শাকিবুল হাসান, রাবি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন এক অভিনব কায়দায়। গরমে স্বাভাবিকভাবে পানি পানের চাহিদা বাড়ে। এদিকে ফ্রিজের অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই বাজার থেকে মাটির কলসি কিনে তাতে রেখে খাওয়ার পানি ঠান্ডা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা। এতে পানিতে পরিমিত তাপমাত্রা বজায় থাকছে। শরীরে কোনো ক্ষতিকর প্রভাবও ফেলছে না।
এ দৃশ্য দেখা গেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ও ক্যাম্পাসের আশপাশে থাকা মেসগুলোতে। কয়েক দিন ধরে মাটির কলসির পানি পান করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আমীরুল ইসলাম। তিনি জানান, গরমে ঠান্ডা পানি পান করলে শান্তি লাগে। কিন্তু ফ্রিজের পানি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তা ছাড়া হলে ফ্রিজ পাওয়াও সম্ভব নয়। প্রচণ্ড রোদের কারণে হলের গরম পানি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। তাই বাজার থেকে একটি কলসি কিনে তাতে পানি রেখে ব্যবহার করছেন তিনি।
প্রাকৃতিকভাবে রাজশাহী অঞ্চল আবহাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা চরমভাবাপন্ন। এখানে শীত ও গ্রীষ্ম দুই ঋতুতেই অত্যধিক ঠান্ডা ও গরম আবহাওয়া থাকে। প্রখর রোদে এই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর সাপ্লাইয়ের পানি দ্রুত গরম হয়ে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে, বিশেষত দুপুরবেলা। তা থেকে বাঁচতে শিক্ষার্থীরা মাটির কলসি কিনে তাতে পানি ঠান্ডা করে পান করছেন। কলসিতে পানি বেশ ঠান্ডা থাকছে।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শেখ শাহির আহমেদ বলেন, ‘মেসে থাকায় সব সময় পাম্পের পানি তোলা সম্ভব হয় না। আর জগে রাখলে কিছুক্ষণের মধ্যে গরম হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে মাটির কলসিতে পানি ঠান্ডা রাখার ভালো মাধ্যম। শিক্ষার্থীদের পক্ষে এই গরমে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি কিনে খাওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য মাটির কলসি দারুণ বিকল্প। আমি এক সপ্তাহ ধরে মাটির কলসিতে পানি রাখছি এবং ফল ভালো পেয়েছি।’
মাটির পাত্রে পানি রেখে পানের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাকেন্দ্রের উপ-প্রধান ডা. ফকির মো. আবু জাহিদ বলেছেন, ‘আগে গ্রামের মানুষজন মাটির পাত্রে রেখে পানি ব্যবহার করত। কারণ, এতে প্রাকৃতিকভাবেই তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। শিক্ষার্থীদের শরীরে এর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে না। তবে মাটির পাত্রে পানি রাখলে একধরনের আস্তরণ পড়ে। এটা পরিষ্কার না করলে পানিতে ক্ষতিকর অণুজীব সৃষ্টি হতে পারে। তাই নিয়মিত পানি রাখার পাত্রটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে ব্যবহার জরুরি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন এক অভিনব কায়দায়। গরমে স্বাভাবিকভাবে পানি পানের চাহিদা বাড়ে। এদিকে ফ্রিজের অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই বাজার থেকে মাটির কলসি কিনে তাতে রেখে খাওয়ার পানি ঠান্ডা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা। এতে পানিতে পরিমিত তাপমাত্রা বজায় থাকছে। শরীরে কোনো ক্ষতিকর প্রভাবও ফেলছে না।
এ দৃশ্য দেখা গেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ও ক্যাম্পাসের আশপাশে থাকা মেসগুলোতে। কয়েক দিন ধরে মাটির কলসির পানি পান করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আমীরুল ইসলাম। তিনি জানান, গরমে ঠান্ডা পানি পান করলে শান্তি লাগে। কিন্তু ফ্রিজের পানি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তা ছাড়া হলে ফ্রিজ পাওয়াও সম্ভব নয়। প্রচণ্ড রোদের কারণে হলের গরম পানি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। তাই বাজার থেকে একটি কলসি কিনে তাতে পানি রেখে ব্যবহার করছেন তিনি।
প্রাকৃতিকভাবে রাজশাহী অঞ্চল আবহাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা চরমভাবাপন্ন। এখানে শীত ও গ্রীষ্ম দুই ঋতুতেই অত্যধিক ঠান্ডা ও গরম আবহাওয়া থাকে। প্রখর রোদে এই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর সাপ্লাইয়ের পানি দ্রুত গরম হয়ে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে, বিশেষত দুপুরবেলা। তা থেকে বাঁচতে শিক্ষার্থীরা মাটির কলসি কিনে তাতে পানি ঠান্ডা করে পান করছেন। কলসিতে পানি বেশ ঠান্ডা থাকছে।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শেখ শাহির আহমেদ বলেন, ‘মেসে থাকায় সব সময় পাম্পের পানি তোলা সম্ভব হয় না। আর জগে রাখলে কিছুক্ষণের মধ্যে গরম হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে মাটির কলসিতে পানি ঠান্ডা রাখার ভালো মাধ্যম। শিক্ষার্থীদের পক্ষে এই গরমে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি কিনে খাওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য মাটির কলসি দারুণ বিকল্প। আমি এক সপ্তাহ ধরে মাটির কলসিতে পানি রাখছি এবং ফল ভালো পেয়েছি।’
মাটির পাত্রে পানি রেখে পানের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাকেন্দ্রের উপ-প্রধান ডা. ফকির মো. আবু জাহিদ বলেছেন, ‘আগে গ্রামের মানুষজন মাটির পাত্রে রেখে পানি ব্যবহার করত। কারণ, এতে প্রাকৃতিকভাবেই তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। শিক্ষার্থীদের শরীরে এর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে না। তবে মাটির পাত্রে পানি রাখলে একধরনের আস্তরণ পড়ে। এটা পরিষ্কার না করলে পানিতে ক্ষতিকর অণুজীব সৃষ্টি হতে পারে। তাই নিয়মিত পানি রাখার পাত্রটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে ব্যবহার জরুরি।’
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের উপজেলা/থানা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের বেতন নবম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবি জানিয়েছেন। আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানায় বাংলাদেশ সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার অ্যাসোসিয়েশন...
৯ ঘণ্টা আগেআমি ধানমন্ডি গভ বয়েজ হাই স্কুল থেকে এসএসসি এবং নটর ডেম কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেছি। পরবর্তী সময়ে মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) থেকে বিএসসি করেছি।
১৯ ঘণ্টা আগেতুমি কি কখনো ভেবেছ, ইংরেজির ‘cat’ আর ‘cake’ শব্দ দুটো দেখতে অনেকটা একই। কিন্তু কেন উচ্চারণে পুরো আলাদা? কিংবা ‘ship’ আর ‘sheep’—দুটি শব্দের মাঝেও সামান্য পার্থক্য কীভাবে এত বড় পরিবর্তন নিয়ে আসে? এসবের পেছনে লুকিয়ে থাকে একটা বিশেষ ‘কথার ম্যাজিক’, যার নাম—ফোনেটিকস।
১৯ ঘণ্টা আগেওমানের সুলতান সরকার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য, ফুল ফান্ডেড বা সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্কলারশিপের ঘোষণা দিয়েছে। এই স্কলারশিপের অধীনে শিক্ষার্থীরা ‘ওমানি প্রোগ্রাম ফর কালচারাল অ্যান্ড সায়েন্টিফিক কো-অপারেশন’-এর আওতায় বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
২ দিন আগে