নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হওয়ার পক্ষে রায় দিলেও নির্বাচন ‘ঠেকানোর ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয় নাই’ বলে মন্তব্য করেছেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী বিন ইয়ামিন মোল্লা।
আজ বুধবার বেলা সোয়া ২টার দিকে ডাকসু ভবনের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের জিএস পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে সম্প্রতি আদালতে রিট করেন তিন বাম সংগঠন-সমর্থিত ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম।
রিট আবেদনে বলা হয়, ডাকসুর নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকায় জিএস পদে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা দেওয়াটা কেন আইনগত কর্তৃত্ব-বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে। আসন্ন নির্বাচনে ফরহাদের প্রার্থিতা বাতিল করে তাঁকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত রাখতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছে। রুল হলে তা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর ক্ষেত্রে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকার অংশটুকুর কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়।
গত সোমবার ছিল রিটটির প্রাথমিক শুনানির দিন। শুনানি শেষে ডাকসুর নির্বাচনপ্রক্রিয়া ও চূড়ান্ত ভোটার তালিকার কার্যক্রম আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। গতকাল হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে আবেদন করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত করেন চেম্বার আদালত।
আজ প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষের সেই আবেদন শুনে চেম্বার আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন।
এর মধ্য দিয়ে ৯ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত তারিখেই ডাকসু নির্বাচন হবে বলে জানান আইনজীবী শিশির মনির।
এ নিয়ে আজ বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘যাঁরা আধিপত্যের রাজনীতি টেকানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁরা হাইকোর্টকে ব্যবহার করেছেন। এটা তাঁদের একটা অছিলা মাত্র। ডাকসু নির্বাচন করতে বাধা নেই হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। তাহলে নির্বাচন বন্ধের ষড়যন্ত্র কি শেষ? এটা শেষ না। বিভিন্ন শঙ্কা, বিভিন্ন ধরনের অনুষঙ্গ এখনো আছে।’
বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘আধিপত্যের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করা হবে। এর জন্য শিক্ষার্থীদের সজাগ থাকতে হবে। অনেকে ভোটারদের ভেতরে-ভেতরে খাওয়াচ্ছে বা বকশিশ দিচ্ছে। এসব করলে কি ভোট পাওয়া যাবে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অত বোকা নয়।’
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হওয়ার পক্ষে রায় দিলেও নির্বাচন ‘ঠেকানোর ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয় নাই’ বলে মন্তব্য করেছেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী বিন ইয়ামিন মোল্লা।
আজ বুধবার বেলা সোয়া ২টার দিকে ডাকসু ভবনের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের জিএস পদপ্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে সম্প্রতি আদালতে রিট করেন তিন বাম সংগঠন-সমর্থিত ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম।
রিট আবেদনে বলা হয়, ডাকসুর নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকায় জিএস পদে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা দেওয়াটা কেন আইনগত কর্তৃত্ব-বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে। আসন্ন নির্বাচনে ফরহাদের প্রার্থিতা বাতিল করে তাঁকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত রাখতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছে। রুল হলে তা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর ক্ষেত্রে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকার অংশটুকুর কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়।
গত সোমবার ছিল রিটটির প্রাথমিক শুনানির দিন। শুনানি শেষে ডাকসুর নির্বাচনপ্রক্রিয়া ও চূড়ান্ত ভোটার তালিকার কার্যক্রম আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। গতকাল হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালতে আবেদন করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত করেন চেম্বার আদালত।
আজ প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষের সেই আবেদন শুনে চেম্বার আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন।
এর মধ্য দিয়ে ৯ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত তারিখেই ডাকসু নির্বাচন হবে বলে জানান আইনজীবী শিশির মনির।
এ নিয়ে আজ বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘যাঁরা আধিপত্যের রাজনীতি টেকানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁরা হাইকোর্টকে ব্যবহার করেছেন। এটা তাঁদের একটা অছিলা মাত্র। ডাকসু নির্বাচন করতে বাধা নেই হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। তাহলে নির্বাচন বন্ধের ষড়যন্ত্র কি শেষ? এটা শেষ না। বিভিন্ন শঙ্কা, বিভিন্ন ধরনের অনুষঙ্গ এখনো আছে।’
বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘আধিপত্যের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করা হবে। এর জন্য শিক্ষার্থীদের সজাগ থাকতে হবে। অনেকে ভোটারদের ভেতরে-ভেতরে খাওয়াচ্ছে বা বকশিশ দিচ্ছে। এসব করলে কি ভোট পাওয়া যাবে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অত বোকা নয়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, তাদের অধিকার ও স্বার্থরক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়ম শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকারকে ব্যাহত করেছে। তবু আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।’
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারায় তারা উচ্ছ্বসিত। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন।
৭ ঘণ্টা আগেভর্তি পরীক্ষা যেকোনো শিক্ষার্থীর জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বা দেশের অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা শুধু পড়াশোনার দক্ষতার ভিত্তিতে নয়, ধৈর্য, মনোবল এবং সঠিক প্রস্তুতির মাধ্যমে সাফল্য অর্জন করতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১১৪ কোটি টাকা ব্যয়ের একটি স্কিমে প্রশিক্ষণেই খরচ ধরা হয়েছে ৫৬ কোটি টাকার বেশি। অর্থাৎ স্কিমে মোট ব্যয়ের অর্ধেকই খরচ হবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রশিক্ষণে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরকে (ডিআইএ) ডিজিটালাইজড করার অংশ হিসেবে এই স্কিমের প্রস্তাব করা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে