তৌফিক আল মাহমুদ
তৌফিক বিন জাহাঙ্গীর প্রত্যয়। জন্মগত দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হলেও শিক্ষার আলোতে নিজেকে বিকশিত করছেন তিনি। নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের একজন। দৃঢ় মনোবল ও আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে নিজের স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ইংরেজি বিভাগের প্রথম বর্ষে অধ্যয়নরত তিনি। নোবিপ্রবি থেকে অনার্স সম্পন্ন করে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়ে দেশের জন্য অবদান রাখতে চান তৌফিক।
তৌফিকের পৈতৃক নিবাস নোয়াখালীতে। পড়াশোনার সুবাদে থাকতে হয়েছে লক্ষ্মীপুরে। অন্য শিক্ষার্থীদের মতো স্বাভাবিক জীবনযাপন না করতে পারলেও হাল ছাড়েননি তিনি। পরিবার, সহপাঠী ও শিক্ষকদের সহযোগিতা পেলেও শুনেছেন কটুকথা। তবু বিচলিত হননি তৌফিক। ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়াশোনা শুরু করেন। স্কুল ও কলেজে বরাবরই তাঁর অবস্থান ছিল ১ থেকে ৫-এর মধ্যে। লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে ভর্তি হন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমেও যুক্ত ছিলেন তৌফিক। শখের বশে গান, আবৃত্তি, বিতর্ক, লেখালেখি, উপস্থাপনাতেও নিজেকে মেলে ধরেছেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, আবৃত্তিতে ২০১১ সালে বিভাগীয় পর্যায়ে তৃতীয় স্থান এবং ২০১৪ ও ২০১৫ সালে টানা দুবার লক্ষ্মীপুর জেলা চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন তৌফিক। ২০১৭ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত টানা তিনবার বিভাগীয় চ্যাম্পিয়নের পুরস্কারও আছে তাঁর ঝুলিতে। ২০২২ সালে বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতায় বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন হন তৌফিক। পুরস্কার গ্রহণ করেন তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির হাত থেকে। মাধ্যমিক পর্যায়ে পড়াশোনার সময় থেকে গল্প ও কবিতা লেখালেখির সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করেন তৌফিক। লেখনীর দক্ষতা কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে আত্মজীবনী ও উপন্যাস লেখার ইচ্ছাও আছে তাঁর।
তৌফিক বলেন, ‘নোবিপ্রবিতে ভর্তি হওয়ার পর সহপাঠী, শিক্ষক—সবার সহযোগিতা পেয়েছি। বিশেষ করে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকদের কাছ থেকে দারুণ সহযোগিতা পাচ্ছি। বর্তমানে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করার লক্ষ্যে নোবিপ্রবি সোসাইটি ফর ডিজঅ্যাবিলিটিজের সঙ্গে কাজ করছেন তৌফিক।
নিজের লেখাপড়ার এই অগ্রযাত্রায় শিক্ষক মো. বোরহান উদ্দিন ভূঁইয়ার অবদান অনস্বীকার্য বলে উল্লেখ করেন তৌফিক। তিনি বলেন, ‘নিজেকে অন্যের বোঝা না করে প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে তুলে ধরার প্রয়াস থেকেই এত দূর আসা। পাশাপাশি আমার আত্মবিশ্বাস আমাকে এ পর্যায়ে আসতে সহযোগিতা করেছে।’
তৌফিক বিন জাহাঙ্গীর প্রত্যয়। জন্মগত দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হলেও শিক্ষার আলোতে নিজেকে বিকশিত করছেন তিনি। নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের একজন। দৃঢ় মনোবল ও আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে নিজের স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ইংরেজি বিভাগের প্রথম বর্ষে অধ্যয়নরত তিনি। নোবিপ্রবি থেকে অনার্স সম্পন্ন করে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়ে দেশের জন্য অবদান রাখতে চান তৌফিক।
তৌফিকের পৈতৃক নিবাস নোয়াখালীতে। পড়াশোনার সুবাদে থাকতে হয়েছে লক্ষ্মীপুরে। অন্য শিক্ষার্থীদের মতো স্বাভাবিক জীবনযাপন না করতে পারলেও হাল ছাড়েননি তিনি। পরিবার, সহপাঠী ও শিক্ষকদের সহযোগিতা পেলেও শুনেছেন কটুকথা। তবু বিচলিত হননি তৌফিক। ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়াশোনা শুরু করেন। স্কুল ও কলেজে বরাবরই তাঁর অবস্থান ছিল ১ থেকে ৫-এর মধ্যে। লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে ভর্তি হন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমেও যুক্ত ছিলেন তৌফিক। শখের বশে গান, আবৃত্তি, বিতর্ক, লেখালেখি, উপস্থাপনাতেও নিজেকে মেলে ধরেছেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, আবৃত্তিতে ২০১১ সালে বিভাগীয় পর্যায়ে তৃতীয় স্থান এবং ২০১৪ ও ২০১৫ সালে টানা দুবার লক্ষ্মীপুর জেলা চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন তৌফিক। ২০১৭ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত টানা তিনবার বিভাগীয় চ্যাম্পিয়নের পুরস্কারও আছে তাঁর ঝুলিতে। ২০২২ সালে বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতায় বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন হন তৌফিক। পুরস্কার গ্রহণ করেন তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির হাত থেকে। মাধ্যমিক পর্যায়ে পড়াশোনার সময় থেকে গল্প ও কবিতা লেখালেখির সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করেন তৌফিক। লেখনীর দক্ষতা কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতে আত্মজীবনী ও উপন্যাস লেখার ইচ্ছাও আছে তাঁর।
তৌফিক বলেন, ‘নোবিপ্রবিতে ভর্তি হওয়ার পর সহপাঠী, শিক্ষক—সবার সহযোগিতা পেয়েছি। বিশেষ করে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকদের কাছ থেকে দারুণ সহযোগিতা পাচ্ছি। বর্তমানে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করার লক্ষ্যে নোবিপ্রবি সোসাইটি ফর ডিজঅ্যাবিলিটিজের সঙ্গে কাজ করছেন তৌফিক।
নিজের লেখাপড়ার এই অগ্রযাত্রায় শিক্ষক মো. বোরহান উদ্দিন ভূঁইয়ার অবদান অনস্বীকার্য বলে উল্লেখ করেন তৌফিক। তিনি বলেন, ‘নিজেকে অন্যের বোঝা না করে প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে তুলে ধরার প্রয়াস থেকেই এত দূর আসা। পাশাপাশি আমার আত্মবিশ্বাস আমাকে এ পর্যায়ে আসতে সহযোগিতা করেছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নিয়ে চলছে ব্যাপক তোড়জোড়। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন বুধবার ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে জমা পড়েছে মোট ৫০৯টি মনোনয়নপত্র।
৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীরা একটি সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয় পাবে, যেখানে কোনো ভয়-ডরের পরিবেশ থাকবে না। নির্বাচিত হলে এমন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়তে কাজ করবেন বিন ইয়ামিন মোল্লা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনে তিনি ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী।
১০ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাসে রাজনীতিতে সহাবস্থান ও সম্প্রীতির নমুনা তৈরি করতে চান ইয়াসিন আরাফাত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন এই প্যানেল দিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেনির্বাচিত হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদকে (ডাকসু) সত্যিকার অর্থেই শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের জায়গা হিসেবে প্রস্তুত করবেন মো. নাঈম হাসান। ডাকসু নির্বাচনে তিনি ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী। ছাত্র ইউনিয়ন (মাহির-বাহাউদ্দিন), সমাজতান্ত্রিক...
১০ ঘণ্টা আগে