দোলনের অন্যতম মাধ্যম হলো নাটক। নাটকের মাধ্যমে সমাজের অন্যায়, অবিচার, শোষণ ও অসংগতির বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করা যায়। সেই লক্ষ্য নিয়ে নাট্য সংগঠন ‘দিক থিয়েটার’
প্রতিষ্ঠা করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। নাটকের মাঝে সমাজের অসংগতির কথা ফুটিয়ে তোলার জন্য সংগঠনটি ১৯৯৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা শুরু করে।
এরই মধ্যে দুই যুগে পদার্পণ করেছে সংগঠনটি। ‘নাটকে সাম্যের আন্দোলন, জীবনের ভাষায় মুক্তি অন্বেষণ’ স্লোগানে প্রথমে ‘দিক নাট্য সংঘ’ নামে আত্মপ্রকাশ করে তারা।
ক্যাম্পাসের কিছু সমমনা তরুণ নতুন কিছু করার চেষ্টা থেকে গঠন করলেন ‘দিক থিয়েটার’। উদ্দেশ্য, একাডেমিক জ্ঞানের কিছু অংশ বাস্তবে প্রয়োগের এমন একটি ক্ষেত্র তৈরি করা, যাতে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা এবং মননশীলতার চর্চা সমৃদ্ধ হয়।
তা ছাড়া সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, মুক্ত ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চাসহ অন্যান্য নৈতিক ও শৈল্পিক বিষয়াদির বিস্তার ঘটানো।
দিক থিয়েটার তাদের প্রথম প্রযোজনা হিসেবে সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী নাটক ‘আদাব’ মঞ্চায়ন করার মাধ্যমে নাট্যজগতে আত্মপ্রকাশ করে। এরপর বেশ কিছু পারিপার্শ্বিক বাধা পাশ কাটিয়ে দিক থিয়েটারকে মঞ্চে আসতে একটু সময় নিতে হয়। পরবর্তী সময়ে প্রতিষ্ঠাতা কমিটির সদস্যদের একটি বড় অংশের পড়াশোনা শেষ হওয়ার কারণে কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়ে সংগঠনটি।
সে সময়টায় মৌলবাদ ও ফতোয়াবিরোধী নাটক ‘শালিস’ মঞ্চায়ন করে সংগঠনটি। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক আর্নিকা দেব জানান, ‘থিয়েটারের কার্যক্রম একজন মানুষকে আরও দায়িত্বশীল হতে সাহায্য করে।
আর এর বাইরে যখন কোনো সাম্প্রদায়িকতার উত্থান, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দুর্যোগপূর্ণ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, তখনই নাট্যকর্মীরা এর প্রতিবাদ করেছেন। অসহায় মানুষের পাশে থেকে সাহস জুগিয়েছেন। তা ছাড়া দলগত প্রচেষ্টা থেকে যে অনেক সাফল্য পাওয়া যায়, দিক থিয়েটার আমাকে তা পদে পদে শিখিয়েছে।’
সংগঠনটির সভাপতি মো. শাকিল বলেন, ‘থিয়েটারের কর্মীদের জীবনধারা একজন মানুষকে বিভিন্ন দিক থেকে উপকৃত করে থাকে।
প্রথমত, মানুষকে মুক্তচিন্তা চর্চার ক্ষেত্র তৈরিতে পৃষ্ঠপোষকতা করে; অন্যদিকে, দলগত ঐতিহ্য, শৃঙ্খলা ও অনুশাসনের যথাযথ চর্চার
মাধ্যমে জীবনে দক্ষতা অর্জনে সহযোগিতা করে। চেষ্টা করছি, থিয়েটারের এই জীবনধারা নিজের মধ্যে ধারণ করতে এবং চর্চার
মাধ্যমে সমাজে অবদান রাখতে।’
সামাজিক আন্দোলনের অন্যতম মাধ্যম হলো নাটক। নাটকের মাধ্যমে সমাজের অন্যায়, অবিচার, শোষণ ও অসংগতির বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করা যায়। সেই লক্ষ্য নিয়ে নাট্য সংগঠন ‘দিক থিয়েটার’
প্রতিষ্ঠা করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। নাটকের মাঝে সমাজের অসংগতির কথা ফুটিয়ে তোলার জন্য সংগঠনটি ১৯৯৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা শুরু করে।
