জবি সংবাদদাতা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে ইতিমধ্যে সরব হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। বাইরের কেনো শিক্ষককে উপাচার্য হিসেবে মানতে নারাজ তাঁরা। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বরের সামনে নিয়মিত সমাবেশও করছেন তাঁরা।
২০০৫ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে রূপান্তরিত এই বিশ্ববিদ্যালয় এখন পর্যন্ত ছয় জন উপাচার্য পেয়েছে। কিন্তু তাঁরা একমাত্র ছাত্রী হল নির্মাণ ছাড়া অবকাঠামো ও আবাসনসহ শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে কোনো উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হয়েছেন।
তাই বাইরের কাউকে উপাচার্য হিসেবে চান না শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বাইরের কাউকে উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হলে তাঁকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে না দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন তাঁরা। এমন পরিস্থিতিতে জবির শিক্ষকদের মধ্যে কারা উপাচার্য হতে পারেন, তা নিয়ে চলছে জোর আলোচনা।
উপাচার্যে হওয়ার আলোচনায় আছেন যাঁরা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্য হিসেবে আলোচনায় আছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিন। তিনি বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দলের সাধারণ সম্পাদক ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিন। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সরব রেখেছেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান, কলা অনুষদের ডিন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন ড. রইছ। অধ্যাপনার পাশাপাশি একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে পরিচিত। তিনি বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
মানবাধিকারবিষয়ক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ একাধিক স্বর্ণপদক লাভ করেন অধ্যাপক রইছ উদ্দিন। আমেরিকা, লন্ডন, প্যারিস, জেনেভা, কুয়ালালামপুরসহ অসংখ্য দেশের আন্তর্জাতিক সেমিনারে তিনি অংশ নেন। ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভোস্ট, প্রক্টরসহ প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. পেয়ার আহমেদও উপাচার্য হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন। ২০১২ সালে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক পদে যোগদান করেন। পরে ২০১৮ সালে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৯ সালে গ্রেড-১ অধ্যাপক হিসেবে উন্নীত হন এই অধ্যাপক। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, একাডেমিক কাউন্সিল সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের রুলস এন্ড রেগুলেশন প্রণয়ন সদস্যসহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
এর আগে তিনি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাকা ক্যাম্পাস), আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাপানের ইয়ামাগাতা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশ-বিদেশের ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। তিনি সুবক্তা, স্পষ্টবাদী, সৎ ও ন্যায়পরায়ণ শিক্ষক হিসেবে পরিচিত। দেশি-বিদেশি জার্নালে তাঁর ৪০টির বেশি গবেষণাপত্র রয়েছে এবং বিভিন্ন পর্যায়ে তাঁর লেখা কয়েকটি পাঠ্যপুস্তক রয়েছে।
উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম। তিনি ১৯৮৬ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। পরে তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবেও কাজ করেছেন। ২০০৮ সালে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সামজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এ সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সব রুলস রেগুলেশন তৈরিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
নিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উপাচার্য নিয়োগের বিষয়ে জবি সংস্কার আন্দোলনের প্রতিনিধি মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেসব উপাচার্য নিয়োগ পেয়েছিলেন, তাঁরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের দখলকৃত হলগুলো উদ্ধারের কোনো ব্যবস্থা করেননি। কোনো উপাচার্য একটি মানসম্পন্ন লাইব্রেরি, গবেষণাগার স্থাপন করতে পারেননি। এখন আমাদের একটাই দাবি, জবি থেকেই উপাচার্য চাই। যদি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উপাচার্য না দেওয়া হয়, তাহলে ছাত্রসমাজ কী করতে পারে আর কী পারে না তা ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
জবির শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্য নিয়োগ দেওয়ার আন্দোলনের অন্যতম আহ্বায়ক ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন বলেন, ‘কাঠামোগত ও গবেষণার দিক দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মানে উন্নীত হতে পারে নাই, অথচ জবির পরে প্রতিষ্ঠা হয়েও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় উন্নীত হয়েছে। এর একটাই কারণ, জবিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি করে রাখা হয়েছে। এখানে যাঁরা ভিসি হিসেবে নিয়োগ পান, তাঁরা শুধু রুটিন দায়িত্ব পালন করেন, সকালে এসে বিকালে যান।’
তিনি আরও বলেন, ‘জবি থেকে নেতৃত্ব এলে তিনি সামগ্রিক বিষয়টি বুঝবেন। কিন্তু বাইরে থেকে এলে তিন মাস লাগে শুধু পরিবেশ বুঝতে। আর তার মধ্যেই তিনি একটা বলয়ের মধ্যে ঢুকে যান। পরবর্তী সময়ে সেই বলয়ের বাইরে গিয়ে কাজ করতে গেলে তিনি নিজেই চলে যান। তাই আমরা জবি থেকেই ভিসি চাই, তাহলে তিনি সামগ্রিক বিষয় বুঝবেন।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে ইতিমধ্যে সরব হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। বাইরের কেনো শিক্ষককে উপাচার্য হিসেবে মানতে নারাজ তাঁরা। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বরের সামনে নিয়মিত সমাবেশও করছেন তাঁরা।
২০০৫ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে রূপান্তরিত এই বিশ্ববিদ্যালয় এখন পর্যন্ত ছয় জন উপাচার্য পেয়েছে। কিন্তু তাঁরা একমাত্র ছাত্রী হল নির্মাণ ছাড়া অবকাঠামো ও আবাসনসহ শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে কোনো উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হয়েছেন।
