আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি মাত্র ক্যানটিন—যা শিক্ষার্থীদের জন্য অপ্রতুল, দ্বিতীয় ক্যানটিনের পরিকল্পনা আছে?
উপাচার্য: আমি তথ্য নিয়েছি, শিক্ষার্থীরা তো সব সময় ক্যাম্পাসে থাকে না। যদি বিকেলেও শিক্ষার্থীদের একটা সমাগম থাকত, তাহলে ভাবা যেত। কিন্তু এদিকে থেকেও আমি শিক্ষার্থীদের যাতায়াতটাকে স্মুথ করার চিন্তা করছি। যাত্রাবাড়ী ও গুলিস্তানে চক্রাকার বাস সার্ভিস দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: সমবায়ের জায়গায় গড়ে ওঠা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি। এ জায়গা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে কি?
উপাচার্য: সমবায়ের সঙ্গে কথা বলব। আসলে এই জায়গাগুলোতে আমাদের আইনগত অধিকার না থাকায় কোনো স্থাপনা করতে পারি না। কথা বলার মাধ্যমে জায়গাটা যদি আমরা পাই, সেখানে একটা ভালো ভবন তৈরি করতে পারব। যেখানে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র গড়ে উঠবে। এটা নিয়ে প্রয়োজনে সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ করব।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের বাসস্ট্যান্ড সরানো হবে কি না?
উপাচার্য: বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়াল ঘেঁষে বাস দাঁড়ায় না। তা ছাড়া সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটক সংরক্ষিত থাকে। কলাভবনের পাশের পকেট গেটটাকে আমার গেট বলে মনে হয় না। ওটা বন্ধ রেখে আমাদের প্রধান ফটকগুলোকে সুন্দর করে করতে পারি।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী সমাবর্তন নিয়ে পরিকল্পনা কী?
উপাচার্য: উপাচার্য হিসেবে একটা সমাবর্তন করতে পারলে আমার থেকে বেশি খুশি আর কেউ হবে না। ইনশা আল্লাহ আমাদের চেষ্টা থাকবে। সমাবর্তন করা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। একটা সমাবর্তন করার দুই বছর আগে থেকেই পরিকল্পনা করতে হয়। তা–ও আমরা চেষ্টা করব।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনা হবে কি না?
উপাচার্য: আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনা হবে।
আজকের পত্রিকা: মেডিকেল সেন্টার নিয়ে কী পরিকল্পনা?
উপাচার্য: আমরা যদি আমাদের শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসভিত্তিক করতে পারি, তাহলে সেখানে সব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে মেডিকেল সেন্টার করা হবে। এখানে তো জায়গা নেই। তবে বর্তমান মেডিকেল সেন্টারে ওষুধ বাড়ানোর জন্য বলা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহত্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট এখনো জমা দেওয়া হয়নি। বিষয়টি কি অবগত আছেন?
উপাচার্য: খুব সম্প্রতি আমার সঙ্গে তদন্ত কমিটির এক সদস্যের কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, তদন্ত কমিটির রিপোর্ট জমা হয়তো হয়ে গিয়েছে; আপনি যদি বিষয়টি একটু দেখেন। আমরা এটা নিয়ে আলোচনা করব।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদানে কোনো পরিবর্তন আসবে কি না?
উপাচার্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদান প্রক্রিয়ায় সিলেবাস যাতে যুগোপযোগী হয়, সে জন্য সংশ্লিষ্ট কমিটিকে আমরা নির্দেশনা দেব।
আজকের পত্রিকা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কি গুচ্ছে থাকবে, না কি নিজস্ব ভর্তি প্রক্রিয়ায় ফিরে আসবে?
উপাচার্য: আমরা নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে আগ্রহী। কোনোভাবে কেউ যদি আমাদের বাধ্য না করে, তাহলে আমরা নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তি পরীক্ষা নেব।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলার কিছু আছে?
উপাচার্য: শিক্ষার্থীরা একটি অসাধ্য সাধন করেছে। শিক্ষার্থীদের বলব, বৈষম্য, অন্যায়, দুর্নীতির বিষয়ে সচেতন থেকে এখন লেখাপড়া ও গবেষণায় মনোনিবেশ করো। পাশাপাশি নিজেদের সুনাগরিক ও পরবর্তীকালে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য গড়ে তোল।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি মাত্র ক্যানটিন—যা শিক্ষার্থীদের জন্য অপ্রতুল, দ্বিতীয় ক্যানটিনের পরিকল্পনা আছে?