এরই মধ্যে দুই যুগে পদার্পণ করেছে সংগঠনটি। ‘নাটকে সাম্যের আন্দোলন, জীবনের ভাষায় মুক্তি অন্বেষণ’ স্লোগানে প্রথমে ‘দিক নাট্য সংঘ’ নামে আত্মপ্রকাশ করে তারা।
ক্যাম্পাসের কিছু সমমনা তরুণ নতুন কিছু করার চেষ্টা থেকে গঠন করলেন ‘দিক থিয়েটার’। উদ্দেশ্য, একাডেমিক জ্ঞানের কিছু অংশ বাস্তবে প্রয়োগের এমন একটি ক্ষেত্র তৈরি করা, যাতে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা এবং মননশীলতার চর্চা সমৃদ্ধ হয়।
তা ছাড়া সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, মুক্ত ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চাসহ অন্যান্য নৈতিক ও শৈল্পিক বিষয়াদির বিস্তার ঘটানো।
দিক থিয়েটার তাদের প্রথম প্রযোজনা হিসেবে সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী নাটক ‘আদাব’ মঞ্চায়ন করার মাধ্যমে নাট্যজগতে আত্মপ্রকাশ করে। এরপর বেশ কিছু পারিপার্শ্বিক বাধা পাশ কাটিয়ে দিক থিয়েটারকে মঞ্চে আসতে একটু সময় নিতে হয়। পরবর্তী সময়ে প্রতিষ্ঠাতা কমিটির সদস্যদের একটি বড় অংশের পড়াশোনা শেষ হওয়ার কারণে কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়ে সংগঠনটি।
সে সময়টায় মৌলবাদ ও ফতোয়াবিরোধী নাটক ‘শালিস’ মঞ্চায়ন করে সংগঠনটি। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক আর্নিকা দেব জানান, ‘থিয়েটারের কার্যক্রম একজন মানুষকে আরও দায়িত্বশীল হতে সাহায্য করে।
আর এর বাইরে যখন কোনো সাম্প্রদায়িকতার উত্থান, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দুর্যোগপূর্ণ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, তখনই নাট্যকর্মীরা এর প্রতিবাদ করেছেন। অসহায় মানুষের পাশে থেকে সাহস জুগিয়েছেন। তা ছাড়া দলগত প্রচেষ্টা থেকে যে অনেক সাফল্য পাওয়া যায়, দিক থিয়েটার আমাকে তা পদে পদে শিখিয়েছে।’
সংগঠনটির সভাপতি মো. শাকিল বলেন, ‘থিয়েটারের কর্মীদের জীবনধারা একজন মানুষকে বিভিন্ন দিক থেকে উপকৃত করে থাকে।
প্রথমত, মানুষকে মুক্তচিন্তা চর্চার ক্ষেত্র তৈরিতে পৃষ্ঠপোষকতা করে; অন্যদিকে, দলগত ঐতিহ্য, শৃঙ্খলা ও অনুশাসনের যথাযথ চর্চার
মাধ্যমে জীবনে দক্ষতা অর্জনে সহযোগিতা করে। চেষ্টা করছি, থিয়েটারের এই জীবনধারা নিজের মধ্যে ধারণ করতে এবং চর্চার
মাধ্যমে সমাজে অবদান রাখতে।’
আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হলো সামার সেমিস্টার ২০২৫-এর নবীনবরণ অনুষ্ঠান। রোববার (২২ জুন) পূর্বাচলের আমেরিকান সিটি ক্যাম্পাসে এই আয়োজন সম্পন্ন হয়।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) শিক্ষার্থীরা পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড ২০২৫-এ গৌরবময় সাফল্য অর্জন করেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) উত্তরা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় দেশ-বিদেশের মোট ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৫০-এর অধিক দল অংশ নেয়, যেখানে মোট ১২
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
১ দিন আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
১ দিন আগে