খান রফিক
আজকের পত্রিকা: ঐতিহ্যবাহী বিএম কলেজের শিক্ষার মান উন্নয়নে কী উদ্যোগ নিয়েছেন?
গোলাম কিবরিয়া: এ অঞ্চলের সেরা বিদ্যাপীঠ হিসেবে বিএম কলেজের শিক্ষার গুণগত মান ধরে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: মান বজায় রাখতে এ কলেজে কী কী মৌলিক বিষয় অনুসরণ করা হয়?
গোলাম কিবরিয়া: দায়িত্ব গ্রহণের পর শিক্ষকদের ইনহাউস প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি। নিয়মিত ক্লাস হচ্ছে কি না তা মনিটরিং করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের কার্যক্রমও নজরদারিতে রাখতে ভিজিল্যান্স টিম তৎপর আছে।
আজকের পত্রিকা: পাঠদানের পাশাপাশি কোন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রম রয়েছে?
গোলাম কিবরিয়া: এ কলেজের শিক্ষার্থীরা শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলা ও ধর্মীয় জ্ঞানেও পারদর্শী। স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়েও তারা কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছে। এ জন্য ক্যাম্পাসে ১৫টি সংগঠন সক্রিয় রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: কোন ক্যাটাগরির শিক্ষার্থী এ কলেজে পাঠদানের সুযোগ পান?
গোলাম কিবরিয়া: অনলাইনভিত্তিক মেধার ভিত্তিতে ছেলেমেয়েরা অনার্স এবং উচ্চমাধ্যমিকে এখানে পাঠদানের সুযোগ পাচ্ছে। কলেজটিতে ১৯ হাজার ৬৬৮ শিক্ষার্থী রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে শিক্ষকেরা কোন ধরনের ভূমিকা পালন করছেন?
গোলাম কিবরিয়া: এ কলেজে ১৯১টি পদের বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন ১৬৭ শিক্ষক। এই শিক্ষকেরাই কলেজে অনার্স পর্যায়ের ২২টি বিভাগ, ডিগ্রি পাস এবং উচ্চমাধ্যমিকে পাঠদান করেন। গুণগত মান ধরে রাখতে শিক্ষকেরাই কলেজের প্রাণ।
আজকের পত্রিকা: কী কী সাফল্য রয়েছে বিএম কলেজের?
গোলাম কিবরিয়া: জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৩ অনুযায়ী বিভাগের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিএম কলেজ এবং সেরা অধ্যক্ষ নির্বাচিত হয়েছেন এ কলেজ থেকে। এ ছাড়া বিভাগে ৯ ও জেলা পর্যায়ে ১৫ বার শ্রেষ্ঠ হওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেছে বিএম কলেজ। এ বছরও বিসিএসে ক্যাডার ও ননক্যাডার হিসেবে সুযোগ পেয়েছে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আজকের পত্রিকা: কী কী সীমাবদ্ধতা রয়েছে কলেজের কার্যক্রমে?
গোলাম কিবরিয়া: জলাবদ্ধতা দূর করা বিএম কলেজের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ড্রেনের পানি ঢুকে মূল ক্যাম্পাস তলিয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়ছে শিক্ষার্থীরা। কলেজের সাতটি হলে মাত্র ৩ হাজার শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। আরও একটি একাডেমিক ভবন হলে সমাজবিজ্ঞানের মতো বড় বিভাগ পরিচালনা আরও সহজ হতো।
আজকের পত্রিকা: ঐতিহ্যবাহী বিএম কলেজের শিক্ষার মান উন্নয়নে কী উদ্যোগ নিয়েছেন?
গোলাম কিবরিয়া: এ অঞ্চলের সেরা বিদ্যাপীঠ হিসেবে বিএম কলেজের শিক্ষার গুণগত মান ধরে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
আজকের পত্রিকা: মান বজায় রাখতে এ কলেজে কী কী মৌলিক বিষয় অনুসরণ করা হয়?
গোলাম কিবরিয়া: দায়িত্ব গ্রহণের পর শিক্ষকদের ইনহাউস প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছি। নিয়মিত ক্লাস হচ্ছে কি না তা মনিটরিং করা হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের কার্যক্রমও নজরদারিতে রাখতে ভিজিল্যান্স টিম তৎপর আছে।
আজকের পত্রিকা: পাঠদানের পাশাপাশি কোন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রম রয়েছে?
গোলাম কিবরিয়া: এ কলেজের শিক্ষার্থীরা শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, সাংস্কৃতিক, খেলাধুলা ও ধর্মীয় জ্ঞানেও পারদর্শী। স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়েও তারা কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছে। এ জন্য ক্যাম্পাসে ১৫টি সংগঠন সক্রিয় রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: কোন ক্যাটাগরির শিক্ষার্থী এ কলেজে পাঠদানের সুযোগ পান?
গোলাম কিবরিয়া: অনলাইনভিত্তিক মেধার ভিত্তিতে ছেলেমেয়েরা অনার্স এবং উচ্চমাধ্যমিকে এখানে পাঠদানের সুযোগ পাচ্ছে। কলেজটিতে ১৯ হাজার ৬৬৮ শিক্ষার্থী রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে শিক্ষকেরা কোন ধরনের ভূমিকা পালন করছেন?
গোলাম কিবরিয়া: এ কলেজে ১৯১টি পদের বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন ১৬৭ শিক্ষক। এই শিক্ষকেরাই কলেজে অনার্স পর্যায়ের ২২টি বিভাগ, ডিগ্রি পাস এবং উচ্চমাধ্যমিকে পাঠদান করেন। গুণগত মান ধরে রাখতে শিক্ষকেরাই কলেজের প্রাণ।
আজকের পত্রিকা: কী কী সাফল্য রয়েছে বিএম কলেজের?
গোলাম কিবরিয়া: জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৩ অনুযায়ী বিভাগের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিএম কলেজ এবং সেরা অধ্যক্ষ নির্বাচিত হয়েছেন এ কলেজ থেকে। এ ছাড়া বিভাগে ৯ ও জেলা পর্যায়ে ১৫ বার শ্রেষ্ঠ হওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেছে বিএম কলেজ। এ বছরও বিসিএসে ক্যাডার ও ননক্যাডার হিসেবে সুযোগ পেয়েছে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আজকের পত্রিকা: কী কী সীমাবদ্ধতা রয়েছে কলেজের কার্যক্রমে?
গোলাম কিবরিয়া: জলাবদ্ধতা দূর করা বিএম কলেজের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ড্রেনের পানি ঢুকে মূল ক্যাম্পাস তলিয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়ছে শিক্ষার্থীরা। কলেজের সাতটি হলে মাত্র ৩ হাজার শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। আরও একটি একাডেমিক ভবন হলে সমাজবিজ্ঞানের মতো বড় বিভাগ পরিচালনা আরও সহজ হতো।
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
১ দিন আগেমনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
১ দিন আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের...
১ দিন আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
১ দিন আগে