তাই বাইরের কাউকে উপাচার্য হিসেবে চান না শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। বাইরের কাউকে উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হলে তাঁকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে না দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন তাঁরা। এমন পরিস্থিতিতে জবির শিক্ষকদের মধ্যে কারা উপাচার্য হতে পারেন, তা নিয়ে চলছে জোর আলোচনা।
উপাচার্যে হওয়ার আলোচনায় আছেন যাঁরা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্য হিসেবে আলোচনায় আছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিন। তিনি বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দলের সাধারণ সম্পাদক ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিন। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সরব রেখেছেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান, কলা অনুষদের ডিন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন ড. রইছ। অধ্যাপনার পাশাপাশি একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে পরিচিত। তিনি বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
মানবাধিকারবিষয়ক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ একাধিক স্বর্ণপদক লাভ করেন অধ্যাপক রইছ উদ্দিন। আমেরিকা, লন্ডন, প্যারিস, জেনেভা, কুয়ালালামপুরসহ অসংখ্য দেশের আন্তর্জাতিক সেমিনারে তিনি অংশ নেন। ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভোস্ট, প্রক্টরসহ প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. পেয়ার আহমেদও উপাচার্য হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন। ২০১২ সালে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক পদে যোগদান করেন। পরে ২০১৮ সালে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৯ সালে গ্রেড-১ অধ্যাপক হিসেবে উন্নীত হন এই অধ্যাপক। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, একাডেমিক কাউন্সিল সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের রুলস এন্ড রেগুলেশন প্রণয়ন সদস্যসহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
এর আগে তিনি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাকা ক্যাম্পাস), আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাপানের ইয়ামাগাতা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশ-বিদেশের ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। তিনি সুবক্তা, স্পষ্টবাদী, সৎ ও ন্যায়পরায়ণ শিক্ষক হিসেবে পরিচিত। দেশি-বিদেশি জার্নালে তাঁর ৪০টির বেশি গবেষণাপত্র রয়েছে এবং বিভিন্ন পর্যায়ে তাঁর লেখা কয়েকটি পাঠ্যপুস্তক রয়েছে।
উপাচার্য হওয়ার দৌড়ে আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম। তিনি ১৯৮৬ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। পরে তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবেও কাজ করেছেন। ২০০৮ সালে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং সমাজকর্ম বিভাগের চেয়ারম্যান ও সামজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এ সময় তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সব রুলস রেগুলেশন তৈরিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
নিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উপাচার্য নিয়োগের বিষয়ে জবি সংস্কার আন্দোলনের প্রতিনিধি মাসুদ রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেসব উপাচার্য নিয়োগ পেয়েছিলেন, তাঁরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের দখলকৃত হলগুলো উদ্ধারের কোনো ব্যবস্থা করেননি। কোনো উপাচার্য একটি মানসম্পন্ন লাইব্রেরি, গবেষণাগার স্থাপন করতে পারেননি। এখন আমাদের একটাই দাবি, জবি থেকেই উপাচার্য চাই। যদি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উপাচার্য না দেওয়া হয়, তাহলে ছাত্রসমাজ কী করতে পারে আর কী পারে না তা ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
জবির শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্য নিয়োগ দেওয়ার আন্দোলনের অন্যতম আহ্বায়ক ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন বলেন, ‘কাঠামোগত ও গবেষণার দিক দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মানে উন্নীত হতে পারে নাই, অথচ জবির পরে প্রতিষ্ঠা হয়েও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় উন্নীত হয়েছে। এর একটাই কারণ, জবিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি করে রাখা হয়েছে। এখানে যাঁরা ভিসি হিসেবে নিয়োগ পান, তাঁরা শুধু রুটিন দায়িত্ব পালন করেন, সকালে এসে বিকালে যান।’
তিনি আরও বলেন, ‘জবি থেকে নেতৃত্ব এলে তিনি সামগ্রিক বিষয়টি বুঝবেন। কিন্তু বাইরে থেকে এলে তিন মাস লাগে শুধু পরিবেশ বুঝতে। আর তার মধ্যেই তিনি একটা বলয়ের মধ্যে ঢুকে যান। পরবর্তী সময়ে সেই বলয়ের বাইরে গিয়ে কাজ করতে গেলে তিনি নিজেই চলে যান। তাই আমরা জবি থেকেই ভিসি চাই, তাহলে তিনি সামগ্রিক বিষয় বুঝবেন।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সিমন্স ইউনিভার্সিটিতে কোটজেন স্কলারশিপ-২০২৫-২৬ এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। অনলাইনের মাধ্যমে আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে।
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন মানেই নতুন নতুন অভিজ্ঞতা। তবে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী যে জিনিসটার জন্য সবচেয়ে বেশি মুখিয়ে থাকেন, তা হলো একটা ভালো ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত হওয়া। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ক্লাবিং বেশ পরিচিত একটা সংস্কৃতি। কিছু শিক্ষার্থী ক্লাবে অংশ নিয়ে নিজেদের দক্ষতা বিকাশ করেন, নতুন বন্ধুবান্ধব তৈরি করেন...
৯ ঘণ্টা আগেরেকর্ডিং শোনার আগে প্রশ্নপত্র পড়ে তা বিশ্লেষণ করা এবং সম্ভাব্য উত্তর অনুমানের জন্য প্রশ্নপত্রের ওপর যা করণীয়, তার একটি উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো। প্রশ্ন (Cambridge 12/ Test 5/ page 10) অনুযায়ী..
৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষাজীবনের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো এসএসসি পরীক্ষা। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের দক্ষতা, অধ্যবসায় ও পরিশ্রমের মূল্যায়ন পায়। জীববিজ্ঞান এমন একটি বিষয়, যা শুধু পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য নয়, বরং বাস্তব জীবন ও উচ্চশিক্ষায় বড় ভূমিকা রাখে।
১০ ঘণ্টা আগে