উপাচার্য: আমি তথ্য নিয়েছি, শিক্ষার্থীরা তো সব সময় ক্যাম্পাসে থাকে না। যদি বিকেলেও শিক্ষার্থীদের একটা সমাগম থাকত, তাহলে ভাবা যেত। কিন্তু এদিকে থেকেও আমি শিক্ষার্থীদের যাতায়াতটাকে স্মুথ করার চিন্তা করছি। যাত্রাবাড়ী ও গুলিস্তানে চক্রাকার বাস সার্ভিস দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: সমবায়ের জায়গায় গড়ে ওঠা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি। এ জায়গা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে কি?
উপাচার্য: সমবায়ের সঙ্গে কথা বলব। আসলে এই জায়গাগুলোতে আমাদের আইনগত অধিকার না থাকায় কোনো স্থাপনা করতে পারি না। কথা বলার মাধ্যমে জায়গাটা যদি আমরা পাই, সেখানে একটা ভালো ভবন তৈরি করতে পারব। যেখানে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র গড়ে উঠবে। এটা নিয়ে প্রয়োজনে সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ করব।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের বাসস্ট্যান্ড সরানো হবে কি না?
উপাচার্য: বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়াল ঘেঁষে বাস দাঁড়ায় না। তা ছাড়া সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটক সংরক্ষিত থাকে। কলাভবনের পাশের পকেট গেটটাকে আমার গেট বলে মনে হয় না। ওটা বন্ধ রেখে আমাদের প্রধান ফটকগুলোকে সুন্দর করে করতে পারি।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের পরবর্তী সমাবর্তন নিয়ে পরিকল্পনা কী?
উপাচার্য: উপাচার্য হিসেবে একটা সমাবর্তন করতে পারলে আমার থেকে বেশি খুশি আর কেউ হবে না। ইনশা আল্লাহ আমাদের চেষ্টা থাকবে। সমাবর্তন করা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। একটা সমাবর্তন করার দুই বছর আগে থেকেই পরিকল্পনা করতে হয়। তা–ও আমরা চেষ্টা করব।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনা হবে কি না?
উপাচার্য: আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে স্বাস্থ্যবিমার আওতায় আনা হবে।
আজকের পত্রিকা: মেডিকেল সেন্টার নিয়ে কী পরিকল্পনা?
উপাচার্য: আমরা যদি আমাদের শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসভিত্তিক করতে পারি, তাহলে সেখানে সব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে মেডিকেল সেন্টার করা হবে। এখানে তো জায়গা নেই। তবে বর্তমান মেডিকেল সেন্টারে ওষুধ বাড়ানোর জন্য বলা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহত্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট এখনো জমা দেওয়া হয়নি। বিষয়টি কি অবগত আছেন?
উপাচার্য: খুব সম্প্রতি আমার সঙ্গে তদন্ত কমিটির এক সদস্যের কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, তদন্ত কমিটির রিপোর্ট জমা হয়তো হয়ে গিয়েছে; আপনি যদি বিষয়টি একটু দেখেন। আমরা এটা নিয়ে আলোচনা করব।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদানে কোনো পরিবর্তন আসবে কি না?
উপাচার্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদান প্রক্রিয়ায় সিলেবাস যাতে যুগোপযোগী হয়, সে জন্য সংশ্লিষ্ট কমিটিকে আমরা নির্দেশনা দেব।
আজকের পত্রিকা: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কি গুচ্ছে থাকবে, না কি নিজস্ব ভর্তি প্রক্রিয়ায় ফিরে আসবে?
উপাচার্য: আমরা নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে আগ্রহী। কোনোভাবে কেউ যদি আমাদের বাধ্য না করে, তাহলে আমরা নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তি পরীক্ষা নেব।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলার কিছু আছে?
উপাচার্য: শিক্ষার্থীরা একটি অসাধ্য সাধন করেছে। শিক্ষার্থীদের বলব, বৈষম্য, অন্যায়, দুর্নীতির বিষয়ে সচেতন থেকে এখন লেখাপড়া ও গবেষণায় মনোনিবেশ করো। পাশাপাশি নিজেদের সুনাগরিক ও পরবর্তীকালে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য গড়ে তোল।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেবিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) তিন দিনব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশনস (বিইউএফটিআইমান) কনফারেন্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে। ১৪ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত।
১৭ ঘণ্টা আগেইতালির ইউনিভার্সিটি অব পিসা স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ময়মনসিংহ আঞ্চলিক কেন্দ্রের হল পরিবর্তন করা হয়েছে। পূর্বনির্ধারিত আনন্দ মোহন কলেজের পরিবর্তে লিখিত পরীক্ষা প্রিমিয়ার আইডিয়াল হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ দিন আগে